ব্রেইন টিউমার ক্যান্সার এর মত আরেকটি ভয়াবহ রোগ। মস্তিষ্কে মাংসের অথবা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়াকে ব্রেন টিউমার বলা হয়। সাধারণত দুই ধরনের ব্রেন টিউমার দেখা যায় একটি ক্যান্সার, আরেকটি নন ক্যান্সার। দুটি ক্ষেত্রেই মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যুক্তরাজ্যে ১০ হাজার ৬০০ জন মানুষ প্রতিবছর ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।
ব্রেন টিউমারের মূল কারণ এখনও চিকিৎসকের কাছে অজানা। যেকোনো বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সাধারন কিছু শারীরিক সমস্যার মাধ্যমে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। এই সমস্যাগুলো অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলে মরণব্যাধি এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
যেকোনো ব্রেন টিউমারের প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড মাথাব্যথা। মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ বাড়ার কারণে এই ব্যথা হয়ে থাকে। ঘনঘন তীব্র মাথাব্যথা হয়ে থাকে। সাধারণত পেইনকিলার এই ব্যথা দূর করতে ব্যর্থ হয়।
সকালে মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম ভাঙ্গা এবং এর সাথে বমি বমি ভাব হওয়ার ব্রেন টিউমারের আরেকটি লক্ষণ। তীব্র মাথা ব্যথার সাথে বমি হওয়া কে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।
চোখে সমস্যা চোখে ঝাপসা দেখা বিভিন্ন বস্তু এবং রং চিহ্নিত সমস্যা হয়ে থাকে ব্রেন টিউমার আক্রান্ত রোগীর। মূলত অপটিক্যাল লোব টিউমার আক্রান্ত হলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ।
মস্তিষ্কের প্যারাইটাল লোব টিউমার দ্বারা আক্রান্ত হলে হাত পায়ের পেশির অনুভূতি কমে যায়। এটি স্নায়ুকে আক্রমণ করে যার ফলে হাত পা নাড়ানো কঠিন হয়। অনেক সময় হাত পা ভারী ভারী অনুভূত হয়।
মস্তিষ্কের টিউমার বড় হতে থাকলে শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। হাটতে গেলে মাথা ঘুরানো খুব সাধারন একটি লক্ষণ।
ব্রেন টিউমার বা ক্যান্সার এর আরেকটি প্রধান লক্ষণ হলো খিঁচুনি হওয়া। এই খিঁচুনি শরীর জুড়ে বা জেনারালাইজড অথবা কোন নির্দিষ্ট অঙ্গে প্রকাশ পায়।
খিঁচুনি অন্যান্য রোগ যেমন মেঘে বা অন্য যে কোন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে তবে মাথাব্যথার সাথে এটি দেখা দিলে অতি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্থ যেকোনো একটি ফার্মেসিতে যেয়ে একটি সিরাপ কিনবেন, তার হচ্ছে 'পানকিরা সিরাপ'। এটি আপনার বদহজম পেট ফাঁপা ও বমির ভাব বিনষ্ট করে দিবে। সিরাপটি কেনার সময় অবশ্যই বয়স অনুযায়ী এর ব্যবহার জেনে নিবেন।
আপনার কাশির মাত্রা যদি হালকা হয় বা তার চেয়ে একটু বেশি হয় এবং কাশির কারণে যদি বুকের মধ্যে কফ জমা হয়। সেক্ষেত্রে আপনি একটি সিরাপ খেতে পারেন, সিরাপের নাম হচ্ছে 'সাদুরি সিরাপ'। এই সিরাপটি আপনার হালকা কাশি সহ বুকের মধ্যে কফ জমে থাকা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। আপনি এই সিরাপটি যে কোন ফার্মেসিতে সচরাচর পেয়ে যাবেন।
আপনি হয়তো রোগা-পাতলা, আপনাকে দেখলে মানুষ হাঁসি ঠাট্টা করে? নয়তো বা আপনি রোগা-পাতলা হওয়ায় বিয়ের পিঁড়িতে বসতে পারতেছেন না! আপনি রোগা-পাতলা হওয়ায় আপনাকে কি 'কঁনে' অথবা 'বর পক্ষ' পছন্দ করছে না?
