একদিন একজন কৃষক মাঠে কাজ করতেছিল, ওই সময়ে এক অপূর্ব সুন্দরী নারী কৃষককে ডেকে বলল আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই। কৃষক সেই নারীর চেহারা দেখে মুগ্ধ হয়ে যায়, সে কিছু না ভেবেই রাজি হয়ে যায়।
কৃষক অপূর্ব সুন্দরী নারীকে বিয়ে করার উদ্দেশ্যে কাজী অফিসে নিয়ে যায়। কাজী অফিসে গিয়ে কাজীকে ডেকে বললো আমাদের দুজনকে বিয়ে দিয়ে দাও।
কাজী এই নারীর চেহারা দেখে কাজী নিজেও মুগ্ধ হয়ে যায়, কাজী কৃষককে বলে উঠল এই ব্যাটা তুই তো এই নারীর যোগ্যই না, আমি এই অপূর্ব সুন্দরী নারীকে বিয়ে করব।
এই বলে কৃষক এবং কাজীর মধ্যে ঝগড়া লেগে গেল। কাজী এবং কৃষক দুজনে মিলে বিচার নিয়ে গেল বাদশাহের কাছে। এবার বাদশা সেই নারীর চেহারা দেখে সে নিজেও মুগ্ধ হয়ে যায়।
এবার বাদশা দুজনকে বলে উঠলো তোরা দুজনেই এই নারীর যোগ্য না, শুধু আমি এই অপূর্ব সুন্দরী নারীকে বিয়ে করব। এরপর সেই সুন্দরী নারীকে জিজ্ঞেস করা হল, তুমি নিজেই সিদ্ধান্ত দাও তুমি কাকে বিয়ে করবে?
সুন্দরী নারী বললো, তোমাদের তিনজনের মধ্যে যে আমাকে দৌড়ে ধরতে পারবে আমি শুধু তাকেই বিয়ে করবো। সুন্দরী নারীর কথা শুনে সবাই রাজি হয়ে গেল এবং তার পিছে পিছে কৃষক কাজী বাদশা তিনজনেই দৌড়াতে শুরু করলো।
অনেকক্ষণ পিছন পিছন দৌড়াতে দৌড়াতে কাজী এবং কৃষক দুজনে মারা গেল। বাকি ছিল শুধু বাদশা, বাদশা নারীটিকে বলল এখন তো শুধু আমি একাই আছি চলো তুমি আর আমি বিয়ে করে ফেলি! তখন সুন্দরী নারী বললো না আগে আমাকে দৌড়ে ধরো তারপরে বিবাহ করিবে।
তখন সুন্দরী নারীর কথা শুনে বাদশাহ্ চমকে গিয়ে সেই নারীকে বললো হে সুন্দরি নারী তুমি কে, কি তোমার পরিচয়? তখন সেই নারী বললো, আমি হলাম দুনিয়া।
আমার মধ্যে আছে শুধু চাকচিক্য, মোহ্ এবং লোভ-লালসায় ভরা। আমার পিছে যারাই দৌড়াবে তারাই শুধু এভাবে মরবে, বিনিময়ে তারা কিছুই পাবে না। এই থেকে বোঝা যায় লোভ মানুষকে ধ্বংস করে, লোভে পাপ পাপে মৃত্যু।
তাই সময় থাকতে তুমি আল্লাহর দিকে ফিরে যাও। সৌভাগ্য ফিরবে তোমার দিকে, পৃথিবীর সব সম্পর্কের শেষ আছে কিন্তু বান্দার সাথে আল্লাহর সম্পর্ক কোন শেষ নেই।
পৃথিবীতে তুমি যদি কাউকে বারবার ডাকো সে বিরক্ত হয়, রাগ হয় কিন্তু আল্লাহকে তুমি যত খুশি ডাকবে, আল্লাহ ততো বেশি খুশি হবেন।
তাই সময় থাকতে আল্লাহর দিকে ফিরে আসো, নামাজ পড়ো আল্লাহ তোমায় সঠিক পথ দেখাবে, ইনশা-আল্লাহ।
