DEMO
  • Home
  • Android
  • Windows
  • Mac
  • Apps
    • Dropdown1
    • Dropdown2
    • Dropdown3
    • Dropdown4
    • Dropdown5
    • Dropdown6
  • Games
    • Dropdown1
    • Dropdown2
    • Dropdown3
    • Dropdown4
    • Dropdown5
    • Dropdown6
OnlineEarning
thumbnail

ফেসবুক পেইজ থেকে আয় করুন মাসে ৩০,০০০ - ৫০,০০০ হাজার টাকা

Facebook-Earning-Tips OnlineEarning February 20, 2022
thumbnail

কোনো ওয়েবসাইট বা স্টার্টআপ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করার আগে যে বিষয় গুলো মাথায় রাখা উচিত?

Business-idea-Share OnlineEarning February 20, 2022
thumbnail

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড

BloggerTips Earning-Tips OnlineEarning February 08, 2022
thumbnail

আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কিভাবে দ্রুত গ্রো করবেন? How To Grow Your Youtube Channel?

Earning-Tips OnlineEarning Youtube December 18, 2021
thumbnail

ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস | Youtube Income Tricks High CPC

Earning-Tips OnlineEarning Youtube December 13, 2021
thumbnail

অনলাইন থেকে আয় করার সহজ উপায় | How to earn money online 2022

Freelancing OnlineEarning November 18, 2021
thumbnail

ব্লগে লেখালেখি করে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা আয় করা কি সম্ভব?

BloggerTips OnlineEarning October 09, 2021
thumbnail

সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া | Best Bloging Tips in Bangla 2021

BloggerTips OnlineEarning October 06, 2021
Older Posts ››

Popular Posts

Facebook

Templateclue

Blog Archive

Labels Cloud

  • Technology 8

Recent Posts

Advertisement

Categories

  • Adsense
  • AndroidApps
  • Background Music
  • Bangladesh-Army
  • BDNavy
  • BloggerTips
  • Business-idea-Share
  • Digital-Marketing
  • Earning-Tips
  • Email-Marketing
  • Facebook-Earning-Tips
  • FireService
  • Freelancing
  • General-Knowledge
  • GovJob
  • HealthTips
  • Islamik
  • Islamik-Q-A
  • JobNews
  • LifeStyle
  • Motivational
  • Ojana-Tottho
  • OnlineEarning
  • PDB
  • ProVPN
  • Q-A
  • Sadharon-Geann
  • Technology
  • VideoEditingApps
  • Virar-News
  • Youtube
Powered by Blogger.
  • Home
  • About
  • Contact
  • Buy Now

Popular Posts

  • আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড
  • Feeling The Old Days || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
  • Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile

Top of the week

Report Abuse

Labels

  • Adsense
  • AndroidApps
  • Background Music
  • Bangladesh-Army
  • BDNavy
  • BloggerTips
  • Business-idea-Share
  • Digital-Marketing
  • Earning-Tips
  • Email-Marketing
  • Facebook-Earning-Tips
  • FireService
  • Freelancing
  • General-Knowledge
  • GovJob
  • HealthTips
  • Islamik
  • Islamik-Q-A
  • JobNews
  • LifeStyle
  • Motivational
  • Ojana-Tottho
  • OnlineEarning
  • PDB
  • ProVPN
  • Q-A
  • Sadharon-Geann
  • Technology
  • VideoEditingApps
  • Virar-News
  • Youtube

Contact Form

Tags Clouds

Adsense AndroidApps Background Music Bangladesh-Army BDNavy BloggerTips Business-idea-Share Digital-Marketing Earning-Tips Email-Marketing Facebook-Earning-Tips FireService Freelancing General-Knowledge GovJob HealthTips Islamik Islamik-Q-A JobNews LifeStyle Motivational Ojana-Tottho OnlineEarning PDB ProVPN Q-A Sadharon-Geann Technology VideoEditingApps Virar-News Youtube
Showing posts with label OnlineEarning. Show all posts
Showing posts with label OnlineEarning. Show all posts
ফেসবুক পেইজ থেকে আয় করুন মাসে ৩০,০০০ - ৫০,০০০ হাজার টাকা

ফেসবুক পেইজ থেকে আয় করুন মাসে ৩০০০০ - ৫০০০০ হাজার টাকা। 


কথা টা শুনে চমকে গেলেন তো , আসলে চমকে যাবারই কথা আমিও একসময় মনে করতাম ফেসবুক থেকে কিভাবে আয় করা যায় । এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কিভাবে ফেসবুক থেকে মাসে ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় করা যায়। এর সহজ একটা উপায় আছে ।


টাকা ইনকামঃ টাকা ইনকাম অফিস কিভাবে ফেসবুক পেইজ থেকে ইনকাম করে তার একটা খুব সহজ উদাহরন দিয়ে নেই আগে তারপর আপনাদের যদি বলি এভাবে ইনকাম করা যায়। তাহলে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। তো চলেন দেরি না করে শুরু করি কিভাবে আমরা ফেসবুক থেকে আয় করি। 


আমাদের একটা ফেসবুক একাউন্ট ছিলো কিন্তু আমাদের পকেটে টাকা ছিলো না। আমরা সবাই মানে আমাদের টিমে মোট ১০ জন ছিলো। আমরা সবাই বাসা থেকে ৫,০০০ হাজার করে টাকা নিয়ে ৫০হাজার টাকা ম্যানেজ করলাম। তারপর আমরা ফেসবুকে একটা পেইজ ক্রিয়েট করলাম। 


পেইজটির নাম আপাতত আমরা হাইড রাখলাম। তাতে কিছু নিজের বানানো ভিডিও আপলোড করা শুরু করলাম। কোন ভিউ হচ্ছিলো না আমাদের। টানা ৩মাস ভিডিও আপলোড করেও কোন ফল পাচ্ছিলাম না। কেননা নিজেদের ভিডিও নিজেরাই দেখতাম সেই জন্য আমাদের ভিউ রেটিং কমে গিয়েছিলো, বলতে গেলে আমরা ৭,০০০ হাজার ভিউ পেয়েছিলাম মাত্র, কি আর করা । 


আমরা কাজ ছেড়ে দিলাম তারপর এক বড় ভাই বললো তোমাদের পেইজে তো প্রচুর ভিডিও কিন্তু ভালো কন্টেট হওয়ার পরেও ভিউ কেন নাই। তারপর আমরা তাকে আমাদের পেজটি দেখালাম। তারপর বললো নিজেদের ভিডিও নিজেরাই দেখেছো সেই জন্যই এই ধরনের বড় সমস্যায় পড়েছো। কিন্তু একটা উপায় নিশ্চই আছে, যেভাবে ফেসবুকের ভিডিও গুলো র‌্যাংক করানো যাবে। আমরা বললাম কিভাবে সেই বড় ভাই বললো তোমরা এই পেইজ টাকে প্রোমোট করে দাও। 


কয়েক হাজার টাকা খরচ করো। আর সেই ভিডিও গুলো প্রোমোট করে যেটা সবাই দেখবে এবং লাইক কমেন্ট শেয়ার করবে সেটাই। তো আমদের ১০ জনের একটা ভিডিও খুব পছন্দ হয়েছিলো সেই ভিডিও টা আমরা আমাদের এলাকায় প্রোমোট করলাম কারন আমদের এলাকার সবাই যেনো ভিডিও টা দেখে আর আমাদের লাইক কমেন্ট করে ভিডিও টাতে আর ফলো লাইক করে সেই জন্য । 


কিন্তু তাতেও আমাদের ভিউ তো এসেছিলো কিন্তু ফলোয়ার বাড়েনি। তারপর আবার  আমরা ভিডিও টা প্রোমোট করলাম এবার সারা বাংলাদেশ। এবার ভিডিও তে লাইক কমেন্ট শেয়ার ফলো বাড়তে লাগলো। এবার কিন্তু আমরা ১০ হাজার টাকা দিয়ে প্রমোট করেছিলাম। কিন্তু আমাদের এবার ভিউ কয়েক লক্ষ হয়ে যায় আর ফলোইয়ার প্রাই ৬০ হাজার মতো । 


আমরা আবার একটা ভিডিও বানালাম এটা ৩০ মিনিট এর প্রথম কয়েক দিন ভিডিও টা আমাদের টাইম লাইনে শেয়ার করলাম । এবং কয়েক দিন আমরা ভিডিও টা দেখবো না বলে টুরে চলে গেলাম কারন ভিডিও টা নিজেই দেখলে আবার রাঙ্ক কমে যাবে সে জন্য। 


আমরা ফিরে এলাম ৭ দিন পর কম্পিউটার অন করে ভিডিও টা দেখে আমরা সবাই চমকে গেলাম । ৩ মিলিয়ন ভিউ তাও আবার সাত দিনে। ফলোইয়ার তো হিসেব  নেই।   তারপর আমাদের পেইজ টা মনিটাইজ করবো। সেই জন্য আবার সেই বড় ভাইকে ডাক দিলাম, সে এলো করে দিলো মনিটাইজ অন সাথে আমাদের মনিটাইজ অন হয়ে গেলো।


এখন আমরা নিজেরাই মনিটাইজ অন করতে পারি। এবং আমাদের ভিডিও তে প্রচুর ভিউ আসে। এখন আমরা অন্যের ভিডিও প্রোমোট করে দেই। আমাদের মাসে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারি ফেসবুক পেইজ থেকে। 

এবার বুঝতে পারছেন আমাদের ফেসবুক  পেইজ থেকে আমরা ইনকাম করতে পারি। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো কিভাবে ফেসবুক পেইজ থেকে ইনকাম করবেন। কি কনটেণ্ট নিয়ে ভিডিও করলে বেশি ভিউজ পাবেন। এসব বিষয়ে আপনাদের সাথে আজ আমিই আলোচনা করবো। 


ফেসবুক পেইজ কি ( what is facebook page? )  ফেসবুক পেইজ সচরাচর ফ্যান পেইজ হিসাবে পরিচিত। এখানে আপনি আপনার নামে যেকোন একটা নামে ফেসবুক ফ্যান পেইজ বানাতে পারেন। এবং আপনাদের প্রচুর ফলোয়ার নিতে পারেন বা আপনার ফ্যান ফলোয়ার হবে। 


প্রথম দিকে ফেসবুক ফ্যান পেইজ একচুয়েলি সেলিব্রেটিদের জন্য ছিলো বা তারা বেশি ব্যাবহার করতো কারন তাদের ফ্যান ফলোয়ার এমনিতেই অনেক বেশি। কিন্তু বর্তমানে অনেকেই আছে যারা তাদের ভিডিও ক্লিপ বানাইয়ে সেই ভিডিও তাদের বানানো ফ্যান পেইজ যাকে আমরা ফেসবুক পেইজ নামে চিনি বা জানি সেটাই আপলোড করে ভাইরাল হয়ে গেছেন। 


উদাহরন যদি দেয় প্রথমেই যাদের নাম আসে তারা হলো সালমান মুক্তাদির , কয়েক জন আছে যাদের নাম এখন মনে পরছেনা তবে হ্যা ফেসবুকের জন্যই  কিন্তু হিরো আলম ভাইরাল হয়েছে। নেগেটিভ ভাবে হোক বা পজিটিভ ইনকাম কিন্তু হিরো আলোম সব চেয়ে বেশি করে ফেসবুক থেকে।
কোনো ওয়েবসাইট বা স্টার্টআপ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করার আগে যে বিষয় গুলো মাথায় রাখা উচিত?

কোনো ওয়েবসাইট বা স্টার্টআপ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করার আগে যে বিষয় গুলো মাথায় রাখা উচিত?