আপনি সব সমস্যার সমাধান আজকে এবং এখনি পেয়ে যাবেন। স্বারা বিশ্বে যেখানে ৯৯.৯% মানুষ কোনো না কোনো রোগাক্রান্ত, সেখানে মোটা হওয়ার টিপস্? নিশ্চই আপনি খুব অবাক হচ্ছেন? যদিও আপনি অবাক হয়েছেন,
কিন্তু অনেকেই অবাক হবেন না। যারা কিছুতেই মোটা হতে পারছেন না, তাদের জন্য আজকের এই টিপস্ গুলো এক রকম স্বস্তির নিশ্বাস দেবে।
আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার জন্য কাজু বাদাম ও কিসমিস এর ভুমিকা অপরিসীম। আপনারা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আধা কাপ জঁলে আধা কাপ বাদাম এবং কিসমিস ভিজিয়ে রাখবেন,
সকালে উঠে দেখবেন সেগুলো ফুলে উঠেছে, এরপর সবগুলো খেয়ে নিবেন। এরকম টানা ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ খাবেন।
শাকসবজি যেমন শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে পক্ষান্তরে ওজন বৃদ্ধি করতেও একই ভুমিকা পালন করে এবং বিভিন্ন ফলমূলে পচুর পরিমানে ভিটামিন ও ক্যালোরি রয়েছে যা আপনার ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।
যেসব ফলমূল ও সবজি খেলে আপনার ওজন বাড়বে তা হলোঃ পাকা পেঁপে, মিস্টি কুমড়া, মিস্টি আলু, কাঁচা কলা, আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা ইত্যাদি।
আপনি যদি খাবার কম খাওয়ার জন্য রোগা-পাতলা হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার খাবার তালিকায় পূর্বের চেয়ে খাবার বাড়িয়ে নিন।
এর মানে আবার একগাদা খাবেন না, আপনার আগের খাবারের তুলনায় ৪ ভাগের ১ ভাগ খাবার বাড়িয়ে খাবেন, এরকম টানা ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ খাবেন।
৯০% মানুষ ভাবে বারবার খেলে মনে হয় শরীরের ওজন বাড়বে, এটা আসলে মোটেও সঠিক নয়। আপনারা সঠিক নিয়ম মেনে পেট ভরে খান তাতে আপনার মোটা হওয়ার জন্য সাহায্য করবে।
আপনি অল্প অল্প করে বারবার না খেয়ে নিয়ম মেনে পেট ভরে খান। অল্প অল্প করে খাওয়ার কারনে আপনার শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয় ফলে আপনার শরীরের ওজন কমে যায়।
তাই আপনি নিময় মেনে পেট ভরে খাবার খান এতে আপনার শরীরের মেটাবলিজম এর হার কমে যায়, ফলে খাবারের ক্যালোরির অনেকটাই বাড়তি ওজন হয়ে আপনার শরীরে জমা হয়ে যায়, এর ফলে আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়।
আমরা প্রায় সকলেই জানি যে তেলে ভাজা খাবারে প্রচুর পরিমানে ফ্যাট থাকে। তাই তেলে ভাজা খাবার আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
তবে এটি আপনি অতিরিক্ত খাবেন না, অতিরিক্ত কোনো কিছুর ফল মোটেও ভালো হয় না। তেলে ভাজা খাবার সিমিত পরিমানে খাবেন, না হলে গ্যাস্ট্রিক এর মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এই জন্য তেলে ভাজা খাবারের পাশাপাশি আপনাকে প্রচুর পরিমানে তাজা শাকসবজির স্যালাড খেতে হবে।
আপনি মনে হয় একটু আচার্য হয়েছেন, ভাবছেন মানুষ ব্যায়াম করে ওজন কমানোর জন্য, ওজন বাড়ানো জন্য কেনো ব্যায়াম করবেন?
শুধু মোটা হলেই হবেনা এর পাশাপাশি আপনার চাই সুসংগঠিত একটি শরীর। ব্যায়াম যেমন আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে পক্ষান্তরে কিছু ব্যায়াম আছে যা আমাদের ওজন বাড়াতেও সমান ভাবে ভূমিকা পালন করে থাকে।
তাই আপনাকে প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে আপনার শরীরকে ফিট রাখার জন্য। আমাদের মাংস পেশীর ওজন চর্বির চেয়ে অনেক বেশি, তাছাড়াও ব্যায়ামের ফলে আপনার ক্ষুধার পরিমানও বেড়ে যাবে যার ফলে আপনি বেশি বেশি পেট ভরে খাবার খেতে পারবেন।
আপনি জিমে গেলেতো ভালোই আর যদি জিমে না যেতে পারেন তাহলে অবস্যই একজন ভালো অভিজ্ঞ ট্রেনারের নির্দেশে ব্যায়াম করবেন, না হলে হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কা আব্যশক।
ওজন বাড়ানোর জন্য ভাতের মাড় খেতে পারেন। ভাত রান্না করার পরে অনেকেই ভাতের মাড় ফেলে দেয়, ভাতের স্টার্চের অনেকটাই চলে যায় ভাতের মাড়ের সাথে।
তাই আপনারা ভাতের মাড় না ফেলে দিয়ে সেটা খাওয়ার চেস্টা করবেন, এতে আপনার মোটা হওয়ার জন্য কিছুটা কার্যকরী হবে।
ওজন বাড়ানোর জন্য এটি একটি কার্যকরী খাবার। মোটা হওয়ার জন্য রাতে ঘুমানোর আগে অবস্যই পুষ্টিকর কোনো খাবার খাওয়া দরকার, তাই দুধ ও মধু খেতে পারেন।
দুধ ও মধু আপনার পুস্টির চাহিদা মেটাবে। খাওয়ার নিয়মঃ ঘুমানোর আগে এক গ্লাস ঘ্বন দুধের সাথে ৩ চা চামিচ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন খাবেন।
