DEMO
  • Home
  • Android
  • Windows
  • Mac
  • Apps
    • Dropdown1
    • Dropdown2
    • Dropdown3
    • Dropdown4
    • Dropdown5
    • Dropdown6
  • Games
    • Dropdown1
    • Dropdown2
    • Dropdown3
    • Dropdown4
    • Dropdown5
    • Dropdown6
Youtube
thumbnail

আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কিভাবে দ্রুত গ্রো করবেন? How To Grow Your Youtube Channel?

Earning-Tips OnlineEarning Youtube December 18, 2021
thumbnail

ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস | Youtube Income Tricks High CPC

Earning-Tips OnlineEarning Youtube December 13, 2021
thumbnail

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

Earning-Tips Youtube December 12, 2021
thumbnail

ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ | Youtube Video Viral Na Howar Karon

Earning-Tips Youtube December 04, 2021
thumbnail

সকল মনিটাইজেশন সমস্যা ও এর সমাধান | Shokol Monitization Somosshar Somadhan

Adsense OnlineEarning Youtube September 20, 2021
Older Posts ››

Popular Posts

Facebook

Templateclue

Blog Archive

Labels Cloud

  • Technology 8

Recent Posts

Advertisement

Categories

  • Adsense
  • AndroidApps
  • Background Music
  • Bangladesh-Army
  • BDNavy
  • BloggerTips
  • Business-idea-Share
  • Digital-Marketing
  • Earning-Tips
  • Email-Marketing
  • Facebook-Earning-Tips
  • FireService
  • Freelancing
  • General-Knowledge
  • GovJob
  • HealthTips
  • Islamik
  • Islamik-Q-A
  • JobNews
  • LifeStyle
  • Motivational
  • Ojana-Tottho
  • OnlineEarning
  • PDB
  • ProVPN
  • Q-A
  • Sadharon-Geann
  • Technology
  • VideoEditingApps
  • Virar-News
  • Youtube
Powered by Blogger.
  • Home
  • About
  • Contact
  • Buy Now

Popular Posts

  • আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড
  • Feeling The Old Days || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
  • Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile

Top of the week

Report Abuse

Labels

  • Adsense
  • AndroidApps
  • Background Music
  • Bangladesh-Army
  • BDNavy
  • BloggerTips
  • Business-idea-Share
  • Digital-Marketing
  • Earning-Tips
  • Email-Marketing
  • Facebook-Earning-Tips
  • FireService
  • Freelancing
  • General-Knowledge
  • GovJob
  • HealthTips
  • Islamik
  • Islamik-Q-A
  • JobNews
  • LifeStyle
  • Motivational
  • Ojana-Tottho
  • OnlineEarning
  • PDB
  • ProVPN
  • Q-A
  • Sadharon-Geann
  • Technology
  • VideoEditingApps
  • Virar-News
  • Youtube

Contact Form

Tags Clouds

Adsense AndroidApps Background Music Bangladesh-Army BDNavy BloggerTips Business-idea-Share Digital-Marketing Earning-Tips Email-Marketing Facebook-Earning-Tips FireService Freelancing General-Knowledge GovJob HealthTips Islamik Islamik-Q-A JobNews LifeStyle Motivational Ojana-Tottho OnlineEarning PDB ProVPN Q-A Sadharon-Geann Technology VideoEditingApps Virar-News Youtube
Showing posts with label Youtube. Show all posts
Showing posts with label Youtube. Show all posts
আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কিভাবে দ্রুত গ্রো করবেন? How To Grow Your Youtube Channel? Ibrahim Blog

আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কিভাবে দ্রুত গ্রো করবেন?


আমরা এমন একটি সময় দাঁড়িয়ে রয়েছি ইউটিউবে। এই সময়ে প্রচুর পরিমাণে ক্রিয়েটর এবং প্রচুর পরিমাণে ভিডিও অলরেডি ইউটিউবের কাছে রয়েছে। এই সময়ে আপনি যেকোন বিষয়ে ভিডিও তৈরী করতে যান না কেন প্রচুর কম্পেটিশন এর মুখোমুখি হতে হবে। এটাকে মেনে নিয়েই কিন্তু আপনাকে ইউটিউবে আসতে হবে। 

আর এর সঙ্গে ইউটিউব এ্যালগরিদম কিভাবে দর্শককে নির্বাচন করে, দ্বিতীয়তঃ কিভাবে ভিডিও সিলেকশন করে। যদি আপনি ইউটিউব এর বেসিক টেকনিকেল বিষয়গুলো সম্পর্কে একটু আইডিয়া জেনারেট করতে পারেন, তাহলে ডেফিনেটলি আপনার চ্যানেলের গ্রোথরেন্জ অনেক বেশি ইনক্রিস হতে পারে। 

এক্ষেত্রে আমাদের জানা দরকার ইউটিউব কিভাবে একজন দর্শককে সিলেক্ট করে থাকে? বন্ধুরা ইউটিউব অ্যালগোরিদমে যে দর্শকদের সিলেক্ট করার পদ্ধতি রয়েছে সে ক্ষেত্রে চারটি টুলস্ রয়েছে। এই চারটি টুলস্ এর মধ্যে,,,

  • নাম্বার ওয়ান হচ্ছে, একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের বিষয়ে ইউটিউবে সার্চ করছেন? 
  • দ্বিতীয়ত তিনি কোন ধরনের ভিডিও ইউটিউবে দেখছেন? 
  • তৃতীয়তঃ গুগোল একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের অ্যাক্টিভিটি দেখাচ্ছে? 
  • এবং ফাইনালে একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের ফিডব্যাক গুগলকে অথবা ইউটিউব কে দিচ্ছে? 

এই চারটি ফ্যাক্টের উপর নির্ভর করে ইউটিউব অ্যালগরিদম ডিসাইড করে যে কোন দর্শক কোন ধরনের ভিডিও দেখতে পারেন। এবার আসা যাক ভিডিও সিলেকশন। ইউটিউব কোন ধরনের ভিডিও কোন ধরনের দর্শক দেখতে পছন্দ করেন ভিডিও সিলেকশনের যে টেকনোলজি রয়েছে সেটা জানলে আপনিও বুঝতে পারবেন আপনার ভিডিওকে ইউটিউব কোথায় রেংকিং করতে পারে এবং কোথায় সাজেস্ট করতে পারে। 

বন্ধুরা ইউটিউবে যে ভিডিও সিলেকশন টেকনিক রয়েছে এক্ষে ইউটিউব বিভিন্ন সময়ে তার স্ট্যাটিজিকে পরিবর্তন করেছে। ইউটিউবে ২০০৫ থেকে ২০১১ পর্যন্ত এই পেজের মধ্যে ইউটিউব এর কাছে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়গুলো রয়েছে সেটা হলো, দর্শকরা ইউটিউবের ভিডিওর মধ্যে কতবার ক্লিক করছেন সেই বিষয়টি। 

শুধুমাত্র আপনার ভিডিওর সামনে এলে দর্শকরা কতবার ক্লিক করছেন তার উপর নির্ভর করে ইউটিউব ভিডিও রিকমেন্ডেশনকে বেশি বা কম করত। কিন্তু এই স্ট্রাটেজির একটা সমস্যা ছিলো, এই স্ট্র্যাটেজির সবথেকে বড় সমস্যা হচ্ছে খুব খারাপ ভিডিওতে যদি একটা ভালো থামনেইল তৈরি করা যেতো তাহলে ইউটিউবে অ্যালগরিদম সেই ভিডিওর রিকমেন্ডেশনকে হাই করে দিতো। 

যার ফলে খুব ভালো ভিডিও গুলো একদম নিচে পড়ে থাকতো। আর এর কারনে ইউটিউব এর ওভারঅল যে কোয়ালিটি এডুকেশনাল ভ্যালু বলেন কিংবা ইন্টারটেইনমেন্ট ভ্যালু বলেন, এই ভ্যালু কিন্তু ঠিকঠাক মতো ইউটিউব দর্শকদের কাছে তুলে ধরতে পারছিল না যার ফলে দর্শক কিন্তু এই প্লাটফর্মে তেমন ভাবে আসতেও চাইছিলো না।

আর সেজন্যই ইউটিউব ২০১১ সালের পর থেকে তাদের স্ট্রাটেজিকে পরিবর্তন করে এবং 2012 সালে দেখতে পেয়েছি যে ইউটিউবে ওয়াচ-টাইম একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হয়ে উঠলো। অর্থাৎ শুধুমাত্র ক্লিক নয় অথবা আপনার থামনেইলও ভালো হলে হবেনা, সেই সাথে আপনার ভিডিও টাও ভালো হতে হবে। যদি আপনার ভিডিওটি ভালো না হয় তাহলে ন্যাচারেলি আপনার দর্শক আপনার ভিডিওতে ক্লিক করে পরবর্তীতে বের হয়ে চলে আসবে। 

আর এর ফলে আপনার ভিডিওর মধ্যে কোন প্রকার ওয়াচ-টাইম যোগ হবে না। ন্যাচারালি আপনার ভিডিওর মধ্যে যদি ওয়াচ টাইম না হয় তাহলে ইউটিউব আপনার চ্যানেলের রিকমেন্ডেশনটি নামিয়ে দেবে। অর্থাৎ ২০১২ সালের পরে যখন থেকে ইউটিউব রিকমেন্ডেশনে ওয়াচ টাইম প্রাধান্য পেলো তখন থেকে কিন্তু ইউটিউব এর প্লাটফর্মে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলে দাঁড়ালো ভিডিও কোয়ালিটি। 

অর্থাৎ যেখানে 2011 সালের আগে থামনেল অথবা ক্লিকের প্যারোডি ছিল সেখানে এখন সবথেকে প্যারোডি পাচ্ছে শুধুমাত্র ভিডিও কোয়ালিটি এবং রিসেন্টলি ইউটিউব এর কাছে সবথেকে ভ্যালুয়েবল যে বিষয়টি হচ্ছে সেটি হচ্ছে দর্শকদের সেটিসফেকশন। ইউটিউব কখনো আপনার ভিডিওকে দর্শকের কাছে তুলে ধরতে হবে সেই বিষয়ে রিকমেন্ড করে না। 

অ্যাকচুয়ালি আপনার ভিডিও রিকমেন্ডেশনে যায়, দর্শকদের প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে। যদি দর্শকদের ডিমান্ডের প্রয়োজন না পড়ে তাহলে আপনার ভিডিও কখনোই ইউটিউব রিকমেন্ডেশন এ যাবে না। দর্শকদের ডিমান্ড রয়েছে বলেই আপনার ভিডিওটি রিকমেন্ডেশনে যাচ্ছে। 

অর্থাৎ আলটিমেটলি একটি চ্যানেল সামনের দিকে কতটুকু এগিয়ে যাবে সেটি নির্ভর করে দর্শকদের উপরে বা দর্শকদের স্যাটিসফেকশন এর উপরে। আর এই দর্শকদের স্যাটিসফেকশন লেভেল কতটা রয়েছে সেই বিষয়টি ক্যালকুলেশন করতে গেলে একজন দর্শক বিন্দু ভিডিওটি কত সময় দেখছেন তার উপর নির্ভর করে। 

যদি দর্শক বন্ধু আমার ভিডিওটি ম্যাক্সিমাম টাইম দেখেন তাহলে ম্যাক্সিমাম ওয়াচ-টাইম জেনারেট হবে। বেশি ওয়াচ-টাইম মাণে বেশি স্যাটিসফেকশন এবং কম ওয়াচ-টাইম মানে কম স্যাটিসফেকশন। আর এই সমস্ত ক্লাইটোরিস গুলোকে মেনটেন করে দর্শকদের সামনে যদি আপনার ভিডিও পৌঁছেও যায় তাহলে তার পরবর্তী পর্যায়ে আপনাকে ফেস করতে হবে কম্পিটিশন লেভেল। 

বন্ধুরা 2021 এর শেষের দিকে আমরা দাঁড়িয়ে রয়েছি 2022 এ আগামী দিনে আরও বেশি কম্পিটিশন লেভেল হাই হবে আরো নতুন ক্রিয়েটর আসবেন। পুরনো ক্রিয়েটরদের ভিডিওর মধ্যে আরও বেশি ওয়াচ-টাইম জেনারেট হবে। সার্বিকভাবে এই পেজের মধ্যে আপনার ভিডিও আরো বেশি কম্পিটিশনের মুখোমুখিতে পড়বে। 

আর সেই জন্য 2022 সে যদি আপনি এগিয়ে যেতে চান, যদি আপনি সাকসেসফুল ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে, আপনি কোন বিষয়ের উপরে কোন নিশের উপরে চ্যানেল তৈরি করছেন এবং সেই নিশে কারা অলরেডি স্যাবলিস্ট রয়েছেন। 

অর্থাৎ কোন কোন ভিডিওগুলো এই মুহুর্তে ভালো পারফ্রর্ম করছে, সেই সমস্ত ভিডিও গুলির লেনথ্ কতটুকু রয়েছে এবং তারা কত দৈর্ঘের ভিডিও তৈরি করেছেন। আপনি যে নিশ নিয়ে কাজ করছেন সেই নিশে একটা জেনারেল ট্রেড রয়েছে লেনথ্ এর দিক থেকে। আপনাকে এভারেস্ট সেই সময়ের জন্য ভিডিওর লেনথ্ কে মেনটেন করে ভিডিও তৈরি করতে হবে। 

তাহলেই আপনার ভিডিওর মধ্যে আপনি ম্যাক্সিমাম ওয়াচ টাইম পেতে পারেন। আর শুধুমাত্র লেনথ্ মেন্টেন করলেই হবে না, তার সাথে সাথে আপনার ভিডিওটিকে এন্টারটেইনিং করতে হবে আপনার কম্পিটিটরদের সাপেক্ষে। অর্থাৎ আপনার কম্পিটিটরদের ভিডিও দেখে দর্শক যতটা 'satisfied' হয় তার থেকে যেন আপনার ভিডিওটি দেখে দর্শক বেশি 'satisfied' হয়। 

আর যদি এভাবেই ভিডিও তৈরি করা সম্ভব হয় তাহলে আপনার কম্পিটিটরদের সাপেক্ষে আপনার ভিডিও সবথেকে বেশি এগিয়ে থাকবে। আর তাহলে আপনার ভিডিওর রেকমেন্ডেশনও কিন্তু অনেক বেশি বাড়বে। আর ন্যাচারেলি আপনার একটি ভিডিওর মাধ্যমে আপনার সামগ্রিক চ্যানেলটিও কিন্তু প্রচুর সংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছে যেতে পারে। 

যার ফলে আপনার যে ভিডিওতে এতদিন ভিউজ হয়নি সেই ভিডিওর মধ্যেও কিন্তু মিলিওন মিলিওন ভিউজ জেনারেট হয়ে যেতে পারে। আর এভাবেই একটি চ্যানেল আলটিমেটলি এই পেজে সাকসেসফুল একটি চ্যানেলে পরিণত হতে পারে।

ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস | Youtube Income Tricks High CPC | Ibrahim Blog

ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস | Youtube Income Tricks High CPC


কোন টপিকে কাজ করলে ইউটিউব থেকে বেশি আয় করা যায়?


আপনি যদি ইউটিউব থেকে শুধুমাত্র টাকা ইনকাম করার জন্য ইউটিউবিং করতে চান, তাহলে বাংলা কনটেন্ট ও হিন্দি কনটেন্ট অর্থাৎ এক কথায় বলতে গেলে আমাদের এশিয়া মহাদেশে যেসব দেশগুলো রয়েছে, এই সমস্ত দেশ গুলোকে টার্গেট করে কোনো রকম কনটেন্ট তৈরি করবেন না। 

কেননা এই এশিয়া মহাদেশ গুলোর যেসব কোম্পানিগুলো রয়েছে সেইসব কোম্পানিতে এরা তাদের অ্যাডের পেছনে অল্প টাকা ব্যয় করে। যার কারণে এসব অ্যাডের সি.পি.সি. এবং আর.পি.এম. রেট খুবই কম হয়, আর এই জন্যই আমাদের ইনকামও কম হয়ে থাকে।

আপনারা যদি ইউটিউব থেকে বেশি টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে আপনাকে আপনার অডিয়েন্স সিলেক্ট করতে হবে ইউরোপ, আমেরিকার মতো দেশগুলো কে টার্গেট করে। অর্থাৎ আপনাকে কনটেন্ট বানাতে হবে ইংরেজিতে। কেননা ইংরেজি কনটেন্টের অডিয়েন্স সারা বিশ্বে রয়েছে।

  • যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo?


