DEMO
  • Home
  • Android
  • Windows
  • Mac
  • Apps
    • Dropdown1
    • Dropdown2
    • Dropdown3
    • Dropdown4
    • Dropdown5
    • Dropdown6
  • Games
    • Dropdown1
    • Dropdown2
    • Dropdown3
    • Dropdown4
    • Dropdown5
    • Dropdown6
HealthTips
thumbnail

ব্রেন টিউমার হওয়ার প্রধান যে ৬ টি লক্ষণ

HealthTips April 19, 2022
thumbnail

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আপনার শরীরে যে পরিবর্তন দেখবেন।

HealthTips March 10, 2022
thumbnail

বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?

HealthTips March 09, 2022
thumbnail

হালকা কাশি সহ বুকের ভেতর কফ জমা হয়েছে এর প্রতিকারে করণীয় কি?

HealthTips March 08, 2022
thumbnail

ব্যথানাশক কয়েকটি প্রাকৃতিক খাবার।

HealthTips February 03, 2022
thumbnail

আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে বুঝবেন কিভাবে?

HealthTips October 25, 2021
thumbnail

একজন মানুষের প্রতিদিন কত ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন?

HealthTips October 22, 2021
thumbnail

সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে চা খেলে শরীরের পক্ষে কি কি উপকার বা অপকার হতে পারে?

HealthTips October 21, 2021
thumbnail

মরিচা পড়া লোহায় হাত অথবা পা কেটে গেলে কি টিটেনাস ইনজেকশন দিতে হয়?

HealthTips October 17, 2021
thumbnail

মোবাইল মাথার কাছে নিয়ে ঘুমালে কি ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা হতে পারে?

HealthTips October 08, 2021
thumbnail

মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী।

HealthTips September 20, 2021
thumbnail

যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome

HealthTips September 20, 2021
Older Posts ››

Popular Posts

Facebook

Templateclue

Blog Archive

Labels Cloud

  • Technology 8

Recent Posts

Advertisement

Categories

  • Adsense
  • AndroidApps
  • Background Music
  • Bangladesh-Army
  • BDNavy
  • BloggerTips
  • Business-idea-Share
  • Digital-Marketing
  • Earning-Tips
  • Email-Marketing
  • Facebook-Earning-Tips
  • FireService
  • Freelancing
  • General-Knowledge
  • GovJob
  • HealthTips
  • Islamik
  • Islamik-Q-A
  • JobNews
  • LifeStyle
  • Motivational
  • Ojana-Tottho
  • OnlineEarning
  • PDB
  • ProVPN
  • Q-A
  • Sadharon-Geann
  • Technology
  • VideoEditingApps
  • Virar-News
  • Youtube
Powered by Blogger.
  • Home
  • About
  • Contact
  • Buy Now

Popular Posts

  • আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড
  • Feeling The Old Days || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
  • Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile

Top of the week

Report Abuse

Labels

  • Adsense
  • AndroidApps
  • Background Music
  • Bangladesh-Army
  • BDNavy
  • BloggerTips
  • Business-idea-Share
  • Digital-Marketing
  • Earning-Tips
  • Email-Marketing
  • Facebook-Earning-Tips
  • FireService
  • Freelancing
  • General-Knowledge
  • GovJob
  • HealthTips
  • Islamik
  • Islamik-Q-A
  • JobNews
  • LifeStyle
  • Motivational
  • Ojana-Tottho
  • OnlineEarning
  • PDB
  • ProVPN
  • Q-A
  • Sadharon-Geann
  • Technology
  • VideoEditingApps
  • Virar-News
  • Youtube

Contact Form

Tags Clouds

Adsense AndroidApps Background Music Bangladesh-Army BDNavy BloggerTips Business-idea-Share Digital-Marketing Earning-Tips Email-Marketing Facebook-Earning-Tips FireService Freelancing General-Knowledge GovJob HealthTips Islamik Islamik-Q-A JobNews LifeStyle Motivational Ojana-Tottho OnlineEarning PDB ProVPN Q-A Sadharon-Geann Technology VideoEditingApps Virar-News Youtube
Showing posts with label HealthTips. Show all posts
Showing posts with label HealthTips. Show all posts


ব্রেন টিউমার হওয়ার প্রধান যে ৬ টি লক্ষণ

ব্রেন টিউমার হওয়ার প্রধান যে ৬ টি লক্ষণ


ব্রেইন টিউমার ক্যান্সার এর মত আরেকটি ভয়াবহ রোগ। মস্তিষ্কে মাংসের অথবা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়াকে ব্রেন টিউমার বলা হয়। সাধারণত দুই ধরনের ব্রেন টিউমার দেখা যায় একটি ক্যান্সার, আরেকটি নন ক্যান্সার। দুটি ক্ষেত্রেই মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যুক্তরাজ্যে ১০ হাজার ৬০০ জন মানুষ প্রতিবছর ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।


ব্রেন টিউমারের মূল কারণ এখনও চিকিৎসকের কাছে অজানা। যেকোনো বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সাধারন কিছু শারীরিক সমস্যার মাধ্যমে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। এই সমস্যাগুলো অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলে মরণব্যাধি এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। 


আজকে আমরা আলোচনা করবো ব্রেন টিউমারের ৬টি প্রধান লক্ষণঃ


১ নম্বরে আছে মাথা ব্যথাঃ

যেকোনো ব্রেন টিউমারের প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড মাথাব্যথা। মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ বাড়ার কারণে এই ব্যথা হয়ে থাকে। ঘনঘন তীব্র মাথাব্যথা হয়ে থাকে। সাধারণত পেইনকিলার এই ব্যথা দূর করতে ব্যর্থ হয়।


২ নম্বরে আছে বমি বমি ভাবঃ

সকালে মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম ভাঙ্গা এবং এর সাথে বমি বমি ভাব হওয়ার ব্রেন টিউমারের আরেকটি লক্ষণ। তীব্র মাথা ব্যথার সাথে বমি হওয়া কে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।


৩ নম্বরে আছে চোখের সমস্যা এবং চোখে ঝাপসা দেখাঃ

চোখে সমস্যা চোখে ঝাপসা দেখা বিভিন্ন বস্তু এবং রং চিহ্নিত সমস্যা হয়ে থাকে ব্রেন টিউমার আক্রান্ত রোগীর। মূলত অপটিক্যাল লোব টিউমার আক্রান্ত হলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ।


৪ নম্বরে আছে অনুভূতি কমে যাওয়াঃ

মস্তিষ্কের প্যারাইটাল লোব টিউমার দ্বারা আক্রান্ত হলে হাত পায়ের পেশির অনুভূতি কমে যায়। এটি স্নায়ুকে আক্রমণ করে যার ফলে হাত পা নাড়ানো কঠিন হয়। অনেক সময় হাত পা ভারী ভারী অনুভূত হয়।


৫ নম্বরে রয়েছে মাথা ঘুরানোঃ

মস্তিষ্কের টিউমার বড় হতে থাকলে শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। হাটতে গেলে মাথা ঘুরানো খুব সাধারন একটি লক্ষণ।


৬ নম্বরে রয়েছে খিঁচুনিঃ

ব্রেন টিউমার বা ক্যান্সার এর আরেকটি প্রধান লক্ষণ হলো খিঁচুনি হওয়া। এই খিঁচুনি শরীর জুড়ে বা জেনারালাইজড অথবা কোন নির্দিষ্ট অঙ্গে প্রকাশ পায়।


খিঁচুনি অন্যান্য রোগ যেমন মেঘে বা অন্য যে কোন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে তবে মাথাব্যথার সাথে এটি দেখা দিলে অতি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।





প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আপনার শরীরে যে পরিবর্তন দেখবেন।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আপনার শরীরে যে পরিবর্তন দেখবেন।



প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খালি পেটে খেজুর খেলে কি ঘটবে আপনার শরীরে, আপনি কি জানেন?


গত প্রায় দেড় হাজার বছর ধরে নানা উপকারে এ লাগলেও আজও স্বাস্থ্যসচেতন দের পছন্দের লিস্টে জায়গার উপরে উঠতে পারেনি এই ছোট ফল খেজুর।


সু-সাধু এই মরু ফলটি শরীরের রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার খনিজ এবং ভিটামিন। প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খেজুর খেলে দারুন উপকার পাওয়া যায়। বিশেষ করে যারা কনস্টিপেশন বা যেকোনো ধরনের পেটের রোগে ভুগছেন তাদের জন্যতো এ ফল টি মহা ওষুধ হিসেবে কাজ করে। এখানেই শেষ নয় খেজুরের আরো রয়েছে অনেক উপকারিতা। 


প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আরও যে উপকার গুলো মিলবে আপনার!


একাধিক পেটের রোগের প্রকোপ কমাতে পারে, প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে নিয়মিত এ ফলটি খেলে বাওয়ের মুভমেন্টে মারাত্তক উন্নতি ঘটে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই কোন ধরনের পেটের রোগই মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনা। একাধিক গবেষনায় দেখা যায় যে, প্রতিদিন তিনটি করে খেজুর খেলে শরীরের অন্ধরে উপকারী ভ্যেকিয়ারের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।


ফলে বদহজম কোলাইটিস ও হেমোরয়েড এর মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়। হড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই খেজুর। খেজুরে উপস্থিত খনিজ ও ভিটামিন হাড়কে এতটাই শক্ত পোক্ত করে যে বয়স কালে অস্টিওপোরোসিসের মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে অ্যানিমিয়া রোগ দূরে যায় আপনার শরীর থেকে। 


আয়রনের ঘাটতি দেখা দিলে মূলত এ ধরনের রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। তাইতো শরীরে যাতে খনিজের ঘাটতি কোনো সময় না দেখা দেয়, সে দিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন। আর এক্ষেত্রে খেজুর দারুন ভাবে সাহায্য করবে আপনার। অ্যালার্জির প্রকোপ কমাতে পারে ২০০২ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দাবি করা হয়েছিল, খেজুর উপস্থিত সারফার, কমপাউন্ড এলার্জির মতো রোগ থেকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।


হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই খেজুর। ড্যাটের ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে এল.ডি.এল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে হঠাৎ করে হার্টঅ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা থাকে না। সে সঙ্গে এতে উপস্থিত পটাশিয়াম আরো সব হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। ওজন বৃদ্ধি করতে পারে খেজুর, প্রতিদিন তিনটি করে খেজুর খেলে নানা কারণে যাদের ওজন মাত্রাতিরিক্ত হারে কমে যায় তারা আজ থেকে খেজুর খাওয়া শুরু করতে পারেন, দেখবেন উপকার পাবেন দ্রুত। 


কারণ এই ছোট ফলটিতে উপস্থিত ক্যালরি শরীরের ভাঙ্গন রোধ করে এবং ওজন বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করে। সংক্রমনের আশংকা হ্রাস করে। যেহেতু খেজুরে প্রচুর মাত্রায় প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা একাধিক রোগ থেকে দূরে রাখার পাশাপাশি শরীর গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয় এই ফলটিতে বেশকিছু এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রোপার্টিজও রয়েছে। ফলে নিয়মিত খেলে সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই হ্রাস পাবে। তাই যাদের এই সমস্যাগুলি রয়েছে তারা নিয়মিত খেজুর খেতে পারেন প্রতিদিন সকালে তিনটি করে।

বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?

বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?


আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্থ যেকোনো একটি ফার্মেসিতে যেয়ে একটি সিরাপ কিনবেন, তার হচ্ছে 'পানকিরা সিরাপ'। এটি আপনার বদহজম পেট ফাঁপা ও বমির ভাব বিনষ্ট করে দিবে। সিরাপটি কেনার সময় অবশ্যই বয়স অনুযায়ী এর ব্যবহার জেনে নিবেন।


হালকা কাশি সহ বুকের ভেতর কফ জমা হয়েছে এর প্রতিকারে করণীয় কি?

হালকা কাশি সহ বুকের ভেতর কফ জমা হয়েছে এর প্রতিকারে করণীয় কি?


আপনার কাশির মাত্রা যদি হালকা হয় বা তার চেয়ে একটু বেশি হয় এবং কাশির কারণে যদি বুকের মধ্যে কফ জমা হয়। সেক্ষেত্রে আপনি একটি সিরাপ খেতে পারেন, সিরাপের নাম হচ্ছে 'সাদুরি সিরাপ'। এই সিরাপটি আপনার হালকা কাশি সহ বুকের মধ্যে কফ জমে থাকা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। আপনি এই সিরাপটি যে কোন ফার্মেসিতে সচরাচর পেয়ে যাবেন।

ব্যথানাশক কয়েকটি প্রাকৃতিক খাবার। ibrahim blog

ব্যথানাশক কয়েকটি প্রাকৃতিক খাবার।


দাঁতের ব্যথায়

দাতের ব্যাথায় করনীয় কি? দাঁতের ব্যথায় আপনি লবঙ্গ খেতে পারেন। এটি আপনার দাঁতের ব্যথা অনেকাংশে কমিয়ে দেবে।

কানের ব্যথায়

কানের ব্যথায় করণীয় কি? আপনি কানের ব্যাথার জন্য রসুন খেতে পারেন। এটি কানের ব্যথা প্রতিরোধ করার জন্য অনেক কার্যকরী।

বুকের ব্যথায়

বুকের ব্যথায় করণীয় কি? বুকের ব্যথার জন্য "অ্যাপেল সিডার ভিনেগার" ব্যবহার করতে পারেন, এটি অনেক উপকারী।

পুরনো ব্যথায়

শরীরে কোন পুরনো ব্যথা থাকলে করণীয় কি? আপনার শরীরে যদি কোনো পুরোনো ব্যথা থাকে, তাহলে আপনি হলুদ ব্যবহার করতে পারেন। হলুদের মধ্যে এমন কয়েকটি রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রয়েছে যা আপনার শরীরে পুরনো ব্যথা প্রতিরোধ করতে পারে।

পেশীর ব্যথা

শরীরে মাংসপেশির ব্যথা প্রতিরোধের জন্য করনীয় কি ? পেশীর ব্যথায় আপনি পুদিনা পাতা খেতে পারেন এটি পেশীর ব্যথা অনেকাংশে কমিয়ে দেবে।

জয়েন্ট ও হাঁটুর ব্যথায়

জয়েন্ট ও হাঁটুর ব্যথায় করণীয় কি? আপনার যদি জয়েন্ট বা হাঁটুর ব্যথা থাকে তাহলে, এটি প্রতিরোধ করার জন্য আপনি চেরি ফল খেতে পারেন। এটি আপনার জয়েন্ট ও হাঁটুর ব্যথা প্রতিরোধ করার অনেক ক্ষমতা রাখে।

আঘাতের ব্যথা

আপনি এইমাত্র আপনার শরীরে যদি কোনো আঘাত পান তাহলে সেক্ষেত্রে আপনি পানি খেতে পারেন। পানি আপনার জন্য খুবই কার্যকরী আপনার ব্যথা কমানোর জন্য।

পেট ফাঁপা ও ব্যথায়

আপনার পেট ফাঁপা ও ব্যথায় করণীয় কি? আপনার কাছে যদি পেট ফাঁপা ও ব্যথা অনুভব হয় সেক্ষেত্রে আপনি আনারস খেতে পারেন। আনারস খেলে আপনার পেট ফাঁপা বা ব্যথা অনেকাংশে ভালো হয়ে যাবে।

মূত্রনালীর ইনফেকশনে

মূত্রনালীতে যদি কোনো ইনফেকশন হয় তাহলে করনীয় কি? এক্ষেত্রে আপনি কালোজাম খেতে পারেন। এটা মূত্রনালীর যে কোনো ইনফেকশন দূর করার ক্ষমতা রাখে।

সাইনাসের ব্যথায়

সাইনাসের ব্যথায় করণীয় কি? আপনি যদি আপনার শরীরে সাইনাসের ব্যথা অনুভব করেন, সেক্ষেত্রে আপনি সজনে খেতে পারেন। এটি শরীরের জন্য খুবই কার্যকরী একটি ফল। আপনাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো সজনে নামটি প্রথম শুনেছেন। এটি হচ্ছে একটি গাছের ফল, আমরা যেটাকে সজনে গাছ বলি সেই গাছের একটি ফল।
আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে বুঝবেন কিভাবে? ibrahimhossain.com

আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে বুঝবেন কিভাবে?


ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের শরীরে যে ক্ষতিকর প্রভাব বা লক্ষণগুলো দেখা যায় তা নিম্নে দেওয়া হলঃ

১। পায়ের ভেতর খেঁচুনি ধরা।

ক্যালসিয়াম এর প্রথম লক্ষণ হচ্ছে যদি আপনার পায়ে খিঁচুনি ধরে তাহলে মনে করবেন এটি হলো ক্যালসিয়ামের অভাবের একটি প্রথম লক্ষণ। ক্যালসিয়ামের অভাব প্রতিরোধ করার জন্য আপনাকে আপনার দৈনন্দিন খাবারের ভেতর নিশ্চিত করতে হবে যে আপনার খাবারের মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। ক্যালসিয়ামের অভাবে আপনার যদি অতিরিক্ত পা খেঁচুনি ধরে বা ব্যথা করে তাহলে ক্লেভিল্যান্ড ক্লিনিক এর তথ্য অনুযায়ী ঘুমোতে যাওয়ার আগে পা প্রসারিত করুন তাতে আপনার ব্যথা অনেকাংশে কম হবে।

২। দাঁতের মধ্যে গর্ত হওয়া।

আপনার কি প্রতিদিন দাঁত ব্রাশ করা শর্তেও দাঁতের মধ্যে গর্ত বাড়ছে? যদি বেড়ে থাকে এর জন্য শুধু মিষ্টি জাতীয় কোনো কিছুকে দোষ দিবেন না। প্রতিদিনের খাবার থেকে আমাদের শরীর যখন যথেষ্ট পরিমাণে ক্যালসিয়াম পায় না, তখন এটি অন্যান্য উৎস থেকে খুঁজতে থাকে, আর এই উৎসটি হলো আমাদের দাঁত। এইজন্যই ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের দাঁতের মধ্যে গর্ত হয়ে থাকে।

৩। অসাড় অবস্থা।

পায়ে খেঁচুনি ধরার মতো ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের হাতের স্প্ল্যাশাল স্নায়ু বিনষ্ট হয়ে যায়। আপনি আগুনের সামনে গেলে আপনি যদি অস্থিরতা বা ঝলকানি অনুভব করেন তাহলে এখনই ক্যালসিয়ামের পরিমাণ পরীক্ষা করান। কেননা ক্যালসিয়ামের অভাবের কারণে আগুনের সামনে গেলে আপনার মধ্যে অস্থিরতা বা ঝলকানি অনুভব হবে।

৪। ভঙ্গুর নখ।

আমাদের দাঁত ও শরীরের মতো নখেও ক্যালসিয়াম থাকে। অতএব, একটি ক্যালসিয়াম অনাহারী শরীরের পুষ্টির জন্য সেখান থেকে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করবে। আমরা যদি বেশি ক্যালসিয়াম না গ্রহণ করি তাহলে এর জন্যে আমাদের নখ ভঙ্গুর হয়ে যায়।

৫। আমাদের ঘুমের অসুবিধা।

বিভিন্ন মেডিকেল তথ্য অনুযায়ী ক্যালসিয়াম সেরোটোনিন তৈরি করতে সাহায্য করে, যেটা কিনা ঘুমের জন্য দায়ী থাকে। যখন আমরা গভীর ঘুমের মধ্যে থাকি তখন আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের লেভেল অনেক বেড়ে যায়। তাই আপনি যদি রাতে কম ঘুমান তাহলে আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব বাড়তেই থাকবে।

৬। বাজে অঙ্গবিন্যাস।

আপনারা ভাবুনতো কম ক্যালসিয়াম মানে দুর্বল হাড় এবং দুর্বল হাড় মানে দুর্বল শরীর। আপনার শরীর এই দূর্বলতার কারণে জবুথবু হয়ে যাবে। এই সমস্ত বাজে অঙ্গবিন্যাস এর জন্য পিঠে এবং কাঁধে ব্যথা বাড়তে থাকবে।

৭। হৃদরোগের কারণ।

জৈবপ্রযুক্তি জাতীয় কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী যে ক্যালসিয়াম পেশী সংকোচন এবং নিউরোট্রান্সমিটার অতি দরকারি। সুতরাং ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের শরীরে হৃদরোগের আক্রমণের কারণ হতে পারে।

৮। স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া।

আপনি যদি ছোট ছোট কাজগুলো ক্রমাগত ভুলে যান যেমন আপনার বাসার টিভির রিমোট আপনি কোথায় রাখছেন সেটাও ভুলে যাচ্ছেন, এরকম যদি ছোট ছোট কোন কাজ ভুলে যান তাহলে মনে করবেন এটা আপনার ক্যালসিয়ামের অভাবের জন্য হচ্ছে। ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের শরীরে স্নায়বিক উপসর্গ গুলি হয় যেমন স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া ও ভুলে যাওয়া।


ক্যালসিয়ামের অভাবে আপনার শরীরে যদি উপরোক্ত লক্ষণ গুলোর মধ্যে কোনো একটি লক্ষণও দেখা যায় তাহলে এখনই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করুন। অন্যথায় এটি বেড়ে গেলে ভয়ঙ্কর কিছু হতে পারে।
একজন মানুষের প্রতিদিন কত ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন? ibrahimhossain.com

একজন মানুষের প্রতিদিন কত ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন?

ঘুম আপনার শরীরকে চাঙ্গা রাখে এবং মানসিক চাপ কমায়। তাই সুস্থ থাকার জন্য ঘুমের বিকল্প নেই। একজন সুস্থ মানুষের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন। এই ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা একটানা ঘুমাতে পারলে শরীরের পক্ষে ভালো হয়।

তবে যদি কোন কাজের প্রয়োজনে একটানা সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমাতে না পারেন, তাহলে ভাগ ভাগ করে ঘুমাতে হবে। মানবদেহের ৪০ থেকে ৭০ শতাংশ জৈব প্রক্রিয়া নির্ভর করে জীবের বৈশিষ্ট্যের উপর এবং বাকিটা তার বয়স ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশের ওপর নির্ভর করে। অর্থাৎ কিছু বিষয় আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকে আবার কয়েকটি ক্ষেত্রে চাইলেই আমদের অভ্যাস গুলো পরিবর্তন করা সম্ভব।

ঘুম নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা জেনে নিন

১। আপনার বেড রুম বা শোবার ঘরে যেন সূর্যের আলো খুব সহজে পৌঁছায়, কিন্তু রাতের বেলা যেন আপনার ঘর অন্ধকার থাকে।

২। আপনাকে প্রতিদিন নির্দিষ্ট টাইমে ঘুমাতে হবে। এছাড়াও দেরি করে ঘুমানো ঠিক নয়, দেরি করে ঘুমালে আপনার স্বাস্থ্যের অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে।

৩। সুস্থ থাকতে আপনাকে আপনার নিজের প্রতি অনেক কঠোর হতে হবে। এছাড়াও ঘুমের সময়ের সঙ্গে কোনো ভাবেই আপনি আপোষ করা যাবে না।

৪। দিনের কাজ দিনের মধ্যেই শেষ করার চেষ্টা করবেন এবং রাতের বেলা সঠিক টাইমে ঘুমোতে যাবেন।

৫। ঘুমানোর সময় আপনার বিছানা থেকে ইলেকট্রনিকস্ যন্ত্র গুলো একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে রাখবেন যেমন, মোবাইল কিংবা ল্যাপটপ।


মূল কথা হচ্ছে প্রতিদিন একজন মানুষের কত ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন, তা নির্ভর করে তার বয়স এবং সুস্থতা-অসুস্থতা ইত্যাদি এসবের উপর।

বয়স অনুযায়ী দৈনিক কতো ঘন্টা ঘুমানো উচিত তা নিম্নে দেওয়া হলঃ

যাদের বয়স ১৮ থেকে ২৫ বছর একজন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী তাদের প্রতিদিন ৭ থেকে ৯ ঘন্টা ঘুমানো উচিত এবং ২৬ থেকে ৬৪ বছরের প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দৈনিক ৭ থেকে ৯ ঘন্টা ঘুমানো উচিত। যাদের বয়স ৬৫ বা তারও বেশি   তাদের দৈনিক সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। তবে একটা কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে, দৈনিক ৫ ঘণ্টার কম এবং ৯ ঘণ্টার বেশি ঘুম হওয়া মোটেও উচিত নয়।
সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে চা খেলে শরীরের পক্ষে কি কি উপকার বা অপকার হতে পারে? ibrahimhossain.com

সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে চা খেলে শরীরের পক্ষে কি কি উপকার বা অপকার হতে পারে?

আপনি সকালে উঠে ভুলেও খালি পেটে চা খাবেন না, কেননা আমরা যখন সকালবেলা উঠে আমাদের পেট তখন খালি থাকে যেখানে থাকে শুধু হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড HCI  যেটা আমাদের পাকস্থলীর দেয়াল থেকে বের হয় খাদ্য পরিপাকের জন্য। চা কফি কিংবা ক্যাফেইন জাতীয় কিছু সকালে খালি পেটে পান করলে সেটা আপনার পেটে গোলযোগ সৃষ্টি করবে।

যেমনঃ
১। আপনার পেট ব্যথা করতে থাকবে।
২। বদহজমের সমস্যা দেখা দিবে।
৩। সারাদিন গ্যাস্ট্রিক জনিত অস্বস্তি লাগবে, পেট ফাঁপা ফাঁপা থাকবে এবং ঢেকুর আটকানো এই সমস্যা গুলো দেখা দিবে।
৪। আপনার খালি পেটে যখন গরম চা যাবে তখন কিন্তু আলসারের সম্ভাবনা হতে পারে।

এই সমস্ত কারণগুলোর কারণে আপনি সকালে উঠে খালি পেটে চা-কফি বা ক্যাফেইন জাতীয় কিছু না খাওয়াই ভালো। সবথেকে ভালো হচ্ছে সকালবেলা উঠে খালি পেটে এক থেকে দুই গ্লাস পানি পান করা। সকালে উঠে খালি পেটে পানি পান করলে আপনার শরীর খুব ভালো থাকবে। 

সকালে খালি পেটে পানি পান করায় আপনার পাকস্থলী একেবারে পরিস্কার হয়ে যাবে। পানির সাথে যদি একটু বাড়তি সুবিধা পেতে চান তাহলে আপনি, হালকা কুসুম গরম পানিতে খানিকটা লেবুর রস এবং আদা ছেড়ে সেটার রস দিয়ে খেতে পারেন। এটা আপনার শরীরের জন্য অনেকটা উপকারে। প্রয়োজনে আপনি google-এ ঘাটাঘাটি করেও দেখতে পারেন।


মরিচা পড়া লোহায় হাত অথবা পা কেটে গেলে কি টিটেনাস ইনজেকশন দিতে হয়?

মরিচা পড়া লোহায় হাত অথবা পা কেটে গেলে কি টিটেনাস ইনজেকশন দিতে হয়?


মরিচা পড়া লোহায়, মরিচার সাথে আরও বিভিন্ন ধরনের Bacteria বা জীবাণু থাকতে পারে। এই সমস্ত Bacteria বা জীবাণু গুলো আমাদের শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর বটে।

এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া রয়েছে ( Clostridium Tetani ) যা সাধারণভাবে মাটি কিংবা ময়লা আবর্জনা ও নোংরা স্থানে পাওয়া যায়। এই সমস্ত ব্যাকটেরিয়ার স্পোর যখন তীক্ষ্ণ পেরেক বা মরিচা পড়া লোহা জাতীয় জীবাণু বাহিত যে কোন বস্তুর দ্বারা শরীরের চামড়া ভেদ করে মাংস পেশিতে প্রবেশ করে সেগুলো বংশ বিস্তারের মাধ্যমে একপ্রকার টক্সিন ( Tetanospasmin )তৈরি হয়। এই ধরনের টক্সিন মানবদেহের মোটর নিউরনে আক্রমণ করে যা মাংস পেশি সঞ্চালন নিয়ন্ত্রণ করে।

সংক্রমণ যখন অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায় তখন বেশি খিঁচুনি ক্রমশ চোয়ালেও পরিলক্ষিত হয়, ফলে এই রোগের একটি সাধারণ নাম হিসেবে দাঁতকপার্টি দেওয়া হয়। এই রোগের আরও বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ রয়েছে তার মধ্যে কয়েকটি লক্ষণ হলো,  

শরীরের মাংস পেশিতে অনমনীয়তা, বিভিন্ন খাবার গিলে খেতে অসুবিধা এবং দেহের অন্যান্য অংশে খিঁচুনির মতো সমস্যা দেখা দেওয়া, শরীরের পেছনদিকে মাংসপেশিগুলো সংকুচিত হয় বলে পুরো শরীর ধনুকের মত বেঁকে যায় এই কারণে এই রোগকে ধনুষ্টংকার  বলা হয়।

উপরের সমস্যা গুলো থেকে বাঁচতে আপনাকে এই টিটেনাস ইনজেকশন টি অবশ্যই দিতে হবে। কেননা যখন মরিচা পড়া লোহা জাতীয় কোন বস্তু দ্বারা আপনার শরীরের কোন অংশ কেটে যায়, 

তখন এই সমস্ত ব্যাকটেরিয়া বা রোগের থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ইনজেকশন টি শরীরে প্রয়োগ করুন। সেক্ষেত্রে এই ইনজেকশনটি আপনার শরীরের রোগ ক্ষমতা রোধ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।



মোবাইল মাথার কাছে নিয়ে ঘুমালে কি ক্যান্সারের হওয়ার সম্ভাবনা হতে পারে? ibrahimhossain.com

মোবাইল ফোন মাথার কাছে নিয়ে ঘুমালে কি ক্যান্সারের হওয়ার সম্ভাবনা হতে পারে?


বিজ্ঞানে এমন কোন ব্যাখ্যা নেই যে আপনার মাথার কাছে মোবাইল ফোন নিয়ে ঘুমালে আপনার শরীরে কোনো ক্ষতি হবে।


বিজ্ঞানের ভাষায় আপনাদেরকে বুঝাতে গেলে, মোবাইল ফোনের Radiation হলো এক রকম Radio-Wave এর মত।  


মোবাইল ফোনের এই Radiation টি Ionisation Radiation নয়। এই রেডিয়েশন পরমাণুর ইলেকট্রনের উপর কোন প্রকার প্রভাব দেখায় না। 


একটি মোবাইলের যে রেডিয়েশন ফ্রিকোয়েন্সি খুব কম অর্থাৎ এর শক্তি অনেক কম। আমরা যে দৃশ্যমান আলো দেখতে পাই, মাইক্রোওয়েভ এবং অবলহিত রশ্মির চেয়েও এর শক্তি অনেক কম। 


আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে রেডিয়েশন শব্দটিকে ভয় পায়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে দৃশ্যমান আলো এক প্রকার ইলেকট্রনিক রেডিয়েশন। 


দৃশ্যমান আলোর চেয়ে বেশি ফ্রিকোয়েন্সির এর ইলেকট্রনিক রেডিয়েশন গুলোই শুধুমাত্র ক্ষতিকর হয়ে থাকে। এক কথায় আমরা বলতে গেলে, মোবাইল ফোনের যে রেডিয়েশন এর থেকে আপনার শরীরে কোন ক্ষতির সম্ভাবনা নেই।


যারা বিজ্ঞানের ছাত্র তারা এই Electromagnetic Spectrum দেখে বুঝতে পারবেন।

মোবাইল মাথার কাছে নিয়ে ঘুমালে কি ক্যান্সারের হওয়ার সম্ভাবনা হতে পারে? ibrahimhossain.com

আর একটি কথা না বললেই নয়, ইউটিউবে এই সম্পর্কে অনেক ভুল তথ্য দিয়ে অনেক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ভিডিও বানিয়েছে, সে সব ভিডিও দেখে আপনি বিভ্রান্ত হবেন না।

মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী।


আপনি হয়তো রোগা-পাতলা, আপনাকে দেখলে মানুষ হাঁসি ঠাট্টা করে? নয়তো বা আপনি রোগা-পাতলা হওয়ায় বিয়ের পিঁড়িতে বসতে পারতেছেন না! আপনি রোগা-পাতলা হওয়ায় আপনাকে কি 'কঁনে' অথবা 'বর পক্ষ' পছন্দ করছে না?


আপনি সব সমস্যার সমাধান আজকে এবং এখনি পেয়ে যাবেন। স্বারা বিশ্বে যেখানে ৯৯.৯% মানুষ কোনো না কোনো রোগাক্রান্ত, সেখানে মোটা হওয়ার টিপস্?  নিশ্চই আপনি খুব অবাক হচ্ছেন? যদিও আপনি অবাক হয়েছেন,


কিন্তু অনেকেই অবাক হবেন না। যারা কিছুতেই মোটা হতে পারছেন না, তাদের জন্য আজকের এই টিপস্ গুলো এক রকম স্বস্তির নিশ্বাস দেবে।


আপনাদের জন্য মোটা হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকর টিপস্ নিচে দেওয়া হলোঃ

মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

১. প্রতিদিন সকালে বাদাম ও কিসমিস খাবেনঃ


আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার জন্য  কাজু বাদাম ও কিসমিস এর ভুমিকা অপরিসীম। আপনারা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আধা কাপ জঁলে আধা কাপ বাদাম এবং কিসমিস ভিজিয়ে রাখবেন,


সকালে উঠে দেখবেন সেগুলো ফুলে উঠেছে, এরপর সবগুলো খেয়ে নিবেন। এরকম টানা ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ খাবেন।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

২. খাওয়ার তালিকায় শাকসবজি ও ফলমূল বাড়ানঃ


শাকসবজি যেমন শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে পক্ষান্তরে ওজন বৃদ্ধি করতেও একই ভুমিকা পালন করে এবং বিভিন্ন ফলমূলে পচুর পরিমানে ভিটামিন ও ক্যালোরি রয়েছে যা আপনার ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।


যেসব ফলমূল ও সবজি খেলে আপনার ওজন বাড়বে তা হলোঃ পাকা পেঁপে, মিস্টি কুমড়া, মিস্টি আলু, কাঁচা কলা, আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা ইত্যাদি।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৩. আগের চেয়ে খাবারের পরিমান বাড়ানঃ


আপনি যদি খাবার কম খাওয়ার জন্য রোগা-পাতলা হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার খাবার তালিকায় পূর্বের চেয়ে খাবার বাড়িয়ে নিন।


এর মানে আবার একগাদা খাবেন না, আপনার আগের খাবারের তুলনায় ৪ ভাগের ১ ভাগ খাবার বাড়িয়ে খাবেন, এরকম টানা ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ খাবেন।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৪. বারবার খাওয়া বন্ধ করুনঃ


৯০% মানুষ ভাবে বারবার খেলে মনে হয় শরীরের ওজন বাড়বে, এটা আসলে মোটেও সঠিক নয়। আপনারা সঠিক নিয়ম মেনে পেট ভরে খান তাতে আপনার মোটা হওয়ার জন্য সাহায্য করবে।


আপনি অল্প অল্প করে বারবার না খেয়ে নিয়ম মেনে পেট ভরে খান। অল্প অল্প করে খাওয়ার কারনে আপনার শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয় ফলে আপনার শরীরের ওজন কমে যায়।


তাই আপনি নিময় মেনে পেট ভরে খাবার খান এতে আপনার শরীরের মেটাবলিজম এর হার কমে যায়, ফলে খাবারের ক্যালোরির অনেকটাই বাড়তি ওজন হয়ে আপনার শরীরে জমা হয়ে যায়, এর ফলে আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৫. ডুবো তেলে ভাজা খাবার খানঃ


আমরা প্রায় সকলেই জানি যে তেলে ভাজা খাবারে প্রচুর পরিমানে ফ্যাট থাকে। তাই তেলে ভাজা খাবার আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।


তবে এটি আপনি অতিরিক্ত খাবেন না, অতিরিক্ত কোনো কিছুর ফল মোটেও ভালো হয় না। তেলে ভাজা খাবার সিমিত পরিমানে খাবেন, না হলে গ্যাস্ট্রিক এর মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।


এই জন্য তেলে ভাজা খাবারের পাশাপাশি আপনাকে প্রচুর পরিমানে তাজা শাকসবজির স্যালাড খেতে হবে।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৬. জিমে অথবা ঘরে বসে ব্যায়াম করার অভ্যাস করুনঃ


আপনি মনে হয় একটু আচার্য হয়েছেন, ভাবছেন মানুষ ব্যায়াম করে ওজন কমানোর জন্য, ওজন বাড়ানো জন্য কেনো ব্যায়াম করবেন?