ধীর গতির মেটাবলিজম আমাদের মোটা হওয়ার পিছনে প্রধান কারন, তেমনি ধ্রুত গতির মেটাবলিজম আমাদের রুগ্ন স্বাস্থের পিছনে প্রধান কারন।
এখন আপনি নিশ্চই বুঝে গেছেন যে আমাদের মোটা হওয়ার জন্য এই মেটাবলিজম হার কমাতে হবে। এতে আপনি যেই খাবারই খান না কেনো সেটা আপনার শরীরে বাড়তি ওজন হয়ে জমা থেকে যাবে।
মেটাবলিজম হার কমানোর জন্য প্রতিবেলা খাবার পরিবেষণ করার পরে অনেকক্ষন ধরে লম্বা সময় নিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। এতে আপনার মেটাবলিজম হার কমবে।
প্রতিবেলা খাবার খাওয়ার পর আপনি কমপক্ষে ১ ঘন্টা কোনো কাজ করবেন না, ১ ঘন্টার বেশি হলে আরো ভালো হয়।
আপনার প্রতিদিনের খাবারের পাশাপাশি অবস্যই বাড়তি কিছু ক্যালোরি যুক্ত খাবার যোগ করতে হবে। আপনি কোনো প্রকার রোগাক্রান্ত না হলে বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা না থাকলে,
অনায়াসে এই খাবার গুলো খেতে পারেন তা হলোঃ গরুর মাংস, খাসির মাংস, আলু ভাজা, মিস্টি জাতীয় খাবার, ঘি/মাখন, চিজ/পনির, কোমল পানীয়, চকলেট, মেয়নিজ ইত্যাদি খাবার গুলো খেতে পারেন।
এসব খাবার গুলো আপনার ওজন বাড়াতে গুরুত্ব পূর্ন ভুমিকা পালন করে।
উপরের সব নিয়ম কানুন মানার পরেও যদি আপনার ওজন না বাড়ে তাহলে আপনি ঘাবড়াবেন না। আপনি ধ্রুত আপনার পরিচিত বা ভালো একজন চিকিৎসকের সাহায্যে আপনার শরীর পরীক্ষা করান,
তাহলেই বের হয়ে যাবে যে আপনার শরীরে কোনো প্রকার রোগ-বালাই আছে কি না! পরীক্ষা করে যদি কোনো ক্ষুদ্র রোগও ধরা পড়ে, তাহলে ধ্রুত সেই রোগের চিকিৎসা করান।
ওজন না বাড়ার কয়েকটি কারন হলো, পেটের অসুখ, বিভিন্ন ধরনের কৃমি, আমাশয় অথবা কোনো সংক্রামণ রোগ থাকলে উপরের সব নিয়ম মেনে পযার্প্ত খাবার গ্রহন করলেও ওজন কমে যেতে থাকে।
দূর্বল অনুভব করলে অথবা অতিরিক্ত ক্লান্ত থাকলেও ক্রমাগত ওজন কমতে থাকে। আপনার মধ্যে এমন কিছু হলে বিশ্রাম, নিদ্রা বা ঘুম ইত্যাদি বাড়িয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে।
পোস্ট টি ভালো লাগলে আপনার মূল্যবান কমেন্ট টি করে যান। আর আমাদের কথার সাথে কাজ করে আপনি কতটুকু উপকৃত হয়েছেন, সেটি আমাদেরকে জানাতে একদমি ভুলবেন না। আমরা সর্বদা আপনার দীর্ঘ আয়ু কামনা করছি। ভালো এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ্ হাফেজ!
ব্রেইন টিউমার ক্যান্সার এর মত আরেকটি ভয়াবহ রোগ। মস্তিষ্কে মাংসের অথবা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়াকে ব্রেন টিউমার বলা হয়। সাধারণত দুই ধরনের ব্রেন টিউমার দেখা যায় একটি ক্যান্সার, আরেকটি নন ক্যান্সার। দুটি ক্ষেত্রেই মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যুক্তরাজ্যে ১০ হাজার ৬০০ জন মানুষ প্রতিবছর ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।
ব্রেন টিউমারের মূল কারণ এখনও চিকিৎসকের কাছে অজানা। যেকোনো বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সাধারন কিছু শারীরিক সমস্যার মাধ্যমে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। এই সমস্যাগুলো অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলে মরণব্যাধি এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
যেকোনো ব্রেন টিউমারের প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড মাথাব্যথা। মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ বাড়ার কারণে এই ব্যথা হয়ে থাকে। ঘনঘন তীব্র মাথাব্যথা হয়ে থাকে। সাধারণত পেইনকিলার এই ব্যথা দূর করতে ব্যর্থ হয়।
সকালে মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম ভাঙ্গা এবং এর সাথে বমি বমি ভাব হওয়ার ব্রেন টিউমারের আরেকটি লক্ষণ। তীব্র মাথা ব্যথার সাথে বমি হওয়া কে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।
চোখে সমস্যা চোখে ঝাপসা দেখা বিভিন্ন বস্তু এবং রং চিহ্নিত সমস্যা হয়ে থাকে ব্রেন টিউমার আক্রান্ত রোগীর। মূলত অপটিক্যাল লোব টিউমার আক্রান্ত হলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ।
মস্তিষ্কের প্যারাইটাল লোব টিউমার দ্বারা আক্রান্ত হলে হাত পায়ের পেশির অনুভূতি কমে যায়। এটি স্নায়ুকে আক্রমণ করে যার ফলে হাত পা নাড়ানো কঠিন হয়। অনেক সময় হাত পা ভারী ভারী অনুভূত হয়।