আবার একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনাকে আমি ইংরেজিতে কনটেন্ট তৈরী করতে বলেছি, এর মানে এই নয় যে, শুধু ইংরেজিতেই কনটেন্ট বানাবেন। আপনাকে  শুধু ইংরেজিতে কনটেন্ট তৈরি করলে হবে না, আপনাকে একটি সঠিক নিশ বা টপিকের উপর ভিত্তি করে আপনার কনটেন্ট গুলো তৈরি করতে হবে, যাতে আপনার অডিয়েন্স আপনার ভিডিও গুলো দেখতে পছন্দ করে। 

আপনি যদি কোনো টপিক খুঁজে না পান তাহলে, আপনি ইন্টারনেটে এই বিষয়ের উপর রিচার্জ করে আপনার যে টপিকটি পছন্দ হয়, আপনি সেই টপিকটি নিয়ে কাজ করতে পারেন।

  • ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ | Youtube Video Viral Na Howar Karon


আবার নিশ বা টপিক সিলেক্ট করার সময় যে বিষয়টি আপনার মাথায় রাখতে হবে সেটি হচ্ছে, আপনি এমন একটি নিশ বা টপিক সিলেক্ট করবেন, যে নিশ এর উপরে আপনি শুধু এডসেন্স থেকে নয়, এডসেন্স এর পাশাপাশি আপনি অ্যাফিলিয়েট অথবা বিভিন্ন প্রোডাক্ট এসপন্সর নিয়ে ইনকাম করতে পারেন। সেই বিষয়ের উপরে আপনাকে নিস বা টপিক সিলেক্ট করতে হবে।

নিশ নির্বাচন করার সময় আপনাকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যে, আপনি যেই নিশ নিয়ে কাজ করবেন সেই নিশ টি ভবিষ্যতে থাকবে কিনা? সেটা আপনাকে অবশ্যই যাচাই করে জানতে হবে। কেননা আপনি যে বিষয়ের উপরে কনটেন্ট তৈরি করবেন সেটির ডিমান্ড যদি এক বছর কিংবা দুই বছর পরে কমে যায় তাহলে, আপনার এই ইনকামও শুধু এক বছর বা দুই বছর পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকবে। 

এরপর থেকে আপনি এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন না। কেননা এর ফলে আপনার চ্যানেল টি আস্তে আস্তে ডাউন হয়ে যাবে এবং আপনার ইনকামও বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ আপনার চ্যানেলে যদি ভিউজ না আসে তাহলে ইনকাম হওয়ার কোন প্রশ্নই আসে না। 

  • সকল মনিটাইজেশন সমস্যা ও এর সমাধান | Shokol Monitization Somosshar Somadhan


এই জন্য আপনি এমন একটি নিশ নির্বাচন করবেন, যে নিশটি ভবিষ্যতেও এর ডিমান্ড একই রকম থাকবে। হয়তোবা তার থেকে বেশিও থাকবে। সে রকম একটি নিশ আপনি নির্বাচন করবেন। তাহলে সেটা থেকে আপনি ভালো পরিমাণে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।

আপনি ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করতে চাইলে আমার কাছে প্রফিটেবল কিছু নিশের আইডিয়া রয়েছে, আপনারা এগুলো আরো ভালো করে রিচার্জ করে দেখতে পারেন। যদি ভালো লাগে এই বিষয়ের উপরে আপনারা নিশ নির্বাচন করে তারপরে আপনাদের ইউটিউবিং শুরু করতে পারেন।


লাভজনক কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিশ আইডিয়া।


  • প্রোডাক্ট রিভিউ।
  • টেকনোলজি।
  • গেমিং ভিডিও।
  • ইংলিশ ব্লগ।
  • হেলথ এন্ড বিউটি।
  • ফ্যাশন ডিজাইন।
  • ফুড গার্ডেন।
  • ট্রাভেলিং ব্লগ।
  • অ্যাফিলিয়েট।
  • অ্যানিম্যালস ভিডিও।

  • সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া | Best Bloging Tips in Bangla 2021


এই ধরনের নিশ গুলো থেকে অনেক ভালো পরিমাণে ইনকাম করা যায়। আপনারা চাইলে এখান থেকে যে কোন একটি নিশ এর উপরে কাজ শুরু করতে পারেন। উপরের যে কোন নিশ যদি আপনার বুঝতে সমস্যা হয়,  তাহলে সেই নিশের উপরে গুগলে সার্চ করে আপনি ভালো করে রিচার্জ করে জেনে নিন এবং আপনার ইউটিউবিং লাইফ শুরু করে দিন।

  • ব্লগে লেখালেখি করে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা আয় করা কি সম্ভব?

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo?


প্রথমে বলতে গেলে আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে এবং সেই চ্যানেলটিতে যদি অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভাল থাকে, তাহলে আপনার চ্যানেলের ইনকাম দেখতে হলে আপনাকে যে ইউটিউব এর নিজস্ব ক্রিয়েটর স্টুডিও নামে অ্যাপসটি রয়েছে সেই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি আপনার চ্যানেলের Daily, Weekly, Monthly, Yearly and Lifetime আর্নিং দেখতে পারবেন।

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

এখন আপনার আসল প্রশ্ন হচ্ছে আপনি অন্যের চ্যানেলের মান্থলি ইনকাম কিভাবে দেখবেন?


যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম দেখার জন্য অনেকগুলো ওয়েবসাইট রয়েছে, এর মধ্যে সবথেকে ভাল একটি ওয়েবসাইট হলো সোশ্যাল ব্লেড নামে একটি ওয়েবসাইট।

( socialblade.com ) 

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

এই ওয়েবসাইটটিতে যাওয়ার পরে আপনি যে ইউটিউব চ্যানেলের মান্থলি অথবা ইয়ারলি ইনকাম জানতে চাচ্ছেন সেই চ্যানেলের লিংকটি নিয়ে এসে এখানে পেস্ট করবেন। পেস্ট করলে আপনি সেই চ্যানেলের মান্থলি অথবা ইয়ারলি ইনকাম দেখতে পারবেন তবে একটি কথা হচ্ছে এখানে সবসময় একুরেট ইনকাম দেখায় না।

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

এই ওয়েবসাইটটির আরেকটি বিশেষত্ব হলো এখানে শুধু ইউটিউব চ্যানেল নয় বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া 

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

যেমনঃ YouTube, Twitch, Facebook, Instagram, Twitter, TikTok, Dailymotion, Odysee, Trovo, Mixer, DLive, StoryFire ইত্যাদি গুলোর মান্থলি এবং ইয়ারলি ইনকাম গুলো চেক করা যায়।

how to check monthly earning on any youtube channel?

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ | Youtube Video Viral Na Howar Karon

ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ



ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার একটা গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে, যেটা আমরা নতুন ইউটিউবাররা কিন্তু জানিনা। যেটা আজকে আপনাদেরকে একদম ক্লিয়ার করে দেবো তখন বুঝতে পারবেন যে, আপনার ভিডিওগুলো কেনো ভাইরাল হচ্ছে না। এতো ভিডিও আপলোড করতেছেন কিন্তু আপনার ভিডিওগুলো ভাইরাল হচ্ছে না, এর মূল কারণ হচ্ছে স্পামিং কিভাবে হয় কোন গুলা করার কারনে আপনি এই সমস্যায় পড়ে যাচ্ছেন। 

তার A টু Z আজকে ক্লিয়ার করে দেব। স্পামিং কথাটার সাথে আমরা অনেকেই মনে হয় পরিচিত কিন্তু স্পামিং আসলে কোন কোন ক্ষেত্রে হয় সেটা কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না। আপনাদেরকে বলি, প্রথমত চ্যানেল ডাউন হয় দ্বিতীয়ত কোন ওয়ার্নিং ছাড়াই আপনার চ্যানেল সাসপেন্ড হতে পারে। স্পামিং এমন একটা বিষয় ইসলামিক এর ক্ষেত্রে হতে পারে, দেখেন ভিডিও শেয়ারের ক্ষেত্রেও হতে পারে, আমি আপনাদেরকে ক্লিয়ার করে দেবো সবকিছু বলে দেবো। 

আজ সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ পরিচিত যেটা আমরা সাব টু সাব করতে বলি, এটা স্প্যামিংয়ের মধ্যেই পরে। এখন হচ্ছে কমেন্টে স্পামিং, আমরা জানি যে কমিউনিটি স্পামিং যেমন আপনি যদি একটা ছোট ইউটিউবার হন, সাধারণত একজনের কমেন্ট বক্সে গিয়ে যদি লেখেন আমার চ্যানেলটা ঘুরে আসুন, আমাকে সাবস্ক্রাইব করুন, সাবস্ক্রাইব বা কারো কমেন্ট বক্সে আমি লিংক শেয়ার করে দিলাম বা কারো কমেন্ট বক্সে চ্যানেলের লিংক দিলাম তাকে বললাম যে, ভাই আমার চ্যানেলটা দেখুন এবং সাবস্ক্রাইব করুন। 

যারা এই সমস্ত কমেন্ট করতেছেন এগুলা কিন্তু স্পামে পড়ে যাচ্ছেন আর এই কমিটির কারণে আপনার চ্যানেলটা দিনে দিনে ডাউন হয়ে যাচ্ছে। আপনি হয়তো জানেন কিনা আপনি যে কমেন্ট গুলো পড়তে ছেন সে কন্ট্রাক্টর যদি রিপোর্ট নাও করে। তারপরও স্পামিং কমেন্টগুলা অটোমেটিকেলি চলে যাচ্ছে ইউটিউবের ডাটাবেজে। এটা কিন্তু আসলে সত্য কথা আপনি যদি এই ধরনের কমেন্ট করেন, তারা আপনার কমেন্ট পড়ে চলে যাবে তারপর আপনার চ্যানেলের ইফেক্ট পড়বে অতিরিক্ত স্পাম করার কারণে এমনকি চ্যানেল সাসপেন্ড হয়ে যেতে পারে। 

তাহলে স্পামিং কমেন্টগুলো পড়ে আপনাদের কোন প্রয়োজন আছে, নেই যেহেতু আপনাদের চ্যানেল এর বেশিরভাগ ক্ষতি হয়ে থাকে। আজ পর্যন্ত কেউ স্পামিং করে তার চ্যানেলের কোন উন্নতি করতে পারে নাই। শেষে দেখা গেছে চ্যানেল টা চলে গেছে স্পামিং থেকে বিরত থাকুন। এখন আরেকটা বিষয় হচ্ছে শেয়ারিং। শেয়ারিং এর বিষয়টা যখন ভিডিওতে ভিউজ আসে না। তখন সিদ্ধান্ত নেন যে, বিভিন্ন জায়গায় ভিডিও শেয়ার করে প্রমোশন করবেন। 

আপনারা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে মেসেজ বক্সে আপনার ভিডিও লিংক হিউজ পরিমান শেয়ার করেন। এতে আপনি মনে করেন আপনার ভিডিও দ্রুত ভাইরাল হবে, কিন্তু আপনি যখন অতিরিক্ত মেসেজ দিতে থাকেন তখন সেটাই স্পামিং, অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না। অতিরিক্ত সব সময়ের জন্য চ্যানেলের ইফেক্ট পরতে পারে। তাই আপনারা একটা লিমিট রাখুন শেয়ারও করা যাবে। যাবে না তা বলছি না, শেয়ার অপশন দিয়েছে শেয়ার করা যাবে। 

কিন্তু লিমিট রেখে শেয়ার করতে হবে, লিমিটের বাইরে গেলে আপনার চ্যানেলটা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আপনি যদি নিয়ম মাফিক কন্টিনিউ কাজ করেন ভিডিও আপলোড করেন, তাহলে ২০২১ সালে এসেতো অনেকে ইউটিউবার হতে পারে। তাহলে আপনি কেন পারবেন না? অবশ্যই পারবেন। সামনে আসছে ২০২২ সাল অবশ্য ভালোমতো যদি কাজ করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও ইউটিউবার হতে পারবেন। স্পামিং থেকে বিরত থাকুন আপনার চ্যানেল অবশ্যই র‌্যাংক করবে। 

আমি আশা করি বোঝাতে পেরেছে স্প্যামিংয়ের কারণে আপনার চ্যানেল গ্রো হচ্ছে না। ভাইরাল করছেন আপনারা, স্পামিং বেশি হয়ে গেলে কিন্তু চ্যানেল সাসপেন্ড হতে পারে। আশা করি আপনি সম্পূর্ণ বুঝতে পেরেছেন।
সকল মনিটাইজেশন সমস্যা ও এর সমাধান | Shokol Monitization Somossha O Er Somadhan

সকল মনিটাইজেশন সমস্যা ও এর সমাধান


আজকের এই পোস্ট টি তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, যারা ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে চান এবং অনেকদিন ধরে ইউটিউবে টিকে থাকতে চান। কারণ আজকে আমরা কথা বলব ইউটিউব এর মনিটাইজেশন সমস্যা নিয়ে। 

আজকে আমরা আপনাদেরকে সকল মনিটাইজেশন সমস্যার সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব। ইউটিউবের মনিটাইজেশন যেটা অনেক বেশি ইম্পর্টেন্ট, প্রায় 99% ইউটিউবার ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য ইউটিউবে আসে। 

আপনি ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে চাইলে আপনার চ্যানেলে অবশ্যই মনিটাইজেশন চালু থাকতে হবে, না হলে আপনি ইনকাম করতে পারবেন না। 

মনিটাইজেশন ছাড়াও আরও অনেক ভাবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায় কিন্তু এটাই প্রথম যারা ইউটিউবে একদম নতুন আসে তাদের জন্য মনিটাইজেশন চালু করে ইনকাম করাই হচ্ছে প্রথম চ্যালেঞ্জ। 

মনিটাইজেশনে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে, আপনার চ্যানেলের যদি মনিটাইজেশন চালু হয়েও থাকে তবে সেটাও ডিজেবল হতে পারে এই সমস্যা গুলোর কারণে। 

যেমনঃ Re-use Content, Repetitious Content, Miss Leading Meta-Data, Violence, Sexual Content.


Recently একটা সমস্যা বেশি হচ্ছে, সেটা হলো "Currently ineligible for monetization" অর্থাৎ মনিটাইজেশন জন্য আপনি এপ্লাই করলেন কিন্তু ইউটিউব আপনার মনিটাইজেশন রিজেক্ট করে দিল এবং আপনাকে নোটিশ করে দিল যে আপনার চ্যানেল টি মনিটাইজেশনের জন্য এলিজেবল নয়। 

এদিকে কিন্তু ইউটিউব এর শর্ত অনুযায়ী আপনার চ্যানেলে 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইমও আছে। তবুও ইউটিউব এই ধরনের নোটিশ গুলো দিচ্ছে। 

এটা আসলে কেন দিচ্ছে ইউটিউবে মনিটাইজেশন নিয়ে যত ধরনের সমস্যা আছে আজকে সকল সমস্যার সমাধান এই ব্লগ পোস্টটির মাধ্যমে দিয়ে দিবো। পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি অবস্যই সম্পূর্ণ বিষয়বস্তু ভালভাবে বুঝতে পারবেন। 

আজকের পোস্টটি একটু বড় হতে পারে কিন্তু আপনি মনোযোগ সহকারে পড়ুন, নয়তো বা এমনও হতে পারে আপনি মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করলেন ইউটিউব কোন একটা কারণের জন্য আপনার অ্যাপ্লিকেশনটি রিজেক্ট করে দিল, হতে পারে সেটা মিস লিডিং মেটা-ডেটার কারণে। 

আপনি পরবর্তীতে এটি সমাধান করে আবার একমাস পরে রি-এপ্লাই করলেন কিন্তু দেখা গেল আবার ইউটিউব কোন একটা কারণে রিজেক্ট করে দিল। 

হতে পারে সেটা রি-ইউজ কনটেন্ট বা হতে পারে এটা Sexual কনটেন্ট বা হতে পারে এটা Violence কনটেন্ট। একটা চ্যানেলে হয়তো অনেক টাইপের সমস্যা থাকতে পারে, ইউটিউবে প্রথমবার যখন আপনি মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করবেন, 

তখন যদি ইউটিউব রিজেক্ট করে দেয় পরবর্তীতে এপ্লাই করার আগে আপনার চ্যানেলের যেকোনো ধরনের সমস্যা আপনি একবারেই এটি সমাধান করতে হবে। 

ইউটিউব আপনাকে একসাথে বলবে না যে আপনার চ্যানেলে কি কি সমস্যা আছে আপনাকে ইউটিউব প্রতিবারে শুধু একটা সমস্যাই দেখাবে। 

আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না যে ইউটিউবে দুই বারের বেশি মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করা যায় না পরবর্তীতে দুইবারের বেশি এপ্লাই করলে আপনাকে রিজেক্ট করে দেওয়া হবে। 

