Showing posts with label Facebook-Earning-Tips. Show all posts
Showing posts with label Facebook-Earning-Tips. Show all posts
ফেসবুক পেইজ থেকে আয় করুন মাসে ৩০০০০ - ৫০০০০ হাজার টাকা।
কথা টা শুনে চমকে গেলেন তো , আসলে চমকে যাবারই কথা আমিও একসময় মনে করতাম ফেসবুক থেকে কিভাবে আয় করা যায় । এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কিভাবে ফেসবুক থেকে মাসে ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় করা যায়। এর সহজ একটা উপায় আছে ।
টাকা ইনকামঃ টাকা ইনকাম অফিস কিভাবে ফেসবুক পেইজ থেকে ইনকাম করে তার একটা খুব সহজ উদাহরন দিয়ে নেই আগে তারপর আপনাদের যদি বলি এভাবে ইনকাম করা যায়। তাহলে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। তো চলেন দেরি না করে শুরু করি কিভাবে আমরা ফেসবুক থেকে আয় করি।
আমাদের একটা ফেসবুক একাউন্ট ছিলো কিন্তু আমাদের পকেটে টাকা ছিলো না। আমরা সবাই মানে আমাদের টিমে মোট ১০ জন ছিলো। আমরা সবাই বাসা থেকে ৫,০০০ হাজার করে টাকা নিয়ে ৫০হাজার টাকা ম্যানেজ করলাম। তারপর আমরা ফেসবুকে একটা পেইজ ক্রিয়েট করলাম।
পেইজটির নাম আপাতত আমরা হাইড রাখলাম। তাতে কিছু নিজের বানানো ভিডিও আপলোড করা শুরু করলাম। কোন ভিউ হচ্ছিলো না আমাদের। টানা ৩মাস ভিডিও আপলোড করেও কোন ফল পাচ্ছিলাম না। কেননা নিজেদের ভিডিও নিজেরাই দেখতাম সেই জন্য আমাদের ভিউ রেটিং কমে গিয়েছিলো, বলতে গেলে আমরা ৭,০০০ হাজার ভিউ পেয়েছিলাম মাত্র, কি আর করা ।
আমরা কাজ ছেড়ে দিলাম তারপর এক বড় ভাই বললো তোমাদের পেইজে তো প্রচুর ভিডিও কিন্তু ভালো কন্টেট হওয়ার পরেও ভিউ কেন নাই। তারপর আমরা তাকে আমাদের পেজটি দেখালাম। তারপর বললো নিজেদের ভিডিও নিজেরাই দেখেছো সেই জন্যই এই ধরনের বড় সমস্যায় পড়েছো। কিন্তু একটা উপায় নিশ্চই আছে, যেভাবে ফেসবুকের ভিডিও গুলো র্যাংক করানো যাবে। আমরা বললাম কিভাবে সেই বড় ভাই বললো তোমরা এই পেইজ টাকে প্রোমোট করে দাও।
কয়েক হাজার টাকা খরচ করো। আর সেই ভিডিও গুলো প্রোমোট করে যেটা সবাই দেখবে এবং লাইক কমেন্ট শেয়ার করবে সেটাই। তো আমদের ১০ জনের একটা ভিডিও খুব পছন্দ হয়েছিলো সেই ভিডিও টা আমরা আমাদের এলাকায় প্রোমোট করলাম কারন আমদের এলাকার সবাই যেনো ভিডিও টা দেখে আর আমাদের লাইক কমেন্ট করে ভিডিও টাতে আর ফলো লাইক করে সেই জন্য ।
কিন্তু তাতেও আমাদের ভিউ তো এসেছিলো কিন্তু ফলোয়ার বাড়েনি। তারপর আবার আমরা ভিডিও টা প্রোমোট করলাম এবার সারা বাংলাদেশ। এবার ভিডিও তে লাইক কমেন্ট শেয়ার ফলো বাড়তে লাগলো। এবার কিন্তু আমরা ১০ হাজার টাকা দিয়ে প্রমোট করেছিলাম। কিন্তু আমাদের এবার ভিউ কয়েক লক্ষ হয়ে যায় আর ফলোইয়ার প্রাই ৬০ হাজার মতো ।