শুধু মোটা হলেই হবেনা এর পাশাপাশি আপনার চাই সুসংগঠিত একটি শরীর। ব্যায়াম যেমন আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে পক্ষান্তরে কিছু ব্যায়াম আছে যা আমাদের ওজন বাড়াতেও সমান ভাবে ভূমিকা পালন করে থাকে।


তাই আপনাকে প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে আপনার শরীরকে ফিট রাখার জন্য। আমাদের মাংস পেশীর ওজন চর্বির চেয়ে অনেক বেশি, তাছাড়াও ব্যায়ামের ফলে আপনার ক্ষুধার পরিমানও বেড়ে যাবে যার ফলে আপনি বেশি বেশি পেট ভরে খাবার খেতে পারবেন।


আপনি জিমে গেলেতো ভালোই আর যদি জিমে না যেতে পারেন তাহলে অবস্যই একজন ভালো অভিজ্ঞ ট্রেনারের নির্দেশে ব্যায়াম করবেন, না হলে হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কা আব্যশক। 


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৭. ভাতের মাড় খানঃ


ওজন বাড়ানোর জন্য ভাতের মাড় খেতে পারেন। ভাত রান্না করার পরে অনেকেই ভাতের মাড় ফেলে দেয়, ভাতের স্টার্চের অনেকটাই চলে যায় ভাতের মাড়ের সাথে।


তাই আপনারা ভাতের মাড় না ফেলে দিয়ে সেটা খাওয়ার চেস্টা করবেন, এতে আপনার মোটা হওয়ার জন্য কিছুটা কার্যকরী  হবে।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৮. রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দুধ ও মধু খানঃ


ওজন বাড়ানোর জন্য এটি একটি কার্যকরী খাবার। মোটা হওয়ার জন্য রাতে ঘুমানোর আগে অবস্যই পুষ্টিকর কোনো খাবার খাওয়া দরকার, তাই দুধ ও মধু খেতে পারেন।


দুধ ও মধু আপনার পুস্টির চাহিদা মেটাবে। খাওয়ার নিয়মঃ ঘুমানোর আগে এক গ্লাস ঘ্বন দুধের সাথে ৩ চা চামিচ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন খাবেন।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৯. মেটাবলিজম হার কমাতে করনীয়ঃ


ধীর গতির মেটাবলিজম আমাদের মোটা হওয়ার পিছনে প্রধান কারন, তেমনি ধ্রুত গতির মেটাবলিজম আমাদের রুগ্ন স্বাস্থের পিছনে প্রধান কারন।


এখন আপনি নিশ্চই বুঝে গেছেন যে আমাদের মোটা হওয়ার জন্য এই মেটাবলিজম হার কমাতে হবে। এতে আপনি যেই খাবারই খান না কেনো সেটা আপনার শরীরে বাড়তি ওজন হয়ে জমা থেকে যাবে।


মেটাবলিজম হার কমানোর জন্য প্রতিবেলা খাবার পরিবেষণ করার পরে অনেকক্ষন ধরে লম্বা সময় নিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। এতে আপনার মেটাবলিজম হার কমবে।


প্রতিবেলা খাবার খাওয়ার পর আপনি কমপক্ষে ১ ঘন্টা কোনো কাজ করবেন না, ১ ঘন্টার বেশি হলে আরো ভালো হয়।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

১০. আপনার প্রতিদিনের খাদ্যের তালিকায় কিছু বিশেষ খাবার যোগ করুনঃ


আপনার প্রতিদিনের খাবারের পাশাপাশি অবস্যই বাড়তি কিছু ক্যালোরি যুক্ত খাবার যোগ করতে হবে। আপনি কোনো প্রকার রোগাক্রান্ত না হলে বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা না থাকলে,


অনায়াসে এই খাবার গুলো খেতে পারেন তা হলোঃ গরুর মাংস, খাসির মাংস, আলু ভাজা, মিস্টি জাতীয় খাবার, ঘি/মাখন, চিজ/পনির, কোমল পানীয়,  চকলেট, মেয়নিজ ইত্যাদি খাবার গুলো খেতে পারেন।


এসব খাবার গুলো আপনার ওজন বাড়াতে গুরুত্ব পূর্ন ভুমিকা পালন করে।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

এখন মূল কথা হচ্ছেঃ


উপরের সব নিয়ম কানুন মানার পরেও যদি আপনার ওজন না বাড়ে তাহলে আপনি ঘাবড়াবেন না। আপনি ধ্রুত আপনার পরিচিত বা ভালো একজন চিকিৎসকের সাহায্যে আপনার শরীর পরীক্ষা করান,


তাহলেই বের হয়ে যাবে যে আপনার শরীরে কোনো প্রকার রোগ-বালাই আছে কি না! পরীক্ষা করে যদি কোনো ক্ষুদ্র রোগও ধরা পড়ে, তাহলে ধ্রুত সেই রোগের চিকিৎসা করান।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

ওজন না বাড়ার কয়েকটি কারনঃ


ওজন না বাড়ার কয়েকটি কারন হলো, পেটের অসুখ, বিভিন্ন ধরনের কৃমি, আমাশয় অথবা কোনো সংক্রামণ রোগ থাকলে উপরের সব নিয়ম মেনে পযার্প্ত খাবার গ্রহন করলেও ওজন কমে যেতে থাকে।


দূর্বল অনুভব করলে অথবা অতিরিক্ত ক্লান্ত থাকলেও ক্রমাগত ওজন কমতে থাকে। আপনার মধ্যে এমন কিছু হলে বিশ্রাম, নিদ্রা বা ঘুম ইত্যাদি বাড়িয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain


আমাদের কথাঃ


পোস্ট টি ভালো লাগলে আপনার মূল্যবান কমেন্ট টি করে যান। আর আমাদের কথার সাথে কাজ করে আপনি কতটুকু উপকৃত হয়েছেন, সেটি আমাদেরকে জানাতে একদমি ভুলবেন না। আমরা সর্বদা আপনার দীর্ঘ আয়ু কামনা করছি। ভালো এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ্ হাফেজ!


যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome

যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে 

আমাদের কমবেশি সবারই বিকেল বেলা হালকা খিদে লাগে। এটা কোন ভাতের খিদা নয় বা ভারী কোনো খাবারের খিদে নয় এটি হালকা কিছু খাবার যেমন মুড়ি বাদাম চিড়া। 

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে বিকেল বেলা এসব খাবার খেয়ে থাকে। অনেক মানুষ আছে মুড়ি পছন্দ করেন না আবার অনেক মানুষ আছেন চিনেবাদাম তাদের খুব প্রিয়। 

অনেকেই তো কোথাও দূরে ঘুরতে গেলে বা বেড়াতে গেলে চিনেবাদাম কিনে ব্যাগে করে নিয়ে যায়।  পরে তারা নীরব নির্জন এলাকায় বসে এই বাদামের স্বাদ উপভোগ করে। 

এই বাদাম খেলে আমাদের পেট না ভরলেও কিন্তু মন অনেকাংশে ভরে যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন? এই চিনা বাদাম খেলে আপনার হৃদযন্ত্র ভালো থাকে! 


কাঠবাদাম জলে ভিজিয়ে খাবেন

যারা স্বাস্থ্যসচেতন তারা দৈনিক বাদাম খেয়ে থাকেন। কোন কাজের ফাঁকে বা অবসর সময়ে গরম গরম বাদাম ভাজা কেনা খেতে পছন্দ করে? 

ওজন কমানোর জন্য বাদাম যেমন উপকারী ডায়াবেটিসের জন্য বাদাম তেমন উপকারী আবার হৃদরোগ প্রতিরোধে এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

আর সব থেকে বড় কথা হল বাদাম আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম। তাই বলা যায় বড় খিদের ছোট্ট সমাধান একমুঠো বাদাম। 

বাদাম আপনি চাইলে সব সময় আপনার সঙ্গে রাখতে পারেন, বাদাম একটি সহজলভ্যপ বটে। আর এই চিনাবাদাম আপনি যেকোনো জায়গায় পাবেন, আবার দামের দিক দিয়ে চিন্তা করলে এটি দামেও অনেক সস্তা কিন্তু এর উপকারিতা অনেক বেশি। 

জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক একটি গবেষণা বলছে চার থেকে পাঁচটি চিনে বাদাম খেলে ইস্কেমিক স্ট্রোক এবং হৃদরোগের মতো বড় ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। 

যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome

চিনেবাদামের উপকারিতা সম্পর্কে জানুন

১। চিনেবাদাম এর মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন ও ফ্যাট রয়েছে তবে এতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ অনেক কম। 

২। চিনেবাদাম এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে অনেক সহায়তা করে। 

৩। চিনা বাদামের মধ্যে থাকা যে জিনিসটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে তা হল স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও আরজিনিন নামে একটি ফাইবার। মূলত স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও আরজিনিন নামে এই একটি ফাইবার হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে অনেক ভুমিকা পালন করে। 

৪। এই চিনেবাদাম যেমন হৃদ রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে ঠিক তেমনি ক্যান্সারের মতো বড় রোগের ঝুঁকিও কমায় এই চিনেবাদাম। কারণ এতে আছে ভিটামিন ই এর মত গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা ক্যান্সারের মতো ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। 

৫। স্বাভাবিক ওজনের তুলনায় আপনার শরীরে অতিরিক্ত ওজন থাকলে আপনার শরীরে নানা রোগ দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পেলে হৃদরোগের আশঙ্কাও থেকে থাকে। তাই আপনি প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে চিনে বাদাম খাবেন, এতে বিপাক হার বাড়ে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome

যারা চিনেবাদাম পছন্দ করেন তাদের জন্য রয়েছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস যা আপনাকে চিনে বাদাম খাওয়ার জন্য আরো আগ্রহ বাড়াবে।

১। চিনেবাদাম এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, কার্বো-হাইড্রেট, ও প্রোটিন। প্রতিদিন এক মুঠো চিনা বাদাম খেলে, আপনি অনেক বড় বড় অসুখ থেকে বাঁচতে পারেন। 

২। আপনার শরীরের মধ্যে থাকা মাত্রাধিক কোলেস্টেরল হূদরোগ, উচ্চরক্তচাপ, ওজন বৃদ্ধি ও ডায়াবেটিস এর মতো কঠিন  রোগ সৃষ্টি করে থাকে। এই চিনাবাদাম আপনার শরীরে থাকা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। তাই আপনি নিয়মিত চিনা বাদাম খেতে পারেন। 

৩। এই চিনাবাদাম আপনার শরীরের ফ্যাট বা চর্বি কমাতে অনেক সাহায্য করে। প্রতিদিন এক মুঠো করে চিনা বাদাম খেলে আপনার পেট ও কিছুটা ভরবে আবার আপনার ওজন কমাতেও সাহায্য করবে। 
যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome
৪। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এই বাদাম রাতে আপনি আধা কাপ জলে ভিজিয়ে রাখবেন এবং সকালে উঠে দেখবেন এটি ফুলে উঠেছে তারপরে আপনি সবগুলো খেয়ে নিবেন এতে দেখবেন আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। চিনা বাদামের মধ্যে থাকায অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ডায়াবেটিস নির্মূল বিশেষভাবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। 

৫। আপনার মস্তিষ্ক ভালো রাখার জন্য এই চিনাবাদাম বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে। চিনা বাদামের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে বি ৩ আছে যা মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে থাকে। তাই প্রতিদিন চিনাবাদাম বা চিনা বাদামের মাখন খান তাহলে আপনার মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য আগের থেকে অনেক ভালো থাকবে। 

৬। একজন মানুষের শরীরের সঠিক পরিমাণ পুষ্টি না থাকলে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আস্তে আস্তে কমে যায়। চিনা বাদামের মধ্যে যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে তা আমাদের শরীরে কঠিন রোগকে বাসা বাঁধতে বাধা দেয়। তাই বলা যায় এই চিনাবাদাম আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

৭। এছাড়াও ক্যান্সারের মতো এত বড় রোগ কে ধ্বংস করে ফেলে চিনা বাদামের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, এই এন্টি-অক্সিডেন্ট ক্যান্সারের বিভিন্ন কোষকে বেড়ে উঠতে দেয় না। চিনাবাদাম আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

৮। চিনা বাদামের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আপনার শরীরের অ্যাক্সিডেটিভ স্টেজ কমিয়ে কোষদের ক্ষত রোধ করে দেয়। আবার এই চিনাবাদাম আপনার ত্বকের বয়স কমাতে অনেক ভূমিকা পালন করে, আপনার ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায় চিনাবাদাম। 

৯। আপনার শরীরের হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই চিনাবাদাম।  অনেক গবেষণা চলাকালীন দেখা গেছে, বাদামের ভিতরে থাকা ফসফরাস শরীরে প্রবেশ করার পর, কিছুক্ষণের মধ্যে কাজ করে যায় প্রভাবে হাড়ের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। 

যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome

চিনেবাদাম খাওয়ার নিয়ম 

আপনার হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে বিশেষজ্ঞদের মতে সপ্তাহে চার থেকে পাঁচ দিন চিনে বাদাম খাওয়া অতীব জরুরী। তবে খেয়াল রাখবেন প্রতিদিন 6 থেকে 7 গ্রামের বেশি খাবেন না। 

আর কারো যদি এলার্জির মত বড় কোন সমস্যা থেকে থাকে, তাহলে আপনি সেক্ষেত্রে বাদাম খাওয়ার আগে আপনি ভাল একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিন। 

আমাদের কথা

আমাদের এই পোষ্ট টি আপনার কাছে কেমন লেগেছে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন। আমরা সর্বদা আপনাদের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি, সবাই ভাল এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ!

Older Posts Home

Follow Us

  • Home
  • About
  • Contact
  • Home
  • Blogger
  • Wordpres
  • Adsense
  • Seo Tips


ব্রেন টিউমার হওয়ার প্রধান যে ৬ টি লক্ষণ

ব্রেন টিউমার হওয়ার প্রধান যে ৬ টি লক্ষণ


ব্রেইন টিউমার ক্যান্সার এর মত আরেকটি ভয়াবহ রোগ। মস্তিষ্কে মাংসের অথবা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়াকে ব্রেন টিউমার বলা হয়। সাধারণত দুই ধরনের ব্রেন টিউমার দেখা যায় একটি ক্যান্সার, আরেকটি নন ক্যান্সার। দুটি ক্ষেত্রেই মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যুক্তরাজ্যে ১০ হাজার ৬০০ জন মানুষ প্রতিবছর ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।


ব্রেন টিউমারের মূল কারণ এখনও চিকিৎসকের কাছে অজানা। যেকোনো বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সাধারন কিছু শারীরিক সমস্যার মাধ্যমে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। এই সমস্যাগুলো অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলে মরণব্যাধি এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। 


আজকে আমরা আলোচনা করবো ব্রেন টিউমারের ৬টি প্রধান লক্ষণঃ


১ নম্বরে আছে মাথা ব্যথাঃ

যেকোনো ব্রেন টিউমারের প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড মাথাব্যথা। মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ বাড়ার কারণে এই ব্যথা হয়ে থাকে। ঘনঘন তীব্র মাথাব্যথা হয়ে থাকে। সাধারণত পেইনকিলার এই ব্যথা দূর করতে ব্যর্থ হয়।


২ নম্বরে আছে বমি বমি ভাবঃ

সকালে মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম ভাঙ্গা এবং এর সাথে বমি বমি ভাব হওয়ার ব্রেন টিউমারের আরেকটি লক্ষণ। তীব্র মাথা ব্যথার সাথে বমি হওয়া কে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।


৩ নম্বরে আছে চোখের সমস্যা এবং চোখে ঝাপসা দেখাঃ

চোখে সমস্যা চোখে ঝাপসা দেখা বিভিন্ন বস্তু এবং রং চিহ্নিত সমস্যা হয়ে থাকে ব্রেন টিউমার আক্রান্ত রোগীর। মূলত অপটিক্যাল লোব টিউমার আক্রান্ত হলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ।


৪ নম্বরে আছে অনুভূতি কমে যাওয়াঃ

মস্তিষ্কের প্যারাইটাল লোব টিউমার দ্বারা আক্রান্ত হলে হাত পায়ের পেশির অনুভূতি কমে যায়। এটি স্নায়ুকে আক্রমণ করে যার ফলে হাত পা নাড়ানো কঠিন হয়। অনেক সময় হাত পা ভারী ভারী অনুভূত হয়।


৫ নম্বরে রয়েছে মাথা ঘুরানোঃ

মস্তিষ্কের টিউমার বড় হতে থাকলে শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। হাটতে গেলে মাথা ঘুরানো খুব সাধারন একটি লক্ষণ।


৬ নম্বরে রয়েছে খিঁচুনিঃ

ব্রেন টিউমার বা ক্যান্সার এর আরেকটি প্রধান লক্ষণ হলো খিঁচুনি হওয়া। এই খিঁচুনি শরীর জুড়ে বা জেনারালাইজড অথবা কোন নির্দিষ্ট অঙ্গে প্রকাশ পায়।


খিঁচুনি অন্যান্য রোগ যেমন মেঘে বা অন্য যে কোন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে তবে মাথাব্যথার সাথে এটি দেখা দিলে অতি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।





প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আপনার শরীরে যে পরিবর্তন দেখবেন।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আপনার শরীরে যে পরিবর্তন দেখবেন।



প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খালি পেটে খেজুর খেলে কি ঘটবে আপনার শরীরে, আপনি কি জানেন?


গত প্রায় দেড় হাজার বছর ধরে নানা উপকারে এ লাগলেও আজও স্বাস্থ্যসচেতন দের পছন্দের লিস্টে জায়গার উপরে উঠতে পারেনি এই ছোট ফল খেজুর।


সু-সাধু এই মরু ফলটি শরীরের রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার খনিজ এবং ভিটামিন। প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খেজুর খেলে দারুন উপকার পাওয়া যায়। বিশেষ করে যারা কনস্টিপেশন বা যেকোনো ধরনের পেটের রোগে ভুগছেন তাদের জন্যতো এ ফল টি মহা ওষুধ হিসেবে কাজ করে। এখানেই শেষ নয় খেজুরের আরো রয়েছে অনেক উপকারিতা। 


প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আরও যে উপকার গুলো মিলবে আপনার!