যদিও আপনার চ্যানেলটি পরিপূর্ণও থাকে, ইউটিউব তারপরও রিজেক্ট করে দেবে। তাই এই সমস্যাগুলো এটাতে আপনি পুরো ব্লগটি ভালো ভাবে বুঝে শুনে পড়ুন।


১। Reused কনটেন্ট

রিইউজ কনটেন্ট মানে কি? আপনি যখন অন্যদের কনটেন্ট বেশি বেশি ব্যবহার করবেন, সেটা হতে পারে কোন ভাইরাল ভিডিও কিংবা অন্য কোন চ্যানেলের ভিডিও আপনার চ্যানেলে বেশি বেশি ব্যবহার করেন, তখন আপনার এই সমস্যাটি হতে পারে। 

যদিও অন্যের ভিডিও ব্যবহার করা যায় তবে এখানে কিছু ব্যবহারের পলিসি আছে। যেমন ফেয়ার ইউজ পলিসি আছে তেমন Reused কনটেন্ট পলিসিও রয়েছে। 

তবে আপনাদেরকে বলবো অন্যের ভিডিও আপনারা ইউজ করবেন না অন্যের ভিডিও ইউজ করা থেকে আপনার যতটুকু সম্ভব বিরত থাকবেন।  

যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে অন্যের ভিডিও ইউজ করার খুব দরকার পড়ে তখন আপনারা ইউজ করবেন তবে ইউজ করার যে পলিসি আছে সেই পলিসি মতে আপনারা আপনাদের ভিডিওতে ইউজ করবেন।

এখন মূল কথা হলো আপনার যদি এই re-use কন্টেনের জন্য ইউটিউব আপনার মনিটাইজেশন রিজেক্ট করে দেয়, তাহলে আপনি কিভাবে এই সমস্যাটি ঠিক করে আবার মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করবেন। 

এ জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার চ্যানেলে গিয়ে আপনার চ্যানেলে যে ভিডিওতে আপনি অন্যের ভিডিও বেশি ইউজ করেছেন, সেগুলো বাছাই করে ডিলেট করে দেন, এটাই আপনার জন্য ভালো হবে নতুন করে মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য।


২। Repetitious কনটেন্ট

Repetitious কনটেন্ট হলো আপনি যখন আপনার নিজের কন্টেন্ট আপনার চ্যানেলে বারবার ব্যবহার করবেন এটাকে Repetitious কনটেন্ট বলা হয়। 

আপনি দেখলেন যে আপনার কোন একটা ভিডিওতে প্রচুর পরিমাণে ভিউজ আসতেছে, আপনি সেই জন্য সেই ভিডিওটি আপনার চ্যানেলে বারবার আপলোড করতেছেন অধিক ভিউজ পাওয়ার জন্য। এটি মোটেও করা যাবে না। 

এরকম যদি করে থাকেন তাহলে আপনি Repetitious কনটেন্ট এর অন্তর্ভূক্ত হয়ে গেছেন। 

তবে অনেকের মনে চিন্তা আসতে পারে আপনারা যে আপনাদের প্রতিটা ভিডিওতে ইনট্রো এবং আউটট্রো ব্যবহার করেন সেগুলোর জন্য কি Repetitious কনটেন্ট সমস্যাটি হবে?

না এর জন্য কোন Repetitious কনটেন্ট সমস্যা হবে না। কারণ ইউটিউব পলিসিতে ইউটিউব নিজেই বলে দিয়েছে আপনারা ইন্ট্রো বা আউটট্রো আপনাদের প্রতিটা ভিডিওতে ইউজ করলেও Repetitious কনটেন্ট সমস্যাটি হবে না। 

কারণ এটি ইউটিউব পলিসিতে পড়ে না। এখন আপনি কীভাবে এই Repetitious কনটেন্ট গুলো আপনার চ্যানেল থেকে মুছে ফেলবেন? 

এজন্য আপনার চ্যানেলের সেই অতিরিক্ত ভিডিওগুলো আপনার চ্যানেল থেকে ডিলেট করে দিন। এতে আপনার এই সমস্যাটি একেবারে চলে যাবে।


৩। Sexual কনটেন্ট

এটা সম্পর্কে আপনাকে বেশি কিছু বোঝাতে হবে না আশা করি এর নাম শুনেই এর সম্পর্কে আপনি বুঝতে পেরেছেন। 

আপনি যদি আপনার কোন ভিডিওতে সেক্সুয়াল কিছু ইউজ করেন বা আপনার ভিডিওর থামভনেইলেও ইউজ করেন বা যদি আপনার টাইটেলও যদি সেক্সুয়াল কথা থাকে বা ভিডিওর ডেসক্রিপশনেও এই সেক্সুয়াল কথাটি উল্লেখ থাকে তাহলে এই সমস্যাটি হতে পারে।

তাই আপনি সেক্সুয়াল রিলেটেড যেকোনো বিষয় এড়িয়ে যান, এটি আপনার চ্যানেলের জন্য এবং আপনার জন্য ভালো হবে। 

আপনি যদি অলরেডি আপনার চ্যানেলে এই সেক্সুয়াল রিলেটেড ভিডিও ইউজ করে থাকেন তাহলে আপনি মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য সেক্সুয়াল রিলেটেড যেসব ভিডিও আপনার চ্যানেলে রয়েছে সবগুলো আপনার চ্যানেল থেকে রিমুভ করে ফেলুন।


৪। Violence কনটেন্ট

Violence কনটেন্ট কি? এটা আমরা অনেকেই বুঝি না। Violence কনটেন্ট হলো আমাদের চোখে অনেক ভিডিও আছে যেগুলো আমাদের চোখে মনে হয় এগুলো লীগেল বা জেনুইন ভিডিও কিন্তু আসলে এগুলো লীগেল জেনুইন ভিডিও না। 

কিন্তু আপনি কিভাবে বুঝবেন আপনার চ্যানেলে Violence কনটেন্ট আছে। 

এটা একেবারেই সহজ, এক কথায় আপনি যদি আপনার ভিডিওর মধ্যে কোথাও রক্ত জনিত বা কাউকে জবাই করা বা কাউকে মারধর করে রক্ত বের করা এধরনের ভিডিও যদি আপলোড করে থাকেন তাহলে সেসব ভিডিওতে Violence সমস্যাটি হতে পারে। 

তাই আপনি এই ধরনের ভিডিও আপলোড দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন বা আপনার ভিডিওর যেসব স্থানে রক্ত জনিত কারণ দেখা যাবে, সেখানে আপনার ভিডিওতে ব্লার দেওয়ার চেষ্টা করবেন যেন রক্ত জনিত বা ইলিগাল কিছু না দেখা যায়। 

আপনি যদি অলরেডি এরকম ভিডিও আপনার চ্যানেলে আপলোড করে থাকেন তাহলে সেসব ভিডিও গুলো মুছে ফেলুন।


৫। Misleading Meta-Data

Misleading Meta-Data কি? এটি হচ্ছে আপনার ভিডিওর সাথে আপনার টাইটেল, থামনেইল, আপনার ডিসক্রিপশন এবং আপনার ট্যাগ এর সাথে যদি কোন মিল না থাকে তাহলে এই সমস্যাটি হতে পারে। 

তাই আপনি সব সময় খেয়াল রাখবেন, আপনার ভিডিওর সাথে যেন আপনার ভিডিও টাইটেল ডেসস্ক্রিপশন, থামনেল এবং ট্যাগগুলো যেন আপনার ভিডিওর সাথে মিল থাকে।

তাহলে আর আপনার Misleading Meta-Data সমস্যাটি হবে না। তবে এর জন্য আপনার ভিডিও ডিলিট করার কোন দরকার নেই। 

আপনার ভিডিওতে আপনি যেই টপিক নিয়ে কাজ করেছেন আপনার থামনেল এবং টাইটেল ডেসক্রিপশন এবং ট্যাগেও সেই টপিকের সাথে মিল রেখে এগুলো ঠিক করে নিন। তাহলে আর আপনার এ সমস্যাটি হবে না।


৬। Currently Ineligible For Monetization

Currently Ineligible For Monetization কি? ইউটিউবে মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করার পরে এখন প্রায়ই এই সমস্যাটি সবারই হয়ে থাকে। 

ইউটিউব থেকে এরকম একটি ম্যাসেজ আসে Currently Ineligible For Monetization আপনি এখন বুঝতে পারতাছেন না যে আপনি কি করবেন! 

উপরের যে কয়টি সমস্যার কথা বলেছি ইউটিউব সেই সমস্যা গুলোর কথা নিজেই বলে দেয় কিন্তু এখানে ইউটিউব কিছুই বলেনি এজন্য আপনি কি করবেন? 

আপনি কিভাবে বুঝবেন যে আপনার চ্যানেলের মনিটাইজেশন কেন ইউটিউব অন করছে না। এর জন্য প্রধান কারণ হচ্ছে নিজের ভিডিও নিজে দেখা বা আপনার একই মোবাইলে কয়েকটি জিমেইল ক্রিয়েট করে সেই জিমেইল থেকে ভিডিও গুলো একটার পর একটা দেখা বা বারবার দেখা। 

আপনি যদি আপনার চ্যানেলে এরকম কিছু করে থাকেন তাহলে এই সমস্যাটি আপনারও আসবে বা অলরেডি আসছে। আবার অনেকেই আছেন ওয়াচ টাইম এবং সাবস্ক্রাইব ভিউজ এগুলো টাকা দিয়ে কিনে তারপরে তাদের চ্যানেলটি গ্রো করে। 

কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় যা তাদের চ্যানেলটি ডাউন হয়ে গেছে। এই জন্য কিন্তু ইউটিউবে মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করার পরে আপনাকে ইউটিউব থেকে এরকম একটি নোটিশ পাঠাবে। তাই আপনি এই ধরনের কাজ থেকে একেবারে বিরত থাকবেন।

এখন মূল কথা হচ্ছে আপনি যদি অলরেডি এটি করে থাকেন,  তাহলে এটি আপনি এখন কিভাবে ঠিক করবেন! আপনি কি আপনার সেই সমস্ত ভিডিও গুলো ডিলিট করবেন? 

একদমই না আপনার চ্যানেলের কোন ভিডিও আপনার ডিলিট করার কোন প্রয়োজন নেই। আপনি ডেক্সটপ থেকে আপনার চ্যানেলের ইউটিউব স্টুডিওতে যাবেন, এরপরে মনিটাইজেশন অপশনটিতে ঢুকবেন, 

সেখানে গিয়ে দেখবেন আপনার টোটাল কত ঘন্টা ওয়াচ টাইম হয়েছে, সেখানে যদি দেখেন আপনার সর্বমোট ওয়াচ টাইম 500 ঘন্টা, তাহলে আপনার চ্যানেলের যখন ওয়াচ-টাইম 4500 ঘন্টা হবে তখন আপনি মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করবেন। 

কারণ আপনি যদি 4000 ঘন্টা থাকাকালীন মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করেন তাহলেই ইউটিউব ধরে নেবে আপনি ইলিগ্যাল ভাবে ওয়াচ-টাইম নিয়ে এসেছেন এ জন্য আপনি ইলিগ্যাল 500 ঘন্টা বাদ দিয়ে যখন আপনার চ্যানেলের সাড়ে চার হাজার ঘন্টা ওয়াচ-টাইম হবে, 

আপনি তখন বা তারপরে মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করবেন এতে আপনার মনিটাইজেশন পাওয়ার সম্ভাবনা 99.9 %


আমরা আশা করি আমাদের এই উপরের সবগুলো ফলো করলে আপনার আর মনিটাইজেশনের জন্য কোন প্রকার ঝামেলা পোহাতে হবে না। 

আমাদের এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন আর এই পোষ্টটি আপনার কতটুকু হেল্প ফুল হয়েছে সেটি জানাতেও একদমি ভুলবেন না। 

সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি, সবাই ভাল এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ! 
Older Posts Home

Follow Us

  • Home
  • About
  • Contact
  • Home
  • Blogger
  • Wordpres
  • Adsense
  • Seo Tips
আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কিভাবে দ্রুত গ্রো করবেন? How To Grow Your Youtube Channel? Ibrahim Blog

আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কিভাবে দ্রুত গ্রো করবেন?


আমরা এমন একটি সময় দাঁড়িয়ে রয়েছি ইউটিউবে। এই সময়ে প্রচুর পরিমাণে ক্রিয়েটর এবং প্রচুর পরিমাণে ভিডিও অলরেডি ইউটিউবের কাছে রয়েছে। এই সময়ে আপনি যেকোন বিষয়ে ভিডিও তৈরী করতে যান না কেন প্রচুর কম্পেটিশন এর মুখোমুখি হতে হবে। এটাকে মেনে নিয়েই কিন্তু আপনাকে ইউটিউবে আসতে হবে। 

আর এর সঙ্গে ইউটিউব এ্যালগরিদম কিভাবে দর্শককে নির্বাচন করে, দ্বিতীয়তঃ কিভাবে ভিডিও সিলেকশন করে। যদি আপনি ইউটিউব এর বেসিক টেকনিকেল বিষয়গুলো সম্পর্কে একটু আইডিয়া জেনারেট করতে পারেন, তাহলে ডেফিনেটলি আপনার চ্যানেলের গ্রোথরেন্জ অনেক বেশি ইনক্রিস হতে পারে। 

এক্ষেত্রে আমাদের জানা দরকার ইউটিউব কিভাবে একজন দর্শককে সিলেক্ট করে থাকে? বন্ধুরা ইউটিউব অ্যালগোরিদমে যে দর্শকদের সিলেক্ট করার পদ্ধতি রয়েছে সে ক্ষেত্রে চারটি টুলস্ রয়েছে। এই চারটি টুলস্ এর মধ্যে,,,

  • নাম্বার ওয়ান হচ্ছে, একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের বিষয়ে ইউটিউবে সার্চ করছেন? 
  • দ্বিতীয়ত তিনি কোন ধরনের ভিডিও ইউটিউবে দেখছেন? 
  • তৃতীয়তঃ গুগোল একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের অ্যাক্টিভিটি দেখাচ্ছে? 
  • এবং ফাইনালে একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের ফিডব্যাক গুগলকে অথবা ইউটিউব কে দিচ্ছে? 