আমরা আবার একটা ভিডিও বানালাম এটা ৩০ মিনিট এর প্রথম কয়েক দিন ভিডিও টা আমাদের টাইম লাইনে শেয়ার করলাম । এবং কয়েক দিন আমরা ভিডিও টা দেখবো না বলে টুরে চলে গেলাম কারন ভিডিও টা নিজেই দেখলে আবার রাঙ্ক কমে যাবে সে জন্য।
আমরা ফিরে এলাম ৭ দিন পর কম্পিউটার অন করে ভিডিও টা দেখে আমরা সবাই চমকে গেলাম । ৩ মিলিয়ন ভিউ তাও আবার সাত দিনে। ফলোইয়ার তো হিসেব নেই। তারপর আমাদের পেইজ টা মনিটাইজ করবো। সেই জন্য আবার সেই বড় ভাইকে ডাক দিলাম, সে এলো করে দিলো মনিটাইজ অন সাথে আমাদের মনিটাইজ অন হয়ে গেলো।
এখন আমরা নিজেরাই মনিটাইজ অন করতে পারি। এবং আমাদের ভিডিও তে প্রচুর ভিউ আসে। এখন আমরা অন্যের ভিডিও প্রোমোট করে দেই। আমাদের মাসে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারি ফেসবুক পেইজ থেকে।
এবার বুঝতে পারছেন আমাদের ফেসবুক পেইজ থেকে আমরা ইনকাম করতে পারি। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো কিভাবে ফেসবুক পেইজ থেকে ইনকাম করবেন। কি কনটেণ্ট নিয়ে ভিডিও করলে বেশি ভিউজ পাবেন। এসব বিষয়ে আপনাদের সাথে আজ আমিই আলোচনা করবো।
ফেসবুক পেইজ কি ( what is facebook page? ) ফেসবুক পেইজ সচরাচর ফ্যান পেইজ হিসাবে পরিচিত। এখানে আপনি আপনার নামে যেকোন একটা নামে ফেসবুক ফ্যান পেইজ বানাতে পারেন। এবং আপনাদের প্রচুর ফলোয়ার নিতে পারেন বা আপনার ফ্যান ফলোয়ার হবে।
প্রথম দিকে ফেসবুক ফ্যান পেইজ একচুয়েলি সেলিব্রেটিদের জন্য ছিলো বা তারা বেশি ব্যাবহার করতো কারন তাদের ফ্যান ফলোয়ার এমনিতেই অনেক বেশি। কিন্তু বর্তমানে অনেকেই আছে যারা তাদের ভিডিও ক্লিপ বানাইয়ে সেই ভিডিও তাদের বানানো ফ্যান পেইজ যাকে আমরা ফেসবুক পেইজ নামে চিনি বা জানি সেটাই আপলোড করে ভাইরাল হয়ে গেছেন।
উদাহরন যদি দেয় প্রথমেই যাদের নাম আসে তারা হলো সালমান মুক্তাদির , কয়েক জন আছে যাদের নাম এখন মনে পরছেনা তবে হ্যা ফেসবুকের জন্যই কিন্তু হিরো আলম ভাইরাল হয়েছে। নেগেটিভ ভাবে হোক বা পজিটিভ ইনকাম কিন্তু হিরো আলোম সব চেয়ে বেশি করে ফেসবুক থেকে।
ফেসবুক পেইজ থেকে আয় করুন মাসে ৩০০০০ - ৫০০০০ হাজার টাকা।
কথা টা শুনে চমকে গেলেন তো , আসলে চমকে যাবারই কথা আমিও একসময় মনে করতাম ফেসবুক থেকে কিভাবে আয় করা যায় । এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কিভাবে ফেসবুক থেকে মাসে ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় করা যায়। এর সহজ একটা উপায় আছে ।
টাকা ইনকামঃ টাকা ইনকাম অফিস কিভাবে ফেসবুক পেইজ থেকে ইনকাম করে তার একটা খুব সহজ উদাহরন দিয়ে নেই আগে তারপর আপনাদের যদি বলি এভাবে ইনকাম করা যায়। তাহলে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। তো চলেন দেরি না করে শুরু করি কিভাবে আমরা ফেসবুক থেকে আয় করি।