মস্তিষ্কের টিউমার বড় হতে থাকলে শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। হাটতে গেলে মাথা ঘুরানো খুব সাধারন একটি লক্ষণ।
ব্রেন টিউমার বা ক্যান্সার এর আরেকটি প্রধান লক্ষণ হলো খিঁচুনি হওয়া। এই খিঁচুনি শরীর জুড়ে বা জেনারালাইজড অথবা কোন নির্দিষ্ট অঙ্গে প্রকাশ পায়।
খিঁচুনি অন্যান্য রোগ যেমন মেঘে বা অন্য যে কোন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে তবে মাথাব্যথার সাথে এটি দেখা দিলে অতি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্থ যেকোনো একটি ফার্মেসিতে যেয়ে একটি সিরাপ কিনবেন, তার হচ্ছে 'পানকিরা সিরাপ'। এটি আপনার বদহজম পেট ফাঁপা ও বমির ভাব বিনষ্ট করে দিবে। সিরাপটি কেনার সময় অবশ্যই বয়স অনুযায়ী এর ব্যবহার জেনে নিবেন।
আপনার কাশির মাত্রা যদি হালকা হয় বা তার চেয়ে একটু বেশি হয় এবং কাশির কারণে যদি বুকের মধ্যে কফ জমা হয়। সেক্ষেত্রে আপনি একটি সিরাপ খেতে পারেন, সিরাপের নাম হচ্ছে 'সাদুরি সিরাপ'। এই সিরাপটি আপনার হালকা কাশি সহ বুকের মধ্যে কফ জমে থাকা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। আপনি এই সিরাপটি যে কোন ফার্মেসিতে সচরাচর পেয়ে যাবেন।
আপনি হয়তো রোগা-পাতলা, আপনাকে দেখলে মানুষ হাঁসি ঠাট্টা করে? নয়তো বা আপনি রোগা-পাতলা হওয়ায় বিয়ের পিঁড়িতে বসতে পারতেছেন না! আপনি রোগা-পাতলা হওয়ায় আপনাকে কি 'কঁনে' অথবা 'বর পক্ষ' পছন্দ করছে না?
আপনি সব সমস্যার সমাধান আজকে এবং এখনি পেয়ে যাবেন। স্বারা বিশ্বে যেখানে ৯৯.৯% মানুষ কোনো না কোনো রোগাক্রান্ত, সেখানে মোটা হওয়ার টিপস্? নিশ্চই আপনি খুব অবাক হচ্ছেন? যদিও আপনি অবাক হয়েছেন,
কিন্তু অনেকেই অবাক হবেন না। যারা কিছুতেই মোটা হতে পারছেন না, তাদের জন্য আজকের এই টিপস্ গুলো এক রকম স্বস্তির নিশ্বাস দেবে।
আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার জন্য কাজু বাদাম ও কিসমিস এর ভুমিকা অপরিসীম। আপনারা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আধা কাপ জঁলে আধা কাপ বাদাম এবং কিসমিস ভিজিয়ে রাখবেন,
সকালে উঠে দেখবেন সেগুলো ফুলে উঠেছে, এরপর সবগুলো খেয়ে নিবেন। এরকম টানা ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ খাবেন।
শাকসবজি যেমন শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে পক্ষান্তরে ওজন বৃদ্ধি করতেও একই ভুমিকা পালন করে এবং বিভিন্ন ফলমূলে পচুর পরিমানে ভিটামিন ও ক্যালোরি রয়েছে যা আপনার ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।
যেসব ফলমূল ও সবজি খেলে আপনার ওজন বাড়বে তা হলোঃ পাকা পেঁপে, মিস্টি কুমড়া, মিস্টি আলু, কাঁচা কলা, আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা ইত্যাদি।
আপনি যদি খাবার কম খাওয়ার জন্য রোগা-পাতলা হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার খাবার তালিকায় পূর্বের চেয়ে খাবার বাড়িয়ে নিন।
এর মানে আবার একগাদা খাবেন না, আপনার আগের খাবারের তুলনায় ৪ ভাগের ১ ভাগ খাবার বাড়িয়ে খাবেন, এরকম টানা ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ খাবেন।
৯০% মানুষ ভাবে বারবার খেলে মনে হয় শরীরের ওজন বাড়বে, এটা আসলে মোটেও সঠিক নয়। আপনারা সঠিক নিয়ম মেনে পেট ভরে খান তাতে আপনার মোটা হওয়ার জন্য সাহায্য করবে।
আপনি অল্প অল্প করে বারবার না খেয়ে নিয়ম মেনে পেট ভরে খান। অল্প অল্প করে খাওয়ার কারনে আপনার শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয় ফলে আপনার শরীরের ওজন কমে যায়।
তাই আপনি নিময় মেনে পেট ভরে খাবার খান এতে আপনার শরীরের মেটাবলিজম এর হার কমে যায়, ফলে খাবারের ক্যালোরির অনেকটাই বাড়তি ওজন হয়ে আপনার শরীরে জমা হয়ে যায়, এর ফলে আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়।
আমরা প্রায় সকলেই জানি যে তেলে ভাজা খাবারে প্রচুর পরিমানে ফ্যাট থাকে। তাই তেলে ভাজা খাবার আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
তবে এটি আপনি অতিরিক্ত খাবেন না, অতিরিক্ত কোনো কিছুর ফল মোটেও ভালো হয় না। তেলে ভাজা খাবার সিমিত পরিমানে খাবেন, না হলে গ্যাস্ট্রিক এর মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এই জন্য তেলে ভাজা খাবারের পাশাপাশি আপনাকে প্রচুর পরিমানে তাজা শাকসবজির স্যালাড খেতে হবে।
আপনি মনে হয় একটু আচার্য হয়েছেন, ভাবছেন মানুষ ব্যায়াম করে ওজন কমানোর জন্য, ওজন বাড়ানো জন্য কেনো ব্যায়াম করবেন?