এই চারটি ফ্যাক্টের উপর নির্ভর করে ইউটিউব অ্যালগরিদম ডিসাইড করে যে কোন দর্শক কোন ধরনের ভিডিও দেখতে পারেন। এবার আসা যাক ভিডিও সিলেকশন। ইউটিউব কোন ধরনের ভিডিও কোন ধরনের দর্শক দেখতে পছন্দ করেন ভিডিও সিলেকশনের যে টেকনোলজি রয়েছে সেটা জানলে আপনিও বুঝতে পারবেন আপনার ভিডিওকে ইউটিউব কোথায় রেংকিং করতে পারে এবং কোথায় সাজেস্ট করতে পারে। 

বন্ধুরা ইউটিউবে যে ভিডিও সিলেকশন টেকনিক রয়েছে এক্ষে ইউটিউব বিভিন্ন সময়ে তার স্ট্যাটিজিকে পরিবর্তন করেছে। ইউটিউবে ২০০৫ থেকে ২০১১ পর্যন্ত এই পেজের মধ্যে ইউটিউব এর কাছে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়গুলো রয়েছে সেটা হলো, দর্শকরা ইউটিউবের ভিডিওর মধ্যে কতবার ক্লিক করছেন সেই বিষয়টি। 

শুধুমাত্র আপনার ভিডিওর সামনে এলে দর্শকরা কতবার ক্লিক করছেন তার উপর নির্ভর করে ইউটিউব ভিডিও রিকমেন্ডেশনকে বেশি বা কম করত। কিন্তু এই স্ট্রাটেজির একটা সমস্যা ছিলো, এই স্ট্র্যাটেজির সবথেকে বড় সমস্যা হচ্ছে খুব খারাপ ভিডিওতে যদি একটা ভালো থামনেইল তৈরি করা যেতো তাহলে ইউটিউবে অ্যালগরিদম সেই ভিডিওর রিকমেন্ডেশনকে হাই করে দিতো। 

যার ফলে খুব ভালো ভিডিও গুলো একদম নিচে পড়ে থাকতো। আর এর কারনে ইউটিউব এর ওভারঅল যে কোয়ালিটি এডুকেশনাল ভ্যালু বলেন কিংবা ইন্টারটেইনমেন্ট ভ্যালু বলেন, এই ভ্যালু কিন্তু ঠিকঠাক মতো ইউটিউব দর্শকদের কাছে তুলে ধরতে পারছিল না যার ফলে দর্শক কিন্তু এই প্লাটফর্মে তেমন ভাবে আসতেও চাইছিলো না।

আর সেজন্যই ইউটিউব ২০১১ সালের পর থেকে তাদের স্ট্রাটেজিকে পরিবর্তন করে এবং 2012 সালে দেখতে পেয়েছি যে ইউটিউবে ওয়াচ-টাইম একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হয়ে উঠলো। অর্থাৎ শুধুমাত্র ক্লিক নয় অথবা আপনার থামনেইলও ভালো হলে হবেনা, সেই সাথে আপনার ভিডিও টাও ভালো হতে হবে। যদি আপনার ভিডিওটি ভালো না হয় তাহলে ন্যাচারেলি আপনার দর্শক আপনার ভিডিওতে ক্লিক করে পরবর্তীতে বের হয়ে চলে আসবে। 

আর এর ফলে আপনার ভিডিওর মধ্যে কোন প্রকার ওয়াচ-টাইম যোগ হবে না। ন্যাচারালি আপনার ভিডিওর মধ্যে যদি ওয়াচ টাইম না হয় তাহলে ইউটিউব আপনার চ্যানেলের রিকমেন্ডেশনটি নামিয়ে দেবে। অর্থাৎ ২০১২ সালের পরে যখন থেকে ইউটিউব রিকমেন্ডেশনে ওয়াচ টাইম প্রাধান্য পেলো তখন থেকে কিন্তু ইউটিউব এর প্লাটফর্মে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলে দাঁড়ালো ভিডিও কোয়ালিটি। 

অর্থাৎ যেখানে 2011 সালের আগে থামনেল অথবা ক্লিকের প্যারোডি ছিল সেখানে এখন সবথেকে প্যারোডি পাচ্ছে শুধুমাত্র ভিডিও কোয়ালিটি এবং রিসেন্টলি ইউটিউব এর কাছে সবথেকে ভ্যালুয়েবল যে বিষয়টি হচ্ছে সেটি হচ্ছে দর্শকদের সেটিসফেকশন। ইউটিউব কখনো আপনার ভিডিওকে দর্শকের কাছে তুলে ধরতে হবে সেই বিষয়ে রিকমেন্ড করে না। 

অ্যাকচুয়ালি আপনার ভিডিও রিকমেন্ডেশনে যায়, দর্শকদের প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে। যদি দর্শকদের ডিমান্ডের প্রয়োজন না পড়ে তাহলে আপনার ভিডিও কখনোই ইউটিউব রিকমেন্ডেশন এ যাবে না। দর্শকদের ডিমান্ড রয়েছে বলেই আপনার ভিডিওটি রিকমেন্ডেশনে যাচ্ছে। 

অর্থাৎ আলটিমেটলি একটি চ্যানেল সামনের দিকে কতটুকু এগিয়ে যাবে সেটি নির্ভর করে দর্শকদের উপরে বা দর্শকদের স্যাটিসফেকশন এর উপরে। আর এই দর্শকদের স্যাটিসফেকশন লেভেল কতটা রয়েছে সেই বিষয়টি ক্যালকুলেশন করতে গেলে একজন দর্শক বিন্দু ভিডিওটি কত সময় দেখছেন তার উপর নির্ভর করে। 

যদি দর্শক বন্ধু আমার ভিডিওটি ম্যাক্সিমাম টাইম দেখেন তাহলে ম্যাক্সিমাম ওয়াচ-টাইম জেনারেট হবে। বেশি ওয়াচ-টাইম মাণে বেশি স্যাটিসফেকশন এবং কম ওয়াচ-টাইম মানে কম স্যাটিসফেকশন। আর এই সমস্ত ক্লাইটোরিস গুলোকে মেনটেন করে দর্শকদের সামনে যদি আপনার ভিডিও পৌঁছেও যায় তাহলে তার পরবর্তী পর্যায়ে আপনাকে ফেস করতে হবে কম্পিটিশন লেভেল। 

বন্ধুরা 2021 এর শেষের দিকে আমরা দাঁড়িয়ে রয়েছি 2022 এ আগামী দিনে আরও বেশি কম্পিটিশন লেভেল হাই হবে আরো নতুন ক্রিয়েটর আসবেন। পুরনো ক্রিয়েটরদের ভিডিওর মধ্যে আরও বেশি ওয়াচ-টাইম জেনারেট হবে। সার্বিকভাবে এই পেজের মধ্যে আপনার ভিডিও আরো বেশি কম্পিটিশনের মুখোমুখিতে পড়বে। 

আর সেই জন্য 2022 সে যদি আপনি এগিয়ে যেতে চান, যদি আপনি সাকসেসফুল ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে, আপনি কোন বিষয়ের উপরে কোন নিশের উপরে চ্যানেল তৈরি করছেন এবং সেই নিশে কারা অলরেডি স্যাবলিস্ট রয়েছেন। 

অর্থাৎ কোন কোন ভিডিওগুলো এই মুহুর্তে ভালো পারফ্রর্ম করছে, সেই সমস্ত ভিডিও গুলির লেনথ্ কতটুকু রয়েছে এবং তারা কত দৈর্ঘের ভিডিও তৈরি করেছেন। আপনি যে নিশ নিয়ে কাজ করছেন সেই নিশে একটা জেনারেল ট্রেড রয়েছে লেনথ্ এর দিক থেকে। আপনাকে এভারেস্ট সেই সময়ের জন্য ভিডিওর লেনথ্ কে মেনটেন করে ভিডিও তৈরি করতে হবে। 

তাহলেই আপনার ভিডিওর মধ্যে আপনি ম্যাক্সিমাম ওয়াচ টাইম পেতে পারেন। আর শুধুমাত্র লেনথ্ মেন্টেন করলেই হবে না, তার সাথে সাথে আপনার ভিডিওটিকে এন্টারটেইনিং করতে হবে আপনার কম্পিটিটরদের সাপেক্ষে। অর্থাৎ আপনার কম্পিটিটরদের ভিডিও দেখে দর্শক যতটা 'satisfied' হয় তার থেকে যেন আপনার ভিডিওটি দেখে দর্শক বেশি 'satisfied' হয়। 

আর যদি এভাবেই ভিডিও তৈরি করা সম্ভব হয় তাহলে আপনার কম্পিটিটরদের সাপেক্ষে আপনার ভিডিও সবথেকে বেশি এগিয়ে থাকবে। আর তাহলে আপনার ভিডিওর রেকমেন্ডেশনও কিন্তু অনেক বেশি বাড়বে। আর ন্যাচারেলি আপনার একটি ভিডিওর মাধ্যমে আপনার সামগ্রিক চ্যানেলটিও কিন্তু প্রচুর সংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছে যেতে পারে। 

যার ফলে আপনার যে ভিডিওতে এতদিন ভিউজ হয়নি সেই ভিডিওর মধ্যেও কিন্তু মিলিওন মিলিওন ভিউজ জেনারেট হয়ে যেতে পারে। আর এভাবেই একটি চ্যানেল আলটিমেটলি এই পেজে সাকসেসফুল একটি চ্যানেলে পরিণত হতে পারে।

ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস | Youtube Income Tricks High CPC | Ibrahim Blog

ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস | Youtube Income Tricks High CPC


কোন টপিকে কাজ করলে ইউটিউব থেকে বেশি আয় করা যায়?


আপনি যদি ইউটিউব থেকে শুধুমাত্র টাকা ইনকাম করার জন্য ইউটিউবিং করতে চান, তাহলে বাংলা কনটেন্ট ও হিন্দি কনটেন্ট অর্থাৎ এক কথায় বলতে গেলে আমাদের এশিয়া মহাদেশে যেসব দেশগুলো রয়েছে, এই সমস্ত দেশ গুলোকে টার্গেট করে কোনো রকম কনটেন্ট তৈরি করবেন না। 

কেননা এই এশিয়া মহাদেশ গুলোর যেসব কোম্পানিগুলো রয়েছে সেইসব কোম্পানিতে এরা তাদের অ্যাডের পেছনে অল্প টাকা ব্যয় করে। যার কারণে এসব অ্যাডের সি.পি.সি. এবং আর.পি.এম. রেট খুবই কম হয়, আর এই জন্যই আমাদের ইনকামও কম হয়ে থাকে।

আপনারা যদি ইউটিউব থেকে বেশি টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে আপনাকে আপনার অডিয়েন্স সিলেক্ট করতে হবে ইউরোপ, আমেরিকার মতো দেশগুলো কে টার্গেট করে। অর্থাৎ আপনাকে কনটেন্ট বানাতে হবে ইংরেজিতে। কেননা ইংরেজি কনটেন্টের অডিয়েন্স সারা বিশ্বে রয়েছে।

  • যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo?


আবার একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনাকে আমি ইংরেজিতে কনটেন্ট তৈরী করতে বলেছি, এর মানে এই নয় যে, শুধু ইংরেজিতেই কনটেন্ট বানাবেন। আপনাকে  শুধু ইংরেজিতে কনটেন্ট তৈরি করলে হবে না, আপনাকে একটি সঠিক নিশ বা টপিকের উপর ভিত্তি করে আপনার কনটেন্ট গুলো তৈরি করতে হবে, যাতে আপনার অডিয়েন্স আপনার ভিডিও গুলো দেখতে পছন্দ করে। 

আপনি যদি কোনো টপিক খুঁজে না পান তাহলে, আপনি ইন্টারনেটে এই বিষয়ের উপর রিচার্জ করে আপনার যে টপিকটি পছন্দ হয়, আপনি সেই টপিকটি নিয়ে কাজ করতে পারেন।

  • ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ | Youtube Video Viral Na Howar Karon


আবার নিশ বা টপিক সিলেক্ট করার সময় যে বিষয়টি আপনার মাথায় রাখতে হবে সেটি হচ্ছে, আপনি এমন একটি নিশ বা টপিক সিলেক্ট করবেন, যে নিশ এর উপরে আপনি শুধু এডসেন্স থেকে নয়, এডসেন্স এর পাশাপাশি আপনি অ্যাফিলিয়েট অথবা বিভিন্ন প্রোডাক্ট এসপন্সর নিয়ে ইনকাম করতে পারেন। সেই বিষয়ের উপরে আপনাকে নিস বা টপিক সিলেক্ট করতে হবে।

নিশ নির্বাচন করার সময় আপনাকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যে, আপনি যেই নিশ নিয়ে কাজ করবেন সেই নিশ টি ভবিষ্যতে থাকবে কিনা? সেটা আপনাকে অবশ্যই যাচাই করে জানতে হবে। কেননা আপনি যে বিষয়ের উপরে কনটেন্ট তৈরি করবেন সেটির ডিমান্ড যদি এক বছর কিংবা দুই বছর পরে কমে যায় তাহলে, আপনার এই ইনকামও শুধু এক বছর বা দুই বছর পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকবে। 

এরপর থেকে আপনি এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন না। কেননা এর ফলে আপনার চ্যানেল টি আস্তে আস্তে ডাউন হয়ে যাবে এবং আপনার ইনকামও বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ আপনার চ্যানেলে যদি ভিউজ না আসে তাহলে ইনকাম হওয়ার কোন প্রশ্নই আসে না। 

  • সকল মনিটাইজেশন সমস্যা ও এর সমাধান | Shokol Monitization Somosshar Somadhan


এই জন্য আপনি এমন একটি নিশ নির্বাচন করবেন, যে নিশটি ভবিষ্যতেও এর ডিমান্ড একই রকম থাকবে। হয়তোবা তার থেকে বেশিও থাকবে। সে রকম একটি নিশ আপনি নির্বাচন করবেন। তাহলে সেটা থেকে আপনি ভালো পরিমাণে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।

আপনি ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করতে চাইলে আমার কাছে প্রফিটেবল কিছু নিশের আইডিয়া রয়েছে, আপনারা এগুলো আরো ভালো করে রিচার্জ করে দেখতে পারেন। যদি ভালো লাগে এই বিষয়ের উপরে আপনারা নিশ নির্বাচন করে তারপরে আপনাদের ইউটিউবিং শুরু করতে পারেন।


লাভজনক কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিশ আইডিয়া।


  • প্রোডাক্ট রিভিউ।
  • টেকনোলজি।
  • গেমিং ভিডিও।
  • ইংলিশ ব্লগ।
  • হেলথ এন্ড বিউটি।
  • ফ্যাশন ডিজাইন।
  • ফুড গার্ডেন।
  • ট্রাভেলিং ব্লগ।
  • অ্যাফিলিয়েট।
  • অ্যানিম্যালস ভিডিও।

  • সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া | Best Bloging Tips in Bangla 2021


এই ধরনের নিশ গুলো থেকে অনেক ভালো পরিমাণে ইনকাম করা যায়। আপনারা চাইলে এখান থেকে যে কোন একটি নিশ এর উপরে কাজ শুরু করতে পারেন। উপরের যে কোন নিশ যদি আপনার বুঝতে সমস্যা হয়,  তাহলে সেই নিশের উপরে গুগলে সার্চ করে আপনি ভালো করে রিচার্জ করে জেনে নিন এবং আপনার ইউটিউবিং লাইফ শুরু করে দিন।

  • ব্লগে লেখালেখি করে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা আয় করা কি সম্ভব?

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo?


প্রথমে বলতে গেলে আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে এবং সেই চ্যানেলটিতে যদি অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভাল থাকে, তাহলে আপনার চ্যানেলের ইনকাম দেখতে হলে আপনাকে যে ইউটিউব এর নিজস্ব ক্রিয়েটর স্টুডিও নামে অ্যাপসটি রয়েছে সেই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি আপনার চ্যানেলের Daily, Weekly, Monthly, Yearly and Lifetime আর্নিং দেখতে পারবেন।

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

এখন আপনার আসল প্রশ্ন হচ্ছে আপনি অন্যের চ্যানেলের মান্থলি ইনকাম কিভাবে দেখবেন?


যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম দেখার জন্য অনেকগুলো ওয়েবসাইট রয়েছে, এর মধ্যে সবথেকে ভাল একটি ওয়েবসাইট হলো সোশ্যাল ব্লেড নামে একটি ওয়েবসাইট।

( socialblade.com ) 

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

এই ওয়েবসাইটটিতে যাওয়ার পরে আপনি যে ইউটিউব চ্যানেলের মান্থলি অথবা ইয়ারলি ইনকাম জানতে চাচ্ছেন সেই চ্যানেলের লিংকটি নিয়ে এসে এখানে পেস্ট করবেন। পেস্ট করলে আপনি সেই চ্যানেলের মান্থলি অথবা ইয়ারলি ইনকাম দেখতে পারবেন তবে একটি কথা হচ্ছে এখানে সবসময় একুরেট ইনকাম দেখায় না।

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

এই ওয়েবসাইটটির আরেকটি বিশেষত্ব হলো এখানে শুধু ইউটিউব চ্যানেল নয় বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া 

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

যেমনঃ YouTube, Twitch, Facebook, Instagram, Twitter, TikTok, Dailymotion, Odysee, Trovo, Mixer, DLive, StoryFire ইত্যাদি গুলোর মান্থলি এবং ইয়ারলি ইনকাম গুলো চেক করা যায়।

how to check monthly earning on any youtube channel?