স্টার্টআপ কোম্পানিতে যে কোনো ধরনের বিনিয়োগ করা একটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ কাজ, কিন্তু বিনিয়োগ করার পরে কোম্পানি যদি সফল হয়, তাহলে এটা হতে পারে খুবই লাভজনক ব্যবসায়।


যেহেতু বেশিরভাগ নতুন কোম্পানির বাজারজাত পণ্য দেখতে পাই না বা এমন ও হতে পারে তাদের কোনো প্রোডাক্ট একদমই নেই, তাই বিনিয়োগকারীর সম্পূর্ণ বিনিয়োগ হারানোর সম্ভবনাও বাস্তব। তবে ঐসব কোম্পানি সাকসেস হিলে বিনিয়োগে খুব বেশি আয় করতে পারে বিনিয়োগকারীরা।


একটি স্টার্টআপ বেশ কয়েকটি ধাপের মধ্য দিয়ে যায় এবং তাদের প্রত্যেকটি বিনিয়োগকারীদের জন্য নিজস্য সুযোগ সুবিধা এবং ঝুঁকি,দুটিই সমান থাকে। স্টার্টআপ কোম্পানিগুলি আশানুরূপ বা থিংকিং পর্যায়ে থাকে এবং তাদের কাছে কোনো কার্যকরী পণ্য, গ্রাহক বেস বা আয়ের প্রবাহ থাকে না।


প্রায় ৯০% স্টার্টআপ কোম্পানীর অর্থায়ন করা ইনিটিয়াল পাবলিক অফারিং (আইপিও) প্রবেশ করবে না। স্টার্টআপ কোম্পানিগুলিতে বিনিয়োগ করা একটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ব্যবসা, কিন্তু বিনিয়োগগুলি সাকসেস হলে এটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ হতে পারে।


স্টার্টআপ নতুন কোম্পানিগুলি প্রতিষ্ঠাতাদের সঞ্চয় ব্যবহার করে, ব্যাঙ্ক লোন পাওয়ার মাধ্যমে বা ইক্যুইটি শেয়ার ইস্যু করে নিজেদের অর্থায়ন করতে পারে। একবার যখন একটি নতুন কোম্পানি কাজ শুরু করে এবং প্রাথমিক ডিভিডেন্ট সংগ্রহ শুরু করে, তখন এটি শুরু থেকে প্রকৃত স্টার্টআপে অগ্রসর হয়।


এই সময়ে, কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতারা তাদের ধারণা বিনিয়োগকারীদের কাছে তুলে ধরতে পারেন। একজন বিনিয়োগকারী সাধারণত কিছু সঞ্চিত সম্পদ সহ একজন ব্যক্তিগত ব্যক্তি যিনি প্রাথমিক পর্যায়ের কোম্পানিগুলিতে বিনিয়োগে বিশেষজ্ঞ হন।


অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টর সাধারণত বিনিয়োগের বা কোম্পানির অর্থের প্রথম উৎস। অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টরের বিনিয়োগগুলি সাধারণত আকারে ছোট হয়। অ্যাঞ্জেল মানি প্রাথমিক বিপণন প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে এবং প্রোটোটাইপ গুলিকে উত্পাদনে স্থানান্তর করতে ব্যবহৃত হয়।


প্রতিষ্ঠাতারা বা স্টার্ট-আপ কোম্পানিগুলি একটি কঠিন ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি করে ফেলবেন যা ব্যবসার কৌশল এবং ভবিষ্যতের অনুমানগুলি নির্দেশ করে৷ যদিও কোম্পানিটি এখনও কোনো নিট মুনাফা অর্জন করছে না, 


তবে এটি গতিশীলতা অর্জন করছে এবং বৃদ্ধির জন্য কোম্পানিতে যে কোনো বিনিয়োগ পুনরায় কোম্পানির মধ্যে বিনিয়োগ করছে। ভেঞ্চার ক্যাপিটাল বলতে একটি ব্যক্তি, ব্যক্তিগত অংশীদারিত্ব, বা পুল করা বিনিয়োগ তহবিল বোঝায়।


ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্টরা প্রায়ই উপদেষ্টার ভূমিকা গ্রহণ করে এবং কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদে একটি আসন খুঁজে পায়। বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশিত সূচকীয় প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য কোম্পানি নগদ অর্থের মাধ্যমে বার্ন করা অব্যাহত থাকায় অতিরিক্ত রাউন্ডে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল চাওয়া হতে পারে।


আপনি যদি একজন প্রতিষ্ঠাতা, পরিবারের সদস্য বা একজন প্রতিষ্ঠাতার ঘনিষ্ঠ বন্ধু না হন, তাহলে সম্ভাবনা রয়েছে যে আপনি একটি উত্তেজনাপূর্ণ নতুন স্টার্টআপের একেবারে শুরুতে প্রবেশ করতে পারবেন না এবং আপনি যদি একজন ধনী, স্বীকৃত বিনিয়োগকারী না হন, আপনি সম্ভবত একজন বিনিয়োগকারী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।


ব্যক্তিগত ব্যক্তিরা প্রাইভেট ইকুইটি ফান্ডে বিনিয়োগ করে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ডে কিছু পরিমাণে অংশ নিতে পারে যা ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ডিং-এ বিশেষজ্ঞ, স্টার্টআপে পরোক্ষ বিনিয়োগের অনুমতি দেয়।


সাধারণ ভেঞ্চার ডিলগুলি প্রস্থান না হওয়া পর্যন্ত 10 বছর ধরে গঠন করা হয়। আদর্শ প্রস্থান কৌশল হল কোম্পানির জন্য একটি ইনিটিয়াল পাবলিক অফার (আইপিও) এর মাধ্যমে সর্বজনীনভাবে যাওয়া, যা এই ধরনের ঝুঁকি নেওয়া থেকে প্রত্যাশিত আয়ের বাইরের আয় তৈরি করতে পারে। 


অন্যান্য প্রস্থান কৌশল যা কম আকাঙ্খিত হয় অন্য কোম্পানি দ্বারা অধিগ্রহণ করা বা একটি ব্যক্তিগত, লাভজনক উদ্যোগ হিসাবে অবশিষ্ট অন্তর্ভুক্ত।


একটি স্টার্টআপের জন্য যথাযথ অধ্যবসায় পরিচালনার প্রথম ধাপ হল ব্যবসায়িক পরিকল্পনা এবং ভবিষ্যতে লাভ এবং বৃদ্ধির জন্য মডেলটিকে সমালোচনামূলকভাবে মূল্যায়ন করা। ধারণার অর্থনীতিকে বাস্তব-বিশ্বের রিটার্নে অনুবাদ করতে হবে।


অনেক নতুন ধারনা এতটাই অত্যাধুনিক যে তারা বাজার গ্রহণ না করার ঝুঁকি নিয়ে থাকে। শক্তিশালী প্রতিযোগী বা প্রবেশের ক্ষেত্রে প্রধান বাধাগুলিও গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা। আইনি, নিয়ন্ত্রক, এবং সম্মতির বিষয়গুলিও একেবারে নতুন ধারণার জন্য বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ।


অনেক বিনিয়োগকারী এবং ভিসি বিনিয়োগকারী ইঙ্গিত করে যে কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতাদের ব্যক্তিত্ব এবং ড্রাইভ ব্যবসায়িক ধারণার চেয়েও বা তার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।


প্রতিষ্ঠাতাদের অবশ্যই ক্রমবর্ধমান লস এবং নিরুৎসাহের সময়কালের মধ্য দিয়ে তাদের বহন করার দক্ষতা, জ্ঞান এবং আবেগ থাকতে হবে। তাদের ফার্মের ভিতরে এবং বাইরে থেকে পরামর্শ এবং গঠনমূলক প্রতিক্রিয়ার জন্য উন্মুক্ত থাকতে হবে। অপ্রত্যাশিত অর্থনৈতিক ঘটনা বা প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে কোম্পানির দিকনির্দেশকে পিভট করার জন্য তাদের অবশ্যই এক্সপার্ট হতে হবে।


যেসব বিষয়গুলো অবশ্যই জানা উচিত

  • কোম্পানি সফল হলে, টাইমলি ঝুঁকি থাকবে কিনা ?
  • আর্থিক বাজারগুলি কি 5 বা 10 বছরের নিচে একটি IPO-এর জন্য উপযুক্ত হবে?
  • কোম্পানিটি কি সফলভাবে IPO করতে এবং বিনিয়োগের উপর একটি কঠিন রিটার্ন প্রদানের জন্য যথেষ্ট উন্নতি করতে পারবে পাবে?
আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড

বন্ধুরা আপনারা যারা ব্লগিং করে বা অনলাইনে লেখালেখি করে ইনকাম করতে চান তাদের জন্যে আজকের এই আর্টিকেলটি। তারা আজকে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তাহলে আজকে আপনাদের সকল ভুল ভ্রান্তি দূর হয়ে যাবে এবং আপনারা ভবিষ্যতে অনলাইনে লেখালেখি করে অনেক বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

আমাদের মধ্যে অনেকেই ব্লগিং বা লেখালেখি করে ইনকাম করার আশায় অনলাইনে আসে। কিন্তু কয়েক দিন কাজ করার পরে পরবর্তীতে আমরা অনেকেই হতাশ হয়ে এখান থেকে ঝরে পড়ি। সবাই কিন্তু সাফল্য অর্জন করতে পারে না। এই সাফল্য অর্জন না করার একটি মাত্র কারণ তা হচ্ছে আপনি যে আর্টিকেলটি লিখতেছেন সে আর্টিকেলটি কি সম্পূর্ণ কপিরাইট মুক্ত আছে নাকি অন্য কারো আর্টিকেলের সাথে আপনার আর্টিকেলটি একই বা কপিরাইট হয়ে যাচ্ছে। 

আপনি মনে করতেছেন আপনার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ কপিরাইট মুক্ত। যেহেতু আর্টিকেলটি আপনি নিজেই লিখেছেন সেহেতু আপনি মনে করতেছেন এটির মালিক আপনি নিজেই। কিন্তু আপনি কি জানেন? আপনি যে আর্টিকেলটি নিজে নিজে লিখেছেন ওই আর্টিকেলটিও কিন্তু কপিরাইট হতে পারে। আপনার লেখার আর্টিকেলটির সাথে অন্য কারো আর্টিকেল যদি মিলে যায়, তাহলে আপনার আর্টিকেলে কপিরাইট চলে আসবে। 

এই আর্টিকেলের কপিরাইট থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হচ্ছে, আপনি যে আর্টিকেল গুলো লিখবেন সে আর্টিকেল গুলো চেক করুন। প্রতিটি আর্টিকেল লেখার পরে একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে চেক করবেন। আপনার আর্টিকেলটি ১০০% কপিরাইট মুক্ত আছে কিনা সেটা চেক করুন। কপিরাইট মুক্ত আর্টিকেল লিখলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি অনলাইনে সাফল্য অর্জন করতে পারবেন এবং ইনকাম করতে পারবেন।

তাই আজকে আমি আপনাদের দেখাবো আপনাদের লেখা আর্টিকেল গুলো কিভাবে আপনারা চেক করবেন যে আপনাদের লেখা আর্টিকেলগুলো কপিরাইট মুক্ত আছে কিনা। সেগুলো চেক করার পরে আপনারা আপনাদের ব্লগে পোস্ট করবেন। আমি আপনাদের সম্পূর্ণ প্রসেসটি Step-by-Step দেখিয়ে দিব।

অনলাইনে কপিরাইট আর্টিকেল চেক করার জন্য হাজার হাজার ওয়েবসাইট রয়েছে কিন্তু অনেক ওয়েবসাইট ভুল তথ্য দিয়ে থাকে। আমি আপনাদের আজকে যে ওয়েবসাইট টি দেখাবো, সেই ওয়েবসাইটে আপনারা ৯৯% সঠিক তথ্য পাবেন।


১। আপনারা প্রথমে আপনাদের যেকোনো একটি ব্রাউজারে যাবেন ক্রোম ব্রাউজারে গেলে আপনাদের কাজটি অনেক সুবিধাজনক হবে। এরপর আপনারা www.duplichecker.com এই ওয়েবসাইটটিতে ঢুকবেন।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