শুধু মোটা হলেই হবেনা এর পাশাপাশি আপনার চাই সুসংগঠিত একটি শরীর। ব্যায়াম যেমন আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে পক্ষান্তরে কিছু ব্যায়াম আছে যা আমাদের ওজন বাড়াতেও সমান ভাবে ভূমিকা পালন করে থাকে।
তাই আপনাকে প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে আপনার শরীরকে ফিট রাখার জন্য। আমাদের মাংস পেশীর ওজন চর্বির চেয়ে অনেক বেশি, তাছাড়াও ব্যায়ামের ফলে আপনার ক্ষুধার পরিমানও বেড়ে যাবে যার ফলে আপনি বেশি বেশি পেট ভরে খাবার খেতে পারবেন।
আপনি জিমে গেলেতো ভালোই আর যদি জিমে না যেতে পারেন তাহলে অবস্যই একজন ভালো অভিজ্ঞ ট্রেনারের নির্দেশে ব্যায়াম করবেন, না হলে হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কা আব্যশক।
ওজন বাড়ানোর জন্য ভাতের মাড় খেতে পারেন। ভাত রান্না করার পরে অনেকেই ভাতের মাড় ফেলে দেয়, ভাতের স্টার্চের অনেকটাই চলে যায় ভাতের মাড়ের সাথে।
তাই আপনারা ভাতের মাড় না ফেলে দিয়ে সেটা খাওয়ার চেস্টা করবেন, এতে আপনার মোটা হওয়ার জন্য কিছুটা কার্যকরী হবে।
ওজন বাড়ানোর জন্য এটি একটি কার্যকরী খাবার। মোটা হওয়ার জন্য রাতে ঘুমানোর আগে অবস্যই পুষ্টিকর কোনো খাবার খাওয়া দরকার, তাই দুধ ও মধু খেতে পারেন।
দুধ ও মধু আপনার পুস্টির চাহিদা মেটাবে। খাওয়ার নিয়মঃ ঘুমানোর আগে এক গ্লাস ঘ্বন দুধের সাথে ৩ চা চামিচ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন খাবেন।
ধীর গতির মেটাবলিজম আমাদের মোটা হওয়ার পিছনে প্রধান কারন, তেমনি ধ্রুত গতির মেটাবলিজম আমাদের রুগ্ন স্বাস্থের পিছনে প্রধান কারন।
এখন আপনি নিশ্চই বুঝে গেছেন যে আমাদের মোটা হওয়ার জন্য এই মেটাবলিজম হার কমাতে হবে। এতে আপনি যেই খাবারই খান না কেনো সেটা আপনার শরীরে বাড়তি ওজন হয়ে জমা থেকে যাবে।
মেটাবলিজম হার কমানোর জন্য প্রতিবেলা খাবার পরিবেষণ করার পরে অনেকক্ষন ধরে লম্বা সময় নিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। এতে আপনার মেটাবলিজম হার কমবে।
প্রতিবেলা খাবার খাওয়ার পর আপনি কমপক্ষে ১ ঘন্টা কোনো কাজ করবেন না, ১ ঘন্টার বেশি হলে আরো ভালো হয়।
আপনার প্রতিদিনের খাবারের পাশাপাশি অবস্যই বাড়তি কিছু ক্যালোরি যুক্ত খাবার যোগ করতে হবে। আপনি কোনো প্রকার রোগাক্রান্ত না হলে বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা না থাকলে,
অনায়াসে এই খাবার গুলো খেতে পারেন তা হলোঃ গরুর মাংস, খাসির মাংস, আলু ভাজা, মিস্টি জাতীয় খাবার, ঘি/মাখন, চিজ/পনির, কোমল পানীয়, চকলেট, মেয়নিজ ইত্যাদি খাবার গুলো খেতে পারেন।
এসব খাবার গুলো আপনার ওজন বাড়াতে গুরুত্ব পূর্ন ভুমিকা পালন করে।
উপরের সব নিয়ম কানুন মানার পরেও যদি আপনার ওজন না বাড়ে তাহলে আপনি ঘাবড়াবেন না। আপনি ধ্রুত আপনার পরিচিত বা ভালো একজন চিকিৎসকের সাহায্যে আপনার শরীর পরীক্ষা করান,
তাহলেই বের হয়ে যাবে যে আপনার শরীরে কোনো প্রকার রোগ-বালাই আছে কি না! পরীক্ষা করে যদি কোনো ক্ষুদ্র রোগও ধরা পড়ে, তাহলে ধ্রুত সেই রোগের চিকিৎসা করান।
ওজন না বাড়ার কয়েকটি কারন হলো, পেটের অসুখ, বিভিন্ন ধরনের কৃমি, আমাশয় অথবা কোনো সংক্রামণ রোগ থাকলে উপরের সব নিয়ম মেনে পযার্প্ত খাবার গ্রহন করলেও ওজন কমে যেতে থাকে।
দূর্বল অনুভব করলে অথবা অতিরিক্ত ক্লান্ত থাকলেও ক্রমাগত ওজন কমতে থাকে। আপনার মধ্যে এমন কিছু হলে বিশ্রাম, নিদ্রা বা ঘুম ইত্যাদি বাড়িয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে।