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ | Youtube Video Viral Na Howar Karon

ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ



ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার একটা গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে, যেটা আমরা নতুন ইউটিউবাররা কিন্তু জানিনা। যেটা আজকে আপনাদেরকে একদম ক্লিয়ার করে দেবো তখন বুঝতে পারবেন যে, আপনার ভিডিওগুলো কেনো ভাইরাল হচ্ছে না। এতো ভিডিও আপলোড করতেছেন কিন্তু আপনার ভিডিওগুলো ভাইরাল হচ্ছে না, এর মূল কারণ হচ্ছে স্পামিং কিভাবে হয় কোন গুলা করার কারনে আপনি এই সমস্যায় পড়ে যাচ্ছেন। 

তার A টু Z আজকে ক্লিয়ার করে দেব। স্পামিং কথাটার সাথে আমরা অনেকেই মনে হয় পরিচিত কিন্তু স্পামিং আসলে কোন কোন ক্ষেত্রে হয় সেটা কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না। আপনাদেরকে বলি, প্রথমত চ্যানেল ডাউন হয় দ্বিতীয়ত কোন ওয়ার্নিং ছাড়াই আপনার চ্যানেল সাসপেন্ড হতে পারে। স্পামিং এমন একটা বিষয় ইসলামিক এর ক্ষেত্রে হতে পারে, দেখেন ভিডিও শেয়ারের ক্ষেত্রেও হতে পারে, আমি আপনাদেরকে ক্লিয়ার করে দেবো সবকিছু বলে দেবো। 

আজ সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ পরিচিত যেটা আমরা সাব টু সাব করতে বলি, এটা স্প্যামিংয়ের মধ্যেই পরে। এখন হচ্ছে কমেন্টে স্পামিং, আমরা জানি যে কমিউনিটি স্পামিং যেমন আপনি যদি একটা ছোট ইউটিউবার হন, সাধারণত একজনের কমেন্ট বক্সে গিয়ে যদি লেখেন আমার চ্যানেলটা ঘুরে আসুন, আমাকে সাবস্ক্রাইব করুন, সাবস্ক্রাইব বা কারো কমেন্ট বক্সে আমি লিংক শেয়ার করে দিলাম বা কারো কমেন্ট বক্সে চ্যানেলের লিংক দিলাম তাকে বললাম যে, ভাই আমার চ্যানেলটা দেখুন এবং সাবস্ক্রাইব করুন। 

যারা এই সমস্ত কমেন্ট করতেছেন এগুলা কিন্তু স্পামে পড়ে যাচ্ছেন আর এই কমিটির কারণে আপনার চ্যানেলটা দিনে দিনে ডাউন হয়ে যাচ্ছে। আপনি হয়তো জানেন কিনা আপনি যে কমেন্ট গুলো পড়তে ছেন সে কন্ট্রাক্টর যদি রিপোর্ট নাও করে। তারপরও স্পামিং কমেন্টগুলা অটোমেটিকেলি চলে যাচ্ছে ইউটিউবের ডাটাবেজে। এটা কিন্তু আসলে সত্য কথা আপনি যদি এই ধরনের কমেন্ট করেন, তারা আপনার কমেন্ট পড়ে চলে যাবে তারপর আপনার চ্যানেলের ইফেক্ট পড়বে অতিরিক্ত স্পাম করার কারণে এমনকি চ্যানেল সাসপেন্ড হয়ে যেতে পারে। 

তাহলে স্পামিং কমেন্টগুলো পড়ে আপনাদের কোন প্রয়োজন আছে, নেই যেহেতু আপনাদের চ্যানেল এর বেশিরভাগ ক্ষতি হয়ে থাকে। আজ পর্যন্ত কেউ স্পামিং করে তার চ্যানেলের কোন উন্নতি করতে পারে নাই। শেষে দেখা গেছে চ্যানেল টা চলে গেছে স্পামিং থেকে বিরত থাকুন। এখন আরেকটা বিষয় হচ্ছে শেয়ারিং। শেয়ারিং এর বিষয়টা যখন ভিডিওতে ভিউজ আসে না। তখন সিদ্ধান্ত নেন যে, বিভিন্ন জায়গায় ভিডিও শেয়ার করে প্রমোশন করবেন। 

আপনারা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে মেসেজ বক্সে আপনার ভিডিও লিংক হিউজ পরিমান শেয়ার করেন। এতে আপনি মনে করেন আপনার ভিডিও দ্রুত ভাইরাল হবে, কিন্তু আপনি যখন অতিরিক্ত মেসেজ দিতে থাকেন তখন সেটাই স্পামিং, অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না। অতিরিক্ত সব সময়ের জন্য চ্যানেলের ইফেক্ট পরতে পারে। তাই আপনারা একটা লিমিট রাখুন শেয়ারও করা যাবে। যাবে না তা বলছি না, শেয়ার অপশন দিয়েছে শেয়ার করা যাবে। 

কিন্তু লিমিট রেখে শেয়ার করতে হবে, লিমিটের বাইরে গেলে আপনার চ্যানেলটা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আপনি যদি নিয়ম মাফিক কন্টিনিউ কাজ করেন ভিডিও আপলোড করেন, তাহলে ২০২১ সালে এসেতো অনেকে ইউটিউবার হতে পারে। তাহলে আপনি কেন পারবেন না? অবশ্যই পারবেন। সামনে আসছে ২০২২ সাল অবশ্য ভালোমতো যদি কাজ করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও ইউটিউবার হতে পারবেন। স্পামিং থেকে বিরত থাকুন আপনার চ্যানেল অবশ্যই র‌্যাংক করবে। 

আমি আশা করি বোঝাতে পেরেছে স্প্যামিংয়ের কারণে আপনার চ্যানেল গ্রো হচ্ছে না। ভাইরাল করছেন আপনারা, স্পামিং বেশি হয়ে গেলে কিন্তু চ্যানেল সাসপেন্ড হতে পারে। আশা করি আপনি সম্পূর্ণ বুঝতে পেরেছেন।
সকল মনিটাইজেশন সমস্যা ও এর সমাধান | Shokol Monitization Somossha O Er Somadhan

সকল মনিটাইজেশন সমস্যা ও এর সমাধান


আজকের এই পোস্ট টি তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, যারা ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে চান এবং অনেকদিন ধরে ইউটিউবে টিকে থাকতে চান। কারণ আজকে আমরা কথা বলব ইউটিউব এর মনিটাইজেশন সমস্যা নিয়ে। 

আজকে আমরা আপনাদেরকে সকল মনিটাইজেশন সমস্যার সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব। ইউটিউবের মনিটাইজেশন যেটা অনেক বেশি ইম্পর্টেন্ট, প্রায় 99% ইউটিউবার ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য ইউটিউবে আসে। 

আপনি ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে চাইলে আপনার চ্যানেলে অবশ্যই মনিটাইজেশন চালু থাকতে হবে, না হলে আপনি ইনকাম করতে পারবেন না। 

মনিটাইজেশন ছাড়াও আরও অনেক ভাবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায় কিন্তু এটাই প্রথম যারা ইউটিউবে একদম নতুন আসে তাদের জন্য মনিটাইজেশন চালু করে ইনকাম করাই হচ্ছে প্রথম চ্যালেঞ্জ। 

মনিটাইজেশনে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে, আপনার চ্যানেলের যদি মনিটাইজেশন চালু হয়েও থাকে তবে সেটাও ডিজেবল হতে পারে এই সমস্যা গুলোর কারণে। 

যেমনঃ Re-use Content, Repetitious Content, Miss Leading Meta-Data, Violence, Sexual Content.


Recently একটা সমস্যা বেশি হচ্ছে, সেটা হলো "Currently ineligible for monetization" অর্থাৎ মনিটাইজেশন জন্য আপনি এপ্লাই করলেন কিন্তু ইউটিউব আপনার মনিটাইজেশন রিজেক্ট করে দিল এবং আপনাকে নোটিশ করে দিল যে আপনার চ্যানেল টি মনিটাইজেশনের জন্য এলিজেবল নয়। 

এদিকে কিন্তু ইউটিউব এর শর্ত অনুযায়ী আপনার চ্যানেলে 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইমও আছে। তবুও ইউটিউব এই ধরনের নোটিশ গুলো দিচ্ছে। 

এটা আসলে কেন দিচ্ছে ইউটিউবে মনিটাইজেশন নিয়ে যত ধরনের সমস্যা আছে আজকে সকল সমস্যার সমাধান এই ব্লগ পোস্টটির মাধ্যমে দিয়ে দিবো। পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি অবস্যই সম্পূর্ণ বিষয়বস্তু ভালভাবে বুঝতে পারবেন। 

আজকের পোস্টটি একটু বড় হতে পারে কিন্তু আপনি মনোযোগ সহকারে পড়ুন, নয়তো বা এমনও হতে পারে আপনি মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করলেন ইউটিউব কোন একটা কারণের জন্য আপনার অ্যাপ্লিকেশনটি রিজেক্ট করে দিল, হতে পারে সেটা মিস লিডিং মেটা-ডেটার কারণে। 

আপনি পরবর্তীতে এটি সমাধান করে আবার একমাস পরে রি-এপ্লাই করলেন কিন্তু দেখা গেল আবার ইউটিউব কোন একটা কারণে রিজেক্ট করে দিল। 

হতে পারে সেটা রি-ইউজ কনটেন্ট বা হতে পারে এটা Sexual কনটেন্ট বা হতে পারে এটা Violence কনটেন্ট। একটা চ্যানেলে হয়তো অনেক টাইপের সমস্যা থাকতে পারে, ইউটিউবে প্রথমবার যখন আপনি মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করবেন, 

তখন যদি ইউটিউব রিজেক্ট করে দেয় পরবর্তীতে এপ্লাই করার আগে আপনার চ্যানেলের যেকোনো ধরনের সমস্যা আপনি একবারেই এটি সমাধান করতে হবে। 

ইউটিউব আপনাকে একসাথে বলবে না যে আপনার চ্যানেলে কি কি সমস্যা আছে আপনাকে ইউটিউব প্রতিবারে শুধু একটা সমস্যাই দেখাবে। 

আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না যে ইউটিউবে দুই বারের বেশি মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করা যায় না পরবর্তীতে দুইবারের বেশি এপ্লাই করলে আপনাকে রিজেক্ট করে দেওয়া হবে। 

যদিও আপনার চ্যানেলটি পরিপূর্ণও থাকে, ইউটিউব তারপরও রিজেক্ট করে দেবে। তাই এই সমস্যাগুলো এটাতে আপনি পুরো ব্লগটি ভালো ভাবে বুঝে শুনে পড়ুন।


১। Reused কনটেন্ট

রিইউজ কনটেন্ট মানে কি? আপনি যখন অন্যদের কনটেন্ট বেশি বেশি ব্যবহার করবেন, সেটা হতে পারে কোন ভাইরাল ভিডিও কিংবা অন্য কোন চ্যানেলের ভিডিও আপনার চ্যানেলে বেশি বেশি ব্যবহার করেন, তখন আপনার এই সমস্যাটি হতে পারে। 

যদিও অন্যের ভিডিও ব্যবহার করা যায় তবে এখানে কিছু ব্যবহারের পলিসি আছে। যেমন ফেয়ার ইউজ পলিসি আছে তেমন Reused কনটেন্ট পলিসিও রয়েছে। 

তবে আপনাদেরকে বলবো অন্যের ভিডিও আপনারা ইউজ করবেন না অন্যের ভিডিও ইউজ করা থেকে আপনার যতটুকু সম্ভব বিরত থাকবেন।  

যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে অন্যের ভিডিও ইউজ করার খুব দরকার পড়ে তখন আপনারা ইউজ করবেন তবে ইউজ করার যে পলিসি আছে সেই পলিসি মতে আপনারা আপনাদের ভিডিওতে ইউজ করবেন।

এখন মূল কথা হলো আপনার যদি এই re-use কন্টেনের জন্য ইউটিউব আপনার মনিটাইজেশন রিজেক্ট করে দেয়, তাহলে আপনি কিভাবে এই সমস্যাটি ঠিক করে আবার মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করবেন। 

এ জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার চ্যানেলে গিয়ে আপনার চ্যানেলে যে ভিডিওতে আপনি অন্যের ভিডিও বেশি ইউজ করেছেন, সেগুলো বাছাই করে ডিলেট করে দেন, এটাই আপনার জন্য ভালো হবে নতুন করে মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য।


২। Repetitious কনটেন্ট

Repetitious কনটেন্ট হলো আপনি যখন আপনার নিজের কন্টেন্ট আপনার চ্যানেলে বারবার ব্যবহার করবেন এটাকে Repetitious কনটেন্ট বলা হয়। 

আপনি দেখলেন যে আপনার কোন একটা ভিডিওতে প্রচুর পরিমাণে ভিউজ আসতেছে, আপনি সেই জন্য সেই ভিডিওটি আপনার চ্যানেলে বারবার আপলোড করতেছেন অধিক ভিউজ পাওয়ার জন্য। এটি মোটেও করা যাবে না। 

এরকম যদি করে থাকেন তাহলে আপনি Repetitious কনটেন্ট এর অন্তর্ভূক্ত হয়ে গেছেন। 

তবে অনেকের মনে চিন্তা আসতে পারে আপনারা যে আপনাদের প্রতিটা ভিডিওতে ইনট্রো এবং আউটট্রো ব্যবহার করেন সেগুলোর জন্য কি Repetitious কনটেন্ট সমস্যাটি হবে?

না এর জন্য কোন Repetitious কনটেন্ট সমস্যা হবে না। কারণ ইউটিউব পলিসিতে ইউটিউব নিজেই বলে দিয়েছে আপনারা ইন্ট্রো বা আউটট্রো আপনাদের প্রতিটা ভিডিওতে ইউজ করলেও Repetitious কনটেন্ট সমস্যাটি হবে না। 

কারণ এটি ইউটিউব পলিসিতে পড়ে না। এখন আপনি কীভাবে এই Repetitious কনটেন্ট গুলো আপনার চ্যানেল থেকে মুছে ফেলবেন? 

এজন্য আপনার চ্যানেলের সেই অতিরিক্ত ভিডিওগুলো আপনার চ্যানেল থেকে ডিলেট করে দিন। এতে আপনার এই সমস্যাটি একেবারে চলে যাবে।


৩। Sexual কনটেন্ট

এটা সম্পর্কে আপনাকে বেশি কিছু বোঝাতে হবে না আশা করি এর নাম শুনেই এর সম্পর্কে আপনি বুঝতে পেরেছেন। 

আপনি যদি আপনার কোন ভিডিওতে সেক্সুয়াল কিছু ইউজ করেন বা আপনার ভিডিওর থামভনেইলেও ইউজ করেন বা যদি আপনার টাইটেলও যদি সেক্সুয়াল কথা থাকে বা ভিডিওর ডেসক্রিপশনেও এই সেক্সুয়াল কথাটি উল্লেখ থাকে তাহলে এই সমস্যাটি হতে পারে।

তাই আপনি সেক্সুয়াল রিলেটেড যেকোনো বিষয় এড়িয়ে যান, এটি আপনার চ্যানেলের জন্য এবং আপনার জন্য ভালো হবে। 

আপনি যদি অলরেডি আপনার চ্যানেলে এই সেক্সুয়াল রিলেটেড ভিডিও ইউজ করে থাকেন তাহলে আপনি মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য সেক্সুয়াল রিলেটেড যেসব ভিডিও আপনার চ্যানেলে রয়েছে সবগুলো আপনার চ্যানেল থেকে রিমুভ করে ফেলুন।


৪। Violence কনটেন্ট

Violence কনটেন্ট কি? এটা আমরা অনেকেই বুঝি না। Violence কনটেন্ট হলো আমাদের চোখে অনেক ভিডিও আছে যেগুলো আমাদের চোখে মনে হয় এগুলো লীগেল বা জেনুইন ভিডিও কিন্তু আসলে এগুলো লীগেল জেনুইন ভিডিও না। 

কিন্তু আপনি কিভাবে বুঝবেন আপনার চ্যানেলে Violence কনটেন্ট আছে। 

এটা একেবারেই সহজ, এক কথায় আপনি যদি আপনার ভিডিওর মধ্যে কোথাও রক্ত জনিত বা কাউকে জবাই করা বা কাউকে মারধর করে রক্ত বের করা এধরনের ভিডিও যদি আপলোড করে থাকেন তাহলে সেসব ভিডিওতে Violence সমস্যাটি হতে পারে। 

তাই আপনি এই ধরনের ভিডিও আপলোড দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন বা আপনার ভিডিওর যেসব স্থানে রক্ত জনিত কারণ দেখা যাবে, সেখানে আপনার ভিডিওতে ব্লার দেওয়ার চেষ্টা করবেন যেন রক্ত জনিত বা ইলিগাল কিছু না দেখা যায়। 

আপনি যদি অলরেডি এরকম ভিডিও আপনার চ্যানেলে আপলোড করে থাকেন তাহলে সেসব ভিডিও গুলো মুছে ফেলুন।


৫। Misleading Meta-Data

Misleading Meta-Data কি? এটি হচ্ছে আপনার ভিডিওর সাথে আপনার টাইটেল, থামনেইল, আপনার ডিসক্রিপশন এবং আপনার ট্যাগ এর সাথে যদি কোন মিল না থাকে তাহলে এই সমস্যাটি হতে পারে। 

তাই আপনি সব সময় খেয়াল রাখবেন, আপনার ভিডিওর সাথে যেন আপনার ভিডিও টাইটেল ডেসস্ক্রিপশন, থামনেল এবং ট্যাগগুলো যেন আপনার ভিডিওর সাথে মিল থাকে।

তাহলে আর আপনার Misleading Meta-Data সমস্যাটি হবে না। তবে এর জন্য আপনার ভিডিও ডিলিট করার কোন দরকার নেই। 

আপনার ভিডিওতে আপনি যেই টপিক নিয়ে কাজ করেছেন আপনার থামনেল এবং টাইটেল ডেসক্রিপশন এবং ট্যাগেও সেই টপিকের সাথে মিল রেখে এগুলো ঠিক করে নিন। তাহলে আর আপনার এ সমস্যাটি হবে না।


৬। Currently Ineligible For Monetization

Currently Ineligible For Monetization কি? ইউটিউবে মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করার পরে এখন প্রায়ই এই সমস্যাটি সবারই হয়ে থাকে। 

ইউটিউব থেকে এরকম একটি ম্যাসেজ আসে Currently Ineligible For Monetization আপনি এখন বুঝতে পারতাছেন না যে আপনি কি করবেন! 