২। তারপর আপনাদের লেখা আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ কপি করবেন, নিচে দেখানো ছবিতে মার্ক করা যে জায়গায় ওখানে আপনার আর্টিকেলটি পেস্ট করবেন। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন এখানে আপনি বিনামূল্যে মাত্র ১০০০ ওর্য়াড চেক করতে পারবেন। ১০০০ ওয়ার্ড এর বেশি চেক করতে চাইলে, এখানে আপনাকে টাকা পে করতে হবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


৩। তারপর আপনাকে "I'm not a robot" এটিতে ক্লিক করে ভেরিফাই করতে হবে। ভেরিফাই করার পরে এখানে সবুজ রং এর একটি ট্রিক মার্ক চলে আসবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


৪। তারপর আপনাকে নিচে লেখা "Check Plagiarism" এ ক্লিক করতে হবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


এটাতে ক্লিক করার পরে আপনাকে কিছুক্ষণ এখানে অপেক্ষা করতে হবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


আপনি এখানে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পরে নিচে আপনার আর্টিকেলের রেজাল্ট শো করবে। এখানে আপনার আর্টিকেলটি যদি কপিরাইট থাকে সেটি শো করবে এবং যদি কপিরাইট মুক্ত থাকে সেটিও শো করবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


আপনার লেখা আর্টিকেলটিতে কত % ইউনিক এবং কত % কপিরাইট আছে সেটা দেখাবে। এভাবে আপনি আপনার আর্টিকেলটি কপিরাইট কিনা সেটি চেক করতে পারবেন।




শেষ কথাঃ

আমাদের আর্টিকেলটি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে আমাদেরকে জানাতে ভুলবেন না। নিচে কমেন্ট বক্সে আপনাদের মতামত আমাদেরকে জানাতে পারেন। আমরা সব সময় আপনাদেরকে সাহায্য করার প্রচেষ্টায় থাকি। আপনারা ব্লগিং করার ক্ষেত্রে যেকোন সমস্যায় পড়লে আমাদেরকে নক করতে পারেন। আমাদের টিমের যেকোনো একজন আপনার সাথে যোগাযোগ করে আপনার সমস্যাটি সমাধান করার চেষ্টা করবে। ধন্যবাদ সবাইকে সবাই ভাল এবং সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কিভাবে দ্রুত গ্রো করবেন? How To Grow Your Youtube Channel? Ibrahim Blog

আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কিভাবে দ্রুত গ্রো করবেন?


আমরা এমন একটি সময় দাঁড়িয়ে রয়েছি ইউটিউবে। এই সময়ে প্রচুর পরিমাণে ক্রিয়েটর এবং প্রচুর পরিমাণে ভিডিও অলরেডি ইউটিউবের কাছে রয়েছে। এই সময়ে আপনি যেকোন বিষয়ে ভিডিও তৈরী করতে যান না কেন প্রচুর কম্পেটিশন এর মুখোমুখি হতে হবে। এটাকে মেনে নিয়েই কিন্তু আপনাকে ইউটিউবে আসতে হবে। 

আর এর সঙ্গে ইউটিউব এ্যালগরিদম কিভাবে দর্শককে নির্বাচন করে, দ্বিতীয়তঃ কিভাবে ভিডিও সিলেকশন করে। যদি আপনি ইউটিউব এর বেসিক টেকনিকেল বিষয়গুলো সম্পর্কে একটু আইডিয়া জেনারেট করতে পারেন, তাহলে ডেফিনেটলি আপনার চ্যানেলের গ্রোথরেন্জ অনেক বেশি ইনক্রিস হতে পারে। 

এক্ষেত্রে আমাদের জানা দরকার ইউটিউব কিভাবে একজন দর্শককে সিলেক্ট করে থাকে? বন্ধুরা ইউটিউব অ্যালগোরিদমে যে দর্শকদের সিলেক্ট করার পদ্ধতি রয়েছে সে ক্ষেত্রে চারটি টুলস্ রয়েছে। এই চারটি টুলস্ এর মধ্যে,,,

  • নাম্বার ওয়ান হচ্ছে, একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের বিষয়ে ইউটিউবে সার্চ করছেন? 
  • দ্বিতীয়ত তিনি কোন ধরনের ভিডিও ইউটিউবে দেখছেন? 
  • তৃতীয়তঃ গুগোল একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের অ্যাক্টিভিটি দেখাচ্ছে? 
  • এবং ফাইনালে একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের ফিডব্যাক গুগলকে অথবা ইউটিউব কে দিচ্ছে? 

এই চারটি ফ্যাক্টের উপর নির্ভর করে ইউটিউব অ্যালগরিদম ডিসাইড করে যে কোন দর্শক কোন ধরনের ভিডিও দেখতে পারেন। এবার আসা যাক ভিডিও সিলেকশন। ইউটিউব কোন ধরনের ভিডিও কোন ধরনের দর্শক দেখতে পছন্দ করেন ভিডিও সিলেকশনের যে টেকনোলজি রয়েছে সেটা জানলে আপনিও বুঝতে পারবেন আপনার ভিডিওকে ইউটিউব কোথায় রেংকিং করতে পারে এবং কোথায় সাজেস্ট করতে পারে। 

বন্ধুরা ইউটিউবে যে ভিডিও সিলেকশন টেকনিক রয়েছে এক্ষে ইউটিউব বিভিন্ন সময়ে তার স্ট্যাটিজিকে পরিবর্তন করেছে। ইউটিউবে ২০০৫ থেকে ২০১১ পর্যন্ত এই পেজের মধ্যে ইউটিউব এর কাছে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়গুলো রয়েছে সেটা হলো, দর্শকরা ইউটিউবের ভিডিওর মধ্যে কতবার ক্লিক করছেন সেই বিষয়টি। 

শুধুমাত্র আপনার ভিডিওর সামনে এলে দর্শকরা কতবার ক্লিক করছেন তার উপর নির্ভর করে ইউটিউব ভিডিও রিকমেন্ডেশনকে বেশি বা কম করত। কিন্তু এই স্ট্রাটেজির একটা সমস্যা ছিলো, এই স্ট্র্যাটেজির সবথেকে বড় সমস্যা হচ্ছে খুব খারাপ ভিডিওতে যদি একটা ভালো থামনেইল তৈরি করা যেতো তাহলে ইউটিউবে অ্যালগরিদম সেই ভিডিওর রিকমেন্ডেশনকে হাই করে দিতো। 

যার ফলে খুব ভালো ভিডিও গুলো একদম নিচে পড়ে থাকতো। আর এর কারনে ইউটিউব এর ওভারঅল যে কোয়ালিটি এডুকেশনাল ভ্যালু বলেন কিংবা ইন্টারটেইনমেন্ট ভ্যালু বলেন, এই ভ্যালু কিন্তু ঠিকঠাক মতো ইউটিউব দর্শকদের কাছে তুলে ধরতে পারছিল না যার ফলে দর্শক কিন্তু এই প্লাটফর্মে তেমন ভাবে আসতেও চাইছিলো না।

আর সেজন্যই ইউটিউব ২০১১ সালের পর থেকে তাদের স্ট্রাটেজিকে পরিবর্তন করে এবং 2012 সালে দেখতে পেয়েছি যে ইউটিউবে ওয়াচ-টাইম একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হয়ে উঠলো। অর্থাৎ শুধুমাত্র ক্লিক নয় অথবা আপনার থামনেইলও ভালো হলে হবেনা, সেই সাথে আপনার ভিডিও টাও ভালো হতে হবে। যদি আপনার ভিডিওটি ভালো না হয় তাহলে ন্যাচারেলি আপনার দর্শক আপনার ভিডিওতে ক্লিক করে পরবর্তীতে বের হয়ে চলে আসবে। 

আর এর ফলে আপনার ভিডিওর মধ্যে কোন প্রকার ওয়াচ-টাইম যোগ হবে না। ন্যাচারালি আপনার ভিডিওর মধ্যে যদি ওয়াচ টাইম না হয় তাহলে ইউটিউব আপনার চ্যানেলের রিকমেন্ডেশনটি নামিয়ে দেবে। অর্থাৎ ২০১২ সালের পরে যখন থেকে ইউটিউব রিকমেন্ডেশনে ওয়াচ টাইম প্রাধান্য পেলো তখন থেকে কিন্তু ইউটিউব এর প্লাটফর্মে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলে দাঁড়ালো ভিডিও কোয়ালিটি। 

অর্থাৎ যেখানে 2011 সালের আগে থামনেল অথবা ক্লিকের প্যারোডি ছিল সেখানে এখন সবথেকে প্যারোডি পাচ্ছে শুধুমাত্র ভিডিও কোয়ালিটি এবং রিসেন্টলি ইউটিউব এর কাছে সবথেকে ভ্যালুয়েবল যে বিষয়টি হচ্ছে সেটি হচ্ছে দর্শকদের সেটিসফেকশন। ইউটিউব কখনো আপনার ভিডিওকে দর্শকের কাছে তুলে ধরতে হবে সেই বিষয়ে রিকমেন্ড করে না। 

অ্যাকচুয়ালি আপনার ভিডিও রিকমেন্ডেশনে যায়, দর্শকদের প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে। যদি দর্শকদের ডিমান্ডের প্রয়োজন না পড়ে তাহলে আপনার ভিডিও কখনোই ইউটিউব রিকমেন্ডেশন এ যাবে না। দর্শকদের ডিমান্ড রয়েছে বলেই আপনার ভিডিওটি রিকমেন্ডেশনে যাচ্ছে। 

অর্থাৎ আলটিমেটলি একটি চ্যানেল সামনের দিকে কতটুকু এগিয়ে যাবে সেটি নির্ভর করে দর্শকদের উপরে বা দর্শকদের স্যাটিসফেকশন এর উপরে। আর এই দর্শকদের স্যাটিসফেকশন লেভেল কতটা রয়েছে সেই বিষয়টি ক্যালকুলেশন করতে গেলে একজন দর্শক বিন্দু ভিডিওটি কত সময় দেখছেন তার উপর নির্ভর করে। 

যদি দর্শক বন্ধু আমার ভিডিওটি ম্যাক্সিমাম টাইম দেখেন তাহলে ম্যাক্সিমাম ওয়াচ-টাইম জেনারেট হবে। বেশি ওয়াচ-টাইম মাণে বেশি স্যাটিসফেকশন এবং কম ওয়াচ-টাইম মানে কম স্যাটিসফেকশন। আর এই সমস্ত ক্লাইটোরিস গুলোকে মেনটেন করে দর্শকদের সামনে যদি আপনার ভিডিও পৌঁছেও যায় তাহলে তার পরবর্তী পর্যায়ে আপনাকে ফেস করতে হবে কম্পিটিশন লেভেল। 

বন্ধুরা 2021 এর শেষের দিকে আমরা দাঁড়িয়ে রয়েছি 2022 এ আগামী দিনে আরও বেশি কম্পিটিশন লেভেল হাই হবে আরো নতুন ক্রিয়েটর আসবেন। পুরনো ক্রিয়েটরদের ভিডিওর মধ্যে আরও বেশি ওয়াচ-টাইম জেনারেট হবে। সার্বিকভাবে এই পেজের মধ্যে আপনার ভিডিও আরো বেশি কম্পিটিশনের মুখোমুখিতে পড়বে। 

আর সেই জন্য 2022 সে যদি আপনি এগিয়ে যেতে চান, যদি আপনি সাকসেসফুল ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে, আপনি কোন বিষয়ের উপরে কোন নিশের উপরে চ্যানেল তৈরি করছেন এবং সেই নিশে কারা অলরেডি স্যাবলিস্ট রয়েছেন। 