একাধিক পেটের রোগের প্রকোপ কমাতে পারে, প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে নিয়মিত এ ফলটি খেলে বাওয়ের মুভমেন্টে মারাত্তক উন্নতি ঘটে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই কোন ধরনের পেটের রোগই মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনা। একাধিক গবেষনায় দেখা যায় যে, প্রতিদিন তিনটি করে খেজুর খেলে শরীরের অন্ধরে উপকারী ভ্যেকিয়ারের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।


ফলে বদহজম কোলাইটিস ও হেমোরয়েড এর মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়। হড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই খেজুর। খেজুরে উপস্থিত খনিজ ও ভিটামিন হাড়কে এতটাই শক্ত পোক্ত করে যে বয়স কালে অস্টিওপোরোসিসের মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে অ্যানিমিয়া রোগ দূরে যায় আপনার শরীর থেকে। 


আয়রনের ঘাটতি দেখা দিলে মূলত এ ধরনের রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। তাইতো শরীরে যাতে খনিজের ঘাটতি কোনো সময় না দেখা দেয়, সে দিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন। আর এক্ষেত্রে খেজুর দারুন ভাবে সাহায্য করবে আপনার। অ্যালার্জির প্রকোপ কমাতে পারে ২০০২ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দাবি করা হয়েছিল, খেজুর উপস্থিত সারফার, কমপাউন্ড এলার্জির মতো রোগ থেকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।


হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই খেজুর। ড্যাটের ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে এল.ডি.এল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে হঠাৎ করে হার্টঅ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা থাকে না। সে সঙ্গে এতে উপস্থিত পটাশিয়াম আরো সব হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। ওজন বৃদ্ধি করতে পারে খেজুর, প্রতিদিন তিনটি করে খেজুর খেলে নানা কারণে যাদের ওজন মাত্রাতিরিক্ত হারে কমে যায় তারা আজ থেকে খেজুর খাওয়া শুরু করতে পারেন, দেখবেন উপকার পাবেন দ্রুত। 


কারণ এই ছোট ফলটিতে উপস্থিত ক্যালরি শরীরের ভাঙ্গন রোধ করে এবং ওজন বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করে। সংক্রমনের আশংকা হ্রাস করে। যেহেতু খেজুরে প্রচুর মাত্রায় প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা একাধিক রোগ থেকে দূরে রাখার পাশাপাশি শরীর গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয় এই ফলটিতে বেশকিছু এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রোপার্টিজও রয়েছে। ফলে নিয়মিত খেলে সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই হ্রাস পাবে। তাই যাদের এই সমস্যাগুলি রয়েছে তারা নিয়মিত খেজুর খেতে পারেন প্রতিদিন সকালে তিনটি করে।

বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?

বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?


আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্থ যেকোনো একটি ফার্মেসিতে যেয়ে একটি সিরাপ কিনবেন, তার হচ্ছে 'পানকিরা সিরাপ'। এটি আপনার বদহজম পেট ফাঁপা ও বমির ভাব বিনষ্ট করে দিবে। সিরাপটি কেনার সময় অবশ্যই বয়স অনুযায়ী এর ব্যবহার জেনে নিবেন।


হালকা কাশি সহ বুকের ভেতর কফ জমা হয়েছে এর প্রতিকারে করণীয় কি?

হালকা কাশি সহ বুকের ভেতর কফ জমা হয়েছে এর প্রতিকারে করণীয় কি?


আপনার কাশির মাত্রা যদি হালকা হয় বা তার চেয়ে একটু বেশি হয় এবং কাশির কারণে যদি বুকের মধ্যে কফ জমা হয়। সেক্ষেত্রে আপনি একটি সিরাপ খেতে পারেন, সিরাপের নাম হচ্ছে 'সাদুরি সিরাপ'। এই সিরাপটি আপনার হালকা কাশি সহ বুকের মধ্যে কফ জমে থাকা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। আপনি এই সিরাপটি যে কোন ফার্মেসিতে সচরাচর পেয়ে যাবেন।

ব্যথানাশক কয়েকটি প্রাকৃতিক খাবার। ibrahim blog

ব্যথানাশক কয়েকটি প্রাকৃতিক খাবার।


দাঁতের ব্যথায়

দাতের ব্যাথায় করনীয় কি? দাঁতের ব্যথায় আপনি লবঙ্গ খেতে পারেন। এটি আপনার দাঁতের ব্যথা অনেকাংশে কমিয়ে দেবে।

কানের ব্যথায়

কানের ব্যথায় করণীয় কি? আপনি কানের ব্যাথার জন্য রসুন খেতে পারেন। এটি কানের ব্যথা প্রতিরোধ করার জন্য অনেক কার্যকরী।

বুকের ব্যথায়

বুকের ব্যথায় করণীয় কি? বুকের ব্যথার জন্য "অ্যাপেল সিডার ভিনেগার" ব্যবহার করতে পারেন, এটি অনেক উপকারী।

পুরনো ব্যথায়

শরীরে কোন পুরনো ব্যথা থাকলে করণীয় কি? আপনার শরীরে যদি কোনো পুরোনো ব্যথা থাকে, তাহলে আপনি হলুদ ব্যবহার করতে পারেন। হলুদের মধ্যে এমন কয়েকটি রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রয়েছে যা আপনার শরীরে পুরনো ব্যথা প্রতিরোধ করতে পারে।

পেশীর ব্যথা

শরীরে মাংসপেশির ব্যথা প্রতিরোধের জন্য করনীয় কি ? পেশীর ব্যথায় আপনি পুদিনা পাতা খেতে পারেন এটি পেশীর ব্যথা অনেকাংশে কমিয়ে দেবে।

জয়েন্ট ও হাঁটুর ব্যথায়

জয়েন্ট ও হাঁটুর ব্যথায় করণীয় কি? আপনার যদি জয়েন্ট বা হাঁটুর ব্যথা থাকে তাহলে, এটি প্রতিরোধ করার জন্য আপনি চেরি ফল খেতে পারেন। এটি আপনার জয়েন্ট ও হাঁটুর ব্যথা প্রতিরোধ করার অনেক ক্ষমতা রাখে।

আঘাতের ব্যথা

আপনি এইমাত্র আপনার শরীরে যদি কোনো আঘাত পান তাহলে সেক্ষেত্রে আপনি পানি খেতে পারেন। পানি আপনার জন্য খুবই কার্যকরী আপনার ব্যথা কমানোর জন্য।

পেট ফাঁপা ও ব্যথায়

আপনার পেট ফাঁপা ও ব্যথায় করণীয় কি? আপনার কাছে যদি পেট ফাঁপা ও ব্যথা অনুভব হয় সেক্ষেত্রে আপনি আনারস খেতে পারেন। আনারস খেলে আপনার পেট ফাঁপা বা ব্যথা অনেকাংশে ভালো হয়ে যাবে।

মূত্রনালীর ইনফেকশনে

মূত্রনালীতে যদি কোনো ইনফেকশন হয় তাহলে করনীয় কি? এক্ষেত্রে আপনি কালোজাম খেতে পারেন। এটা মূত্রনালীর যে কোনো ইনফেকশন দূর করার ক্ষমতা রাখে।

সাইনাসের ব্যথায়

সাইনাসের ব্যথায় করণীয় কি? আপনি যদি আপনার শরীরে সাইনাসের ব্যথা অনুভব করেন, সেক্ষেত্রে আপনি সজনে খেতে পারেন। এটি শরীরের জন্য খুবই কার্যকরী একটি ফল। আপনাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো সজনে নামটি প্রথম শুনেছেন। এটি হচ্ছে একটি গাছের ফল, আমরা যেটাকে সজনে গাছ বলি সেই গাছের একটি ফল।
আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে বুঝবেন কিভাবে? ibrahimhossain.com

আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে বুঝবেন কিভাবে?


ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের শরীরে যে ক্ষতিকর প্রভাব বা লক্ষণগুলো দেখা যায় তা নিম্নে দেওয়া হলঃ

১। পায়ের ভেতর খেঁচুনি ধরা।

ক্যালসিয়াম এর প্রথম লক্ষণ হচ্ছে যদি আপনার পায়ে খিঁচুনি ধরে তাহলে মনে করবেন এটি হলো ক্যালসিয়ামের অভাবের একটি প্রথম লক্ষণ। ক্যালসিয়ামের অভাব প্রতিরোধ করার জন্য আপনাকে আপনার দৈনন্দিন খাবারের ভেতর নিশ্চিত করতে হবে যে আপনার খাবারের মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। ক্যালসিয়ামের অভাবে আপনার যদি অতিরিক্ত পা খেঁচুনি ধরে বা ব্যথা করে তাহলে ক্লেভিল্যান্ড ক্লিনিক এর তথ্য অনুযায়ী ঘুমোতে যাওয়ার আগে পা প্রসারিত করুন তাতে আপনার ব্যথা অনেকাংশে কম হবে।

২। দাঁতের মধ্যে গর্ত হওয়া।

আপনার কি প্রতিদিন দাঁত ব্রাশ করা শর্তেও দাঁতের মধ্যে গর্ত বাড়ছে? যদি বেড়ে থাকে এর জন্য শুধু মিষ্টি জাতীয় কোনো কিছুকে দোষ দিবেন না। প্রতিদিনের খাবার থেকে আমাদের শরীর যখন যথেষ্ট পরিমাণে ক্যালসিয়াম পায় না, তখন এটি অন্যান্য উৎস থেকে খুঁজতে থাকে, আর এই উৎসটি হলো আমাদের দাঁত। এইজন্যই ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের দাঁতের মধ্যে গর্ত হয়ে থাকে।

৩। অসাড় অবস্থা।

পায়ে খেঁচুনি ধরার মতো ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের হাতের স্প্ল্যাশাল স্নায়ু বিনষ্ট হয়ে যায়। আপনি আগুনের সামনে গেলে আপনি যদি অস্থিরতা বা ঝলকানি অনুভব করেন তাহলে এখনই ক্যালসিয়ামের পরিমাণ পরীক্ষা করান। কেননা ক্যালসিয়ামের অভাবের কারণে আগুনের সামনে গেলে আপনার মধ্যে অস্থিরতা বা ঝলকানি অনুভব হবে।

৪। ভঙ্গুর নখ।

আমাদের দাঁত ও শরীরের মতো নখেও ক্যালসিয়াম থাকে। অতএব, একটি ক্যালসিয়াম অনাহারী শরীরের পুষ্টির জন্য সেখান থেকে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করবে। আমরা যদি বেশি ক্যালসিয়াম না গ্রহণ করি তাহলে এর জন্যে আমাদের নখ ভঙ্গুর হয়ে যায়।

৫। আমাদের ঘুমের অসুবিধা।

বিভিন্ন মেডিকেল তথ্য অনুযায়ী ক্যালসিয়াম সেরোটোনিন তৈরি করতে সাহায্য করে, যেটা কিনা ঘুমের জন্য দায়ী থাকে। যখন আমরা গভীর ঘুমের মধ্যে থাকি তখন আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের লেভেল অনেক বেড়ে যায়। তাই আপনি যদি রাতে কম ঘুমান তাহলে আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব বাড়তেই থাকবে।

৬। বাজে অঙ্গবিন্যাস।

আপনারা ভাবুনতো কম ক্যালসিয়াম মানে দুর্বল হাড় এবং দুর্বল হাড় মানে দুর্বল শরীর। আপনার শরীর এই দূর্বলতার কারণে জবুথবু হয়ে যাবে। এই সমস্ত বাজে অঙ্গবিন্যাস এর জন্য পিঠে এবং কাঁধে ব্যথা বাড়তে থাকবে।

৭। হৃদরোগের কারণ।

জৈবপ্রযুক্তি জাতীয় কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী যে ক্যালসিয়াম পেশী সংকোচন এবং নিউরোট্রান্সমিটার অতি দরকারি। সুতরাং ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের শরীরে হৃদরোগের আক্রমণের কারণ হতে পারে।

৮। স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া।

আপনি যদি ছোট ছোট কাজগুলো ক্রমাগত ভুলে যান যেমন আপনার বাসার টিভির রিমোট আপনি কোথায় রাখছেন সেটাও ভুলে যাচ্ছেন, এরকম যদি ছোট ছোট কোন কাজ ভুলে যান তাহলে মনে করবেন এটা আপনার ক্যালসিয়ামের অভাবের জন্য হচ্ছে। ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের শরীরে স্নায়বিক উপসর্গ গুলি হয় যেমন স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া ও ভুলে যাওয়া।


ক্যালসিয়ামের অভাবে আপনার শরীরে যদি উপরোক্ত লক্ষণ গুলোর মধ্যে কোনো একটি লক্ষণও দেখা যায় তাহলে এখনই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করুন। অন্যথায় এটি বেড়ে গেলে ভয়ঙ্কর কিছু হতে পারে।
একজন মানুষের প্রতিদিন কত ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন? ibrahimhossain.com

একজন মানুষের প্রতিদিন কত ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন?

ঘুম আপনার শরীরকে চাঙ্গা রাখে এবং মানসিক চাপ কমায়। তাই সুস্থ থাকার জন্য ঘুমের বিকল্প নেই। একজন সুস্থ মানুষের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন। এই ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা একটানা ঘুমাতে পারলে শরীরের পক্ষে ভালো হয়।

তবে যদি কোন কাজের প্রয়োজনে একটানা সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমাতে না পারেন, তাহলে ভাগ ভাগ করে ঘুমাতে হবে। মানবদেহের ৪০ থেকে ৭০ শতাংশ জৈব প্রক্রিয়া নির্ভর করে জীবের বৈশিষ্ট্যের উপর এবং বাকিটা তার বয়স ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশের ওপর নির্ভর করে। অর্থাৎ কিছু বিষয় আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকে আবার কয়েকটি ক্ষেত্রে চাইলেই আমদের অভ্যাস গুলো পরিবর্তন করা সম্ভব।

ঘুম নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা জেনে নিন

১। আপনার বেড রুম বা শোবার ঘরে যেন সূর্যের আলো খুব সহজে পৌঁছায়, কিন্তু রাতের বেলা যেন আপনার ঘর অন্ধকার থাকে।

২। আপনাকে প্রতিদিন নির্দিষ্ট টাইমে ঘুমাতে হবে। এছাড়াও দেরি করে ঘুমানো ঠিক নয়, দেরি করে ঘুমালে আপনার স্বাস্থ্যের অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে।

৩। সুস্থ থাকতে আপনাকে আপনার নিজের প্রতি অনেক কঠোর হতে হবে। এছাড়াও ঘুমের সময়ের সঙ্গে কোনো ভাবেই আপনি আপোষ করা যাবে না।

৪। দিনের কাজ দিনের মধ্যেই শেষ করার চেষ্টা করবেন এবং রাতের বেলা সঠিক টাইমে ঘুমোতে যাবেন।

৫। ঘুমানোর সময় আপনার বিছানা থেকে ইলেকট্রনিকস্ যন্ত্র গুলো একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে রাখবেন যেমন, মোবাইল কিংবা ল্যাপটপ।


মূল কথা হচ্ছে প্রতিদিন একজন মানুষের কত ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন, তা নির্ভর করে তার বয়স এবং সুস্থতা-অসুস্থতা ইত্যাদি এসবের উপর।

বয়স অনুযায়ী দৈনিক কতো ঘন্টা ঘুমানো উচিত তা নিম্নে দেওয়া হলঃ

যাদের বয়স ১৮ থেকে ২৫ বছর একজন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী তাদের প্রতিদিন ৭ থেকে ৯ ঘন্টা ঘুমানো উচিত এবং ২৬ থেকে ৬৪ বছরের প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দৈনিক ৭ থেকে ৯ ঘন্টা ঘুমানো উচিত। যাদের বয়স ৬৫ বা তারও বেশি   তাদের দৈনিক সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। তবে একটা কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে, দৈনিক ৫ ঘণ্টার কম এবং ৯ ঘণ্টার বেশি ঘুম হওয়া মোটেও উচিত নয়।
সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে চা খেলে শরীরের পক্ষে কি কি উপকার বা অপকার হতে পারে? ibrahimhossain.com

সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে চা খেলে শরীরের পক্ষে কি কি উপকার বা অপকার হতে পারে?

আপনি সকালে উঠে ভুলেও খালি পেটে চা খাবেন না, কেননা আমরা যখন সকালবেলা উঠে আমাদের পেট তখন খালি থাকে যেখানে থাকে শুধু হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড HCI  যেটা আমাদের পাকস্থলীর দেয়াল থেকে বের হয় খাদ্য পরিপাকের জন্য। চা কফি কিংবা ক্যাফেইন জাতীয় কিছু সকালে খালি পেটে পান করলে সেটা আপনার পেটে গোলযোগ সৃষ্টি করবে।

যেমনঃ
১। আপনার পেট ব্যথা করতে থাকবে।
২। বদহজমের সমস্যা দেখা দিবে।
৩। সারাদিন গ্যাস্ট্রিক জনিত অস্বস্তি লাগবে, পেট ফাঁপা ফাঁপা থাকবে এবং ঢেকুর আটকানো এই সমস্যা গুলো দেখা দিবে।
৪। আপনার খালি পেটে যখন গরম চা যাবে তখন কিন্তু আলসারের সম্ভাবনা হতে পারে।

এই সমস্ত কারণগুলোর কারণে আপনি সকালে উঠে খালি পেটে চা-কফি বা ক্যাফেইন জাতীয় কিছু না খাওয়াই ভালো। সবথেকে ভালো হচ্ছে সকালবেলা উঠে খালি পেটে এক থেকে দুই গ্লাস পানি পান করা। সকালে উঠে খালি পেটে পানি পান করলে আপনার শরীর খুব ভালো থাকবে। 

সকালে খালি পেটে পানি পান করায় আপনার পাকস্থলী একেবারে পরিস্কার হয়ে যাবে। পানির সাথে যদি একটু বাড়তি সুবিধা পেতে চান তাহলে আপনি, হালকা কুসুম গরম পানিতে খানিকটা লেবুর রস এবং আদা ছেড়ে সেটার রস দিয়ে খেতে পারেন। এটা আপনার শরীরের জন্য অনেকটা উপকারে। প্রয়োজনে আপনি google-এ ঘাটাঘাটি করেও দেখতে পারেন।


মরিচা পড়া লোহায় হাত অথবা পা কেটে গেলে কি টিটেনাস ইনজেকশন দিতে হয়?

মরিচা পড়া লোহায় হাত অথবা পা কেটে গেলে কি টিটেনাস ইনজেকশন দিতে হয়?