উপরের যে কয়টি সমস্যার কথা বলেছি ইউটিউব সেই সমস্যা গুলোর কথা নিজেই বলে দেয় কিন্তু এখানে ইউটিউব কিছুই বলেনি এজন্য আপনি কি করবেন? 

আপনি কিভাবে বুঝবেন যে আপনার চ্যানেলের মনিটাইজেশন কেন ইউটিউব অন করছে না। এর জন্য প্রধান কারণ হচ্ছে নিজের ভিডিও নিজে দেখা বা আপনার একই মোবাইলে কয়েকটি জিমেইল ক্রিয়েট করে সেই জিমেইল থেকে ভিডিও গুলো একটার পর একটা দেখা বা বারবার দেখা। 

আপনি যদি আপনার চ্যানেলে এরকম কিছু করে থাকেন তাহলে এই সমস্যাটি আপনারও আসবে বা অলরেডি আসছে। আবার অনেকেই আছেন ওয়াচ টাইম এবং সাবস্ক্রাইব ভিউজ এগুলো টাকা দিয়ে কিনে তারপরে তাদের চ্যানেলটি গ্রো করে। 

কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় যা তাদের চ্যানেলটি ডাউন হয়ে গেছে। এই জন্য কিন্তু ইউটিউবে মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করার পরে আপনাকে ইউটিউব থেকে এরকম একটি নোটিশ পাঠাবে। তাই আপনি এই ধরনের কাজ থেকে একেবারে বিরত থাকবেন।

এখন মূল কথা হচ্ছে আপনি যদি অলরেডি এটি করে থাকেন,  তাহলে এটি আপনি এখন কিভাবে ঠিক করবেন! আপনি কি আপনার সেই সমস্ত ভিডিও গুলো ডিলিট করবেন? 

একদমই না আপনার চ্যানেলের কোন ভিডিও আপনার ডিলিট করার কোন প্রয়োজন নেই। আপনি ডেক্সটপ থেকে আপনার চ্যানেলের ইউটিউব স্টুডিওতে যাবেন, এরপরে মনিটাইজেশন অপশনটিতে ঢুকবেন, 

সেখানে গিয়ে দেখবেন আপনার টোটাল কত ঘন্টা ওয়াচ টাইম হয়েছে, সেখানে যদি দেখেন আপনার সর্বমোট ওয়াচ টাইম 500 ঘন্টা, তাহলে আপনার চ্যানেলের যখন ওয়াচ-টাইম 4500 ঘন্টা হবে তখন আপনি মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করবেন। 

কারণ আপনি যদি 4000 ঘন্টা থাকাকালীন মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করেন তাহলেই ইউটিউব ধরে নেবে আপনি ইলিগ্যাল ভাবে ওয়াচ-টাইম নিয়ে এসেছেন এ জন্য আপনি ইলিগ্যাল 500 ঘন্টা বাদ দিয়ে যখন আপনার চ্যানেলের সাড়ে চার হাজার ঘন্টা ওয়াচ-টাইম হবে, 

আপনি তখন বা তারপরে মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করবেন এতে আপনার মনিটাইজেশন পাওয়ার সম্ভাবনা 99.9 %


আমরা আশা করি আমাদের এই উপরের সবগুলো ফলো করলে আপনার আর মনিটাইজেশনের জন্য কোন প্রকার ঝামেলা পোহাতে হবে না। 

আমাদের এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন আর এই পোষ্টটি আপনার কতটুকু হেল্প ফুল হয়েছে সেটি জানাতেও একদমি ভুলবেন না। 

সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি, সবাই ভাল এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ! 
Older Posts Home
আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কিভাবে দ্রুত গ্রো করবেন? How To Grow Your Youtube Channel? Ibrahim Blog

আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কিভাবে দ্রুত গ্রো করবেন?


আমরা এমন একটি সময় দাঁড়িয়ে রয়েছি ইউটিউবে। এই সময়ে প্রচুর পরিমাণে ক্রিয়েটর এবং প্রচুর পরিমাণে ভিডিও অলরেডি ইউটিউবের কাছে রয়েছে। এই সময়ে আপনি যেকোন বিষয়ে ভিডিও তৈরী করতে যান না কেন প্রচুর কম্পেটিশন এর মুখোমুখি হতে হবে। এটাকে মেনে নিয়েই কিন্তু আপনাকে ইউটিউবে আসতে হবে। 

আর এর সঙ্গে ইউটিউব এ্যালগরিদম কিভাবে দর্শককে নির্বাচন করে, দ্বিতীয়তঃ কিভাবে ভিডিও সিলেকশন করে। যদি আপনি ইউটিউব এর বেসিক টেকনিকেল বিষয়গুলো সম্পর্কে একটু আইডিয়া জেনারেট করতে পারেন, তাহলে ডেফিনেটলি আপনার চ্যানেলের গ্রোথরেন্জ অনেক বেশি ইনক্রিস হতে পারে। 

এক্ষেত্রে আমাদের জানা দরকার ইউটিউব কিভাবে একজন দর্শককে সিলেক্ট করে থাকে? বন্ধুরা ইউটিউব অ্যালগোরিদমে যে দর্শকদের সিলেক্ট করার পদ্ধতি রয়েছে সে ক্ষেত্রে চারটি টুলস্ রয়েছে। এই চারটি টুলস্ এর মধ্যে,,,

  • নাম্বার ওয়ান হচ্ছে, একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের বিষয়ে ইউটিউবে সার্চ করছেন? 
  • দ্বিতীয়ত তিনি কোন ধরনের ভিডিও ইউটিউবে দেখছেন? 
  • তৃতীয়তঃ গুগোল একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের অ্যাক্টিভিটি দেখাচ্ছে? 
  • এবং ফাইনালে একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের ফিডব্যাক গুগলকে অথবা ইউটিউব কে দিচ্ছে? 

এই চারটি ফ্যাক্টের উপর নির্ভর করে ইউটিউব অ্যালগরিদম ডিসাইড করে যে কোন দর্শক কোন ধরনের ভিডিও দেখতে পারেন। এবার আসা যাক ভিডিও সিলেকশন। ইউটিউব কোন ধরনের ভিডিও কোন ধরনের দর্শক দেখতে পছন্দ করেন ভিডিও সিলেকশনের যে টেকনোলজি রয়েছে সেটা জানলে আপনিও বুঝতে পারবেন আপনার ভিডিওকে ইউটিউব কোথায় রেংকিং করতে পারে এবং কোথায় সাজেস্ট করতে পারে। 

বন্ধুরা ইউটিউবে যে ভিডিও সিলেকশন টেকনিক রয়েছে এক্ষে ইউটিউব বিভিন্ন সময়ে তার স্ট্যাটিজিকে পরিবর্তন করেছে। ইউটিউবে ২০০৫ থেকে ২০১১ পর্যন্ত এই পেজের মধ্যে ইউটিউব এর কাছে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়গুলো রয়েছে সেটা হলো, দর্শকরা ইউটিউবের ভিডিওর মধ্যে কতবার ক্লিক করছেন সেই বিষয়টি। 

শুধুমাত্র আপনার ভিডিওর সামনে এলে দর্শকরা কতবার ক্লিক করছেন তার উপর নির্ভর করে ইউটিউব ভিডিও রিকমেন্ডেশনকে বেশি বা কম করত। কিন্তু এই স্ট্রাটেজির একটা সমস্যা ছিলো, এই স্ট্র্যাটেজির সবথেকে বড় সমস্যা হচ্ছে খুব খারাপ ভিডিওতে যদি একটা ভালো থামনেইল তৈরি করা যেতো তাহলে ইউটিউবে অ্যালগরিদম সেই ভিডিওর রিকমেন্ডেশনকে হাই করে দিতো। 

যার ফলে খুব ভালো ভিডিও গুলো একদম নিচে পড়ে থাকতো। আর এর কারনে ইউটিউব এর ওভারঅল যে কোয়ালিটি এডুকেশনাল ভ্যালু বলেন কিংবা ইন্টারটেইনমেন্ট ভ্যালু বলেন, এই ভ্যালু কিন্তু ঠিকঠাক মতো ইউটিউব দর্শকদের কাছে তুলে ধরতে পারছিল না যার ফলে দর্শক কিন্তু এই প্লাটফর্মে তেমন ভাবে আসতেও চাইছিলো না।

আর সেজন্যই ইউটিউব ২০১১ সালের পর থেকে তাদের স্ট্রাটেজিকে পরিবর্তন করে এবং 2012 সালে দেখতে পেয়েছি যে ইউটিউবে ওয়াচ-টাইম একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হয়ে উঠলো। অর্থাৎ শুধুমাত্র ক্লিক নয় অথবা আপনার থামনেইলও ভালো হলে হবেনা, সেই সাথে আপনার ভিডিও টাও ভালো হতে হবে। যদি আপনার ভিডিওটি ভালো না হয় তাহলে ন্যাচারেলি আপনার দর্শক আপনার ভিডিওতে ক্লিক করে পরবর্তীতে বের হয়ে চলে আসবে। 

আর এর ফলে আপনার ভিডিওর মধ্যে কোন প্রকার ওয়াচ-টাইম যোগ হবে না। ন্যাচারালি আপনার ভিডিওর মধ্যে যদি ওয়াচ টাইম না হয় তাহলে ইউটিউব আপনার চ্যানেলের রিকমেন্ডেশনটি নামিয়ে দেবে। অর্থাৎ ২০১২ সালের পরে যখন থেকে ইউটিউব রিকমেন্ডেশনে ওয়াচ টাইম প্রাধান্য পেলো তখন থেকে কিন্তু ইউটিউব এর প্লাটফর্মে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলে দাঁড়ালো ভিডিও কোয়ালিটি। 

অর্থাৎ যেখানে 2011 সালের আগে থামনেল অথবা ক্লিকের প্যারোডি ছিল সেখানে এখন সবথেকে প্যারোডি পাচ্ছে শুধুমাত্র ভিডিও কোয়ালিটি এবং রিসেন্টলি ইউটিউব এর কাছে সবথেকে ভ্যালুয়েবল যে বিষয়টি হচ্ছে সেটি হচ্ছে দর্শকদের সেটিসফেকশন। ইউটিউব কখনো আপনার ভিডিওকে দর্শকের কাছে তুলে ধরতে হবে সেই বিষয়ে রিকমেন্ড করে না। 

অ্যাকচুয়ালি আপনার ভিডিও রিকমেন্ডেশনে যায়, দর্শকদের প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে। যদি দর্শকদের ডিমান্ডের প্রয়োজন না পড়ে তাহলে আপনার ভিডিও কখনোই ইউটিউব রিকমেন্ডেশন এ যাবে না। দর্শকদের ডিমান্ড রয়েছে বলেই আপনার ভিডিওটি রিকমেন্ডেশনে যাচ্ছে। 

অর্থাৎ আলটিমেটলি একটি চ্যানেল সামনের দিকে কতটুকু এগিয়ে যাবে সেটি নির্ভর করে দর্শকদের উপরে বা দর্শকদের স্যাটিসফেকশন এর উপরে। আর এই দর্শকদের স্যাটিসফেকশন লেভেল কতটা রয়েছে সেই বিষয়টি ক্যালকুলেশন করতে গেলে একজন দর্শক বিন্দু ভিডিওটি কত সময় দেখছেন তার উপর নির্ভর করে। 

যদি দর্শক বন্ধু আমার ভিডিওটি ম্যাক্সিমাম টাইম দেখেন তাহলে ম্যাক্সিমাম ওয়াচ-টাইম জেনারেট হবে। বেশি ওয়াচ-টাইম মাণে বেশি স্যাটিসফেকশন এবং কম ওয়াচ-টাইম মানে কম স্যাটিসফেকশন। আর এই সমস্ত ক্লাইটোরিস গুলোকে মেনটেন করে দর্শকদের সামনে যদি আপনার ভিডিও পৌঁছেও যায় তাহলে তার পরবর্তী পর্যায়ে আপনাকে ফেস করতে হবে কম্পিটিশন লেভেল। 

বন্ধুরা 2021 এর শেষের দিকে আমরা দাঁড়িয়ে রয়েছি 2022 এ আগামী দিনে আরও বেশি কম্পিটিশন লেভেল হাই হবে আরো নতুন ক্রিয়েটর আসবেন। পুরনো ক্রিয়েটরদের ভিডিওর মধ্যে আরও বেশি ওয়াচ-টাইম জেনারেট হবে। সার্বিকভাবে এই পেজের মধ্যে আপনার ভিডিও আরো বেশি কম্পিটিশনের মুখোমুখিতে পড়বে। 

আর সেই জন্য 2022 সে যদি আপনি এগিয়ে যেতে চান, যদি আপনি সাকসেসফুল ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে, আপনি কোন বিষয়ের উপরে কোন নিশের উপরে চ্যানেল তৈরি করছেন এবং সেই নিশে কারা অলরেডি স্যাবলিস্ট রয়েছেন। 

অর্থাৎ কোন কোন ভিডিওগুলো এই মুহুর্তে ভালো পারফ্রর্ম করছে, সেই সমস্ত ভিডিও গুলির লেনথ্ কতটুকু রয়েছে এবং তারা কত দৈর্ঘের ভিডিও তৈরি করেছেন। আপনি যে নিশ নিয়ে কাজ করছেন সেই নিশে একটা জেনারেল ট্রেড রয়েছে লেনথ্ এর দিক থেকে। আপনাকে এভারেস্ট সেই সময়ের জন্য ভিডিওর লেনথ্ কে মেনটেন করে ভিডিও তৈরি করতে হবে। 

তাহলেই আপনার ভিডিওর মধ্যে আপনি ম্যাক্সিমাম ওয়াচ টাইম পেতে পারেন। আর শুধুমাত্র লেনথ্ মেন্টেন করলেই হবে না, তার সাথে সাথে আপনার ভিডিওটিকে এন্টারটেইনিং করতে হবে আপনার কম্পিটিটরদের সাপেক্ষে। অর্থাৎ আপনার কম্পিটিটরদের ভিডিও দেখে দর্শক যতটা 'satisfied' হয় তার থেকে যেন আপনার ভিডিওটি দেখে দর্শক বেশি 'satisfied' হয়। 

আর যদি এভাবেই ভিডিও তৈরি করা সম্ভব হয় তাহলে আপনার কম্পিটিটরদের সাপেক্ষে আপনার ভিডিও সবথেকে বেশি এগিয়ে থাকবে। আর তাহলে আপনার ভিডিওর রেকমেন্ডেশনও কিন্তু অনেক বেশি বাড়বে। আর ন্যাচারেলি আপনার একটি ভিডিওর মাধ্যমে আপনার সামগ্রিক চ্যানেলটিও কিন্তু প্রচুর সংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছে যেতে পারে। 

যার ফলে আপনার যে ভিডিওতে এতদিন ভিউজ হয়নি সেই ভিডিওর মধ্যেও কিন্তু মিলিওন মিলিওন ভিউজ জেনারেট হয়ে যেতে পারে। আর এভাবেই একটি চ্যানেল আলটিমেটলি এই পেজে সাকসেসফুল একটি চ্যানেলে পরিণত হতে পারে।

ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস | Youtube Income Tricks High CPC | Ibrahim Blog

ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস | Youtube Income Tricks High CPC


কোন টপিকে কাজ করলে ইউটিউব থেকে বেশি আয় করা যায়?


আপনি যদি ইউটিউব থেকে শুধুমাত্র টাকা ইনকাম করার জন্য ইউটিউবিং করতে চান, তাহলে বাংলা কনটেন্ট ও হিন্দি কনটেন্ট অর্থাৎ এক কথায় বলতে গেলে আমাদের এশিয়া মহাদেশে যেসব দেশগুলো রয়েছে, এই সমস্ত দেশ গুলোকে টার্গেট করে কোনো রকম কনটেন্ট তৈরি করবেন না। 

কেননা এই এশিয়া মহাদেশ গুলোর যেসব কোম্পানিগুলো রয়েছে সেইসব কোম্পানিতে এরা তাদের অ্যাডের পেছনে অল্প টাকা ব্যয় করে। যার কারণে এসব অ্যাডের সি.পি.সি. এবং আর.পি.এম. রেট খুবই কম হয়, আর এই জন্যই আমাদের ইনকামও কম হয়ে থাকে।

আপনারা যদি ইউটিউব থেকে বেশি টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে আপনাকে আপনার অডিয়েন্স সিলেক্ট করতে হবে ইউরোপ, আমেরিকার মতো দেশগুলো কে টার্গেট করে। অর্থাৎ আপনাকে কনটেন্ট বানাতে হবে ইংরেজিতে। কেননা ইংরেজি কনটেন্টের অডিয়েন্স সারা বিশ্বে রয়েছে।

  • যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo?