অর্থাৎ কোন কোন ভিডিওগুলো এই মুহুর্তে ভালো পারফ্রর্ম করছে, সেই সমস্ত ভিডিও গুলির লেনথ্ কতটুকু রয়েছে এবং তারা কত দৈর্ঘের ভিডিও তৈরি করেছেন। আপনি যে নিশ নিয়ে কাজ করছেন সেই নিশে একটা জেনারেল ট্রেড রয়েছে লেনথ্ এর দিক থেকে। আপনাকে এভারেস্ট সেই সময়ের জন্য ভিডিওর লেনথ্ কে মেনটেন করে ভিডিও তৈরি করতে হবে। 

তাহলেই আপনার ভিডিওর মধ্যে আপনি ম্যাক্সিমাম ওয়াচ টাইম পেতে পারেন। আর শুধুমাত্র লেনথ্ মেন্টেন করলেই হবে না, তার সাথে সাথে আপনার ভিডিওটিকে এন্টারটেইনিং করতে হবে আপনার কম্পিটিটরদের সাপেক্ষে। অর্থাৎ আপনার কম্পিটিটরদের ভিডিও দেখে দর্শক যতটা 'satisfied' হয় তার থেকে যেন আপনার ভিডিওটি দেখে দর্শক বেশি 'satisfied' হয়। 

আর যদি এভাবেই ভিডিও তৈরি করা সম্ভব হয় তাহলে আপনার কম্পিটিটরদের সাপেক্ষে আপনার ভিডিও সবথেকে বেশি এগিয়ে থাকবে। আর তাহলে আপনার ভিডিওর রেকমেন্ডেশনও কিন্তু অনেক বেশি বাড়বে। আর ন্যাচারেলি আপনার একটি ভিডিওর মাধ্যমে আপনার সামগ্রিক চ্যানেলটিও কিন্তু প্রচুর সংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছে যেতে পারে। 

যার ফলে আপনার যে ভিডিওতে এতদিন ভিউজ হয়নি সেই ভিডিওর মধ্যেও কিন্তু মিলিওন মিলিওন ভিউজ জেনারেট হয়ে যেতে পারে। আর এভাবেই একটি চ্যানেল আলটিমেটলি এই পেজে সাকসেসফুল একটি চ্যানেলে পরিণত হতে পারে।

ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস | Youtube Income Tricks High CPC | Ibrahim Blog

ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস | Youtube Income Tricks High CPC


কোন টপিকে কাজ করলে ইউটিউব থেকে বেশি আয় করা যায়?


আপনি যদি ইউটিউব থেকে শুধুমাত্র টাকা ইনকাম করার জন্য ইউটিউবিং করতে চান, তাহলে বাংলা কনটেন্ট ও হিন্দি কনটেন্ট অর্থাৎ এক কথায় বলতে গেলে আমাদের এশিয়া মহাদেশে যেসব দেশগুলো রয়েছে, এই সমস্ত দেশ গুলোকে টার্গেট করে কোনো রকম কনটেন্ট তৈরি করবেন না। 

কেননা এই এশিয়া মহাদেশ গুলোর যেসব কোম্পানিগুলো রয়েছে সেইসব কোম্পানিতে এরা তাদের অ্যাডের পেছনে অল্প টাকা ব্যয় করে। যার কারণে এসব অ্যাডের সি.পি.সি. এবং আর.পি.এম. রেট খুবই কম হয়, আর এই জন্যই আমাদের ইনকামও কম হয়ে থাকে।

আপনারা যদি ইউটিউব থেকে বেশি টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে আপনাকে আপনার অডিয়েন্স সিলেক্ট করতে হবে ইউরোপ, আমেরিকার মতো দেশগুলো কে টার্গেট করে। অর্থাৎ আপনাকে কনটেন্ট বানাতে হবে ইংরেজিতে। কেননা ইংরেজি কনটেন্টের অডিয়েন্স সারা বিশ্বে রয়েছে।

  • যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo?


আবার একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনাকে আমি ইংরেজিতে কনটেন্ট তৈরী করতে বলেছি, এর মানে এই নয় যে, শুধু ইংরেজিতেই কনটেন্ট বানাবেন। আপনাকে  শুধু ইংরেজিতে কনটেন্ট তৈরি করলে হবে না, আপনাকে একটি সঠিক নিশ বা টপিকের উপর ভিত্তি করে আপনার কনটেন্ট গুলো তৈরি করতে হবে, যাতে আপনার অডিয়েন্স আপনার ভিডিও গুলো দেখতে পছন্দ করে। 

আপনি যদি কোনো টপিক খুঁজে না পান তাহলে, আপনি ইন্টারনেটে এই বিষয়ের উপর রিচার্জ করে আপনার যে টপিকটি পছন্দ হয়, আপনি সেই টপিকটি নিয়ে কাজ করতে পারেন।

  • ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ | Youtube Video Viral Na Howar Karon


আবার নিশ বা টপিক সিলেক্ট করার সময় যে বিষয়টি আপনার মাথায় রাখতে হবে সেটি হচ্ছে, আপনি এমন একটি নিশ বা টপিক সিলেক্ট করবেন, যে নিশ এর উপরে আপনি শুধু এডসেন্স থেকে নয়, এডসেন্স এর পাশাপাশি আপনি অ্যাফিলিয়েট অথবা বিভিন্ন প্রোডাক্ট এসপন্সর নিয়ে ইনকাম করতে পারেন। সেই বিষয়ের উপরে আপনাকে নিস বা টপিক সিলেক্ট করতে হবে।

নিশ নির্বাচন করার সময় আপনাকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যে, আপনি যেই নিশ নিয়ে কাজ করবেন সেই নিশ টি ভবিষ্যতে থাকবে কিনা? সেটা আপনাকে অবশ্যই যাচাই করে জানতে হবে। কেননা আপনি যে বিষয়ের উপরে কনটেন্ট তৈরি করবেন সেটির ডিমান্ড যদি এক বছর কিংবা দুই বছর পরে কমে যায় তাহলে, আপনার এই ইনকামও শুধু এক বছর বা দুই বছর পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকবে। 

এরপর থেকে আপনি এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন না। কেননা এর ফলে আপনার চ্যানেল টি আস্তে আস্তে ডাউন হয়ে যাবে এবং আপনার ইনকামও বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ আপনার চ্যানেলে যদি ভিউজ না আসে তাহলে ইনকাম হওয়ার কোন প্রশ্নই আসে না। 

  • সকল মনিটাইজেশন সমস্যা ও এর সমাধান | Shokol Monitization Somosshar Somadhan


এই জন্য আপনি এমন একটি নিশ নির্বাচন করবেন, যে নিশটি ভবিষ্যতেও এর ডিমান্ড একই রকম থাকবে। হয়তোবা তার থেকে বেশিও থাকবে। সে রকম একটি নিশ আপনি নির্বাচন করবেন। তাহলে সেটা থেকে আপনি ভালো পরিমাণে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।

আপনি ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করতে চাইলে আমার কাছে প্রফিটেবল কিছু নিশের আইডিয়া রয়েছে, আপনারা এগুলো আরো ভালো করে রিচার্জ করে দেখতে পারেন। যদি ভালো লাগে এই বিষয়ের উপরে আপনারা নিশ নির্বাচন করে তারপরে আপনাদের ইউটিউবিং শুরু করতে পারেন।


লাভজনক কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিশ আইডিয়া।


  • প্রোডাক্ট রিভিউ।
  • টেকনোলজি।
  • গেমিং ভিডিও।
  • ইংলিশ ব্লগ।
  • হেলথ এন্ড বিউটি।
  • ফ্যাশন ডিজাইন।
  • ফুড গার্ডেন।
  • ট্রাভেলিং ব্লগ।
  • অ্যাফিলিয়েট।
  • অ্যানিম্যালস ভিডিও।

  • সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া | Best Bloging Tips in Bangla 2021


এই ধরনের নিশ গুলো থেকে অনেক ভালো পরিমাণে ইনকাম করা যায়। আপনারা চাইলে এখান থেকে যে কোন একটি নিশ এর উপরে কাজ শুরু করতে পারেন। উপরের যে কোন নিশ যদি আপনার বুঝতে সমস্যা হয়,  তাহলে সেই নিশের উপরে গুগলে সার্চ করে আপনি ভালো করে রিচার্জ করে জেনে নিন এবং আপনার ইউটিউবিং লাইফ শুরু করে দিন।

  • ব্লগে লেখালেখি করে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা আয় করা কি সম্ভব?

অনলাইন থেকে আয় করার সহজ উপায় Onlone Income 2022 | ibrahimbd70

অনলাইন থেকে আয় করার সহজ উপায়।

অনলাইন থেকে বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করা যায় এর মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং ও মার্কেটিং। আপনারা যারা ভাবতেছেন অনলাইন থেকে টাকা আয় করা যায় না, সত্যি কথা বলতে কি অনলাইন থেকে আয় করা অবশ্যই সম্ভব। এজন্য আপনার মেধা এবং শ্রম দুইটাই প্রয়োজন। অনলাইন থেকে কি কি উপায়ে আয় করা যায় আজকে আমরা সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।


১। ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করুন।

২। আউটসোর্সিং করে আয় করুন।

৩। ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করুন।

৪। ব্লগিং করে আয় করুন।

৫। ইউটিউবিং করে আয় করুন।

৬। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আয় করুন।

৭। ফটো এডিট এবং ভিডিও এডিটিং করে আয় করুন।


কি কি উপায়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন এসব উপায় বলার আগে আপনাদেরকে একটি কথা জানাতে চাই যে সেটি হল আপনাদের মধ্যে অনেকেই ভাবতেছেন আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে পার্থক্য কি?


আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে পার্থক্য?


আউটসোর্সিং কাকে বলে?

আপনি যদি ইন্টারনেট বা গুগলে সার্চ করেন আউটসোর্সিং কি? তাহলে গুগল থেকে আপনি যে উত্তরটি পেতে পারেন তা হলোঃ

আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে স্বাধীন বা মুক্ত একটি পেশা। অর্থাৎ স্বাধীন বা মুক্ত ভাবে কোন প্রতিষ্ঠান বা কোন কোম্পানির কাজের চাপ ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের কাজ করে আয় করার নামই হচ্ছে আউটসোর্সিং।

গুগোল কিন্তু আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং এই দুটোকে এক করে ফেলেছে, তবে প্রকৃতপক্ষে আউটসোর্সিং এর অর্থ হল একটি কাজ নিজে না করে নির্দেশনা প্রদানের মাধ্যমে অন্যকে দিয়ে সেই কাজটি সম্পাদনের নাম বা অপ্রকাশিত নামই হলো আউটসোর্সিং। অপ্রকাশিত নাম বলার কারণ হচ্ছে, ইন্টারনেট বা গুগলে সার্চ করলে এই দুটি জিনিসের মানে এক বলবে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই দুটো জিনিসই ভিন্ন বা ব্যতিক্রম।

যেমনঃ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে বায়ার বা বিভিন্ন এজেন্সির লোকেরা আমাদের কাজ বা প্রজেক্ট দিয়ে থাকে যা হলো আউটসোর্সিং আর যারা সেই কাজগুলো নিয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ সময় নির্দিষ্ট অর্থের মাধ্যমে নিজের উন্মুক্ত বা নিজের সময়মত সময়ে কাজগুলো সম্পাদন করে থাকে তাদেরকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয়।


ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে?