আমাদের একটা ফেসবুক একাউন্ট ছিলো কিন্তু আমাদের পকেটে টাকা ছিলো না। আমরা সবাই মানে আমাদের টিমে মোট ১০ জন ছিলো। আমরা সবাই বাসা থেকে ৫,০০০ হাজার করে টাকা নিয়ে ৫০হাজার টাকা ম্যানেজ করলাম। তারপর আমরা ফেসবুকে একটা পেইজ ক্রিয়েট করলাম।
পেইজটির নাম আপাতত আমরা হাইড রাখলাম। তাতে কিছু নিজের বানানো ভিডিও আপলোড করা শুরু করলাম। কোন ভিউ হচ্ছিলো না আমাদের। টানা ৩মাস ভিডিও আপলোড করেও কোন ফল পাচ্ছিলাম না। কেননা নিজেদের ভিডিও নিজেরাই দেখতাম সেই জন্য আমাদের ভিউ রেটিং কমে গিয়েছিলো, বলতে গেলে আমরা ৭,০০০ হাজার ভিউ পেয়েছিলাম মাত্র, কি আর করা ।
আমরা কাজ ছেড়ে দিলাম তারপর এক বড় ভাই বললো তোমাদের পেইজে তো প্রচুর ভিডিও কিন্তু ভালো কন্টেট হওয়ার পরেও ভিউ কেন নাই। তারপর আমরা তাকে আমাদের পেজটি দেখালাম। তারপর বললো নিজেদের ভিডিও নিজেরাই দেখেছো সেই জন্যই এই ধরনের বড় সমস্যায় পড়েছো। কিন্তু একটা উপায় নিশ্চই আছে, যেভাবে ফেসবুকের ভিডিও গুলো র্যাংক করানো যাবে। আমরা বললাম কিভাবে সেই বড় ভাই বললো তোমরা এই পেইজ টাকে প্রোমোট করে দাও।
কয়েক হাজার টাকা খরচ করো। আর সেই ভিডিও গুলো প্রোমোট করে যেটা সবাই দেখবে এবং লাইক কমেন্ট শেয়ার করবে সেটাই। তো আমদের ১০ জনের একটা ভিডিও খুব পছন্দ হয়েছিলো সেই ভিডিও টা আমরা আমাদের এলাকায় প্রোমোট করলাম কারন আমদের এলাকার সবাই যেনো ভিডিও টা দেখে আর আমাদের লাইক কমেন্ট করে ভিডিও টাতে আর ফলো লাইক করে সেই জন্য ।
কিন্তু তাতেও আমাদের ভিউ তো এসেছিলো কিন্তু ফলোয়ার বাড়েনি। তারপর আবার আমরা ভিডিও টা প্রোমোট করলাম এবার সারা বাংলাদেশ। এবার ভিডিও তে লাইক কমেন্ট শেয়ার ফলো বাড়তে লাগলো। এবার কিন্তু আমরা ১০ হাজার টাকা দিয়ে প্রমোট করেছিলাম। কিন্তু আমাদের এবার ভিউ কয়েক লক্ষ হয়ে যায় আর ফলোইয়ার প্রাই ৬০ হাজার মতো ।
আমরা আবার একটা ভিডিও বানালাম এটা ৩০ মিনিট এর প্রথম কয়েক দিন ভিডিও টা আমাদের টাইম লাইনে শেয়ার করলাম । এবং কয়েক দিন আমরা ভিডিও টা দেখবো না বলে টুরে চলে গেলাম কারন ভিডিও টা নিজেই দেখলে আবার রাঙ্ক কমে যাবে সে জন্য।
আমরা ফিরে এলাম ৭ দিন পর কম্পিউটার অন করে ভিডিও টা দেখে আমরা সবাই চমকে গেলাম । ৩ মিলিয়ন ভিউ তাও আবার সাত দিনে। ফলোইয়ার তো হিসেব নেই। তারপর আমাদের পেইজ টা মনিটাইজ করবো। সেই জন্য আবার সেই বড় ভাইকে ডাক দিলাম, সে এলো করে দিলো মনিটাইজ অন সাথে আমাদের মনিটাইজ অন হয়ে গেলো।
এখন আমরা নিজেরাই মনিটাইজ অন করতে পারি। এবং আমাদের ভিডিও তে প্রচুর ভিউ আসে। এখন আমরা অন্যের ভিডিও প্রোমোট করে দেই। আমাদের মাসে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারি ফেসবুক পেইজ থেকে।
এবার বুঝতে পারছেন আমাদের ফেসবুক পেইজ থেকে আমরা ইনকাম করতে পারি। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো কিভাবে ফেসবুক পেইজ থেকে ইনকাম করবেন। কি কনটেণ্ট নিয়ে ভিডিও করলে বেশি ভিউজ পাবেন। এসব বিষয়ে আপনাদের সাথে আজ আমিই আলোচনা করবো।