আবার একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনাকে আমি ইংরেজিতে কনটেন্ট তৈরী করতে বলেছি, এর মানে এই নয় যে, শুধু ইংরেজিতেই কনটেন্ট বানাবেন। আপনাকে  শুধু ইংরেজিতে কনটেন্ট তৈরি করলে হবে না, আপনাকে একটি সঠিক নিশ বা টপিকের উপর ভিত্তি করে আপনার কনটেন্ট গুলো তৈরি করতে হবে, যাতে আপনার অডিয়েন্স আপনার ভিডিও গুলো দেখতে পছন্দ করে। 

আপনি যদি কোনো টপিক খুঁজে না পান তাহলে, আপনি ইন্টারনেটে এই বিষয়ের উপর রিচার্জ করে আপনার যে টপিকটি পছন্দ হয়, আপনি সেই টপিকটি নিয়ে কাজ করতে পারেন।

  • ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ | Youtube Video Viral Na Howar Karon


আবার নিশ বা টপিক সিলেক্ট করার সময় যে বিষয়টি আপনার মাথায় রাখতে হবে সেটি হচ্ছে, আপনি এমন একটি নিশ বা টপিক সিলেক্ট করবেন, যে নিশ এর উপরে আপনি শুধু এডসেন্স থেকে নয়, এডসেন্স এর পাশাপাশি আপনি অ্যাফিলিয়েট অথবা বিভিন্ন প্রোডাক্ট এসপন্সর নিয়ে ইনকাম করতে পারেন। সেই বিষয়ের উপরে আপনাকে নিস বা টপিক সিলেক্ট করতে হবে।

নিশ নির্বাচন করার সময় আপনাকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যে, আপনি যেই নিশ নিয়ে কাজ করবেন সেই নিশ টি ভবিষ্যতে থাকবে কিনা? সেটা আপনাকে অবশ্যই যাচাই করে জানতে হবে। কেননা আপনি যে বিষয়ের উপরে কনটেন্ট তৈরি করবেন সেটির ডিমান্ড যদি এক বছর কিংবা দুই বছর পরে কমে যায় তাহলে, আপনার এই ইনকামও শুধু এক বছর বা দুই বছর পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকবে। 

এরপর থেকে আপনি এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন না। কেননা এর ফলে আপনার চ্যানেল টি আস্তে আস্তে ডাউন হয়ে যাবে এবং আপনার ইনকামও বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ আপনার চ্যানেলে যদি ভিউজ না আসে তাহলে ইনকাম হওয়ার কোন প্রশ্নই আসে না। 

  • সকল মনিটাইজেশন সমস্যা ও এর সমাধান | Shokol Monitization Somosshar Somadhan


এই জন্য আপনি এমন একটি নিশ নির্বাচন করবেন, যে নিশটি ভবিষ্যতেও এর ডিমান্ড একই রকম থাকবে। হয়তোবা তার থেকে বেশিও থাকবে। সে রকম একটি নিশ আপনি নির্বাচন করবেন। তাহলে সেটা থেকে আপনি ভালো পরিমাণে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।

আপনি ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করতে চাইলে আমার কাছে প্রফিটেবল কিছু নিশের আইডিয়া রয়েছে, আপনারা এগুলো আরো ভালো করে রিচার্জ করে দেখতে পারেন। যদি ভালো লাগে এই বিষয়ের উপরে আপনারা নিশ নির্বাচন করে তারপরে আপনাদের ইউটিউবিং শুরু করতে পারেন।


লাভজনক কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিশ আইডিয়া।


  • প্রোডাক্ট রিভিউ।
  • টেকনোলজি।
  • গেমিং ভিডিও।
  • ইংলিশ ব্লগ।
  • হেলথ এন্ড বিউটি।
  • ফ্যাশন ডিজাইন।
  • ফুড গার্ডেন।
  • ট্রাভেলিং ব্লগ।
  • অ্যাফিলিয়েট।
  • অ্যানিম্যালস ভিডিও।

  • সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া | Best Bloging Tips in Bangla 2021


এই ধরনের নিশ গুলো থেকে অনেক ভালো পরিমাণে ইনকাম করা যায়। আপনারা চাইলে এখান থেকে যে কোন একটি নিশ এর উপরে কাজ শুরু করতে পারেন। উপরের যে কোন নিশ যদি আপনার বুঝতে সমস্যা হয়,  তাহলে সেই নিশের উপরে গুগলে সার্চ করে আপনি ভালো করে রিচার্জ করে জেনে নিন এবং আপনার ইউটিউবিং লাইফ শুরু করে দিন।

  • ব্লগে লেখালেখি করে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা আয় করা কি সম্ভব?

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo?


প্রথমে বলতে গেলে আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে এবং সেই চ্যানেলটিতে যদি অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভাল থাকে, তাহলে আপনার চ্যানেলের ইনকাম দেখতে হলে আপনাকে যে ইউটিউব এর নিজস্ব ক্রিয়েটর স্টুডিও নামে অ্যাপসটি রয়েছে সেই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি আপনার চ্যানেলের Daily, Weekly, Monthly, Yearly and Lifetime আর্নিং দেখতে পারবেন।

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

এখন আপনার আসল প্রশ্ন হচ্ছে আপনি অন্যের চ্যানেলের মান্থলি ইনকাম কিভাবে দেখবেন?


যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম দেখার জন্য অনেকগুলো ওয়েবসাইট রয়েছে, এর মধ্যে সবথেকে ভাল একটি ওয়েবসাইট হলো সোশ্যাল ব্লেড নামে একটি ওয়েবসাইট।

( socialblade.com ) 

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

এই ওয়েবসাইটটিতে যাওয়ার পরে আপনি যে ইউটিউব চ্যানেলের মান্থলি অথবা ইয়ারলি ইনকাম জানতে চাচ্ছেন সেই চ্যানেলের লিংকটি নিয়ে এসে এখানে পেস্ট করবেন। পেস্ট করলে আপনি সেই চ্যানেলের মান্থলি অথবা ইয়ারলি ইনকাম দেখতে পারবেন তবে একটি কথা হচ্ছে এখানে সবসময় একুরেট ইনকাম দেখায় না।

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

এই ওয়েবসাইটটির আরেকটি বিশেষত্ব হলো এখানে শুধু ইউটিউব চ্যানেল নয় বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া 

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

যেমনঃ YouTube, Twitch, Facebook, Instagram, Twitter, TikTok, Dailymotion, Odysee, Trovo, Mixer, DLive, StoryFire ইত্যাদি গুলোর মান্থলি এবং ইয়ারলি ইনকাম গুলো চেক করা যায়।

how to check monthly earning on any youtube channel?

যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo | Ibrahim blog

ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ | Youtube Video Viral Na Howar Karon

ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ



ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার একটা গুরুত্বপূর্ণ কারণ রয়েছে, যেটা আমরা নতুন ইউটিউবাররা কিন্তু জানিনা। যেটা আজকে আপনাদেরকে একদম ক্লিয়ার করে দেবো তখন বুঝতে পারবেন যে, আপনার ভিডিওগুলো কেনো ভাইরাল হচ্ছে না। এতো ভিডিও আপলোড করতেছেন কিন্তু আপনার ভিডিওগুলো ভাইরাল হচ্ছে না, এর মূল কারণ হচ্ছে স্পামিং কিভাবে হয় কোন গুলা করার কারনে আপনি এই সমস্যায় পড়ে যাচ্ছেন। 

তার A টু Z আজকে ক্লিয়ার করে দেব। স্পামিং কথাটার সাথে আমরা অনেকেই মনে হয় পরিচিত কিন্তু স্পামিং আসলে কোন কোন ক্ষেত্রে হয় সেটা কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না। আপনাদেরকে বলি, প্রথমত চ্যানেল ডাউন হয় দ্বিতীয়ত কোন ওয়ার্নিং ছাড়াই আপনার চ্যানেল সাসপেন্ড হতে পারে। স্পামিং এমন একটা বিষয় ইসলামিক এর ক্ষেত্রে হতে পারে, দেখেন ভিডিও শেয়ারের ক্ষেত্রেও হতে পারে, আমি আপনাদেরকে ক্লিয়ার করে দেবো সবকিছু বলে দেবো। 

আজ সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ পরিচিত যেটা আমরা সাব টু সাব করতে বলি, এটা স্প্যামিংয়ের মধ্যেই পরে। এখন হচ্ছে কমেন্টে স্পামিং, আমরা জানি যে কমিউনিটি স্পামিং যেমন আপনি যদি একটা ছোট ইউটিউবার হন, সাধারণত একজনের কমেন্ট বক্সে গিয়ে যদি লেখেন আমার চ্যানেলটা ঘুরে আসুন, আমাকে সাবস্ক্রাইব করুন, সাবস্ক্রাইব বা কারো কমেন্ট বক্সে আমি লিংক শেয়ার করে দিলাম বা কারো কমেন্ট বক্সে চ্যানেলের লিংক দিলাম তাকে বললাম যে, ভাই আমার চ্যানেলটা দেখুন এবং সাবস্ক্রাইব করুন। 

যারা এই সমস্ত কমেন্ট করতেছেন এগুলা কিন্তু স্পামে পড়ে যাচ্ছেন আর এই কমিটির কারণে আপনার চ্যানেলটা দিনে দিনে ডাউন হয়ে যাচ্ছে। আপনি হয়তো জানেন কিনা আপনি যে কমেন্ট গুলো পড়তে ছেন সে কন্ট্রাক্টর যদি রিপোর্ট নাও করে। তারপরও স্পামিং কমেন্টগুলা অটোমেটিকেলি চলে যাচ্ছে ইউটিউবের ডাটাবেজে। এটা কিন্তু আসলে সত্য কথা আপনি যদি এই ধরনের কমেন্ট করেন, তারা আপনার কমেন্ট পড়ে চলে যাবে তারপর আপনার চ্যানেলের ইফেক্ট পড়বে অতিরিক্ত স্পাম করার কারণে এমনকি চ্যানেল সাসপেন্ড হয়ে যেতে পারে। 

তাহলে স্পামিং কমেন্টগুলো পড়ে আপনাদের কোন প্রয়োজন আছে, নেই যেহেতু আপনাদের চ্যানেল এর বেশিরভাগ ক্ষতি হয়ে থাকে। আজ পর্যন্ত কেউ স্পামিং করে তার চ্যানেলের কোন উন্নতি করতে পারে নাই। শেষে দেখা গেছে চ্যানেল টা চলে গেছে স্পামিং থেকে বিরত থাকুন। এখন আরেকটা বিষয় হচ্ছে শেয়ারিং। শেয়ারিং এর বিষয়টা যখন ভিডিওতে ভিউজ আসে না। তখন সিদ্ধান্ত নেন যে, বিভিন্ন জায়গায় ভিডিও শেয়ার করে প্রমোশন করবেন। 

আপনারা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে মেসেজ বক্সে আপনার ভিডিও লিংক হিউজ পরিমান শেয়ার করেন। এতে আপনি মনে করেন আপনার ভিডিও দ্রুত ভাইরাল হবে, কিন্তু আপনি যখন অতিরিক্ত মেসেজ দিতে থাকেন তখন সেটাই স্পামিং, অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না। অতিরিক্ত সব সময়ের জন্য চ্যানেলের ইফেক্ট পরতে পারে। তাই আপনারা একটা লিমিট রাখুন শেয়ারও করা যাবে। যাবে না তা বলছি না, শেয়ার অপশন দিয়েছে শেয়ার করা যাবে। 

কিন্তু লিমিট রেখে শেয়ার করতে হবে, লিমিটের বাইরে গেলে আপনার চ্যানেলটা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আপনি যদি নিয়ম মাফিক কন্টিনিউ কাজ করেন ভিডিও আপলোড করেন, তাহলে ২০২১ সালে এসেতো অনেকে ইউটিউবার হতে পারে। তাহলে আপনি কেন পারবেন না? অবশ্যই পারবেন। সামনে আসছে ২০২২ সাল অবশ্য ভালোমতো যদি কাজ করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও ইউটিউবার হতে পারবেন। স্পামিং থেকে বিরত থাকুন আপনার চ্যানেল অবশ্যই র‌্যাংক করবে। 

আমি আশা করি বোঝাতে পেরেছে স্প্যামিংয়ের কারণে আপনার চ্যানেল গ্রো হচ্ছে না। ভাইরাল করছেন আপনারা, স্পামিং বেশি হয়ে গেলে কিন্তু চ্যানেল সাসপেন্ড হতে পারে। আশা করি আপনি সম্পূর্ণ বুঝতে পেরেছেন।
সকল মনিটাইজেশন সমস্যা ও এর সমাধান | Shokol Monitization Somossha O Er Somadhan

সকল মনিটাইজেশন সমস্যা ও এর সমাধান


আজকের এই পোস্ট টি তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, যারা ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে চান এবং অনেকদিন ধরে ইউটিউবে টিকে থাকতে চান। কারণ আজকে আমরা কথা বলব ইউটিউব এর মনিটাইজেশন সমস্যা নিয়ে। 

আজকে আমরা আপনাদেরকে সকল মনিটাইজেশন সমস্যার সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব। ইউটিউবের মনিটাইজেশন যেটা অনেক বেশি ইম্পর্টেন্ট, প্রায় 99% ইউটিউবার ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য ইউটিউবে আসে। 

আপনি ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে চাইলে আপনার চ্যানেলে অবশ্যই মনিটাইজেশন চালু থাকতে হবে, না হলে আপনি ইনকাম করতে পারবেন না। 

মনিটাইজেশন ছাড়াও আরও অনেক ভাবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায় কিন্তু এটাই প্রথম যারা ইউটিউবে একদম নতুন আসে তাদের জন্য মনিটাইজেশন চালু করে ইনকাম করাই হচ্ছে প্রথম চ্যালেঞ্জ। 

মনিটাইজেশনে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে, আপনার চ্যানেলের যদি মনিটাইজেশন চালু হয়েও থাকে তবে সেটাও ডিজেবল হতে পারে এই সমস্যা গুলোর কারণে। 

যেমনঃ Re-use Content, Repetitious Content, Miss Leading Meta-Data, Violence, Sexual Content.