ফ্রিল্যান্সিং কি একদম সহজ ভাবে বলতে গেলে ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে স্বাধীন বা মুক্ত পেশা। অন্যভাবে বলতে গেলে, নির্দিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠান বা কারো অধীনে কাজ না করে, স্বাধীন ভাবে কাজ করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে। এখন কথা হল ব্যাংকের যে কোন কাজকে ব্যাংকিং বলে,আর যারা কাজ করে তাদেরকে ব্যাংকার বলা হয়।

তাহলে আপনার মাথায় এখন একটি প্রশ্ন আসতে পারে,যারা ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করে তাদেরকে কি বলা হয়? যারা নির্দিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠান বা কারও অধীনে কাজ না করে স্বাধীনভাবে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করে,তাদেরকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয়। অর্থাৎ পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে শহর কিংবা গ্রামে বসে ফ্রিল্যান্সিং করে উপার্জন করতে পারেন। 

যেকোনো চাকরির থেকে ফ্রিল্যান্সিং করে দিগুন টাকা আয় করা সম্ভব, তবে তা যোগ্যতা ও দক্ষতার উপর নির্ভর করে। যার কাজের দক্ষতা যত বেশি সে ততো বেশি আয় করতে পারে। এই সেক্টরে ধরা বান্দা বলে কোন কাজ নেই, আপনি যত বেশি কাজ করতে পারবেন তত বেশি আয় করতে পারবেন।


ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করুনঃ

অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক টাকা আয় করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা খুব সহজ আবার কঠিনও। কঠিন বলার কারণ হচ্ছে এখানে কাজ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে, তা নাহলে আপনি এখান থেকে কোনো ভাবেই সফল হতে পারবেন না। আপনি যদি এই সেক্টরে ধৈর্য ধরে কাজ করতে পারেন। তাহলে আপনার কাজের কোন অভাব হবে না। 

ফ্রিল্যান্সিংয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয় সেটি হলো, আপনি এখানে যত বেশি মেধা ও শ্রম দিবেন আপনার ইনকামও ততো বেশি হবে। এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে অনেক কাজ রয়েছে, যে কাজ গুলো কোন অভিজ্ঞতা ছাড়াই করা সম্ভব হয়। আবার অনেক কাজ রয়েছে আপনাকে ছয় মাস কিংবা এক বছর কাজ শিখে তারপরে এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আসতে হবে এবং এসব কাজের ডিমান্ড অনেক বেশি হয়ে থাকে এবং এসব কাজ করে ইনকামও অনেক বেশি হয়।

আপনাদের মধ্যে যারা ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে চান, তারা অবশ্যই এই বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন আপনারা কোন বিষয়ের উপর দক্ষ হবেন। ফেন্সিংয়ে কাজের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট, অ্যান্ড্রয়েড ডেভলপমেন্ট, এসইও, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি আরো অনেক সেক্টর রয়েছে। আপনি এই থেকে যে কোন একটি সেক্টরে কাজ শিখে দক্ষতা অর্জন করে কাজ শুরু করতে পারেন।


আউটসোর্সিং করে ইনকাম করুন।

আউটসোর্সিং করেও অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আউটসোর্সিং কিভাবে করা হয় সেটি আমি প্রথমেই বলে দিয়েছি সেজন্য এখানে আর ব্যাখ্যা করে বলার প্রয়োজন নেই। অন্য একজনের কাজ আপনি অন্য আরেকজনকে দিয়ে করিয়ে নেওয়াকে আউটসোর্সিং বলে। 

আরও সহজভাবে বলতে গেলে আপনি এখানে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে কাজ করবেন। আপনি যার থেকে কাজ নিবেন সে আপনাকে পুরা টাকা পেমেন্ট করবে এবং আপনি যাকে দিয়ে সেই কাজটা কমপ্লিট করাবেন তাকে আপনি 75 শতাংশ বা 60 শতাংশ দিয়ে দিবেন এবং বাকিটা আপনার কাছে থেকে যাবে। এভাবে আপনি আউটসোর্সিং করে ইনকাম করতে পারবেন।


ইমেইল মার্কেটিং করে ইনকাম করুন।

ইমেইল মার্কেটিং করেও প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করা সম্ভব। অনেক ফ্রি ওয়েবসাইট আছে যেখান থেকে আপনি ফ্রিতে ইমেইল মার্কেটিং করতে পারেন সেসব সাইট থেকে আপনি ফ্রিতে ইমেল মার্কেটিং করে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। এখন অনলাইনে বর্তমানে মার্কেটিংয়ের কাজ প্রচুর পরিমাণে বেড়ে গেছে। 


এই মার্কেটিং গুলো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে করা হয়, তবে সোশ্যাল মিডিয়ার সবথেকে জনপ্রিয় হচ্ছে ইমেইল মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম। এখান থেকে আপনি মার্কেটিং করে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি চাইলে আরো বেশি ইনকামের জন্য কিছু পেইড ওয়েবসাইট রয়েছে যেখান থেকে আপনি কিছু অর্থ ব্যয় করে আরো বেশি ইনকামের ব্যবস্থা করতে পারেন।


ব্লগিং করে আয় করুন।

বর্তমানে ব্লগিং করে অনেকে অনেক ভাবে ইনকাম করছেন। কেউ করছেন এডসেন্সের মাধ্যমে, কেউ করতেছে বিভিন্ন প্রোডাক্ট প্রোমোশন করে, আবার কেউবা করতেছে অ্যাফিলিয়েট করে। আপনি যদি ব্লগিং করতে ইচ্ছুক হন, তাহলে ব্লগিং হচ্ছে খুব সহজ একটি পদ্ধতি, আপনি যদি ভাল ভাল কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন আপনার ভিজিটরদের জন্য তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি গুগলে আপনার ব্লগ সাইটটি রেংক করাতে পারবেন। 

আপনার কনটেন্ট যত ভালো হবে আপনার গুগোলে তত বেশি রেংক করবে এবং এডসেন্স থেকে ইনকামও আপনার বেশি হবে। ব্লগিং করে মাসে লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব। তাই আপনারা যারা ভাবতেছেন ব্লগিং শুরু করবেন তাহলে এখনই ব্লগিং শুরু করে দিন।


ইউটিউবিং করে আয় করুন।

বর্তমানে ইউটিউব থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব। আগামী দিনে এই ইউটিউব হতে পারে আপনার ক্যারিয়ার গড়ার একটি মাধ্যম। আপনি যদি ইউটিউবে থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে, আপনাকে ধৈর্য ধরে এখানে কাজ করতে হবে এবং অনেক ভাল ভাল কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। 

আপনারা যারা নতুন তারা হয়তো কনটেন্ট কি সেটা নাও জানতে পারেন। কন্টেন হচ্ছে ভিডিও এই ভিডিও গুলো আপনাকে ভালো ভাবে তৈরি করতে হবে। যত ভালো ভিডিও তৈরি করতে পারবেন, আপনার ভিডিও গুলো ততো বেশি ভাইরাল হওয়ার চান্স থাকবে। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে যত বেশি ভিউয়ার্স আনতে পারবেন, আপনার ইনকামও কিন্তু ততো বেশি বাড়াতে পারবেন।


অনলাইন থেকে ইনকাম করা কি সম্ভব নাকি এটা ভুল ধারণা?

অনেক জনে বিভিন্ন ভিডিও দেখে গুগলে সার্চ করে যে, অনলাইন থেকে কিভাবে আয় করা যায়? অনলাইন থেকে কি আয় করা সম্ভব নাকি ভুল ধারণা এটা আশা করি আপনাদেরকে আর নতুন করে বোঝাতে হবে না। সেটা আপনারা ইতিমধ্যে বুঝে গেছেন। কেননা আমরা প্রথমেই বলে দিয়েছি কিভাবে বা কি কি উপায়ে আপনারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন।
ব্লগে লেখালেখি করে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা আয় করা কি সম্ভব?

ব্লগে লেখালেখি করে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা আয় করা কি সম্ভব?


সত্যি কথা বলতে কি ২০ হাজার টাকা তো খুবই কম, এমন এমন ব্লগার আছে, যারা মাসে ২০ লাখেরও বেশি টাকা ইনকাম করে।

আপনি কয়েক মিনিট সময় নিয়ে গুগলে রিসার্চ করে দেখতে পারেন, তাহলে আপনি অনেক উত্তর পেয়ে যাবেন।

আপনি যদি ভাল ব্লগিং করতে পারেন তাহলে, আয় করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে। আপনি লেখালেখি করে বিভিন্নভাবে উপার্জন করতে পারেন।

আপনার যদি সম্পূর্ণ নিজের কন্টেন্ট হয় তাহলে আপনি যেমন ব্লগারে এডসেন্স যোগ করে ইনকাম করতে পারবেন আবার আপনি এফিলিয়েট করেও ইনকাম করতে পারবেন বা বিভিন্ন স্পনসর নিয়েও ইনকাম করতে পারবেন।

আপনি যদি ভাল ব্লগিং করতে পারেন তাহলে আপনার আয় করার কোনো সমস্যাই হবে না, তবে শুধু ভালো ব্লগিং লিখলেই হবে না আপনাকে ভালোভাবে প্রপার SEO জানতে হবে।

আপনার ব্লগে SEO করার মাধ্যমে গুগলে তাড়াতাড়ি Rank করবে এবং আপনার ব্লগটি অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে।

তবে ব্লগিং করাটা অনেক বেশি ধৈর্যের কাজ আপনি যদি ধৈর্য ধরে ব্লগে পোস্ট করতে পারেন তাহলে, আপনি এখানে টিকে থাকতে পারবেন।

আপনি ব্লগিং শুরু করার সাথে সাথে ব্লগ থেকে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন না। ব্লগে আপনাকে ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে। আপনার ভেতর আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে আপনি এই কাজ করতে পারবেন।

আপনি যদি চান ব্লগিং শুরু করে ইনকাম করবেন, তাহলে আপনাকে খুব ধৈর্য্য ধরে কাজ শুরু করতে হবে, আপনার মাথা থেকে প্রথমে টাকার চিন্তাটা ঝেড়ে ফেলুন।

আপনি প্রথম দিকে ব্লগিং শুরু করার পরে ভাল ভাল কনটেন্ট দেওয়া শুরু করুন, আপনার ব্লগ পোষ্ট গুলোকে ভালোভাবে প্রপার SEO করুন। আপনার ব্লগ টি ও SEO করে রেংকে নিয়ে আসুন। যেন আপনার ব্লগে অনেক ভিজিটর আসে।

আপনি নিশ্চয়ই জানেন যে একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগে ভিজিটর না আসলে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের কোন মূল্যই নেই।

তাই আপনাকে প্রপার এসইও করে ভিজিটর আনতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটে যত বেশি ভিজিটর আনতে পারবেন, আপনার ইনকানও কিন্তু ততো বেশি হবে।

আমাদের ব্লগ পোস্টটি কেমন লেগেছে এটি জানাতে একদমই ভুলবেন না। নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে আমাদেরকে জানাতে পারেন।

আমাদের পোষ্ট গুলো থেকে আপনি কিছু শিখতে পারলে এটিই আমাদের সার্থকতা।

আরো পড়ুনঃ সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া | Best Bloging Tips in Bangla 2021

সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া | Best Bloging Tips in Bangla 2021

সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া

ব্লগিং নিশ বা টপিক বলতে আমরা কি বুঝি? What is Blog Niche or Topic in Bangla?