ফেসবুক পেইজ কি ( what is facebook page? ) ফেসবুক পেইজ সচরাচর ফ্যান পেইজ হিসাবে পরিচিত। এখানে আপনি আপনার নামে যেকোন একটা নামে ফেসবুক ফ্যান পেইজ বানাতে পারেন। এবং আপনাদের প্রচুর ফলোয়ার নিতে পারেন বা আপনার ফ্যান ফলোয়ার হবে।
প্রথম দিকে ফেসবুক ফ্যান পেইজ একচুয়েলি সেলিব্রেটিদের জন্য ছিলো বা তারা বেশি ব্যাবহার করতো কারন তাদের ফ্যান ফলোয়ার এমনিতেই অনেক বেশি। কিন্তু বর্তমানে অনেকেই আছে যারা তাদের ভিডিও ক্লিপ বানাইয়ে সেই ভিডিও তাদের বানানো ফ্যান পেইজ যাকে আমরা ফেসবুক পেইজ নামে চিনি বা জানি সেটাই আপলোড করে ভাইরাল হয়ে গেছেন।
উদাহরন যদি দেয় প্রথমেই যাদের নাম আসে তারা হলো সালমান মুক্তাদির , কয়েক জন আছে যাদের নাম এখন মনে পরছেনা তবে হ্যা ফেসবুকের জন্যই কিন্তু হিরো আলম ভাইরাল হয়েছে। নেগেটিভ ভাবে হোক বা পজিটিভ ইনকাম কিন্তু হিরো আলোম সব চেয়ে বেশি করে ফেসবুক থেকে।
ফেসবুক পেইজ থেকে আয় করুন মাসে ৩০০০০ - ৫০০০০ হাজার টাকা।
কথা টা শুনে চমকে গেলেন তো , আসলে চমকে যাবারই কথা আমিও একসময় মনে করতাম ফেসবুক থেকে কিভাবে আয় করা যায় । এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কিভাবে ফেসবুক থেকে মাসে ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় করা যায়। এর সহজ একটা উপায় আছে ।
টাকা ইনকামঃ টাকা ইনকাম অফিস কিভাবে ফেসবুক পেইজ থেকে ইনকাম করে তার একটা খুব সহজ উদাহরন দিয়ে নেই আগে তারপর আপনাদের যদি বলি এভাবে ইনকাম করা যায়। তাহলে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। তো চলেন দেরি না করে শুরু করি কিভাবে আমরা ফেসবুক থেকে আয় করি।
আমাদের একটা ফেসবুক একাউন্ট ছিলো কিন্তু আমাদের পকেটে টাকা ছিলো না। আমরা সবাই মানে আমাদের টিমে মোট ১০ জন ছিলো। আমরা সবাই বাসা থেকে ৫,০০০ হাজার করে টাকা নিয়ে ৫০হাজার টাকা ম্যানেজ করলাম। তারপর আমরা ফেসবুকে একটা পেইজ ক্রিয়েট করলাম।
পেইজটির নাম আপাতত আমরা হাইড রাখলাম। তাতে কিছু নিজের বানানো ভিডিও আপলোড করা শুরু করলাম। কোন ভিউ হচ্ছিলো না আমাদের। টানা ৩মাস ভিডিও আপলোড করেও কোন ফল পাচ্ছিলাম না। কেননা নিজেদের ভিডিও নিজেরাই দেখতাম সেই জন্য আমাদের ভিউ রেটিং কমে গিয়েছিলো, বলতে গেলে আমরা ৭,০০০ হাজার ভিউ পেয়েছিলাম মাত্র, কি আর করা ।
আমরা কাজ ছেড়ে দিলাম তারপর এক বড় ভাই বললো তোমাদের পেইজে তো প্রচুর ভিডিও কিন্তু ভালো কন্টেট হওয়ার পরেও ভিউ কেন নাই। তারপর আমরা তাকে আমাদের পেজটি দেখালাম। তারপর বললো নিজেদের ভিডিও নিজেরাই দেখেছো সেই জন্যই এই ধরনের বড় সমস্যায় পড়েছো। কিন্তু একটা উপায় নিশ্চই আছে, যেভাবে ফেসবুকের ভিডিও গুলো র্যাংক করানো যাবে। আমরা বললাম কিভাবে সেই বড় ভাই বললো তোমরা এই পেইজ টাকে প্রোমোট করে দাও।