একদিন একজন কৃষক মাঠে কাজ করতেছিল, ওই সময়ে এক অপূর্ব সুন্দরী নারী কৃষককে ডেকে বলল আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই। কৃষক সেই নারীর চেহারা দেখে মুগ্ধ হয়ে যায়, সে কিছু না ভেবেই রাজি হয়ে যায়।
কৃষক অপূর্ব সুন্দরী নারীকে বিয়ে করার উদ্দেশ্যে কাজী অফিসে নিয়ে যায়। কাজী অফিসে গিয়ে কাজীকে ডেকে বললো আমাদের দুজনকে বিয়ে দিয়ে দাও।
কাজী এই নারীর চেহারা দেখে কাজী নিজেও মুগ্ধ হয়ে যায়, কাজী কৃষককে বলে উঠল এই ব্যাটা তুই তো এই নারীর যোগ্যই না, আমি এই অপূর্ব সুন্দরী নারীকে বিয়ে করব।
এই বলে কৃষক এবং কাজীর মধ্যে ঝগড়া লেগে গেল। কাজী এবং কৃষক দুজনে মিলে বিচার নিয়ে গেল বাদশাহের কাছে। এবার বাদশা সেই নারীর চেহারা দেখে সে নিজেও মুগ্ধ হয়ে যায়।
এবার বাদশা দুজনকে বলে উঠলো তোরা দুজনেই এই নারীর যোগ্য না, শুধু আমি এই অপূর্ব সুন্দরী নারীকে বিয়ে করব। এরপর সেই সুন্দরী নারীকে জিজ্ঞেস করা হল, তুমি নিজেই সিদ্ধান্ত দাও তুমি কাকে বিয়ে করবে?
সুন্দরী নারী বললো, তোমাদের তিনজনের মধ্যে যে আমাকে দৌড়ে ধরতে পারবে আমি শুধু তাকেই বিয়ে করবো। সুন্দরী নারীর কথা শুনে সবাই রাজি হয়ে গেল এবং তার পিছে পিছে কৃষক কাজী বাদশা তিনজনেই দৌড়াতে শুরু করলো।
অনেকক্ষণ পিছন পিছন দৌড়াতে দৌড়াতে কাজী এবং কৃষক দুজনে মারা গেল। বাকি ছিল শুধু বাদশা, বাদশা নারীটিকে বলল এখন তো শুধু আমি একাই আছি চলো তুমি আর আমি বিয়ে করে ফেলি! তখন সুন্দরী নারী বললো না আগে আমাকে দৌড়ে ধরো তারপরে বিবাহ করিবে।
তখন সুন্দরী নারীর কথা শুনে বাদশাহ্ চমকে গিয়ে সেই নারীকে বললো হে সুন্দরি নারী তুমি কে, কি তোমার পরিচয়? তখন সেই নারী বললো, আমি হলাম দুনিয়া।
আমার মধ্যে আছে শুধু চাকচিক্য, মোহ্ এবং লোভ-লালসায় ভরা। আমার পিছে যারাই দৌড়াবে তারাই শুধু এভাবে মরবে, বিনিময়ে তারা কিছুই পাবে না। এই থেকে বোঝা যায় লোভ মানুষকে ধ্বংস করে, লোভে পাপ পাপে মৃত্যু।
তাই সময় থাকতে তুমি আল্লাহর দিকে ফিরে যাও। সৌভাগ্য ফিরবে তোমার দিকে, পৃথিবীর সব সম্পর্কের শেষ আছে কিন্তু বান্দার সাথে আল্লাহর সম্পর্ক কোন শেষ নেই।
পৃথিবীতে তুমি যদি কাউকে বারবার ডাকো সে বিরক্ত হয়, রাগ হয় কিন্তু আল্লাহকে তুমি যত খুশি ডাকবে, আল্লাহ ততো বেশি খুশি হবেন।
তাই সময় থাকতে আল্লাহর দিকে ফিরে আসো, নামাজ পড়ো আল্লাহ তোমায় সঠিক পথ দেখাবে, ইনশা-আল্লাহ।