পোস্ট টি ভালো লাগলে আপনার মূল্যবান কমেন্ট টি করে যান। আর আমাদের কথার সাথে কাজ করে আপনি কতটুকু উপকৃত হয়েছেন, সেটি আমাদেরকে জানাতে একদমি ভুলবেন না। আমরা সর্বদা আপনার দীর্ঘ আয়ু কামনা করছি। ভালো এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ্ হাফেজ!
ব্রেইন টিউমার ক্যান্সার এর মত আরেকটি ভয়াবহ রোগ। মস্তিষ্কে মাংসের অথবা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়াকে ব্রেন টিউমার বলা হয়। সাধারণত দুই ধরনের ব্রেন টিউমার দেখা যায় একটি ক্যান্সার, আরেকটি নন ক্যান্সার। দুটি ক্ষেত্রেই মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যুক্তরাজ্যে ১০ হাজার ৬০০ জন মানুষ প্রতিবছর ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।
ব্রেন টিউমারের মূল কারণ এখনও চিকিৎসকের কাছে অজানা। যেকোনো বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সাধারন কিছু শারীরিক সমস্যার মাধ্যমে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। এই সমস্যাগুলো অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলে মরণব্যাধি এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
যেকোনো ব্রেন টিউমারের প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড মাথাব্যথা। মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ বাড়ার কারণে এই ব্যথা হয়ে থাকে। ঘনঘন তীব্র মাথাব্যথা হয়ে থাকে। সাধারণত পেইনকিলার এই ব্যথা দূর করতে ব্যর্থ হয়।
সকালে মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম ভাঙ্গা এবং এর সাথে বমি বমি ভাব হওয়ার ব্রেন টিউমারের আরেকটি লক্ষণ। তীব্র মাথা ব্যথার সাথে বমি হওয়া কে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।
চোখে সমস্যা চোখে ঝাপসা দেখা বিভিন্ন বস্তু এবং রং চিহ্নিত সমস্যা হয়ে থাকে ব্রেন টিউমার আক্রান্ত রোগীর। মূলত অপটিক্যাল লোব টিউমার আক্রান্ত হলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ।
মস্তিষ্কের প্যারাইটাল লোব টিউমার দ্বারা আক্রান্ত হলে হাত পায়ের পেশির অনুভূতি কমে যায়। এটি স্নায়ুকে আক্রমণ করে যার ফলে হাত পা নাড়ানো কঠিন হয়। অনেক সময় হাত পা ভারী ভারী অনুভূত হয়।
মস্তিষ্কের টিউমার বড় হতে থাকলে শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। হাটতে গেলে মাথা ঘুরানো খুব সাধারন একটি লক্ষণ।
ব্রেন টিউমার বা ক্যান্সার এর আরেকটি প্রধান লক্ষণ হলো খিঁচুনি হওয়া। এই খিঁচুনি শরীর জুড়ে বা জেনারালাইজড অথবা কোন নির্দিষ্ট অঙ্গে প্রকাশ পায়।
খিঁচুনি অন্যান্য রোগ যেমন মেঘে বা অন্য যে কোন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে তবে মাথাব্যথার সাথে এটি দেখা দিলে অতি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্থ যেকোনো একটি ফার্মেসিতে যেয়ে একটি সিরাপ কিনবেন, তার হচ্ছে 'পানকিরা সিরাপ'। এটি আপনার বদহজম পেট ফাঁপা ও বমির ভাব বিনষ্ট করে দিবে। সিরাপটি কেনার সময় অবশ্যই বয়স অনুযায়ী এর ব্যবহার জেনে নিবেন।
আপনার কাশির মাত্রা যদি হালকা হয় বা তার চেয়ে একটু বেশি হয় এবং কাশির কারণে যদি বুকের মধ্যে কফ জমা হয়। সেক্ষেত্রে আপনি একটি সিরাপ খেতে পারেন, সিরাপের নাম হচ্ছে 'সাদুরি সিরাপ'। এই সিরাপটি আপনার হালকা কাশি সহ বুকের মধ্যে কফ জমে থাকা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। আপনি এই সিরাপটি যে কোন ফার্মেসিতে সচরাচর পেয়ে যাবেন।
আপনি হয়তো রোগা-পাতলা, আপনাকে দেখলে মানুষ হাঁসি ঠাট্টা করে? নয়তো বা আপনি রোগা-পাতলা হওয়ায় বিয়ের পিঁড়িতে বসতে পারতেছেন না! আপনি রোগা-পাতলা হওয়ায় আপনাকে কি 'কঁনে' অথবা 'বর পক্ষ' পছন্দ করছে না?