কয়েক হাজার টাকা খরচ করো। আর সেই ভিডিও গুলো প্রোমোট করে যেটা সবাই দেখবে এবং লাইক কমেন্ট শেয়ার করবে সেটাই। তো আমদের ১০ জনের একটা ভিডিও খুব পছন্দ হয়েছিলো সেই ভিডিও টা আমরা আমাদের এলাকায় প্রোমোট করলাম কারন আমদের এলাকার সবাই যেনো ভিডিও টা দেখে আর আমাদের লাইক কমেন্ট করে ভিডিও টাতে আর ফলো লাইক করে সেই জন্য ।
কিন্তু তাতেও আমাদের ভিউ তো এসেছিলো কিন্তু ফলোয়ার বাড়েনি। তারপর আবার আমরা ভিডিও টা প্রোমোট করলাম এবার সারা বাংলাদেশ। এবার ভিডিও তে লাইক কমেন্ট শেয়ার ফলো বাড়তে লাগলো। এবার কিন্তু আমরা ১০ হাজার টাকা দিয়ে প্রমোট করেছিলাম। কিন্তু আমাদের এবার ভিউ কয়েক লক্ষ হয়ে যায় আর ফলোইয়ার প্রাই ৬০ হাজার মতো ।
আমরা আবার একটা ভিডিও বানালাম এটা ৩০ মিনিট এর প্রথম কয়েক দিন ভিডিও টা আমাদের টাইম লাইনে শেয়ার করলাম । এবং কয়েক দিন আমরা ভিডিও টা দেখবো না বলে টুরে চলে গেলাম কারন ভিডিও টা নিজেই দেখলে আবার রাঙ্ক কমে যাবে সে জন্য।
আমরা ফিরে এলাম ৭ দিন পর কম্পিউটার অন করে ভিডিও টা দেখে আমরা সবাই চমকে গেলাম । ৩ মিলিয়ন ভিউ তাও আবার সাত দিনে। ফলোইয়ার তো হিসেব নেই। তারপর আমাদের পেইজ টা মনিটাইজ করবো। সেই জন্য আবার সেই বড় ভাইকে ডাক দিলাম, সে এলো করে দিলো মনিটাইজ অন সাথে আমাদের মনিটাইজ অন হয়ে গেলো।
এখন আমরা নিজেরাই মনিটাইজ অন করতে পারি। এবং আমাদের ভিডিও তে প্রচুর ভিউ আসে। এখন আমরা অন্যের ভিডিও প্রোমোট করে দেই। আমাদের মাসে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারি ফেসবুক পেইজ থেকে।
এবার বুঝতে পারছেন আমাদের ফেসবুক পেইজ থেকে আমরা ইনকাম করতে পারি। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো কিভাবে ফেসবুক পেইজ থেকে ইনকাম করবেন। কি কনটেণ্ট নিয়ে ভিডিও করলে বেশি ভিউজ পাবেন। এসব বিষয়ে আপনাদের সাথে আজ আমিই আলোচনা করবো।
ফেসবুক পেইজ কি ( what is facebook page? ) ফেসবুক পেইজ সচরাচর ফ্যান পেইজ হিসাবে পরিচিত। এখানে আপনি আপনার নামে যেকোন একটা নামে ফেসবুক ফ্যান পেইজ বানাতে পারেন। এবং আপনাদের প্রচুর ফলোয়ার নিতে পারেন বা আপনার ফ্যান ফলোয়ার হবে।
প্রথম দিকে ফেসবুক ফ্যান পেইজ একচুয়েলি সেলিব্রেটিদের জন্য ছিলো বা তারা বেশি ব্যাবহার করতো কারন তাদের ফ্যান ফলোয়ার এমনিতেই অনেক বেশি। কিন্তু বর্তমানে অনেকেই আছে যারা তাদের ভিডিও ক্লিপ বানাইয়ে সেই ভিডিও তাদের বানানো ফ্যান পেইজ যাকে আমরা ফেসবুক পেইজ নামে চিনি বা জানি সেটাই আপলোড করে ভাইরাল হয়ে গেছেন।
উদাহরন যদি দেয় প্রথমেই যাদের নাম আসে তারা হলো সালমান মুক্তাদির , কয়েক জন আছে যাদের নাম এখন মনে পরছেনা তবে হ্যা ফেসবুকের জন্যই কিন্তু হিরো আলম ভাইরাল হয়েছে। নেগেটিভ ভাবে হোক বা পজিটিভ ইনকাম কিন্তু হিরো আলোম সব চেয়ে বেশি করে ফেসবুক থেকে।