Recently একটা সমস্যা বেশি হচ্ছে, সেটা হলো "Currently ineligible for monetization" অর্থাৎ মনিটাইজেশন জন্য আপনি এপ্লাই করলেন কিন্তু ইউটিউব আপনার মনিটাইজেশন রিজেক্ট করে দিল এবং আপনাকে নোটিশ করে দিল যে আপনার চ্যানেল টি মনিটাইজেশনের জন্য এলিজেবল নয়। 

এদিকে কিন্তু ইউটিউব এর শর্ত অনুযায়ী আপনার চ্যানেলে 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা ওয়াচ টাইমও আছে। তবুও ইউটিউব এই ধরনের নোটিশ গুলো দিচ্ছে। 

এটা আসলে কেন দিচ্ছে ইউটিউবে মনিটাইজেশন নিয়ে যত ধরনের সমস্যা আছে আজকে সকল সমস্যার সমাধান এই ব্লগ পোস্টটির মাধ্যমে দিয়ে দিবো। পুরো পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি অবস্যই সম্পূর্ণ বিষয়বস্তু ভালভাবে বুঝতে পারবেন। 

আজকের পোস্টটি একটু বড় হতে পারে কিন্তু আপনি মনোযোগ সহকারে পড়ুন, নয়তো বা এমনও হতে পারে আপনি মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করলেন ইউটিউব কোন একটা কারণের জন্য আপনার অ্যাপ্লিকেশনটি রিজেক্ট করে দিল, হতে পারে সেটা মিস লিডিং মেটা-ডেটার কারণে। 

আপনি পরবর্তীতে এটি সমাধান করে আবার একমাস পরে রি-এপ্লাই করলেন কিন্তু দেখা গেল আবার ইউটিউব কোন একটা কারণে রিজেক্ট করে দিল। 

হতে পারে সেটা রি-ইউজ কনটেন্ট বা হতে পারে এটা Sexual কনটেন্ট বা হতে পারে এটা Violence কনটেন্ট। একটা চ্যানেলে হয়তো অনেক টাইপের সমস্যা থাকতে পারে, ইউটিউবে প্রথমবার যখন আপনি মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করবেন, 

তখন যদি ইউটিউব রিজেক্ট করে দেয় পরবর্তীতে এপ্লাই করার আগে আপনার চ্যানেলের যেকোনো ধরনের সমস্যা আপনি একবারেই এটি সমাধান করতে হবে। 

ইউটিউব আপনাকে একসাথে বলবে না যে আপনার চ্যানেলে কি কি সমস্যা আছে আপনাকে ইউটিউব প্রতিবারে শুধু একটা সমস্যাই দেখাবে। 

আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন আবার অনেকেই জানেন না যে ইউটিউবে দুই বারের বেশি মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করা যায় না পরবর্তীতে দুইবারের বেশি এপ্লাই করলে আপনাকে রিজেক্ট করে দেওয়া হবে। 

যদিও আপনার চ্যানেলটি পরিপূর্ণও থাকে, ইউটিউব তারপরও রিজেক্ট করে দেবে। তাই এই সমস্যাগুলো এটাতে আপনি পুরো ব্লগটি ভালো ভাবে বুঝে শুনে পড়ুন।


১। Reused কনটেন্ট

রিইউজ কনটেন্ট মানে কি? আপনি যখন অন্যদের কনটেন্ট বেশি বেশি ব্যবহার করবেন, সেটা হতে পারে কোন ভাইরাল ভিডিও কিংবা অন্য কোন চ্যানেলের ভিডিও আপনার চ্যানেলে বেশি বেশি ব্যবহার করেন, তখন আপনার এই সমস্যাটি হতে পারে। 

যদিও অন্যের ভিডিও ব্যবহার করা যায় তবে এখানে কিছু ব্যবহারের পলিসি আছে। যেমন ফেয়ার ইউজ পলিসি আছে তেমন Reused কনটেন্ট পলিসিও রয়েছে। 

তবে আপনাদেরকে বলবো অন্যের ভিডিও আপনারা ইউজ করবেন না অন্যের ভিডিও ইউজ করা থেকে আপনার যতটুকু সম্ভব বিরত থাকবেন।  

যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে অন্যের ভিডিও ইউজ করার খুব দরকার পড়ে তখন আপনারা ইউজ করবেন তবে ইউজ করার যে পলিসি আছে সেই পলিসি মতে আপনারা আপনাদের ভিডিওতে ইউজ করবেন।

এখন মূল কথা হলো আপনার যদি এই re-use কন্টেনের জন্য ইউটিউব আপনার মনিটাইজেশন রিজেক্ট করে দেয়, তাহলে আপনি কিভাবে এই সমস্যাটি ঠিক করে আবার মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করবেন। 

এ জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার চ্যানেলে গিয়ে আপনার চ্যানেলে যে ভিডিওতে আপনি অন্যের ভিডিও বেশি ইউজ করেছেন, সেগুলো বাছাই করে ডিলেট করে দেন, এটাই আপনার জন্য ভালো হবে নতুন করে মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য।


২। Repetitious কনটেন্ট

Repetitious কনটেন্ট হলো আপনি যখন আপনার নিজের কন্টেন্ট আপনার চ্যানেলে বারবার ব্যবহার করবেন এটাকে Repetitious কনটেন্ট বলা হয়। 

আপনি দেখলেন যে আপনার কোন একটা ভিডিওতে প্রচুর পরিমাণে ভিউজ আসতেছে, আপনি সেই জন্য সেই ভিডিওটি আপনার চ্যানেলে বারবার আপলোড করতেছেন অধিক ভিউজ পাওয়ার জন্য। এটি মোটেও করা যাবে না। 

এরকম যদি করে থাকেন তাহলে আপনি Repetitious কনটেন্ট এর অন্তর্ভূক্ত হয়ে গেছেন। 

তবে অনেকের মনে চিন্তা আসতে পারে আপনারা যে আপনাদের প্রতিটা ভিডিওতে ইনট্রো এবং আউটট্রো ব্যবহার করেন সেগুলোর জন্য কি Repetitious কনটেন্ট সমস্যাটি হবে?

না এর জন্য কোন Repetitious কনটেন্ট সমস্যা হবে না। কারণ ইউটিউব পলিসিতে ইউটিউব নিজেই বলে দিয়েছে আপনারা ইন্ট্রো বা আউটট্রো আপনাদের প্রতিটা ভিডিওতে ইউজ করলেও Repetitious কনটেন্ট সমস্যাটি হবে না। 

কারণ এটি ইউটিউব পলিসিতে পড়ে না। এখন আপনি কীভাবে এই Repetitious কনটেন্ট গুলো আপনার চ্যানেল থেকে মুছে ফেলবেন? 

এজন্য আপনার চ্যানেলের সেই অতিরিক্ত ভিডিওগুলো আপনার চ্যানেল থেকে ডিলেট করে দিন। এতে আপনার এই সমস্যাটি একেবারে চলে যাবে।


৩। Sexual কনটেন্ট

এটা সম্পর্কে আপনাকে বেশি কিছু বোঝাতে হবে না আশা করি এর নাম শুনেই এর সম্পর্কে আপনি বুঝতে পেরেছেন। 

আপনি যদি আপনার কোন ভিডিওতে সেক্সুয়াল কিছু ইউজ করেন বা আপনার ভিডিওর থামভনেইলেও ইউজ করেন বা যদি আপনার টাইটেলও যদি সেক্সুয়াল কথা থাকে বা ভিডিওর ডেসক্রিপশনেও এই সেক্সুয়াল কথাটি উল্লেখ থাকে তাহলে এই সমস্যাটি হতে পারে।

তাই আপনি সেক্সুয়াল রিলেটেড যেকোনো বিষয় এড়িয়ে যান, এটি আপনার চ্যানেলের জন্য এবং আপনার জন্য ভালো হবে। 

আপনি যদি অলরেডি আপনার চ্যানেলে এই সেক্সুয়াল রিলেটেড ভিডিও ইউজ করে থাকেন তাহলে আপনি মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য সেক্সুয়াল রিলেটেড যেসব ভিডিও আপনার চ্যানেলে রয়েছে সবগুলো আপনার চ্যানেল থেকে রিমুভ করে ফেলুন।


৪। Violence কনটেন্ট

Violence কনটেন্ট কি? এটা আমরা অনেকেই বুঝি না। Violence কনটেন্ট হলো আমাদের চোখে অনেক ভিডিও আছে যেগুলো আমাদের চোখে মনে হয় এগুলো লীগেল বা জেনুইন ভিডিও কিন্তু আসলে এগুলো লীগেল জেনুইন ভিডিও না। 

কিন্তু আপনি কিভাবে বুঝবেন আপনার চ্যানেলে Violence কনটেন্ট আছে। 

এটা একেবারেই সহজ, এক কথায় আপনি যদি আপনার ভিডিওর মধ্যে কোথাও রক্ত জনিত বা কাউকে জবাই করা বা কাউকে মারধর করে রক্ত বের করা এধরনের ভিডিও যদি আপলোড করে থাকেন তাহলে সেসব ভিডিওতে Violence সমস্যাটি হতে পারে। 

তাই আপনি এই ধরনের ভিডিও আপলোড দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন বা আপনার ভিডিওর যেসব স্থানে রক্ত জনিত কারণ দেখা যাবে, সেখানে আপনার ভিডিওতে ব্লার দেওয়ার চেষ্টা করবেন যেন রক্ত জনিত বা ইলিগাল কিছু না দেখা যায়। 

আপনি যদি অলরেডি এরকম ভিডিও আপনার চ্যানেলে আপলোড করে থাকেন তাহলে সেসব ভিডিও গুলো মুছে ফেলুন।


৫। Misleading Meta-Data

Misleading Meta-Data কি? এটি হচ্ছে আপনার ভিডিওর সাথে আপনার টাইটেল, থামনেইল, আপনার ডিসক্রিপশন এবং আপনার ট্যাগ এর সাথে যদি কোন মিল না থাকে তাহলে এই সমস্যাটি হতে পারে। 

তাই আপনি সব সময় খেয়াল রাখবেন, আপনার ভিডিওর সাথে যেন আপনার ভিডিও টাইটেল ডেসস্ক্রিপশন, থামনেল এবং ট্যাগগুলো যেন আপনার ভিডিওর সাথে মিল থাকে।

তাহলে আর আপনার Misleading Meta-Data সমস্যাটি হবে না। তবে এর জন্য আপনার ভিডিও ডিলিট করার কোন দরকার নেই। 

আপনার ভিডিওতে আপনি যেই টপিক নিয়ে কাজ করেছেন আপনার থামনেল এবং টাইটেল ডেসক্রিপশন এবং ট্যাগেও সেই টপিকের সাথে মিল রেখে এগুলো ঠিক করে নিন। তাহলে আর আপনার এ সমস্যাটি হবে না।


৬। Currently Ineligible For Monetization

Currently Ineligible For Monetization কি? ইউটিউবে মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করার পরে এখন প্রায়ই এই সমস্যাটি সবারই হয়ে থাকে। 

ইউটিউব থেকে এরকম একটি ম্যাসেজ আসে Currently Ineligible For Monetization আপনি এখন বুঝতে পারতাছেন না যে আপনি কি করবেন! 

উপরের যে কয়টি সমস্যার কথা বলেছি ইউটিউব সেই সমস্যা গুলোর কথা নিজেই বলে দেয় কিন্তু এখানে ইউটিউব কিছুই বলেনি এজন্য আপনি কি করবেন? 

আপনি কিভাবে বুঝবেন যে আপনার চ্যানেলের মনিটাইজেশন কেন ইউটিউব অন করছে না। এর জন্য প্রধান কারণ হচ্ছে নিজের ভিডিও নিজে দেখা বা আপনার একই মোবাইলে কয়েকটি জিমেইল ক্রিয়েট করে সেই জিমেইল থেকে ভিডিও গুলো একটার পর একটা দেখা বা বারবার দেখা। 

আপনি যদি আপনার চ্যানেলে এরকম কিছু করে থাকেন তাহলে এই সমস্যাটি আপনারও আসবে বা অলরেডি আসছে। আবার অনেকেই আছেন ওয়াচ টাইম এবং সাবস্ক্রাইব ভিউজ এগুলো টাকা দিয়ে কিনে তারপরে তাদের চ্যানেলটি গ্রো করে। 

কিন্তু পরবর্তীতে দেখা যায় যা তাদের চ্যানেলটি ডাউন হয়ে গেছে। এই জন্য কিন্তু ইউটিউবে মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করার পরে আপনাকে ইউটিউব থেকে এরকম একটি নোটিশ পাঠাবে। তাই আপনি এই ধরনের কাজ থেকে একেবারে বিরত থাকবেন।

এখন মূল কথা হচ্ছে আপনি যদি অলরেডি এটি করে থাকেন,  তাহলে এটি আপনি এখন কিভাবে ঠিক করবেন! আপনি কি আপনার সেই সমস্ত ভিডিও গুলো ডিলিট করবেন? 

একদমই না আপনার চ্যানেলের কোন ভিডিও আপনার ডিলিট করার কোন প্রয়োজন নেই। আপনি ডেক্সটপ থেকে আপনার চ্যানেলের ইউটিউব স্টুডিওতে যাবেন, এরপরে মনিটাইজেশন অপশনটিতে ঢুকবেন, 

সেখানে গিয়ে দেখবেন আপনার টোটাল কত ঘন্টা ওয়াচ টাইম হয়েছে, সেখানে যদি দেখেন আপনার সর্বমোট ওয়াচ টাইম 500 ঘন্টা, তাহলে আপনার চ্যানেলের যখন ওয়াচ-টাইম 4500 ঘন্টা হবে তখন আপনি মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করবেন। 

কারণ আপনি যদি 4000 ঘন্টা থাকাকালীন মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করেন তাহলেই ইউটিউব ধরে নেবে আপনি ইলিগ্যাল ভাবে ওয়াচ-টাইম নিয়ে এসেছেন এ জন্য আপনি ইলিগ্যাল 500 ঘন্টা বাদ দিয়ে যখন আপনার চ্যানেলের সাড়ে চার হাজার ঘন্টা ওয়াচ-টাইম হবে, 

আপনি তখন বা তারপরে মনিটাইজেশন এর জন্য এপ্লাই করবেন এতে আপনার মনিটাইজেশন পাওয়ার সম্ভাবনা 99.9 %


আমরা আশা করি আমাদের এই উপরের সবগুলো ফলো করলে আপনার আর মনিটাইজেশনের জন্য কোন প্রকার ঝামেলা পোহাতে হবে না। 

আমাদের এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন আর এই পোষ্টটি আপনার কতটুকু হেল্প ফুল হয়েছে সেটি জানাতেও একদমি ভুলবেন না। 

সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি, সবাই ভাল এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ! 
Older Posts Home
Showing posts with label Youtube. Show all posts
Showing posts with label Youtube. Show all posts
Older Posts Home

Search This Blog

Showing posts with label Youtube. Show all posts
Showing posts with label Youtube. Show all posts
Older Posts Home

Search This Blog

Labels

  • Adsense (1)
  • AndroidApps (10)
  • Background Music (26)
  • Bangladesh-Army (1)
  • BDNavy (1)
  • BloggerTips (4)
  • Business-idea-Share (1)
  • Digital-Marketing (1)
  • Earning-Tips (5)
  • Email-Marketing (1)
  • Facebook-Earning-Tips (1)
  • FireService (1)
  • Freelancing (2)
  • General-Knowledge (2)
  • GovJob (5)
  • HealthTips (13)
  • Islamik (4)
  • Islamik-Q-A (27)
  • JobNews (5)
  • LifeStyle (10)
  • Motivational (2)
  • Ojana-Tottho (1)
  • OnlineEarning (10)
  • PDB (1)
  • ProVPN (2)
  • Q-A (15)
  • Sadharon-Geann (2)
  • Technology (8)
  • VideoEditingApps (4)
  • Virar-News (1)
  • Youtube (5)

Main Tags

  • Technology

Action Movies

View All
  • About
  • Disclaimer
  • Contact
  • RTL Version
DEMO

About Us

There are many variations of passages of Lorem Ipsum available, but the majority...

Comedy Movies

View All

Recent Comments

Pages

  • About
  • Write for Us

Facebook Page


Templateclue

Animation Movies

View All

Popular Posts

  • আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড
    আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড বন্ধুরা আপনারা যারা ব্লগিং করে বা অনলাইনে লেখালেখি করে ইনকাম কর...
  • Feeling The Old Days || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile
    Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile How To Download Youtube Video? Download any video...
  • যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত?
    যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত? বন্ধুরা আপনারা যারা নতুন ব্লগিং করে ইনকাম করবেন ভাবতেছেন। তারা চিন্তিত থাকেন যে ব্লগিং ক...
  • একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? ধাঁধাঃ
    ধাঁধাঃ  একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? উত্তরঃ ছেলে। ব্যাখ্যাঃ  কেননা ছেল...
  • মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি?
    মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি? বর্তমান সময়ে বলতে গেলে, ডার্ক মোড বেশ ট্রেন্ডে আছে। সময়ের সাথে সাথে ডার্ক মোড এর জনপ্রিয়তা ক্রম...
  • Abyssal || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Achievement Is Everywhere || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo
    একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo একদিন একজন কৃষক মাঠে কাজ করতেছিল, ওই সময়ে এক অপূর্ব সুন্দরী নারী কৃষককে ডেকে...
  • বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?
    বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি? আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্...

Most Popular

  • আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড
    আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড বন্ধুরা আপনারা যারা ব্লগিং করে বা অনলাইনে লেখালেখি করে ইনকাম কর...
  • Feeling The Old Days || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile
    Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile How To Download Youtube Video? Download any video...
  • যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত?
    যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত? বন্ধুরা আপনারা যারা নতুন ব্লগিং করে ইনকাম করবেন ভাবতেছেন। তারা চিন্তিত থাকেন যে ব্লগিং ক...
  • একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? ধাঁধাঃ
    ধাঁধাঃ  একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? উত্তরঃ ছেলে। ব্যাখ্যাঃ  কেননা ছেল...
  • মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি?
    মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি? বর্তমান সময়ে বলতে গেলে, ডার্ক মোড বেশ ট্রেন্ডে আছে। সময়ের সাথে সাথে ডার্ক মোড এর জনপ্রিয়তা ক্রম...
  • Abyssal || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Achievement Is Everywhere || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo
    একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo একদিন একজন কৃষক মাঠে কাজ করতেছিল, ওই সময়ে এক অপূর্ব সুন্দরী নারী কৃষককে ডেকে...
  • বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?
    বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি? আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্...
About | Sitemap | Advertise | Privacy Policy | Contact
Copyright © DEMO All Right Reserved |
. Distributed by Protemplateslab