আপনি সব সমস্যার সমাধান আজকে এবং এখনি পেয়ে যাবেন। স্বারা বিশ্বে যেখানে ৯৯.৯% মানুষ কোনো না কোনো রোগাক্রান্ত, সেখানে মোটা হওয়ার টিপস্? নিশ্চই আপনি খুব অবাক হচ্ছেন? যদিও আপনি অবাক হয়েছেন,
কিন্তু অনেকেই অবাক হবেন না। যারা কিছুতেই মোটা হতে পারছেন না, তাদের জন্য আজকের এই টিপস্ গুলো এক রকম স্বস্তির নিশ্বাস দেবে।
আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি করার জন্য কাজু বাদাম ও কিসমিস এর ভুমিকা অপরিসীম। আপনারা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আধা কাপ জঁলে আধা কাপ বাদাম এবং কিসমিস ভিজিয়ে রাখবেন,
সকালে উঠে দেখবেন সেগুলো ফুলে উঠেছে, এরপর সবগুলো খেয়ে নিবেন। এরকম টানা ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ খাবেন।
শাকসবজি যেমন শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে পক্ষান্তরে ওজন বৃদ্ধি করতেও একই ভুমিকা পালন করে এবং বিভিন্ন ফলমূলে পচুর পরিমানে ভিটামিন ও ক্যালোরি রয়েছে যা আপনার ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।
যেসব ফলমূল ও সবজি খেলে আপনার ওজন বাড়বে তা হলোঃ পাকা পেঁপে, মিস্টি কুমড়া, মিস্টি আলু, কাঁচা কলা, আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা ইত্যাদি।
আপনি যদি খাবার কম খাওয়ার জন্য রোগা-পাতলা হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার খাবার তালিকায় পূর্বের চেয়ে খাবার বাড়িয়ে নিন।
এর মানে আবার একগাদা খাবেন না, আপনার আগের খাবারের তুলনায় ৪ ভাগের ১ ভাগ খাবার বাড়িয়ে খাবেন, এরকম টানা ৩ থেকে ৪ সপ্তাহ খাবেন।
৯০% মানুষ ভাবে বারবার খেলে মনে হয় শরীরের ওজন বাড়বে, এটা আসলে মোটেও সঠিক নয়। আপনারা সঠিক নিয়ম মেনে পেট ভরে খান তাতে আপনার মোটা হওয়ার জন্য সাহায্য করবে।
আপনি অল্প অল্প করে বারবার না খেয়ে নিয়ম মেনে পেট ভরে খান। অল্প অল্প করে খাওয়ার কারনে আপনার শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে দেয় ফলে আপনার শরীরের ওজন কমে যায়।
তাই আপনি নিময় মেনে পেট ভরে খাবার খান এতে আপনার শরীরের মেটাবলিজম এর হার কমে যায়, ফলে খাবারের ক্যালোরির অনেকটাই বাড়তি ওজন হয়ে আপনার শরীরে জমা হয়ে যায়, এর ফলে আপনার শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়।
আমরা প্রায় সকলেই জানি যে তেলে ভাজা খাবারে প্রচুর পরিমানে ফ্যাট থাকে। তাই তেলে ভাজা খাবার আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
তবে এটি আপনি অতিরিক্ত খাবেন না, অতিরিক্ত কোনো কিছুর ফল মোটেও ভালো হয় না। তেলে ভাজা খাবার সিমিত পরিমানে খাবেন, না হলে গ্যাস্ট্রিক এর মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এই জন্য তেলে ভাজা খাবারের পাশাপাশি আপনাকে প্রচুর পরিমানে তাজা শাকসবজির স্যালাড খেতে হবে।
আপনি মনে হয় একটু আচার্য হয়েছেন, ভাবছেন মানুষ ব্যায়াম করে ওজন কমানোর জন্য, ওজন বাড়ানো জন্য কেনো ব্যায়াম করবেন?