মরিচা পড়া লোহায়, মরিচার সাথে আরও বিভিন্ন ধরনের Bacteria বা জীবাণু থাকতে পারে। এই সমস্ত Bacteria বা জীবাণু গুলো আমাদের শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর বটে।

এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া রয়েছে ( Clostridium Tetani ) যা সাধারণভাবে মাটি কিংবা ময়লা আবর্জনা ও নোংরা স্থানে পাওয়া যায়। এই সমস্ত ব্যাকটেরিয়ার স্পোর যখন তীক্ষ্ণ পেরেক বা মরিচা পড়া লোহা জাতীয় জীবাণু বাহিত যে কোন বস্তুর দ্বারা শরীরের চামড়া ভেদ করে মাংস পেশিতে প্রবেশ করে সেগুলো বংশ বিস্তারের মাধ্যমে একপ্রকার টক্সিন ( Tetanospasmin )তৈরি হয়। এই ধরনের টক্সিন মানবদেহের মোটর নিউরনে আক্রমণ করে যা মাংস পেশি সঞ্চালন নিয়ন্ত্রণ করে।

সংক্রমণ যখন অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায় তখন বেশি খিঁচুনি ক্রমশ চোয়ালেও পরিলক্ষিত হয়, ফলে এই রোগের একটি সাধারণ নাম হিসেবে দাঁতকপার্টি দেওয়া হয়। এই রোগের আরও বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ রয়েছে তার মধ্যে কয়েকটি লক্ষণ হলো,  

শরীরের মাংস পেশিতে অনমনীয়তা, বিভিন্ন খাবার গিলে খেতে অসুবিধা এবং দেহের অন্যান্য অংশে খিঁচুনির মতো সমস্যা দেখা দেওয়া, শরীরের পেছনদিকে মাংসপেশিগুলো সংকুচিত হয় বলে পুরো শরীর ধনুকের মত বেঁকে যায় এই কারণে এই রোগকে ধনুষ্টংকার  বলা হয়।

উপরের সমস্যা গুলো থেকে বাঁচতে আপনাকে এই টিটেনাস ইনজেকশন টি অবশ্যই দিতে হবে। কেননা যখন মরিচা পড়া লোহা জাতীয় কোন বস্তু দ্বারা আপনার শরীরের কোন অংশ কেটে যায়, 

তখন এই সমস্ত ব্যাকটেরিয়া বা রোগের থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ইনজেকশন টি শরীরে প্রয়োগ করুন। সেক্ষেত্রে এই ইনজেকশনটি আপনার শরীরের রোগ ক্ষমতা রোধ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।



মোবাইল মাথার কাছে নিয়ে ঘুমালে কি ক্যান্সারের হওয়ার সম্ভাবনা হতে পারে? ibrahimhossain.com

মোবাইল ফোন মাথার কাছে নিয়ে ঘুমালে কি ক্যান্সারের হওয়ার সম্ভাবনা হতে পারে?


বিজ্ঞানে এমন কোন ব্যাখ্যা নেই যে আপনার মাথার কাছে মোবাইল ফোন নিয়ে ঘুমালে আপনার শরীরে কোনো ক্ষতি হবে।


বিজ্ঞানের ভাষায় আপনাদেরকে বুঝাতে গেলে, মোবাইল ফোনের Radiation হলো এক রকম Radio-Wave এর মত।  


মোবাইল ফোনের এই Radiation টি Ionisation Radiation নয়। এই রেডিয়েশন পরমাণুর ইলেকট্রনের উপর কোন প্রকার প্রভাব দেখায় না। 


একটি মোবাইলের যে রেডিয়েশন ফ্রিকোয়েন্সি খুব কম অর্থাৎ এর শক্তি অনেক কম। আমরা যে দৃশ্যমান আলো দেখতে পাই, মাইক্রোওয়েভ এবং অবলহিত রশ্মির চেয়েও এর শক্তি অনেক কম। 


আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে রেডিয়েশন শব্দটিকে ভয় পায়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে দৃশ্যমান আলো এক প্রকার ইলেকট্রনিক রেডিয়েশন। 


দৃশ্যমান আলোর চেয়ে বেশি ফ্রিকোয়েন্সির এর ইলেকট্রনিক রেডিয়েশন গুলোই শুধুমাত্র ক্ষতিকর হয়ে থাকে। এক কথায় আমরা বলতে গেলে, মোবাইল ফোনের যে রেডিয়েশন এর থেকে আপনার শরীরে কোন ক্ষতির সম্ভাবনা নেই।


যারা বিজ্ঞানের ছাত্র তারা এই Electromagnetic Spectrum দেখে বুঝতে পারবেন।

মোবাইল মাথার কাছে নিয়ে ঘুমালে কি ক্যান্সারের হওয়ার সম্ভাবনা হতে পারে? ibrahimhossain.com

আর একটি কথা না বললেই নয়, ইউটিউবে এই সম্পর্কে অনেক ভুল তথ্য দিয়ে অনেক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ভিডিও বানিয়েছে, সে সব ভিডিও দেখে আপনি বিভ্রান্ত হবেন না।

মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী।


আপনি হয়তো রোগা-পাতলা, আপনাকে দেখলে মানুষ হাঁসি ঠাট্টা করে? নয়তো বা আপনি রোগা-পাতলা হওয়ায় বিয়ের পিঁড়িতে বসতে পারতেছেন না! আপনি রোগা-পাতলা হওয়ায় আপনাকে কি 'কঁনে' অথবা 'বর পক্ষ' পছন্দ করছে না?


আপনি সব সমস্যার সমাধান আজকে এবং এখনি পেয়ে যাবেন। স্বারা বিশ্বে যেখানে ৯৯.৯% মানুষ কোনো না কোনো রোগাক্রান্ত, সেখানে মোটা হওয়ার টিপস্?  নিশ্চই আপনি খুব অবাক হচ্ছেন? যদিও আপনি অবাক হয়েছেন,


কিন্তু অনেকেই অবাক হবেন না। যারা কিছুতেই মোটা হতে পারছেন না, তাদের জন্য আজকের এই টিপস্ গুলো এক রকম স্বস্তির নিশ্বাস দেবে।


আপনাদের জন্য মোটা হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকর টিপস্ নিচে দেওয়া হলোঃ

মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

১. প্রতিদিন সকালে বাদাম ও কিসমিস খাবেনঃ


আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার জন্য  কাজু বাদাম ও কিসমিস এর ভুমিকা অপরিসীম। আপনারা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আধা কাপ জঁলে আধা কাপ বাদাম এবং কিসমিস ভিজিয়ে রাখবেন,


সকালে উঠে দেখবেন সেগুলো ফুলে উঠেছে, এরপর সবগুলো খেয়ে নিবেন। এরকম টানা ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ খাবেন।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

২. খাওয়ার তালিকায় শাকসবজি ও ফলমূল বাড়ানঃ


শাকসবজি যেমন শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে পক্ষান্তরে ওজন বৃদ্ধি করতেও একই ভুমিকা পালন করে এবং বিভিন্ন ফলমূলে পচুর পরিমানে ভিটামিন ও ক্যালোরি রয়েছে যা আপনার ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।


যেসব ফলমূল ও সবজি খেলে আপনার ওজন বাড়বে তা হলোঃ পাকা পেঁপে, মিস্টি কুমড়া, মিস্টি আলু, কাঁচা কলা, আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা ইত্যাদি।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৩. আগের চেয়ে খাবারের পরিমান বাড়ানঃ


আপনি যদি খাবার কম খাওয়ার জন্য রোগা-পাতলা হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার খাবার তালিকায় পূর্বের চেয়ে খাবার বাড়িয়ে নিন।


এর মানে আবার একগাদা খাবেন না, আপনার আগের খাবারের তুলনায় ৪ ভাগের ১ ভাগ খাবার বাড়িয়ে খাবেন, এরকম টানা ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ খাবেন।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৪. বারবার খাওয়া বন্ধ করুনঃ


৯০% মানুষ ভাবে বারবার খেলে মনে হয় শরীরের ওজন বাড়বে, এটা আসলে মোটেও সঠিক নয়। আপনারা সঠিক নিয়ম মেনে পেট ভরে খান তাতে আপনার মোটা হওয়ার জন্য সাহায্য করবে।


আপনি অল্প অল্প করে বারবার না খেয়ে নিয়ম মেনে পেট ভরে খান। অল্প অল্প করে খাওয়ার কারনে আপনার শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয় ফলে আপনার শরীরের ওজন কমে যায়।


তাই আপনি নিময় মেনে পেট ভরে খাবার খান এতে আপনার শরীরের মেটাবলিজম এর হার কমে যায়, ফলে খাবারের ক্যালোরির অনেকটাই বাড়তি ওজন হয়ে আপনার শরীরে জমা হয়ে যায়, এর ফলে আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৫. ডুবো তেলে ভাজা খাবার খানঃ


আমরা প্রায় সকলেই জানি যে তেলে ভাজা খাবারে প্রচুর পরিমানে ফ্যাট থাকে। তাই তেলে ভাজা খাবার আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।


তবে এটি আপনি অতিরিক্ত খাবেন না, অতিরিক্ত কোনো কিছুর ফল মোটেও ভালো হয় না। তেলে ভাজা খাবার সিমিত পরিমানে খাবেন, না হলে গ্যাস্ট্রিক এর মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।


এই জন্য তেলে ভাজা খাবারের পাশাপাশি আপনাকে প্রচুর পরিমানে তাজা শাকসবজির স্যালাড খেতে হবে।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৬. জিমে অথবা ঘরে বসে ব্যায়াম করার অভ্যাস করুনঃ


আপনি মনে হয় একটু আচার্য হয়েছেন, ভাবছেন মানুষ ব্যায়াম করে ওজন কমানোর জন্য, ওজন বাড়ানো জন্য কেনো ব্যায়াম করবেন?


শুধু মোটা হলেই হবেনা এর পাশাপাশি আপনার চাই সুসংগঠিত একটি শরীর। ব্যায়াম যেমন আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে পক্ষান্তরে কিছু ব্যায়াম আছে যা আমাদের ওজন বাড়াতেও সমান ভাবে ভূমিকা পালন করে থাকে।


তাই আপনাকে প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে আপনার শরীরকে ফিট রাখার জন্য। আমাদের মাংস পেশীর ওজন চর্বির চেয়ে অনেক বেশি, তাছাড়াও ব্যায়ামের ফলে আপনার ক্ষুধার পরিমানও বেড়ে যাবে যার ফলে আপনি বেশি বেশি পেট ভরে খাবার খেতে পারবেন।


আপনি জিমে গেলেতো ভালোই আর যদি জিমে না যেতে পারেন তাহলে অবস্যই একজন ভালো অভিজ্ঞ ট্রেনারের নির্দেশে ব্যায়াম করবেন, না হলে হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কা আব্যশক। 


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৭. ভাতের মাড় খানঃ


ওজন বাড়ানোর জন্য ভাতের মাড় খেতে পারেন। ভাত রান্না করার পরে অনেকেই ভাতের মাড় ফেলে দেয়, ভাতের স্টার্চের অনেকটাই চলে যায় ভাতের মাড়ের সাথে।


তাই আপনারা ভাতের মাড় না ফেলে দিয়ে সেটা খাওয়ার চেস্টা করবেন, এতে আপনার মোটা হওয়ার জন্য কিছুটা কার্যকরী  হবে।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৮. রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দুধ ও মধু খানঃ


ওজন বাড়ানোর জন্য এটি একটি কার্যকরী খাবার। মোটা হওয়ার জন্য রাতে ঘুমানোর আগে অবস্যই পুষ্টিকর কোনো খাবার খাওয়া দরকার, তাই দুধ ও মধু খেতে পারেন।


দুধ ও মধু আপনার পুস্টির চাহিদা মেটাবে। খাওয়ার নিয়মঃ ঘুমানোর আগে এক গ্লাস ঘ্বন দুধের সাথে ৩ চা চামিচ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন খাবেন।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৯. মেটাবলিজম হার কমাতে করনীয়ঃ


ধীর গতির মেটাবলিজম আমাদের মোটা হওয়ার পিছনে প্রধান কারন, তেমনি ধ্রুত গতির মেটাবলিজম আমাদের রুগ্ন স্বাস্থের পিছনে প্রধান কারন।


এখন আপনি নিশ্চই বুঝে গেছেন যে আমাদের মোটা হওয়ার জন্য এই মেটাবলিজম হার কমাতে হবে। এতে আপনি যেই খাবারই খান না কেনো সেটা আপনার শরীরে বাড়তি ওজন হয়ে জমা থেকে যাবে।


মেটাবলিজম হার কমানোর জন্য প্রতিবেলা খাবার পরিবেষণ করার পরে অনেকক্ষন ধরে লম্বা সময় নিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। এতে আপনার মেটাবলিজম হার কমবে।


প্রতিবেলা খাবার খাওয়ার পর আপনি কমপক্ষে ১ ঘন্টা কোনো কাজ করবেন না, ১ ঘন্টার বেশি হলে আরো ভালো হয়।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

১০. আপনার প্রতিদিনের খাদ্যের তালিকায় কিছু বিশেষ খাবার যোগ করুনঃ


আপনার প্রতিদিনের খাবারের পাশাপাশি অবস্যই বাড়তি কিছু ক্যালোরি যুক্ত খাবার যোগ করতে হবে। আপনি কোনো প্রকার রোগাক্রান্ত না হলে বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা না থাকলে,


অনায়াসে এই খাবার গুলো খেতে পারেন তা হলোঃ গরুর মাংস, খাসির মাংস, আলু ভাজা, মিস্টি জাতীয় খাবার, ঘি/মাখন, চিজ/পনির, কোমল পানীয়,  চকলেট, মেয়নিজ ইত্যাদি খাবার গুলো খেতে পারেন।


এসব খাবার গুলো আপনার ওজন বাড়াতে গুরুত্ব পূর্ন ভুমিকা পালন করে।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

এখন মূল কথা হচ্ছেঃ


উপরের সব নিয়ম কানুন মানার পরেও যদি আপনার ওজন না বাড়ে তাহলে আপনি ঘাবড়াবেন না। আপনি ধ্রুত আপনার পরিচিত বা ভালো একজন চিকিৎসকের সাহায্যে আপনার শরীর পরীক্ষা করান,


তাহলেই বের হয়ে যাবে যে আপনার শরীরে কোনো প্রকার রোগ-বালাই আছে কি না! পরীক্ষা করে যদি কোনো ক্ষুদ্র রোগও ধরা পড়ে, তাহলে ধ্রুত সেই রোগের চিকিৎসা করান।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

ওজন না বাড়ার কয়েকটি কারনঃ


ওজন না বাড়ার কয়েকটি কারন হলো, পেটের অসুখ, বিভিন্ন ধরনের কৃমি, আমাশয় অথবা কোনো সংক্রামণ রোগ থাকলে উপরের সব নিয়ম মেনে পযার্প্ত খাবার গ্রহন করলেও ওজন কমে যেতে থাকে।


দূর্বল অনুভব করলে অথবা অতিরিক্ত ক্লান্ত থাকলেও ক্রমাগত ওজন কমতে থাকে। আপনার মধ্যে এমন কিছু হলে বিশ্রাম, নিদ্রা বা ঘুম ইত্যাদি বাড়িয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain


আমাদের কথাঃ


পোস্ট টি ভালো লাগলে আপনার মূল্যবান কমেন্ট টি করে যান। আর আমাদের কথার সাথে কাজ করে আপনি কতটুকু উপকৃত হয়েছেন, সেটি আমাদেরকে জানাতে একদমি ভুলবেন না। আমরা সর্বদা আপনার দীর্ঘ আয়ু কামনা করছি। ভালো এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ্ হাফেজ!


যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome

যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে 

আমাদের কমবেশি সবারই বিকেল বেলা হালকা খিদে লাগে। এটা কোন ভাতের খিদা নয় বা ভারী কোনো খাবারের খিদে নয় এটি হালকা কিছু খাবার যেমন মুড়ি বাদাম চিড়া। 

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে বিকেল বেলা এসব খাবার খেয়ে থাকে। অনেক মানুষ আছে মুড়ি পছন্দ করেন না আবার অনেক মানুষ আছেন চিনেবাদাম তাদের খুব প্রিয়। 

অনেকেই তো কোথাও দূরে ঘুরতে গেলে বা বেড়াতে গেলে চিনেবাদাম কিনে ব্যাগে করে নিয়ে যায়।  পরে তারা নীরব নির্জন এলাকায় বসে এই বাদামের স্বাদ উপভোগ করে। 

এই বাদাম খেলে আমাদের পেট না ভরলেও কিন্তু মন অনেকাংশে ভরে যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন? এই চিনা বাদাম খেলে আপনার হৃদযন্ত্র ভালো থাকে! 


কাঠবাদাম জলে ভিজিয়ে খাবেন

যারা স্বাস্থ্যসচেতন তারা দৈনিক বাদাম খেয়ে থাকেন। কোন কাজের ফাঁকে বা অবসর সময়ে গরম গরম বাদাম ভাজা কেনা খেতে পছন্দ করে? 