ব্লগ নিশ বলতে ব্লগারে আপনি নির্দিষ্ট যেকোনো একটি টপিক নিয়ে কাজ করাকে ব্লগিং নিশ বা টপিক বলা হয়। আপনি ব্লগিং শুরু করার আগে কোন বিষয় নিয়ে ব্লগে লেখালেখি করবেন সেই বিষয়টি সঠিক ভাবে নির্বাচন করা হচ্ছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।


আমাদের মধ্যে ৯০ শতাংশ ব্লগাররাই ব্লগে লেখালেখি করে এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে চায়। কিন্তু নতুন ব্লগাররা প্রথমে যে বিষয় গুলো সিলেক্ট করে ব্লগে লেখালেখি করে ওই বিষয়ের উপর তাদের যথেষ্ট আগ্রহ না থাকার ফলে তাদের ব্লগারে লেখার আগ্রহটাই নষ্ট হয়ে যায়। 


আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে, ব্লগিং শুরু করার আগে আমরা সঠিক নিশ বা টপিক সিলেক্ট না করে তাড়াহুড়া করে পোষ্ট লেখার কারণে আমরা যে টপিকে পোস্ট লিখি ওই টপিকের পোস্টে ভিজিটর পাইনা।


কারণ আপনি আপনার ইচ্ছামত পোস্ট লিখলে কখনোই আপনি আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনতে পারবেন না। এজন্যই আপনাকে ব্লগিং শুরু করার আগে ভালোভাবে রিচার্জ করে আপনি যে কোন একটি নির্দিষ্ট  নিশ বা টপিকের ওপরে পোস্ট লিখবেন যেন ওই টপিকের উপর আপনার ভিজিটর বেশি আসে এবং আপনার ইনকামও বেশি হয়।

আপনি যদি সঠিক নিশ বা টপিক নির্বাচন না করে পোস্ট লেখালেখি করেন তাহলে আপনার শ্রম এবং সময় দুটিই বৃথা যাবে কোন কাজেই আসবে না। এর কারণে আপনি ব্লগ থেকে ইনকাম করতে পারবেন না এবং পরবর্তীতে আপনার ব্লগিং সম্পর্কে ধারনা পাল্টে যাবে,

এর থেকে আপনার একটি খারাপ চিন্তা ভাবনা চলে আসবে যে ব্লগ থেকে আপনি আর কোনদিনও ইনকাম করতে পারবেন না বা ব্লগিং থেকে কোনো ভাবেই ইনকাম করা সম্ভব না। তাই ওয়েবসাইট তৈরি করার আগে প্রথমেই আপনাকে একটি সঠিক নিশ বা টপিক নির্বাচন করতেই হবে।

আপনি এমন এক নিশ বা টপিক নির্বাচন করবেন যে নিশের বা টপিকে আপনি ভিজিটর বেশি পাবেন এবং আপনার ইনকামও বেশি হবে। আপনি সঠিক নিশ বা টপিক নির্বাচন করলে আপনার ওয়েবসাইট দ্রুত রেংক করবে এবং আপনার ইনকামও অনেক বেশি হবে। 

ব্লগিং নিশ বা টপিক দুই ধরনেরঃ 


১. মাল্টি নিশ ব্লগ।

২. মাইক্রো নিশ ব্লগ। 


মাল্টি নিস ব্লগ কি? What is multi niche blog? 


মাল্টি নিস ব্লগ হলো, একটি ওয়েবসাইটের মধ্যে অনেকগুলো কিওয়ার্ডকে টার্গেট করে যে আর্টিকেল লেখা হয়, সেটাই হলো মাল্টি ব্লগ নিশ। অনেক ওয়েবসাইটের মধ্যে দেখবেন বিভিন্ন টপিকের উপরে লেখালেখি করে পোস্ট পাবলিশ করছে।


যেমন দেখবেন একটি ওয়েবসাইটের মধ্যে কেউ অনলাইন ইনকাম নিয়ে লেখালেখি করে আবার কেউ এডুকেশন রিলেটেড নিয়ে লেখালেখি করে এবং কেউবা বিভিন্ন গ্যাজেট রিভিউ নিয়ে লেখালেখি করে ইত্যাদি। 



মাইক্রো ব্লগ নিশ কি? What is micro niche blog? 


মাইক্রো ব্লগ নিশ হল, একটি ওয়েবসাইটের মধ্যে নির্দিষ্ট একটি টপিক বা কিওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করে পোষ্ট লিখে পাবলিশ করা হয়। আপনারা অনেক ওয়েবসাইটের মধ্যে দেখবেন যে, তারা নির্দিষ্ট একটি টপিকের উপরে পোস্ট লিখে পাবলিশ করেছে।


যেমন দেখবেন কোনো ওয়েবসাইটের মধ্যে তারা শুধু হেলথ রিলেটেড পোস্ট করে। হেলথ রিলেটেড পোস্ট ছাড়া তারা কিন্তু অন্য কোন পোস্ট করে না। তাই আমরা বলতে পারি একটি নির্দিষ্ট টপিক এর উপরে যে ওয়েবসাইটগুলো তৈরি করা হয় তাকে মাইক্রো নিশ ব্লগ বলা হয়। 



মাল্টি ব্লগ নিশ বনাম মাইক্রো ব্লগ নিশ কোনটি বেশি ভালো? 


আমরা এতক্ষণের সবাই বুঝে গেছি যে, ব্লগারে নিশ বা টপিক ২ ধরনের এবং মাল্টি ব্লগ নিস এবং মাইক্রো ব্লগিং সম্পর্কে আমরা পুরোপুরি জেনে গেছি।


এখন আপনি ভাবতে পারেন আপনি কোন নিশ নিয়ে কাজ করবেন, মাল্টি ব্লগ নিশ নিয়ে কাজ করবেন, নাকি মাইক্রো ব্লগ নিস নিয়ে কাজ করবেন? 


মাল্টি নিশ ব্লগ ওয়েবসাইটের থেকে মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইটকে গুগল বেশি প্রাধান্য দেয় এবং মাল্টি নিশ ব্লগ ওয়েবসাইটের থেকে মাইক্রো নিস ব্লগ ওয়েবসাইটে ভিজিটর অনেক বেশী হয়ে থাকে।


কারণ ভিজিটররাও মাইক্রো নিশ ওয়েবসাইট বেশি পছন্দ করে। অন্যদিকে মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট গুগলে অনেক দ্রুত রেংক করে এবং আপনার ভিজিটর অনেক বেশী হয়ে থাকে। বেশি ভিজিটর হলে আপনার ইনকামও কিন্তু বেশি হবে 



ওয়েবসাইট তৈরি করার আগে নিশ বা টপিক বাছাই করা কেন জরুরি? 


আপনি হেলথ রিলেটেড গুগলে যদি কোন কিছু লিখে সার্চ করেন, সার্চ রেজাল্টে আপনি অনেকগুলো ওয়েবসাইট দেখতে পাবেন।সেখানে আপনি একটা ওয়েবসাইটের মধ্যে দেখলেন, বিভিন্ন টপিকের উপর পোস্ট আছে এবং তার মধ্যে হেলথ রিলেটেড পোস্টও রয়েছে।


তাহলে আপনি সহজেই বুঝতে পারলেন যে, এটি একটি মাল্টি নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট। তারপর আপনি আরেকটি ওয়েবসাইটে ঢুকে দেখলেন যে, সেখানে শুধু হেলথ রিলেটেড পোস্ট রয়েছে আর অন্য কোন পোস্ট সেখানে নেই। 


আপনি প্রথমে যে মাল্টি নিশ ব্লগ ওয়েবসাইটের পোস্টটি পড়েছেন সেই পোষ্টটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে এবং পরবর্তীতে আপনি মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে যে পোস্টটি পড়েছেন সেটিও আপনার কাছে ভাল লেগেছে। 


এখন আপনিই বলুন আপনি কোন ওয়েবসাইটটিতে বেশি ভিজিট করবেন! যেটিতে এলোমেলো ভাবে বিভিন্ন টপিকের উপর পোস্ট করা আছে,


সেই মাল্টি নিশ ওয়েবসাইট কে নাকি মাইক্রো নিশ ওয়েবসাইটের মধ্যে আপনি যা খুজছেন সেই রিলেটেড আরো অনেক পোস্ট আছে, এই ওয়েবসাইটটিতে? 


আপনি নিশ্চয়ই যে টপিক নিয়ে গুগলের সার্চ করছেন, শুধু ওই টপিকের উপরে যে ওয়েবসাইট রয়েছে আপনি অবস্যই ওই ওয়েবসাইট গুলোতে বেশি সময় ব্যয় করবেন। কেননা ওই রিলেটেড পোস্টগুলো আপনার পড়তে ভালো লাগে।


সেজন্য আপনি এই মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট গুলোতে বেশি থাকতে পছন্দ করবেন। এজন্য আমি আপনাকে অবশ্যই এই একটি বিষয় সাজেস্ট করবো, আপনি মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করেন যাতে, আপনি খুব সহজে এটি থেকে ইনকাম করতে পারেন। 



একটি নিশ বা টপিক নির্বাচন করার আগে আপনাকে অবশ্যই তিনটি বিষয়ের উপরে খেয়াল রাখতে হবে। 


যেমনঃ

১। কম্পিটিশন  (Niche for Competition)

২। ভিজিটর (Niche for Audience)

৩। ইনকাম (Niche for Income) 



কম্পিটিশন  (Niche for Competition) 


আপনি একটি নিশ বা টপিক নির্বাচন করার পূর্বে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে আপনি যে টপিক টা নির্বাচন করবেন আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ওই টপিকের উপরে আপনার কম্পিটিশন কেমন সেই ব্যাপারটি আপনাকে পুরোপুরি আগে জানতে হবে।


মনে করেন আপনি যেই টপিকের উপরে ওয়েবসাইট তৈরী করলেন ওই টপিকের উপরে গুগলে অলরেডি অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। এগুলোর জন্য আপনার কিন্তু কম্পিটিশন অনেক হাই হয়ে যাবে, আপনি কিন্তু এর জন্য আপনার ওয়েবসাইট র‌্যাংক করাতে পারবেন না আর এটা সম্ভব হলেও আপনাকে অনেক হার্ডওয়োর্ক করতে হবে।


র‌্যাংক করাতে না পারলে আপনার ইনকামও কিন্তু হবে না। এই জন্য আপনি যে নিশ বা টপিকটি নির্বাচন করবেন, সেই নিশের উপরে গুগলে সার্চ করে আপনি আপনার কম্পিটিশন জেনে তার পরে নির্বাচন করবেন।


আপনি কিওয়ার্ড রিচার্জ করার পরে, যেই কিওয়ার্ডের কম্পেটিশন লো এবং সার্চ ভলিউম হাই থাকবে আপনি ওই কীওয়ার্ডের উপরে আপনার ওয়েবসাইটটি তৈরি করবেন। কিওয়ার্ড রিসার্চের জন্য আপনি সরাসরি "গুগল কিওয়ার্ড প্ল্যানার" এই ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে পারেন। এই ওয়েবসাইটটি একদম ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন। 



ভিজিটর (Niche for Audience) 


একটি ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে হলে, আপনাকে অবশ্যই ভিজিটর আনতে হবে আপনার ওয়েবসাইটে। ভিজিটর ছাড়া আপনার ওয়েবসাইট টি গুগলের কাছে কোনো মূল্যই নেই। এজন্যই ভিজিটরকে বলা হয় ওয়েবসাইটের প্রাণবিন্দু। 


আপনি আপনার ওয়েবসাইটটি যত সুন্দর করে সাজান না কেন অথবা আপনার ওয়েবসাইটে যত সুন্দর বা ভালো পোস্ট করেন না কেন, আপনার ওয়েবসাইটে যদি ভিজিটরই না থাকে তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের কোনো মূল্যই থাকবেনা।


একটা সময় দেখবেন আপনার ব্লগিং করার ইচ্ছাটাই একদম হারিয়ে যাবে। এই জন্য আপনি যে বিষয়ের উপর পোস্ট লিখবেন ওই বিষয়ের উপরে আপনি ভালো ভাবে রিচার্জ করার পরে পোস্ট লিখবেন এবং আপনাকে এ বিষয়টিও খেয়াল রেখে রিচার্জ করতে হবে যে আপনার ওই পোস্টে কি রকম ভিউজ আসার সম্ভাবনা আছে,


যদি দেখেন যে এখান থেকে ভালো ভিউজ আসার সম্ভাবনা আছে তাহলে ওই বিষয় নিয়ে আপনি পোষ্ট লিখবেন।অন্যথায় আপনার ঐ বিষয়ে কোনো পোষ্ট লেখার প্রয়োজন নেই, যদি ভিজিটরই না আসে। 