একদিন একজন কৃষক মাঠে কাজ করতেছিল, ওই সময়ে এক অপূর্ব সুন্দরী নারী কৃষককে ডেকে বলল আমি তোমাকে বিয়ে করতে চাই। কৃষক সেই নারীর চেহারা দেখে মুগ্ধ হয়ে যায়, সে কিছু না ভেবেই রাজি হয়ে যায়।
কৃষক অপূর্ব সুন্দরী নারীকে বিয়ে করার উদ্দেশ্যে কাজী অফিসে নিয়ে যায়। কাজী অফিসে গিয়ে কাজীকে ডেকে বললো আমাদের দুজনকে বিয়ে দিয়ে দাও।
কাজী এই নারীর চেহারা দেখে কাজী নিজেও মুগ্ধ হয়ে যায়, কাজী কৃষককে বলে উঠল এই ব্যাটা তুই তো এই নারীর যোগ্যই না, আমি এই অপূর্ব সুন্দরী নারীকে বিয়ে করব।
এই বলে কৃষক এবং কাজীর মধ্যে ঝগড়া লেগে গেল। কাজী এবং কৃষক দুজনে মিলে বিচার নিয়ে গেল বাদশাহের কাছে। এবার বাদশা সেই নারীর চেহারা দেখে সে নিজেও মুগ্ধ হয়ে যায়।
এবার বাদশা দুজনকে বলে উঠলো তোরা দুজনেই এই নারীর যোগ্য না, শুধু আমি এই অপূর্ব সুন্দরী নারীকে বিয়ে করব। এরপর সেই সুন্দরী নারীকে জিজ্ঞেস করা হল, তুমি নিজেই সিদ্ধান্ত দাও তুমি কাকে বিয়ে করবে?
সুন্দরী নারী বললো, তোমাদের তিনজনের মধ্যে যে আমাকে দৌড়ে ধরতে পারবে আমি শুধু তাকেই বিয়ে করবো। সুন্দরী নারীর কথা শুনে সবাই রাজি হয়ে গেল এবং তার পিছে পিছে কৃষক কাজী বাদশা তিনজনেই দৌড়াতে শুরু করলো।
অনেকক্ষণ পিছন পিছন দৌড়াতে দৌড়াতে কাজী এবং কৃষক দুজনে মারা গেল। বাকি ছিল শুধু বাদশা, বাদশা নারীটিকে বলল এখন তো শুধু আমি একাই আছি চলো তুমি আর আমি বিয়ে করে ফেলি! তখন সুন্দরী নারী বললো না আগে আমাকে দৌড়ে ধরো তারপরে বিবাহ করিবে।
তখন সুন্দরী নারীর কথা শুনে বাদশাহ্ চমকে গিয়ে সেই নারীকে বললো হে সুন্দরি নারী তুমি কে, কি তোমার পরিচয়? তখন সেই নারী বললো, আমি হলাম দুনিয়া।
আমার মধ্যে আছে শুধু চাকচিক্য, মোহ্ এবং লোভ-লালসায় ভরা। আমার পিছে যারাই দৌড়াবে তারাই শুধু এভাবে মরবে, বিনিময়ে তারা কিছুই পাবে না। এই থেকে বোঝা যায় লোভ মানুষকে ধ্বংস করে, লোভে পাপ পাপে মৃত্যু।
তাই সময় থাকতে তুমি আল্লাহর দিকে ফিরে যাও। সৌভাগ্য ফিরবে তোমার দিকে, পৃথিবীর সব সম্পর্কের শেষ আছে কিন্তু বান্দার সাথে আল্লাহর সম্পর্ক কোন শেষ নেই।
পৃথিবীতে তুমি যদি কাউকে বারবার ডাকো সে বিরক্ত হয়, রাগ হয় কিন্তু আল্লাহকে তুমি যত খুশি ডাকবে, আল্লাহ ততো বেশি খুশি হবেন।
তাই সময় থাকতে আল্লাহর দিকে ফিরে আসো, নামাজ পড়ো আল্লাহ তোমায় সঠিক পথ দেখাবে, ইনশা-আল্লাহ।