ওজন কমানোর জন্য বাদাম যেমন উপকারী ডায়াবেটিসের জন্য বাদাম তেমন উপকারী আবার হৃদরোগ প্রতিরোধে এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

আর সব থেকে বড় কথা হল বাদাম আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম। তাই বলা যায় বড় খিদের ছোট্ট সমাধান একমুঠো বাদাম। 

বাদাম আপনি চাইলে সব সময় আপনার সঙ্গে রাখতে পারেন, বাদাম একটি সহজলভ্যপ বটে। আর এই চিনাবাদাম আপনি যেকোনো জায়গায় পাবেন, আবার দামের দিক দিয়ে চিন্তা করলে এটি দামেও অনেক সস্তা কিন্তু এর উপকারিতা অনেক বেশি। 

জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক একটি গবেষণা বলছে চার থেকে পাঁচটি চিনে বাদাম খেলে ইস্কেমিক স্ট্রোক এবং হৃদরোগের মতো বড় ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। 

যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome

চিনেবাদামের উপকারিতা সম্পর্কে জানুন

১। চিনেবাদাম এর মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন ও ফ্যাট রয়েছে তবে এতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ অনেক কম। 

২। চিনেবাদাম এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে অনেক সহায়তা করে। 

৩। চিনা বাদামের মধ্যে থাকা যে জিনিসটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে তা হল স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও আরজিনিন নামে একটি ফাইবার। মূলত স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও আরজিনিন নামে এই একটি ফাইবার হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে অনেক ভুমিকা পালন করে। 

৪। এই চিনেবাদাম যেমন হৃদ রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে ঠিক তেমনি ক্যান্সারের মতো বড় রোগের ঝুঁকিও কমায় এই চিনেবাদাম। কারণ এতে আছে ভিটামিন ই এর মত গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা ক্যান্সারের মতো ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। 

৫। স্বাভাবিক ওজনের তুলনায় আপনার শরীরে অতিরিক্ত ওজন থাকলে আপনার শরীরে নানা রোগ দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পেলে হৃদরোগের আশঙ্কাও থেকে থাকে। তাই আপনি প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে চিনে বাদাম খাবেন, এতে বিপাক হার বাড়ে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome

যারা চিনেবাদাম পছন্দ করেন তাদের জন্য রয়েছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস যা আপনাকে চিনে বাদাম খাওয়ার জন্য আরো আগ্রহ বাড়াবে।

১। চিনেবাদাম এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, কার্বো-হাইড্রেট, ও প্রোটিন। প্রতিদিন এক মুঠো চিনা বাদাম খেলে, আপনি অনেক বড় বড় অসুখ থেকে বাঁচতে পারেন। 

২। আপনার শরীরের মধ্যে থাকা মাত্রাধিক কোলেস্টেরল হূদরোগ, উচ্চরক্তচাপ, ওজন বৃদ্ধি ও ডায়াবেটিস এর মতো কঠিন  রোগ সৃষ্টি করে থাকে। এই চিনাবাদাম আপনার শরীরে থাকা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। তাই আপনি নিয়মিত চিনা বাদাম খেতে পারেন। 

৩। এই চিনাবাদাম আপনার শরীরের ফ্যাট বা চর্বি কমাতে অনেক সাহায্য করে। প্রতিদিন এক মুঠো করে চিনা বাদাম খেলে আপনার পেট ও কিছুটা ভরবে আবার আপনার ওজন কমাতেও সাহায্য করবে। 
যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome
৪। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এই বাদাম রাতে আপনি আধা কাপ জলে ভিজিয়ে রাখবেন এবং সকালে উঠে দেখবেন এটি ফুলে উঠেছে তারপরে আপনি সবগুলো খেয়ে নিবেন এতে দেখবেন আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। চিনা বাদামের মধ্যে থাকায অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ডায়াবেটিস নির্মূল বিশেষভাবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। 

৫। আপনার মস্তিষ্ক ভালো রাখার জন্য এই চিনাবাদাম বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে। চিনা বাদামের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে বি ৩ আছে যা মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে থাকে। তাই প্রতিদিন চিনাবাদাম বা চিনা বাদামের মাখন খান তাহলে আপনার মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য আগের থেকে অনেক ভালো থাকবে। 

৬। একজন মানুষের শরীরের সঠিক পরিমাণ পুষ্টি না থাকলে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আস্তে আস্তে কমে যায়। চিনা বাদামের মধ্যে যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে তা আমাদের শরীরে কঠিন রোগকে বাসা বাঁধতে বাধা দেয়। তাই বলা যায় এই চিনাবাদাম আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

৭। এছাড়াও ক্যান্সারের মতো এত বড় রোগ কে ধ্বংস করে ফেলে চিনা বাদামের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, এই এন্টি-অক্সিডেন্ট ক্যান্সারের বিভিন্ন কোষকে বেড়ে উঠতে দেয় না। চিনাবাদাম আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

৮। চিনা বাদামের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আপনার শরীরের অ্যাক্সিডেটিভ স্টেজ কমিয়ে কোষদের ক্ষত রোধ করে দেয়। আবার এই চিনাবাদাম আপনার ত্বকের বয়স কমাতে অনেক ভূমিকা পালন করে, আপনার ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায় চিনাবাদাম। 

৯। আপনার শরীরের হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই চিনাবাদাম।  অনেক গবেষণা চলাকালীন দেখা গেছে, বাদামের ভিতরে থাকা ফসফরাস শরীরে প্রবেশ করার পর, কিছুক্ষণের মধ্যে কাজ করে যায় প্রভাবে হাড়ের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। 

যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome

চিনেবাদাম খাওয়ার নিয়ম 

আপনার হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে বিশেষজ্ঞদের মতে সপ্তাহে চার থেকে পাঁচ দিন চিনে বাদাম খাওয়া অতীব জরুরী। তবে খেয়াল রাখবেন প্রতিদিন 6 থেকে 7 গ্রামের বেশি খাবেন না। 

আর কারো যদি এলার্জির মত বড় কোন সমস্যা থেকে থাকে, তাহলে আপনি সেক্ষেত্রে বাদাম খাওয়ার আগে আপনি ভাল একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিন। 

আমাদের কথা

আমাদের এই পোষ্ট টি আপনার কাছে কেমন লেগেছে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন। আমরা সর্বদা আপনাদের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি, সবাই ভাল এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ!

Older Posts Home


ব্রেন টিউমার হওয়ার প্রধান যে ৬ টি লক্ষণ

ব্রেন টিউমার হওয়ার প্রধান যে ৬ টি লক্ষণ


ব্রেইন টিউমার ক্যান্সার এর মত আরেকটি ভয়াবহ রোগ। মস্তিষ্কে মাংসের অথবা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়াকে ব্রেন টিউমার বলা হয়। সাধারণত দুই ধরনের ব্রেন টিউমার দেখা যায় একটি ক্যান্সার, আরেকটি নন ক্যান্সার। দুটি ক্ষেত্রেই মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যুক্তরাজ্যে ১০ হাজার ৬০০ জন মানুষ প্রতিবছর ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।


ব্রেন টিউমারের মূল কারণ এখনও চিকিৎসকের কাছে অজানা। যেকোনো বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সাধারন কিছু শারীরিক সমস্যার মাধ্যমে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। এই সমস্যাগুলো অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলে মরণব্যাধি এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। 


আজকে আমরা আলোচনা করবো ব্রেন টিউমারের ৬টি প্রধান লক্ষণঃ


১ নম্বরে আছে মাথা ব্যথাঃ

যেকোনো ব্রেন টিউমারের প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড মাথাব্যথা। মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ বাড়ার কারণে এই ব্যথা হয়ে থাকে। ঘনঘন তীব্র মাথাব্যথা হয়ে থাকে। সাধারণত পেইনকিলার এই ব্যথা দূর করতে ব্যর্থ হয়।


২ নম্বরে আছে বমি বমি ভাবঃ

সকালে মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম ভাঙ্গা এবং এর সাথে বমি বমি ভাব হওয়ার ব্রেন টিউমারের আরেকটি লক্ষণ। তীব্র মাথা ব্যথার সাথে বমি হওয়া কে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।


৩ নম্বরে আছে চোখের সমস্যা এবং চোখে ঝাপসা দেখাঃ

চোখে সমস্যা চোখে ঝাপসা দেখা বিভিন্ন বস্তু এবং রং চিহ্নিত সমস্যা হয়ে থাকে ব্রেন টিউমার আক্রান্ত রোগীর। মূলত অপটিক্যাল লোব টিউমার আক্রান্ত হলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ।


৪ নম্বরে আছে অনুভূতি কমে যাওয়াঃ

মস্তিষ্কের প্যারাইটাল লোব টিউমার দ্বারা আক্রান্ত হলে হাত পায়ের পেশির অনুভূতি কমে যায়। এটি স্নায়ুকে আক্রমণ করে যার ফলে হাত পা নাড়ানো কঠিন হয়। অনেক সময় হাত পা ভারী ভারী অনুভূত হয়।


৫ নম্বরে রয়েছে মাথা ঘুরানোঃ

মস্তিষ্কের টিউমার বড় হতে থাকলে শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। হাটতে গেলে মাথা ঘুরানো খুব সাধারন একটি লক্ষণ।


৬ নম্বরে রয়েছে খিঁচুনিঃ

ব্রেন টিউমার বা ক্যান্সার এর আরেকটি প্রধান লক্ষণ হলো খিঁচুনি হওয়া। এই খিঁচুনি শরীর জুড়ে বা জেনারালাইজড অথবা কোন নির্দিষ্ট অঙ্গে প্রকাশ পায়।


খিঁচুনি অন্যান্য রোগ যেমন মেঘে বা অন্য যে কোন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে তবে মাথাব্যথার সাথে এটি দেখা দিলে অতি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।





প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আপনার শরীরে যে পরিবর্তন দেখবেন।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আপনার শরীরে যে পরিবর্তন দেখবেন।



প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খালি পেটে খেজুর খেলে কি ঘটবে আপনার শরীরে, আপনি কি জানেন?


গত প্রায় দেড় হাজার বছর ধরে নানা উপকারে এ লাগলেও আজও স্বাস্থ্যসচেতন দের পছন্দের লিস্টে জায়গার উপরে উঠতে পারেনি এই ছোট ফল খেজুর।


সু-সাধু এই মরু ফলটি শরীরের রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার খনিজ এবং ভিটামিন। প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খেজুর খেলে দারুন উপকার পাওয়া যায়। বিশেষ করে যারা কনস্টিপেশন বা যেকোনো ধরনের পেটের রোগে ভুগছেন তাদের জন্যতো এ ফল টি মহা ওষুধ হিসেবে কাজ করে। এখানেই শেষ নয় খেজুরের আরো রয়েছে অনেক উপকারিতা। 


প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আরও যে উপকার গুলো মিলবে আপনার!


একাধিক পেটের রোগের প্রকোপ কমাতে পারে, প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে নিয়মিত এ ফলটি খেলে বাওয়ের মুভমেন্টে মারাত্তক উন্নতি ঘটে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই কোন ধরনের পেটের রোগই মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনা। একাধিক গবেষনায় দেখা যায় যে, প্রতিদিন তিনটি করে খেজুর খেলে শরীরের অন্ধরে উপকারী ভ্যেকিয়ারের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।


ফলে বদহজম কোলাইটিস ও হেমোরয়েড এর মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়। হড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই খেজুর। খেজুরে উপস্থিত খনিজ ও ভিটামিন হাড়কে এতটাই শক্ত পোক্ত করে যে বয়স কালে অস্টিওপোরোসিসের মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে অ্যানিমিয়া রোগ দূরে যায় আপনার শরীর থেকে। 


আয়রনের ঘাটতি দেখা দিলে মূলত এ ধরনের রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। তাইতো শরীরে যাতে খনিজের ঘাটতি কোনো সময় না দেখা দেয়, সে দিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন। আর এক্ষেত্রে খেজুর দারুন ভাবে সাহায্য করবে আপনার। অ্যালার্জির প্রকোপ কমাতে পারে ২০০২ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দাবি করা হয়েছিল, খেজুর উপস্থিত সারফার, কমপাউন্ড এলার্জির মতো রোগ থেকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।


হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই খেজুর। ড্যাটের ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে এল.ডি.এল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে হঠাৎ করে হার্টঅ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা থাকে না। সে সঙ্গে এতে উপস্থিত পটাশিয়াম আরো সব হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। ওজন বৃদ্ধি করতে পারে খেজুর, প্রতিদিন তিনটি করে খেজুর খেলে নানা কারণে যাদের ওজন মাত্রাতিরিক্ত হারে কমে যায় তারা আজ থেকে খেজুর খাওয়া শুরু করতে পারেন, দেখবেন উপকার পাবেন দ্রুত। 


কারণ এই ছোট ফলটিতে উপস্থিত ক্যালরি শরীরের ভাঙ্গন রোধ করে এবং ওজন বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করে। সংক্রমনের আশংকা হ্রাস করে। যেহেতু খেজুরে প্রচুর মাত্রায় প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা একাধিক রোগ থেকে দূরে রাখার পাশাপাশি শরীর গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয় এই ফলটিতে বেশকিছু এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রোপার্টিজও রয়েছে। ফলে নিয়মিত খেলে সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই হ্রাস পাবে। তাই যাদের এই সমস্যাগুলি রয়েছে তারা নিয়মিত খেজুর খেতে পারেন প্রতিদিন সকালে তিনটি করে।

বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?

বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?


আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্থ যেকোনো একটি ফার্মেসিতে যেয়ে একটি সিরাপ কিনবেন, তার হচ্ছে 'পানকিরা সিরাপ'। এটি আপনার বদহজম পেট ফাঁপা ও বমির ভাব বিনষ্ট করে দিবে। সিরাপটি কেনার সময় অবশ্যই বয়স অনুযায়ী এর ব্যবহার জেনে নিবেন।


হালকা কাশি সহ বুকের ভেতর কফ জমা হয়েছে এর প্রতিকারে করণীয় কি?

হালকা কাশি সহ বুকের ভেতর কফ জমা হয়েছে এর প্রতিকারে করণীয় কি?


আপনার কাশির মাত্রা যদি হালকা হয় বা তার চেয়ে একটু বেশি হয় এবং কাশির কারণে যদি বুকের মধ্যে কফ জমা হয়। সেক্ষেত্রে আপনি একটি সিরাপ খেতে পারেন, সিরাপের নাম হচ্ছে 'সাদুরি সিরাপ'। এই সিরাপটি আপনার হালকা কাশি সহ বুকের মধ্যে কফ জমে থাকা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। আপনি এই সিরাপটি যে কোন ফার্মেসিতে সচরাচর পেয়ে যাবেন।

ব্যথানাশক কয়েকটি প্রাকৃতিক খাবার। ibrahim blog

ব্যথানাশক কয়েকটি প্রাকৃতিক খাবার।


দাঁতের ব্যথায়

দাতের ব্যাথায় করনীয় কি? দাঁতের ব্যথায় আপনি লবঙ্গ খেতে পারেন। এটি আপনার দাঁতের ব্যথা অনেকাংশে কমিয়ে দেবে।

কানের ব্যথায়

কানের ব্যথায় করণীয় কি? আপনি কানের ব্যাথার জন্য রসুন খেতে পারেন। এটি কানের ব্যথা প্রতিরোধ করার জন্য অনেক কার্যকরী।

বুকের ব্যথায়

বুকের ব্যথায় করণীয় কি? বুকের ব্যথার জন্য "অ্যাপেল সিডার ভিনেগার" ব্যবহার করতে পারেন, এটি অনেক উপকারী।

পুরনো ব্যথায়

শরীরে কোন পুরনো ব্যথা থাকলে করণীয় কি? আপনার শরীরে যদি কোনো পুরোনো ব্যথা থাকে, তাহলে আপনি হলুদ ব্যবহার করতে পারেন। হলুদের মধ্যে এমন কয়েকটি রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রয়েছে যা আপনার শরীরে পুরনো ব্যথা প্রতিরোধ করতে পারে।

পেশীর ব্যথা

শরীরে মাংসপেশির ব্যথা প্রতিরোধের জন্য করনীয় কি ? পেশীর ব্যথায় আপনি পুদিনা পাতা খেতে পারেন এটি পেশীর ব্যথা অনেকাংশে কমিয়ে দেবে।

জয়েন্ট ও হাঁটুর ব্যথায়

জয়েন্ট ও হাঁটুর ব্যথায় করণীয় কি? আপনার যদি জয়েন্ট বা হাঁটুর ব্যথা থাকে তাহলে, এটি প্রতিরোধ করার জন্য আপনি চেরি ফল খেতে পারেন। এটি আপনার জয়েন্ট ও হাঁটুর ব্যথা প্রতিরোধ করার অনেক ক্ষমতা রাখে।

আঘাতের ব্যথা

আপনি এইমাত্র আপনার শরীরে যদি কোনো আঘাত পান তাহলে সেক্ষেত্রে আপনি পানি খেতে পারেন। পানি আপনার জন্য খুবই কার্যকরী আপনার ব্যথা কমানোর জন্য।

পেট ফাঁপা ও ব্যথায়

আপনার পেট ফাঁপা ও ব্যথায় করণীয় কি? আপনার কাছে যদি পেট ফাঁপা ও ব্যথা অনুভব হয় সেক্ষেত্রে আপনি আনারস খেতে পারেন। আনারস খেলে আপনার পেট ফাঁপা বা ব্যথা অনেকাংশে ভালো হয়ে যাবে।

মূত্রনালীর ইনফেকশনে

মূত্রনালীতে যদি কোনো ইনফেকশন হয় তাহলে করনীয় কি? এক্ষেত্রে আপনি কালোজাম খেতে পারেন। এটা মূত্রনালীর যে কোনো ইনফেকশন দূর করার ক্ষমতা রাখে।

সাইনাসের ব্যথায়

সাইনাসের ব্যথায় করণীয় কি? আপনি যদি আপনার শরীরে সাইনাসের ব্যথা অনুভব করেন, সেক্ষেত্রে আপনি সজনে খেতে পারেন। এটি শরীরের জন্য খুবই কার্যকরী একটি ফল। আপনাদের মধ্যে অনেকেই হয়তো সজনে নামটি প্রথম শুনেছেন। এটি হচ্ছে একটি গাছের ফল, আমরা যেটাকে সজনে গাছ বলি সেই গাছের একটি ফল।
আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে বুঝবেন কিভাবে? ibrahimhossain.com

আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে বুঝবেন কিভাবে?


ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের শরীরে যে ক্ষতিকর প্রভাব বা লক্ষণগুলো দেখা যায় তা নিম্নে দেওয়া হলঃ

১। পায়ের ভেতর খেঁচুনি ধরা।

ক্যালসিয়াম এর প্রথম লক্ষণ হচ্ছে যদি আপনার পায়ে খিঁচুনি ধরে তাহলে মনে করবেন এটি হলো ক্যালসিয়ামের অভাবের একটি প্রথম লক্ষণ। ক্যালসিয়ামের অভাব প্রতিরোধ করার জন্য আপনাকে আপনার দৈনন্দিন খাবারের ভেতর নিশ্চিত করতে হবে যে আপনার খাবারের মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। ক্যালসিয়ামের অভাবে আপনার যদি অতিরিক্ত পা খেঁচুনি ধরে বা ব্যথা করে তাহলে ক্লেভিল্যান্ড ক্লিনিক এর তথ্য অনুযায়ী ঘুমোতে যাওয়ার আগে পা প্রসারিত করুন তাতে আপনার ব্যথা অনেকাংশে কম হবে।

২। দাঁতের মধ্যে গর্ত হওয়া।

আপনার কি প্রতিদিন দাঁত ব্রাশ করা শর্তেও দাঁতের মধ্যে গর্ত বাড়ছে? যদি বেড়ে থাকে এর জন্য শুধু মিষ্টি জাতীয় কোনো কিছুকে দোষ দিবেন না। প্রতিদিনের খাবার থেকে আমাদের শরীর যখন যথেষ্ট পরিমাণে ক্যালসিয়াম পায় না, তখন এটি অন্যান্য উৎস থেকে খুঁজতে থাকে, আর এই উৎসটি হলো আমাদের দাঁত। এইজন্যই ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের দাঁতের মধ্যে গর্ত হয়ে থাকে।

৩। অসাড় অবস্থা।

পায়ে খেঁচুনি ধরার মতো ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের হাতের স্প্ল্যাশাল স্নায়ু বিনষ্ট হয়ে যায়। আপনি আগুনের সামনে গেলে আপনি যদি অস্থিরতা বা ঝলকানি অনুভব করেন তাহলে এখনই ক্যালসিয়ামের পরিমাণ পরীক্ষা করান। কেননা ক্যালসিয়ামের অভাবের কারণে আগুনের সামনে গেলে আপনার মধ্যে অস্থিরতা বা ঝলকানি অনুভব হবে।

৪। ভঙ্গুর নখ।

আমাদের দাঁত ও শরীরের মতো নখেও ক্যালসিয়াম থাকে। অতএব, একটি ক্যালসিয়াম অনাহারী শরীরের পুষ্টির জন্য সেখান থেকে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করবে। আমরা যদি বেশি ক্যালসিয়াম না গ্রহণ করি তাহলে এর জন্যে আমাদের নখ ভঙ্গুর হয়ে যায়।

৫। আমাদের ঘুমের অসুবিধা।

বিভিন্ন মেডিকেল তথ্য অনুযায়ী ক্যালসিয়াম সেরোটোনিন তৈরি করতে সাহায্য করে, যেটা কিনা ঘুমের জন্য দায়ী থাকে। যখন আমরা গভীর ঘুমের মধ্যে থাকি তখন আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের লেভেল অনেক বেড়ে যায়। তাই আপনি যদি রাতে কম ঘুমান তাহলে আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব বাড়তেই থাকবে।

৬। বাজে অঙ্গবিন্যাস।

আপনারা ভাবুনতো কম ক্যালসিয়াম মানে দুর্বল হাড় এবং দুর্বল হাড় মানে দুর্বল শরীর। আপনার শরীর এই দূর্বলতার কারণে জবুথবু হয়ে যাবে। এই সমস্ত বাজে অঙ্গবিন্যাস এর জন্য পিঠে এবং কাঁধে ব্যথা বাড়তে থাকবে।

৭। হৃদরোগের কারণ।

জৈবপ্রযুক্তি জাতীয় কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী যে ক্যালসিয়াম পেশী সংকোচন এবং নিউরোট্রান্সমিটার অতি দরকারি। সুতরাং ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের শরীরে হৃদরোগের আক্রমণের কারণ হতে পারে।

৮। স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া।

আপনি যদি ছোট ছোট কাজগুলো ক্রমাগত ভুলে যান যেমন আপনার বাসার টিভির রিমোট আপনি কোথায় রাখছেন সেটাও ভুলে যাচ্ছেন, এরকম যদি ছোট ছোট কোন কাজ ভুলে যান তাহলে মনে করবেন এটা আপনার ক্যালসিয়ামের অভাবের জন্য হচ্ছে। ক্যালসিয়ামের অভাবে আমাদের শরীরে স্নায়বিক উপসর্গ গুলি হয় যেমন স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া ও ভুলে যাওয়া।


ক্যালসিয়ামের অভাবে আপনার শরীরে যদি উপরোক্ত লক্ষণ গুলোর মধ্যে কোনো একটি লক্ষণও দেখা যায় তাহলে এখনই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা গ্রহণ করুন। অন্যথায় এটি বেড়ে গেলে ভয়ঙ্কর কিছু হতে পারে।
একজন মানুষের প্রতিদিন কত ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন? ibrahimhossain.com

একজন মানুষের প্রতিদিন কত ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন?

ঘুম আপনার শরীরকে চাঙ্গা রাখে এবং মানসিক চাপ কমায়। তাই সুস্থ থাকার জন্য ঘুমের বিকল্প নেই। একজন সুস্থ মানুষের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন। এই ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা একটানা ঘুমাতে পারলে শরীরের পক্ষে ভালো হয়।

তবে যদি কোন কাজের প্রয়োজনে একটানা সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমাতে না পারেন, তাহলে ভাগ ভাগ করে ঘুমাতে হবে। মানবদেহের ৪০ থেকে ৭০ শতাংশ জৈব প্রক্রিয়া নির্ভর করে জীবের বৈশিষ্ট্যের উপর এবং বাকিটা তার বয়স ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশের ওপর নির্ভর করে। অর্থাৎ কিছু বিষয় আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকে আবার কয়েকটি ক্ষেত্রে চাইলেই আমদের অভ্যাস গুলো পরিবর্তন করা সম্ভব।

ঘুম নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা জেনে নিন

১। আপনার বেড রুম বা শোবার ঘরে যেন সূর্যের আলো খুব সহজে পৌঁছায়, কিন্তু রাতের বেলা যেন আপনার ঘর অন্ধকার থাকে।

২। আপনাকে প্রতিদিন নির্দিষ্ট টাইমে ঘুমাতে হবে। এছাড়াও দেরি করে ঘুমানো ঠিক নয়, দেরি করে ঘুমালে আপনার স্বাস্থ্যের অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে।

৩। সুস্থ থাকতে আপনাকে আপনার নিজের প্রতি অনেক কঠোর হতে হবে। এছাড়াও ঘুমের সময়ের সঙ্গে কোনো ভাবেই আপনি আপোষ করা যাবে না।

৪। দিনের কাজ দিনের মধ্যেই শেষ করার চেষ্টা করবেন এবং রাতের বেলা সঠিক টাইমে ঘুমোতে যাবেন।

৫। ঘুমানোর সময় আপনার বিছানা থেকে ইলেকট্রনিকস্ যন্ত্র গুলো একটি নির্দিষ্ট দূরত্বে রাখবেন যেমন, মোবাইল কিংবা ল্যাপটপ।


মূল কথা হচ্ছে প্রতিদিন একজন মানুষের কত ঘন্টা ঘুমানো প্রয়োজন, তা নির্ভর করে তার বয়স এবং সুস্থতা-অসুস্থতা ইত্যাদি এসবের উপর।

বয়স অনুযায়ী দৈনিক কতো ঘন্টা ঘুমানো উচিত তা নিম্নে দেওয়া হলঃ

যাদের বয়স ১৮ থেকে ২৫ বছর একজন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী তাদের প্রতিদিন ৭ থেকে ৯ ঘন্টা ঘুমানো উচিত এবং ২৬ থেকে ৬৪ বছরের প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দৈনিক ৭ থেকে ৯ ঘন্টা ঘুমানো উচিত। যাদের বয়স ৬৫ বা তারও বেশি   তাদের দৈনিক সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। তবে একটা কথা অবশ্যই মনে রাখতে হবে, দৈনিক ৫ ঘণ্টার কম এবং ৯ ঘণ্টার বেশি ঘুম হওয়া মোটেও উচিত নয়।
সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে চা খেলে শরীরের পক্ষে কি কি উপকার বা অপকার হতে পারে? ibrahimhossain.com

সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে চা খেলে শরীরের পক্ষে কি কি উপকার বা অপকার হতে পারে?

আপনি সকালে উঠে ভুলেও খালি পেটে চা খাবেন না, কেননা আমরা যখন সকালবেলা উঠে আমাদের পেট তখন খালি থাকে যেখানে থাকে শুধু হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড HCI  যেটা আমাদের পাকস্থলীর দেয়াল থেকে বের হয় খাদ্য পরিপাকের জন্য। চা কফি কিংবা ক্যাফেইন জাতীয় কিছু সকালে খালি পেটে পান করলে সেটা আপনার পেটে গোলযোগ সৃষ্টি করবে।

যেমনঃ
১। আপনার পেট ব্যথা করতে থাকবে।
২। বদহজমের সমস্যা দেখা দিবে।
৩। সারাদিন গ্যাস্ট্রিক জনিত অস্বস্তি লাগবে, পেট ফাঁপা ফাঁপা থাকবে এবং ঢেকুর আটকানো এই সমস্যা গুলো দেখা দিবে।
৪। আপনার খালি পেটে যখন গরম চা যাবে তখন কিন্তু আলসারের সম্ভাবনা হতে পারে।

এই সমস্ত কারণগুলোর কারণে আপনি সকালে উঠে খালি পেটে চা-কফি বা ক্যাফেইন জাতীয় কিছু না খাওয়াই ভালো। সবথেকে ভালো হচ্ছে সকালবেলা উঠে খালি পেটে এক থেকে দুই গ্লাস পানি পান করা। সকালে উঠে খালি পেটে পানি পান করলে আপনার শরীর খুব ভালো থাকবে। 

সকালে খালি পেটে পানি পান করায় আপনার পাকস্থলী একেবারে পরিস্কার হয়ে যাবে। পানির সাথে যদি একটু বাড়তি সুবিধা পেতে চান তাহলে আপনি, হালকা কুসুম গরম পানিতে খানিকটা লেবুর রস এবং আদা ছেড়ে সেটার রস দিয়ে খেতে পারেন। এটা আপনার শরীরের জন্য অনেকটা উপকারে। প্রয়োজনে আপনি google-এ ঘাটাঘাটি করেও দেখতে পারেন।


মরিচা পড়া লোহায় হাত অথবা পা কেটে গেলে কি টিটেনাস ইনজেকশন দিতে হয়?

মরিচা পড়া লোহায় হাত অথবা পা কেটে গেলে কি টিটেনাস ইনজেকশন দিতে হয়?


মরিচা পড়া লোহায়, মরিচার সাথে আরও বিভিন্ন ধরনের Bacteria বা জীবাণু থাকতে পারে। এই সমস্ত Bacteria বা জীবাণু গুলো আমাদের শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর বটে।

এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া রয়েছে ( Clostridium Tetani ) যা সাধারণভাবে মাটি কিংবা ময়লা আবর্জনা ও নোংরা স্থানে পাওয়া যায়। এই সমস্ত ব্যাকটেরিয়ার স্পোর যখন তীক্ষ্ণ পেরেক বা মরিচা পড়া লোহা জাতীয় জীবাণু বাহিত যে কোন বস্তুর দ্বারা শরীরের চামড়া ভেদ করে মাংস পেশিতে প্রবেশ করে সেগুলো বংশ বিস্তারের মাধ্যমে একপ্রকার টক্সিন ( Tetanospasmin )তৈরি হয়। এই ধরনের টক্সিন মানবদেহের মোটর নিউরনে আক্রমণ করে যা মাংস পেশি সঞ্চালন নিয়ন্ত্রণ করে।

সংক্রমণ যখন অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায় তখন বেশি খিঁচুনি ক্রমশ চোয়ালেও পরিলক্ষিত হয়, ফলে এই রোগের একটি সাধারণ নাম হিসেবে দাঁতকপার্টি দেওয়া হয়। এই রোগের আরও বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ রয়েছে তার মধ্যে কয়েকটি লক্ষণ হলো,  

শরীরের মাংস পেশিতে অনমনীয়তা, বিভিন্ন খাবার গিলে খেতে অসুবিধা এবং দেহের অন্যান্য অংশে খিঁচুনির মতো সমস্যা দেখা দেওয়া, শরীরের পেছনদিকে মাংসপেশিগুলো সংকুচিত হয় বলে পুরো শরীর ধনুকের মত বেঁকে যায় এই কারণে এই রোগকে ধনুষ্টংকার  বলা হয়।

উপরের সমস্যা গুলো থেকে বাঁচতে আপনাকে এই টিটেনাস ইনজেকশন টি অবশ্যই দিতে হবে। কেননা যখন মরিচা পড়া লোহা জাতীয় কোন বস্তু দ্বারা আপনার শরীরের কোন অংশ কেটে যায়, 

তখন এই সমস্ত ব্যাকটেরিয়া বা রোগের থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ইনজেকশন টি শরীরে প্রয়োগ করুন। সেক্ষেত্রে এই ইনজেকশনটি আপনার শরীরের রোগ ক্ষমতা রোধ করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।



মোবাইল মাথার কাছে নিয়ে ঘুমালে কি ক্যান্সারের হওয়ার সম্ভাবনা হতে পারে? ibrahimhossain.com

মোবাইল ফোন মাথার কাছে নিয়ে ঘুমালে কি ক্যান্সারের হওয়ার সম্ভাবনা হতে পারে?


বিজ্ঞানে এমন কোন ব্যাখ্যা নেই যে আপনার মাথার কাছে মোবাইল ফোন নিয়ে ঘুমালে আপনার শরীরে কোনো ক্ষতি হবে।


বিজ্ঞানের ভাষায় আপনাদেরকে বুঝাতে গেলে, মোবাইল ফোনের Radiation হলো এক রকম Radio-Wave এর মত।  


মোবাইল ফোনের এই Radiation টি Ionisation Radiation নয়। এই রেডিয়েশন পরমাণুর ইলেকট্রনের উপর কোন প্রকার প্রভাব দেখায় না। 


একটি মোবাইলের যে রেডিয়েশন ফ্রিকোয়েন্সি খুব কম অর্থাৎ এর শক্তি অনেক কম। আমরা যে দৃশ্যমান আলো দেখতে পাই, মাইক্রোওয়েভ এবং অবলহিত রশ্মির চেয়েও এর শক্তি অনেক কম। 


আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে রেডিয়েশন শব্দটিকে ভয় পায়। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না যে দৃশ্যমান আলো এক প্রকার ইলেকট্রনিক রেডিয়েশন। 


দৃশ্যমান আলোর চেয়ে বেশি ফ্রিকোয়েন্সির এর ইলেকট্রনিক রেডিয়েশন গুলোই শুধুমাত্র ক্ষতিকর হয়ে থাকে। এক কথায় আমরা বলতে গেলে, মোবাইল ফোনের যে রেডিয়েশন এর থেকে আপনার শরীরে কোন ক্ষতির সম্ভাবনা নেই।


যারা বিজ্ঞানের ছাত্র তারা এই Electromagnetic Spectrum দেখে বুঝতে পারবেন।

মোবাইল মাথার কাছে নিয়ে ঘুমালে কি ক্যান্সারের হওয়ার সম্ভাবনা হতে পারে? ibrahimhossain.com

আর একটি কথা না বললেই নয়, ইউটিউবে এই সম্পর্কে অনেক ভুল তথ্য দিয়ে অনেক কন্টেন্ট ক্রিয়েটর ভিডিও বানিয়েছে, সে সব ভিডিও দেখে আপনি বিভ্রান্ত হবেন না।

মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী।


আপনি হয়তো রোগা-পাতলা, আপনাকে দেখলে মানুষ হাঁসি ঠাট্টা করে? নয়তো বা আপনি রোগা-পাতলা হওয়ায় বিয়ের পিঁড়িতে বসতে পারতেছেন না! আপনি রোগা-পাতলা হওয়ায় আপনাকে কি 'কঁনে' অথবা 'বর পক্ষ' পছন্দ করছে না?


আপনি সব সমস্যার সমাধান আজকে এবং এখনি পেয়ে যাবেন। স্বারা বিশ্বে যেখানে ৯৯.৯% মানুষ কোনো না কোনো রোগাক্রান্ত, সেখানে মোটা হওয়ার টিপস্?  নিশ্চই আপনি খুব অবাক হচ্ছেন? যদিও আপনি অবাক হয়েছেন,


কিন্তু অনেকেই অবাক হবেন না। যারা কিছুতেই মোটা হতে পারছেন না, তাদের জন্য আজকের এই টিপস্ গুলো এক রকম স্বস্তির নিশ্বাস দেবে।


আপনাদের জন্য মোটা হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকর টিপস্ নিচে দেওয়া হলোঃ

মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

১. প্রতিদিন সকালে বাদাম ও কিসমিস খাবেনঃ


আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার জন্য  কাজু বাদাম ও কিসমিস এর ভুমিকা অপরিসীম। আপনারা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আধা কাপ জঁলে আধা কাপ বাদাম এবং কিসমিস ভিজিয়ে রাখবেন,


সকালে উঠে দেখবেন সেগুলো ফুলে উঠেছে, এরপর সবগুলো খেয়ে নিবেন। এরকম টানা ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ খাবেন।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

২. খাওয়ার তালিকায় শাকসবজি ও ফলমূল বাড়ানঃ


শাকসবজি যেমন শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে পক্ষান্তরে ওজন বৃদ্ধি করতেও একই ভুমিকা পালন করে এবং বিভিন্ন ফলমূলে পচুর পরিমানে ভিটামিন ও ক্যালোরি রয়েছে যা আপনার ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।


যেসব ফলমূল ও সবজি খেলে আপনার ওজন বাড়বে তা হলোঃ পাকা পেঁপে, মিস্টি কুমড়া, মিস্টি আলু, কাঁচা কলা, আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা ইত্যাদি।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৩. আগের চেয়ে খাবারের পরিমান বাড়ানঃ


আপনি যদি খাবার কম খাওয়ার জন্য রোগা-পাতলা হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার খাবার তালিকায় পূর্বের চেয়ে খাবার বাড়িয়ে নিন।


এর মানে আবার একগাদা খাবেন না, আপনার আগের খাবারের তুলনায় ৪ ভাগের ১ ভাগ খাবার বাড়িয়ে খাবেন, এরকম টানা ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ খাবেন।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৪. বারবার খাওয়া বন্ধ করুনঃ


৯০% মানুষ ভাবে বারবার খেলে মনে হয় শরীরের ওজন বাড়বে, এটা আসলে মোটেও সঠিক নয়। আপনারা সঠিক নিয়ম মেনে পেট ভরে খান তাতে আপনার মোটা হওয়ার জন্য সাহায্য করবে।


আপনি অল্প অল্প করে বারবার না খেয়ে নিয়ম মেনে পেট ভরে খান। অল্প অল্প করে খাওয়ার কারনে আপনার শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয় ফলে আপনার শরীরের ওজন কমে যায়।


তাই আপনি নিময় মেনে পেট ভরে খাবার খান এতে আপনার শরীরের মেটাবলিজম এর হার কমে যায়, ফলে খাবারের ক্যালোরির অনেকটাই বাড়তি ওজন হয়ে আপনার শরীরে জমা হয়ে যায়, এর ফলে আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৫. ডুবো তেলে ভাজা খাবার খানঃ


আমরা প্রায় সকলেই জানি যে তেলে ভাজা খাবারে প্রচুর পরিমানে ফ্যাট থাকে। তাই তেলে ভাজা খাবার আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।


তবে এটি আপনি অতিরিক্ত খাবেন না, অতিরিক্ত কোনো কিছুর ফল মোটেও ভালো হয় না। তেলে ভাজা খাবার সিমিত পরিমানে খাবেন, না হলে গ্যাস্ট্রিক এর মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।


এই জন্য তেলে ভাজা খাবারের পাশাপাশি আপনাকে প্রচুর পরিমানে তাজা শাকসবজির স্যালাড খেতে হবে।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৬. জিমে অথবা ঘরে বসে ব্যায়াম করার অভ্যাস করুনঃ


আপনি মনে হয় একটু আচার্য হয়েছেন, ভাবছেন মানুষ ব্যায়াম করে ওজন কমানোর জন্য, ওজন বাড়ানো জন্য কেনো ব্যায়াম করবেন?