তাই আপনাকে ভিজিটরের কথা মাথায় রেখে ভিজিটর কি চাচ্ছে ওই টপিকের উপরে আপনি কিওয়ার্ড রিসার্চ করে সেই টপিকের উপরে আপনাকে পোস্ট লিখতে হবে। যাতে আপনার ভিজিটর অটোমেটিকলি আপনার ওয়েবসাইটে চলে আসে। আপনার ওয়েবসাইটে যত ভিজিটর বেশি আসবে আপনার জন্য ততই লাভ। 



ইনকাম (Niche for Income) 


আমরা যে কোনো পরিশ্রম এর পেছনে একটি মাত্র আশা করে থাকি সেটি হল ইনকাম। তেমনি যারা ব্লগারে ব্লগিং করেন তারা চান যে একটা সময় যেয়ে সে যেন ইনকাম করতে পার এবং তার পরিশ্রম গুলো যেন সার্থক হয়।


কিন্তু যারা এত কষ্ট করে ব্লগে লেখালেখি করেন তারা যদি এখান থেকে ইনকাম না করতে পারেন, আমার মনে হয় না আপনারা আর কোন কষ্ট করে এখানে আপনার সময় নষ্ট করবেন। 


বলা যায় যে আপনার ইচ্ছামত আপনি একটি টপিক সিলেট করে সেখান থেকে সেই টপিকের উপরে আপনি ভাল কোন কিছু আশা করতে পারবেন না বা ভালো ইনকামের আশা করতে পারবেন না।


তাই আপনি একটু ইন্টারনেট রিচার্জ করলে জানতে পারবেন যে কোন ওয়েবসাইটে মাত্র ১০ হাজার ভিজিটর দিয়ে 100 ডলার ইনকাম করা যায়। আবার একই ভিজিটর দিয়ে মাত্র ৪০ থেকে ৫০ ডলার ইনকাম হয়। 


এবার আপনি বুঝতে পারলেন যে একই ভিজিটর থেকে ইনকাম কম বেশি হয়ে থাকে এটা আপনার সম্পূর্ণ ওয়েবসাইটের উপর নির্ভর করে এবং আপনার ওয়েবসাইটে কোন রিলেটেড কিওয়ার্ড নিয়ে আপনি কাজ করতেছেন এটির উপর নির্ভর করে। 


এটার মূল কারণ হলো, আমাদের ওয়েবসাইটে অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভাল হওয়ার পরে আমরা যে রিলেটেড কিওয়ার্ড নিয়ে পোস্ট লিখি, এডসেন্স ওই রিলেটেড অ্যাড আমাদের ওয়েবসাইটে শো করায়। এর ফলে অ্যাডগুলোতে বেশি বেশি ক্লিক পড়ে এবং আমাদের ইনকামও বেশি বেশি হয়ে থাকে। 


যারা অ্যাড প্রোভাইড করে, ওই অ্যাড কোম্পানি গুলো কিছু কিছু টপিক রিলেটেড অ্যাড গুলোতে বেশি টাকা প্রদান করে থাকে এবং কিছু কিছু অ্যাড গুলোতে কম টাকা প্রদান করে। 


যাদের এডসেন্স একাউন্ট আছে তারা হয়ত একটা জিনিস খেয়াল করেছেন যে অ্যাডসেন্স এর মধ্যে সিপিসি বলে একটা অপশন আছে। 


সিপিসি এর পূর্ণরূপ হল কস্ট পার ক্লিক। এই সিপিসি এর অর্থ হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটে যে অ্যাডগুলো গুগল অ্যাডসেন্স থেকে শো করবে ওই অ্যাডগুলোতে প্রতি ক্লিকে কত সেন্ট বা কত ডলার করে আপনাকে প্রদান করবে এর নামই হচ্ছে সিপিসি বা কস্ট পার ক্লিক।


এজন্য আপনারা একটা জিনিস খেয়াল করবেন যে অ্যাডসেন্সে বেশি সিপিসি হলে আপনার ইনকাম বেশি হবে এবং কম সিপিসি হলে আপনার ইনকামও কম হবে। 


তাই আপনাকে টপিক নির্বাচন করার আগে অবশ্যই রিচার্জ করে নিতে হবে যে কোন টপিকের উপর সিপিসি বেশি আসে ওই টপিকের উপর আপনাকে কাজ করতে হবে।


যাতে আপনার সিপিসি বেশি আসে এবং ইনকামও বেশি হয়। কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারবেন আপনি গুগল কিওয়ার্ড প্ল্যানার এর মাধ্যমে এটা একদম ফ্রিতে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। 



কিভাবে আপনার ব্লগের জন্য নিশ বা টপিক নির্বাচন করবেন? 


আপনাকে ভিজিটরের কথা মাথায় রেখে আপনার ওয়েবসাইটের জন্যে নিশ বা টপিক নির্বাচন করতে হবে। এখন আপনি কিভাবে বুঝবেন যে, কোন টপিকের উপর মানুষ বেশি গুগলে সার্চ করে।


এইটা জানার জন্য আপনি গুগলে যাবেন, গুগলের মধ্যে আপনি যে টপিক নিয়ে কাজ করবেন ভাবছেন ওই টপিক রিলেটেড কীওয়ার্ড লিখে সার্চ করুন।


এরপর দেখবেন ওই টপিকের উপর ভিত্তি করে গুগোল আরো অনেকগুলো সার্চ রেজাল্ট আপনাকে দেখাচ্ছে এবং আপনাকে বুঝতে হবে এই অতিরিক্ত যে সার্চ রেজাল্টে গুগোল দেখায় এই কিওয়ার্ডগুলো নিয়ে মানুষ বেশি সার্চ করে,


এজন্য গুগল আপনাকে এগুলো সাজেস্ট করছে। এভাবে আপনার পছন্দ অনুযায়ী গুগলে সার্চ করে আপনি আপনার নিশ বা টপিক আইডিয়া পেয়ে যাবেন। 



অ্যামাজন থেকে আইডিয়া নিন 


যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান, তারা সরাসরি অ্যামাজনের ওয়েবসাইটটিতে যেয়ে যে প্রোডাক্ট গুলো বেশি বেশি সেল হচ্ছে ওই প্রোডাক্ট গুলো নিয়ে আপনি রিচার্জ করুন।


এরপরে এখান থেকে আপনার যে প্রোডাক্ট টি ভালো মনে হবে এবং যে প্রোডাক্ট এর সেল বেশি হয়, সেই প্রোডাক্ট রিলেটেড একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। 


আপনি অ্যাফিলিয়েটের জন্য ওয়েবসাইট বানিয়ে দুই ভাবে ইনকাম করতে পারেন। প্রথমত প্রোডাক্ট সেল করে ইনকাম করতে পারেন এবং দ্বিতীয়তো গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে পারেন।


তবে একটা কথা আপনাকে অবশ্যই মানতে হবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করতে অবশ্যই রিচার্জ এবং অনেক পরিশ্রম করতে হবে। এরপরেই আপনি এখান থেকে একটি ভালো ফল পাবেন। 



ইয়াহু থেকে কিওয়ার্ড রিসার্চ করুন


আপনারা অনেকেই জানেন গুগলের মত yahoo.com একটি সার্চ ইঞ্জিন।


আপনি পূর্বে যে রকম গুগলের সার্চ করে কিওয়ার্ড রিসার্চ করেছেন এখানেও আপনি একই ভাবে কিওয়ার্ড সার্চ করে রিচার্জ করতে পারবেন। 


১৭টি ব্লগ নিশ বা টপিক নিয়ে আলোচনা করা হলো


১। অনলাইন ইনকাম ব্লগ নিশ


বর্তমানে অনেক মানুষ চাকরির অভাবে অনলাইন থেকে ইনকামের আশায় অনলাইনের দিকে বেশি আসছে। আপনি অনলাইন আর্নিং রিলেটেড একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন,


যার মধ্যে অনলাইন রিলেটেড আর্নিং বিষয়ে আপনি মানুষকে কিছু শিখাবেন যেগুলো মানুষ শিখে কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারবে। তবে আপনার ইনকাম এর জন্য আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে ভুল কিছু শেয়ার করেন তাহলে, আপনি কিন্তু বেশি দিন ব্লগ সাইটে টিকে থাকতে পারবেন না।


তাই আপনি যে জিনিস গুলো পাবলিশ করবেন ওই জিনিস গুলো ভাল ভাবে রিসার্চ করে তার পরে পাবলিশ করবেন যাতে আপনার ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে লং টাইমের জন্য চলে আসে। 



২। টেকনোলজি রিলেটেড ব্লগ নিশ


বর্তমানে আমরা সবাই কিন্তু টেকনোলজির উপরে নির্ভরশীল ।  আমরা সবাই কিন্তু টেকনোলজি সম্পর্কে নতুন নতুন ধারণা পেতে চাই। নতুন নতুন টেকনোলজি সম্পর্কে জানার জন্য গুগলের আমরা অনেক কিছু সার্চ করে থাকি।


আপনি যদি টেকনোলজি রিলেটেড একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন তাহলে এই ওয়েবসাইটে কিন্তু আপনি ভিজিটর অনেক বেশি পাবেন। 



৩। নিউজ ব্লগ নিশ


আপনি চাইলে বিভিন্ন নিউজ চ্যানেলের মত আপনিও একটি নিউজ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। যার মধ্যে আপনি প্রতিদিন এর বিভিন্ন স্থানের খবরা খবর নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন।


তবে হ্যা! আপনি যে খবর মানুষকে দিবেন সেগুলো সঠিক এবং ভালোভাবে রিচার্জ করে জেনে-বুঝে দিবেন। তাহলে আপনি ব্লগিং এ অনেকদিন টিকে থাকতে পারবেন অন্যথায় আপনি কখনই এই ব্লগ সাইটের টিকে থাকতে পারবেন না। আপনি যদি ভেবে থাকেন যে আপনি নিউজ রিলেটেড ওয়েবসাইট তৈরি করবেন,


তাহলে আপনাকে বেশি ভিজিটর পাওয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি যে কাজটি করতে হবে সেটি হচ্ছে, আপনি ট্রেডিং নিউজ নিয়ে পোস্ট করবেন। তাহলে আপনার ভিজিটর অনেক বেশি হবে এবং আপনার ইনকাম অনেক বেশি আসবে। 



৪। এডুকেশন রিলেটেড ব্লগ নিশ


বর্তমানে কিন্তু আমাদের লেখাপড়া সব অনলাইনে হয়ে গেছে। আমরা আমাদের স্কুল কলেজের অ্যাসাইনমেন্টও কিন্তু অনলাইনের মাধ্যমে দিয়ে থাকি।


তাই আপনি এই সময়ে এডুকেশন রিলেটেড একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন তাহলে সেখান থেকে আপনি অনেক ভালো পরিমাণে আর্নিং জেনারেট করতে পারবেন। 



৫। ব্লগিং নিশ ধারণা


আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে ব্লগিং করে ইনকাম করতে চায়। অনেকের মধ্যে সঠিক ধারণা না থাকায় আমরা অনেকেই এই ব্লগিং থেকে ইনকাম করতে পারছিনা।


আপনারা যারা ব্লগিং সম্পর্কে অনেক ভাল কিছু জানেন তারা চাইলে এই ব্লগিং এর গাইডলাইন হিসেবে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন যেখানে একটি ব্লগ তৈরি করতে যেকোন সমস্যা হলে, সেটা সমাধান আপনার ওয়েবসাইটে পওয়া যাবে।


যারা ইনকামের আশায় আপনার ওয়েবসাইটে আসবে, তারা যেন ভালো কিছু এখান থেকে শিখতে পারে। তাহলে আপনি এখান থেকে অনেক ভাল কিছু আশা করতে পারবেন এবং অনেক ভালো ইনকাম করতে পারবেন। 