শুধু মোটা হলেই হবেনা এর পাশাপাশি আপনার চাই সুসংগঠিত একটি শরীর। ব্যায়াম যেমন আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে পক্ষান্তরে কিছু ব্যায়াম আছে যা আমাদের ওজন বাড়াতেও সমান ভাবে ভূমিকা পালন করে থাকে।
তাই আপনাকে প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে আপনার শরীরকে ফিট রাখার জন্য। আমাদের মাংস পেশীর ওজন চর্বির চেয়ে অনেক বেশি, তাছাড়াও ব্যায়ামের ফলে আপনার ক্ষুধার পরিমানও বেড়ে যাবে যার ফলে আপনি বেশি বেশি পেট ভরে খাবার খেতে পারবেন।
আপনি জিমে গেলেতো ভালোই আর যদি জিমে না যেতে পারেন তাহলে অবস্যই একজন ভালো অভিজ্ঞ ট্রেনারের নির্দেশে ব্যায়াম করবেন, না হলে হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কা আব্যশক।
ওজন বাড়ানোর জন্য ভাতের মাড় খেতে পারেন। ভাত রান্না করার পরে অনেকেই ভাতের মাড় ফেলে দেয়, ভাতের স্টার্চের অনেকটাই চলে যায় ভাতের মাড়ের সাথে।
তাই আপনারা ভাতের মাড় না ফেলে দিয়ে সেটা খাওয়ার চেস্টা করবেন, এতে আপনার মোটা হওয়ার জন্য কিছুটা কার্যকরী হবে।
ওজন বাড়ানোর জন্য এটি একটি কার্যকরী খাবার। মোটা হওয়ার জন্য রাতে ঘুমানোর আগে অবস্যই পুষ্টিকর কোনো খাবার খাওয়া দরকার, তাই দুধ ও মধু খেতে পারেন।
দুধ ও মধু আপনার পুস্টির চাহিদা মেটাবে। খাওয়ার নিয়মঃ ঘুমানোর আগে এক গ্লাস ঘ্বন দুধের সাথে ৩ চা চামিচ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন খাবেন।
ধীর গতির মেটাবলিজম আমাদের মোটা হওয়ার পিছনে প্রধান কারন, তেমনি ধ্রুত গতির মেটাবলিজম আমাদের রুগ্ন স্বাস্থের পিছনে প্রধান কারন।
এখন আপনি নিশ্চই বুঝে গেছেন যে আমাদের মোটা হওয়ার জন্য এই মেটাবলিজম হার কমাতে হবে। এতে আপনি যেই খাবারই খান না কেনো সেটা আপনার শরীরে বাড়তি ওজন হয়ে জমা থেকে যাবে।
মেটাবলিজম হার কমানোর জন্য প্রতিবেলা খাবার পরিবেষণ করার পরে অনেকক্ষন ধরে লম্বা সময় নিয়ে বিশ্রাম নিতে হবে। এতে আপনার মেটাবলিজম হার কমবে।
প্রতিবেলা খাবার খাওয়ার পর আপনি কমপক্ষে ১ ঘন্টা কোনো কাজ করবেন না, ১ ঘন্টার বেশি হলে আরো ভালো হয়।
আপনার প্রতিদিনের খাবারের পাশাপাশি অবস্যই বাড়তি কিছু ক্যালোরি যুক্ত খাবার যোগ করতে হবে। আপনি কোনো প্রকার রোগাক্রান্ত না হলে বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা না থাকলে,
অনায়াসে এই খাবার গুলো খেতে পারেন তা হলোঃ গরুর মাংস, খাসির মাংস, আলু ভাজা, মিস্টি জাতীয় খাবার, ঘি/মাখন, চিজ/পনির, কোমল পানীয়, চকলেট, মেয়নিজ ইত্যাদি খাবার গুলো খেতে পারেন।
এসব খাবার গুলো আপনার ওজন বাড়াতে গুরুত্ব পূর্ন ভুমিকা পালন করে।
উপরের সব নিয়ম কানুন মানার পরেও যদি আপনার ওজন না বাড়ে তাহলে আপনি ঘাবড়াবেন না। আপনি ধ্রুত আপনার পরিচিত বা ভালো একজন চিকিৎসকের সাহায্যে আপনার শরীর পরীক্ষা করান,
তাহলেই বের হয়ে যাবে যে আপনার শরীরে কোনো প্রকার রোগ-বালাই আছে কি না! পরীক্ষা করে যদি কোনো ক্ষুদ্র রোগও ধরা পড়ে, তাহলে ধ্রুত সেই রোগের চিকিৎসা করান।
ওজন না বাড়ার কয়েকটি কারন হলো, পেটের অসুখ, বিভিন্ন ধরনের কৃমি, আমাশয় অথবা কোনো সংক্রামণ রোগ থাকলে উপরের সব নিয়ম মেনে পযার্প্ত খাবার গ্রহন করলেও ওজন কমে যেতে থাকে।
দূর্বল অনুভব করলে অথবা অতিরিক্ত ক্লান্ত থাকলেও ক্রমাগত ওজন কমতে থাকে। আপনার মধ্যে এমন কিছু হলে বিশ্রাম, নিদ্রা বা ঘুম ইত্যাদি বাড়িয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে।
পোস্ট টি ভালো লাগলে আপনার মূল্যবান কমেন্ট টি করে যান। আর আমাদের কথার সাথে কাজ করে আপনি কতটুকু উপকৃত হয়েছেন, সেটি আমাদেরকে জানাতে একদমি ভুলবেন না। আমরা সর্বদা আপনার দীর্ঘ আয়ু কামনা করছি। ভালো এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ্ হাফেজ!