শুধু মোটা হলেই হবেনা এর পাশাপাশি আপনার চাই সুসংগঠিত একটি শরীর। ব্যায়াম যেমন আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে পক্ষান্তরে কিছু ব্যায়াম আছে যা আমাদের ওজন বাড়াতেও সমান ভাবে ভূমিকা পালন করে থাকে।


তাই আপনাকে প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে আপনার শরীরকে ফিট রাখার জন্য। আমাদের মাংস পেশীর ওজন চর্বির চেয়ে অনেক বেশি, তাছাড়াও ব্যায়ামের ফলে আপনার ক্ষুধার পরিমানও বেড়ে যাবে যার ফলে আপনি বেশি বেশি পেট ভরে খাবার খেতে পারবেন।


আপনি জিমে গেলেতো ভালোই আর যদি জিমে না যেতে পারেন তাহলে অবস্যই একজন ভালো অভিজ্ঞ ট্রেনারের নির্দেশে ব্যায়াম করবেন, না হলে হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কা আব্যশক। 


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৭. ভাতের মাড় খানঃ


ওজন বাড়ানোর জন্য ভাতের মাড় খেতে পারেন। ভাত রান্না করার পরে অনেকেই ভাতের মাড় ফেলে দেয়, ভাতের স্টার্চের অনেকটাই চলে যায় ভাতের মাড়ের সাথে।


তাই আপনারা ভাতের মাড় না ফেলে দিয়ে সেটা খাওয়ার চেস্টা করবেন, এতে আপনার মোটা হওয়ার জন্য কিছুটা কার্যকরী  হবে।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৮. রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দুধ ও মধু খানঃ


ওজন বাড়ানোর জন্য এটি একটি কার্যকরী খাবার। মোটা হওয়ার জন্য রাতে ঘুমানোর আগে অবস্যই পুষ্টিকর কোনো খাবার খাওয়া দরকার, তাই দুধ ও মধু খেতে পারেন।


দুধ ও মধু আপনার পুস্টির চাহিদা মেটাবে। খাওয়ার নিয়মঃ ঘুমানোর আগে এক গ্লাস ঘ্বন দুধের সাথে ৩ চা চামিচ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন খাবেন।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

৯. মেটাবলিজম হার কমাতে করনীয়ঃ


ধীর গতির মেটাবলিজম আমাদের মোটা হওয়ার পিছনে প্রধান কারন, তেমনি ধ্রুত গতির মেটাবলিজম আমাদের রুগ্ন স্বাস্থের পিছনে প্রধান কারন।


এখন আপনি নিশ্চই বুঝে গেছেন যে আমাদের মোটা হওয়ার জন্য এই মেটাবলিজম হার কমাতে হবে। এতে আপনি যেই খাবারই খান না কেনো সেটা আপনার শরীরে বাড়তি ওজন হয়ে জমা থেকে যাবে।


মেটাবলিজম হার কমানোর জন্য প্রতিবেলা খাবার পরিবেষণ করার পরে অনেকক্ষন ধরে লম্বা সময় নিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। এতে আপনার মেটাবলিজম হার কমবে।


প্রতিবেলা খাবার খাওয়ার পর আপনি কমপক্ষে ১ ঘন্টা কোনো কাজ করবেন না, ১ ঘন্টার বেশি হলে আরো ভালো হয়।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

১০. আপনার প্রতিদিনের খাদ্যের তালিকায় কিছু বিশেষ খাবার যোগ করুনঃ


আপনার প্রতিদিনের খাবারের পাশাপাশি অবস্যই বাড়তি কিছু ক্যালোরি যুক্ত খাবার যোগ করতে হবে। আপনি কোনো প্রকার রোগাক্রান্ত না হলে বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা না থাকলে,


অনায়াসে এই খাবার গুলো খেতে পারেন তা হলোঃ গরুর মাংস, খাসির মাংস, আলু ভাজা, মিস্টি জাতীয় খাবার, ঘি/মাখন, চিজ/পনির, কোমল পানীয়,  চকলেট, মেয়নিজ ইত্যাদি খাবার গুলো খেতে পারেন।


এসব খাবার গুলো আপনার ওজন বাড়াতে গুরুত্ব পূর্ন ভুমিকা পালন করে।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

এখন মূল কথা হচ্ছেঃ


উপরের সব নিয়ম কানুন মানার পরেও যদি আপনার ওজন না বাড়ে তাহলে আপনি ঘাবড়াবেন না। আপনি ধ্রুত আপনার পরিচিত বা ভালো একজন চিকিৎসকের সাহায্যে আপনার শরীর পরীক্ষা করান,


তাহলেই বের হয়ে যাবে যে আপনার শরীরে কোনো প্রকার রোগ-বালাই আছে কি না! পরীক্ষা করে যদি কোনো ক্ষুদ্র রোগও ধরা পড়ে, তাহলে ধ্রুত সেই রোগের চিকিৎসা করান।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain

ওজন না বাড়ার কয়েকটি কারনঃ


ওজন না বাড়ার কয়েকটি কারন হলো, পেটের অসুখ, বিভিন্ন ধরনের কৃমি, আমাশয় অথবা কোনো সংক্রামণ রোগ থাকলে উপরের সব নিয়ম মেনে পযার্প্ত খাবার গ্রহন করলেও ওজন কমে যেতে থাকে।


দূর্বল অনুভব করলে অথবা অতিরিক্ত ক্লান্ত থাকলেও ক্রমাগত ওজন কমতে থাকে। আপনার মধ্যে এমন কিছু হলে বিশ্রাম, নিদ্রা বা ঘুম ইত্যাদি বাড়িয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে।


মোটা হওয়ার জন্য কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ গোপন টিপস্ যা ছেলে এবং মেয়ে উভয়ের জন্য ১০০% কার্যকরী | ibrahim hossain


আমাদের কথাঃ


পোস্ট টি ভালো লাগলে আপনার মূল্যবান কমেন্ট টি করে যান। আর আমাদের কথার সাথে কাজ করে আপনি কতটুকু উপকৃত হয়েছেন, সেটি আমাদেরকে জানাতে একদমি ভুলবেন না। আমরা সর্বদা আপনার দীর্ঘ আয়ু কামনা করছি। ভালো এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ্ হাফেজ!


যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome

যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে 

আমাদের কমবেশি সবারই বিকেল বেলা হালকা খিদে লাগে। এটা কোন ভাতের খিদা নয় বা ভারী কোনো খাবারের খিদে নয় এটি হালকা কিছু খাবার যেমন মুড়ি বাদাম চিড়া। 

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে বিকেল বেলা এসব খাবার খেয়ে থাকে। অনেক মানুষ আছে মুড়ি পছন্দ করেন না আবার অনেক মানুষ আছেন চিনেবাদাম তাদের খুব প্রিয়। 

অনেকেই তো কোথাও দূরে ঘুরতে গেলে বা বেড়াতে গেলে চিনেবাদাম কিনে ব্যাগে করে নিয়ে যায়।  পরে তারা নীরব নির্জন এলাকায় বসে এই বাদামের স্বাদ উপভোগ করে। 

এই বাদাম খেলে আমাদের পেট না ভরলেও কিন্তু মন অনেকাংশে ভরে যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন? এই চিনা বাদাম খেলে আপনার হৃদযন্ত্র ভালো থাকে! 


কাঠবাদাম জলে ভিজিয়ে খাবেন

যারা স্বাস্থ্যসচেতন তারা দৈনিক বাদাম খেয়ে থাকেন। কোন কাজের ফাঁকে বা অবসর সময়ে গরম গরম বাদাম ভাজা কেনা খেতে পছন্দ করে? 

ওজন কমানোর জন্য বাদাম যেমন উপকারী ডায়াবেটিসের জন্য বাদাম তেমন উপকারী আবার হৃদরোগ প্রতিরোধে এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

আর সব থেকে বড় কথা হল বাদাম আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম। তাই বলা যায় বড় খিদের ছোট্ট সমাধান একমুঠো বাদাম। 

বাদাম আপনি চাইলে সব সময় আপনার সঙ্গে রাখতে পারেন, বাদাম একটি সহজলভ্যপ বটে। আর এই চিনাবাদাম আপনি যেকোনো জায়গায় পাবেন, আবার দামের দিক দিয়ে চিন্তা করলে এটি দামেও অনেক সস্তা কিন্তু এর উপকারিতা অনেক বেশি। 

জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক একটি গবেষণা বলছে চার থেকে পাঁচটি চিনে বাদাম খেলে ইস্কেমিক স্ট্রোক এবং হৃদরোগের মতো বড় ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। 

যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome

চিনেবাদামের উপকারিতা সম্পর্কে জানুন

১। চিনেবাদাম এর মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন ও ফ্যাট রয়েছে তবে এতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ অনেক কম। 

২। চিনেবাদাম এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে অনেক সহায়তা করে। 

৩। চিনা বাদামের মধ্যে থাকা যে জিনিসটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে তা হল স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও আরজিনিন নামে একটি ফাইবার। মূলত স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও আরজিনিন নামে এই একটি ফাইবার হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে অনেক ভুমিকা পালন করে। 

৪। এই চিনেবাদাম যেমন হৃদ রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে ঠিক তেমনি ক্যান্সারের মতো বড় রোগের ঝুঁকিও কমায় এই চিনেবাদাম। কারণ এতে আছে ভিটামিন ই এর মত গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট যা ক্যান্সারের মতো ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। 

৫। স্বাভাবিক ওজনের তুলনায় আপনার শরীরে অতিরিক্ত ওজন থাকলে আপনার শরীরে নানা রোগ দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পেলে হৃদরোগের আশঙ্কাও থেকে থাকে। তাই আপনি প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে চিনে বাদাম খাবেন, এতে বিপাক হার বাড়ে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome

যারা চিনেবাদাম পছন্দ করেন তাদের জন্য রয়েছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস যা আপনাকে চিনে বাদাম খাওয়ার জন্য আরো আগ্রহ বাড়াবে।

১। চিনেবাদাম এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, কার্বো-হাইড্রেট, ও প্রোটিন। প্রতিদিন এক মুঠো চিনা বাদাম খেলে, আপনি অনেক বড় বড় অসুখ থেকে বাঁচতে পারেন। 

২। আপনার শরীরের মধ্যে থাকা মাত্রাধিক কোলেস্টেরল হূদরোগ, উচ্চরক্তচাপ, ওজন বৃদ্ধি ও ডায়াবেটিস এর মতো কঠিন  রোগ সৃষ্টি করে থাকে। এই চিনাবাদাম আপনার শরীরে থাকা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। তাই আপনি নিয়মিত চিনা বাদাম খেতে পারেন। 

৩। এই চিনাবাদাম আপনার শরীরের ফ্যাট বা চর্বি কমাতে অনেক সাহায্য করে। প্রতিদিন এক মুঠো করে চিনা বাদাম খেলে আপনার পেট ও কিছুটা ভরবে আবার আপনার ওজন কমাতেও সাহায্য করবে। 
যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome
৪। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এই বাদাম রাতে আপনি আধা কাপ জলে ভিজিয়ে রাখবেন এবং সকালে উঠে দেখবেন এটি ফুলে উঠেছে তারপরে আপনি সবগুলো খেয়ে নিবেন এতে দেখবেন আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। চিনা বাদামের মধ্যে থাকায অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ডায়াবেটিস নির্মূল বিশেষভাবে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। 

৫। আপনার মস্তিষ্ক ভালো রাখার জন্য এই চিনাবাদাম বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে। চিনা বাদামের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে বি ৩ আছে যা মস্তিষ্কের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে থাকে। তাই প্রতিদিন চিনাবাদাম বা চিনা বাদামের মাখন খান তাহলে আপনার মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য আগের থেকে অনেক ভালো থাকবে। 

৬। একজন মানুষের শরীরের সঠিক পরিমাণ পুষ্টি না থাকলে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আস্তে আস্তে কমে যায়। চিনা বাদামের মধ্যে যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে তা আমাদের শরীরে কঠিন রোগকে বাসা বাঁধতে বাধা দেয়। তাই বলা যায় এই চিনাবাদাম আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

৭। এছাড়াও ক্যান্সারের মতো এত বড় রোগ কে ধ্বংস করে ফেলে চিনা বাদামের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, এই এন্টি-অক্সিডেন্ট ক্যান্সারের বিভিন্ন কোষকে বেড়ে উঠতে দেয় না। চিনাবাদাম আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 

৮। চিনা বাদামের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আপনার শরীরের অ্যাক্সিডেটিভ স্টেজ কমিয়ে কোষদের ক্ষত রোধ করে দেয়। আবার এই চিনাবাদাম আপনার ত্বকের বয়স কমাতে অনেক ভূমিকা পালন করে, আপনার ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায় চিনাবাদাম। 

৯। আপনার শরীরের হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই চিনাবাদাম।  অনেক গবেষণা চলাকালীন দেখা গেছে, বাদামের ভিতরে থাকা ফসফরাস শরীরে প্রবেশ করার পর, কিছুক্ষণের মধ্যে কাজ করে যায় প্রভাবে হাড়ের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। 

যে খাবার খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে | Je Khabar Khele Hridh Roger Juki Kome

চিনেবাদাম খাওয়ার নিয়ম 

আপনার হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে বিশেষজ্ঞদের মতে সপ্তাহে চার থেকে পাঁচ দিন চিনে বাদাম খাওয়া অতীব জরুরী। তবে খেয়াল রাখবেন প্রতিদিন 6 থেকে 7 গ্রামের বেশি খাবেন না। 

আর কারো যদি এলার্জির মত বড় কোন সমস্যা থেকে থাকে, তাহলে আপনি সেক্ষেত্রে বাদাম খাওয়ার আগে আপনি ভাল একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিন। 

আমাদের কথা

আমাদের এই পোষ্ট টি আপনার কাছে কেমন লেগেছে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন। আমরা সর্বদা আপনাদের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি, সবাই ভাল এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ!

Older Posts Home
Showing posts with label HealthTips. Show all posts
Showing posts with label HealthTips. Show all posts
Older Posts Home

Search This Blog

Showing posts with label HealthTips. Show all posts
Showing posts with label HealthTips. Show all posts
Older Posts Home

Search This Blog

Labels

  • Adsense (1)
  • AndroidApps (10)
  • Background Music (26)
  • Bangladesh-Army (1)
  • BDNavy (1)
  • BloggerTips (4)
  • Business-idea-Share (1)
  • Digital-Marketing (1)
  • Earning-Tips (5)
  • Email-Marketing (1)
  • Facebook-Earning-Tips (1)
  • FireService (1)
  • Freelancing (2)
  • General-Knowledge (2)
  • GovJob (5)
  • HealthTips (13)
  • Islamik (4)
  • Islamik-Q-A (27)
  • JobNews (5)
  • LifeStyle (10)
  • Motivational (2)
  • Ojana-Tottho (1)
  • OnlineEarning (10)
  • PDB (1)
  • ProVPN (2)
  • Q-A (15)
  • Sadharon-Geann (2)
  • Technology (8)
  • VideoEditingApps (4)
  • Virar-News (1)
  • Youtube (5)

Main Tags

  • Technology

Action Movies

View All
  • About
  • Disclaimer
  • Contact
  • RTL Version
DEMO

About Us

There are many variations of passages of Lorem Ipsum available, but the majority...

Comedy Movies

View All

Recent Comments

Pages

  • About
  • Write for Us

Facebook Page


Templateclue

Animation Movies

View All

Popular Posts

  • আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড
    আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড বন্ধুরা আপনারা যারা ব্লগিং করে বা অনলাইনে লেখালেখি করে ইনকাম কর...
  • Feeling The Old Days || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile
    Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile How To Download Youtube Video? Download any video...
  • যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত?
    যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত? বন্ধুরা আপনারা যারা নতুন ব্লগিং করে ইনকাম করবেন ভাবতেছেন। তারা চিন্তিত থাকেন যে ব্লগিং ক...
  • একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? ধাঁধাঃ
    ধাঁধাঃ  একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? উত্তরঃ ছেলে। ব্যাখ্যাঃ  কেননা ছেল...
  • মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি?
    মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি? বর্তমান সময়ে বলতে গেলে, ডার্ক মোড বেশ ট্রেন্ডে আছে। সময়ের সাথে সাথে ডার্ক মোড এর জনপ্রিয়তা ক্রম...
  • Abyssal || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Achievement Is Everywhere || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo
    একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo একদিন একজন কৃষক মাঠে কাজ করতেছিল, ওই সময়ে এক অপূর্ব সুন্দরী নারী কৃষককে ডেকে...
  • বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?
    বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি? আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্...

Most Popular

  • আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড
    আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড বন্ধুরা আপনারা যারা ব্লগিং করে বা অনলাইনে লেখালেখি করে ইনকাম কর...
  • Feeling The Old Days || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile
    Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile How To Download Youtube Video? Download any video...
  • যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত?
    যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত? বন্ধুরা আপনারা যারা নতুন ব্লগিং করে ইনকাম করবেন ভাবতেছেন। তারা চিন্তিত থাকেন যে ব্লগিং ক...
  • একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? ধাঁধাঃ
    ধাঁধাঃ  একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? উত্তরঃ ছেলে। ব্যাখ্যাঃ  কেননা ছেল...
  • মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি?
    মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি? বর্তমান সময়ে বলতে গেলে, ডার্ক মোড বেশ ট্রেন্ডে আছে। সময়ের সাথে সাথে ডার্ক মোড এর জনপ্রিয়তা ক্রম...
  • Abyssal || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Achievement Is Everywhere || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo
    একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo একদিন একজন কৃষক মাঠে কাজ করতেছিল, ওই সময়ে এক অপূর্ব সুন্দরী নারী কৃষককে ডেকে...
  • বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?
    বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি? আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্...
About | Sitemap | Advertise | Privacy Policy | Contact
Copyright © DEMO All Right Reserved |
. Distributed by Protemplateslab