৬। হেলথ ও ফিটনেস ব্লগ নিশ


বর্তমানে স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা অনেকেই অনেক চিন্তিত থাকি। আমাদের শরীরে কোন সমস্যা হলে আমরা সেই বিষয়ের উপরে গুগলের সার্চ করে জানতে চাই যে আমাদের যে সমস্যাটি হয়েছে সেটি কি এবং এর থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে কিভাবে।


এর জন্য বলা যায় যে এই ধরনের ওয়েবসাইট থেকে অনেক বেশি ইনকাম করা সম্ভব। আপনি চাইলে এই ধরনের হেলথ ও ফিটনেস রিলেটেড ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন এবং এই ওয়েবসাইটে আপনি অনেক ভিজিটর পাবেন এবং যত বেশি ভিজিটর আসবে আপনার ইনকামও কিন্তু তত বেশি হবে। 



৭। রিভিউ ওয়েবসাইট ব্লগ নিশ


বর্তমানের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট বলতে রিভিউ ওয়েবসাইটকে বুঝায়। কারন আমরা কোন কিছু ক্রয় করার আগে ইন্টারনেটে সার্চ করে সেই পণ্যটির রিভিউ বা পন্যটির সম্পর্কে জানতে চাই।


যে ওয়েবসাইট গুলো আমাদেরকে এই পন্য সম্পর্কে জানায় সেই ওয়েবসাইটগুলোকে রিভিউ ওয়েবসাইট বলা হয়। আপনি চাইলে রিভিউ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। আপনি এইধরনের ওয়েবসাইটে অনেক বেশি ভিজিটর পাবেন। 


আপনি বিভিন্ন জিনিস নিয়ে রিভিউ করতে পারেন, যেমনঃ মোবাইল, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, ডেক্সটপ, কম্পিউটার, মুভি, বিভিন্ন গেজেট ইত্যাদি নিয়ে আপনি একটি রিভিউ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। 



৮। প্রশ্ন-উত্তর ব্লগ নিশ


আপনি হয়তো বুঝে গেছেন আমরা কি বলতে চাচ্ছি প্রশ্ন-উত্তর ওয়েবসাইট বলতে এমন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন যেখানে আপনার ভিজিটররা বিভিন্ন প্রশ্ন করবে আবার সেখানে আপনার ভিজিটররাই সেই প্রশ্নের উত্তর গুলো দেবে।


আপনি বুঝে গেছেন যে আপনি অল্প পরিশ্রমে এখান থেকে অনেক ভাল কিছু করতে পারবেন। প্রশ্ন-উত্তর ওয়েবসাইট গুলো খুবই জনপ্রিয় হয়ে থাকে। এই ধরনের ওয়েবসাইট থেকে খুব অল্প সময়ে অনেক ভালো কিছু করতে পারবেন। 



৯। লাইফ স্টাইল ব্লগ নিশ 


আপনারা হয়ত ইউটিউবে দেখবেন যেখানে বিভিন্ন স্টারদের লাইফ স্টাইল নিয়ে অনেক ধরনের ভিডিও রয়েছে আপনি এই সকল ভিডিও দেখে অনেক ধারণা নিয়ে নিতে পারবেন।


আপনি চাইলে লাইফইস্টাইল বিষয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন এতেও অনেক বেশি ভিজিটর পাবেন। 



১০। মোটিভেশনাল ব্লগ নিশ


আমাদের চলার পথে যান্ত্রিক জীবনে আমরা অনেক বেশি হতাশ হয়ে পড়ি, যার কারণে আমরা অনেক কিছু করতে ধৈর্য হারিয়ে ফেলি।


এইসব মানুষদের জন্য আপনি চাইলে মোটিভেশনাল একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন যেখানে মানুষকে আপনি বিভিন্ন ধরনের ভালো কাজে মোটিভেট করতে পারবেন।


যে যারা আপনার ব্লগ গুলো পড়বে সে যেন আপনার এখান থেকে কিছুটা হলেও নিজের আত্মবিশ্বাসকে নতুন করে জাগাতে পারে। 



১১। শিশু পরিচর্যা ভিত্তিক ব্লগ নিশ


আপনি এই ওয়েবসাইটটিতে শিশুদের কিভাবে যত্ন নেওয়া হয় শিশুদের কি কি করলে শিশুদের জন্য ভালো এবং কি কি করলে শিশুদের জন্য খারাপ তো এইসব বিষয় নিয়ে এই ওয়েবসাইটটিতে লেখালেখি করতে পারেন। এর জন্য অনেক ভালো ভিজিটর আপনি পাবেন। 



১২। সেলিব্রেটিদের গল্প নিয়ে ব্লগ নিশ


আমরা বর্তমানে বিভিন্ন সেলিব্রেটিদের নানা কর্মকান্ডে যে খবরই পাই না কেন, একবার হলেও আমরা সেই খবরটি দেখে থাকি।


এর জন্য অনেক ভিজিটরও রয়েছে, আপনি চাইলে এই ধরনের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। 



১৩। স্পোর্টস ব্লগ নিস


স্পোর্টস বলতে আমরা বুঝি খেলাধুলা। আপনি বিভিন্ন খেলাধুলা নিয়ে পোস্ট লিখতে পারেন এই ধরনের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করলে আপনি খুব সহজে গুগলের র‌্যাংক করতে পারবেন এবং আপনার ভিজিটরও অনেক বেশি হবে। 



১৪। বিউটি টিপস ব্লগ নিশ


আপনি চাইলে মেয়েদের সৌন্দর্য বিষয় নিয়ে আপনি একটি ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন যেখানে মেয়েদের সৌন্দর্য,


রূপচর্চা সংক্রান্ত নিয়ে আর্টিকেল লিখবেন। এতে আপনার ওয়েবসাইটে অনেক ভিজিটর পাবেন। 



১৫। ট্যুর ট্রাভেল ব্লগ নিশ


ঘোরাঘুরি করতে কে না পছন্দ করে, আপনি চাইলে ট্রাভেল বিষয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।


যেখানে বিভিন্ন স্থানের সৌন্দর্যকে তুলে ধরতে পারেন যাতে আপনার ওয়েবসাইটে কেউ ঢুকলে আপনার ওয়েবসাইটের সৌন্দর্য এবং তারা বিভিন্ন স্থান সম্পর্কে অনেক নতুন নতুন ধারণা পেতে পারে।


আপনি যেই স্থান নিয়ে আলোচনা করবেন ওই স্থানে যেন মানুষ যাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। এই ধরনের ওয়েবসাইটেও আপনি অনেক ভিজিটর পাবেন। 



১৬। কৃষি-খামার ব্লগ নিশ


আপনি চাইলে এমন একটি ওয়েবসাইট বানাবেন যেখানে কৃষি জাতীয় সকল সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকবেন।


যারা কৃষিকাজ করেন তারা বিভিন্ন সমস্যায় পড়েন এবং তারা খোঁজ করেন সেই সমস্যা থেকে কিভাবে মুক্তি পাবে।


আপনি যদি সে সমস্যার সমাধান টি আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে দিতে পারেন তাহলে তারা আপনার ওয়েবসাইটটিতে ভিজিট করবে। 



১৭। খাবার এবং রেসিপি ব্লগ নিশ


যারা খাবারের বিভিন্ন রেসিপি সম্পর্কে অনেক কিছু জানেন এবং মানুষকে অনেক ধারণা দিতে পারেন।


তারা চাইলে খাবার রেসিপি নিয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন, যেখানে বিভিন্ন খাবারের রেসিপি এবং খাবারের বৈশিষ্ট্যতা ব্যাখ্যা করতে পারেন।


এই ধরণের ওয়েবসাইটে মানুষ অনেক বেশি ভিজিট করে। আপনি চাইলে এরকম একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। 



এখন আপনাদের জন্য আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো, আপনার যে বিষয়ের উপর লেখালেখি করতে ভালো লাগবে আপনি শুধু ঐ বিষয়ের উপর লেখালেখি করবেন। না হলে আপনার ব্লগে লেখালেখি করার ইচ্ছাটাই মরে যাবে।


কারণ আপনি যদি মনে করেন আপনি পছন্দ করেন খেলাধুলা তো সেখানে যদি আপনাকে বলা হয় আপনি রেসিপি নিয়ে লেখালেখি করেন তো আপনি পছন্দ করেন খেলাধুলা, আপনার রেসিপি নিয়ে কিন্তু লেখালেখি করতে একটুও ভালো লাগবে না।


এভাবে আপনি কয়েকদিন লেখালেখি করার পরে আপনার লেখালেখি করার আগ্রহ টাই নষ্ট হয়ে যাবে। এই জন্য যে যেই জিনিস পছন্দ করেন সে সেই জিনিস নিয়ে লেখালেখি করবেন এবং সে জিনিস নিয়ে  একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। এতে দেখবেন আপনার ব্লগে লেখালেখি করার আগ্রহ অনেক বেড়ে গেছে। 


সবার জন্য রইলো শুভকামনা সবাই ভাল এবং সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ!

Older Posts Home

Follow Us

  • Home
  • About
  • Contact
  • Home
  • Blogger
  • Wordpres
  • Adsense
  • Seo Tips
ফেসবুক পেইজ থেকে আয় করুন মাসে ৩০,০০০ - ৫০,০০০ হাজার টাকা

ফেসবুক পেইজ থেকে আয় করুন মাসে ৩০০০০ - ৫০০০০ হাজার টাকা। 


কথা টা শুনে চমকে গেলেন তো , আসলে চমকে যাবারই কথা আমিও একসময় মনে করতাম ফেসবুক থেকে কিভাবে আয় করা যায় । এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কিভাবে ফেসবুক থেকে মাসে ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় করা যায়। এর সহজ একটা উপায় আছে ।


টাকা ইনকামঃ টাকা ইনকাম অফিস কিভাবে ফেসবুক পেইজ থেকে ইনকাম করে তার একটা খুব সহজ উদাহরন দিয়ে নেই আগে তারপর আপনাদের যদি বলি এভাবে ইনকাম করা যায়। তাহলে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। তো চলেন দেরি না করে শুরু করি কিভাবে আমরা ফেসবুক থেকে আয় করি। 


আমাদের একটা ফেসবুক একাউন্ট ছিলো কিন্তু আমাদের পকেটে টাকা ছিলো না। আমরা সবাই মানে আমাদের টিমে মোট ১০ জন ছিলো। আমরা সবাই বাসা থেকে ৫,০০০ হাজার করে টাকা নিয়ে ৫০হাজার টাকা ম্যানেজ করলাম। তারপর আমরা ফেসবুকে একটা পেইজ ক্রিয়েট করলাম। 


পেইজটির নাম আপাতত আমরা হাইড রাখলাম। তাতে কিছু নিজের বানানো ভিডিও আপলোড করা শুরু করলাম। কোন ভিউ হচ্ছিলো না আমাদের। টানা ৩মাস ভিডিও আপলোড করেও কোন ফল পাচ্ছিলাম না। কেননা নিজেদের ভিডিও নিজেরাই দেখতাম সেই জন্য আমাদের ভিউ রেটিং কমে গিয়েছিলো, বলতে গেলে আমরা ৭,০০০ হাজার ভিউ পেয়েছিলাম মাত্র, কি আর করা । 


আমরা কাজ ছেড়ে দিলাম তারপর এক বড় ভাই বললো তোমাদের পেইজে তো প্রচুর ভিডিও কিন্তু ভালো কন্টেট হওয়ার পরেও ভিউ কেন নাই। তারপর আমরা তাকে আমাদের পেজটি দেখালাম। তারপর বললো নিজেদের ভিডিও নিজেরাই দেখেছো সেই জন্যই এই ধরনের বড় সমস্যায় পড়েছো। কিন্তু একটা উপায় নিশ্চই আছে, যেভাবে ফেসবুকের ভিডিও গুলো র‌্যাংক করানো যাবে। আমরা বললাম কিভাবে সেই বড় ভাই বললো তোমরা এই পেইজ টাকে প্রোমোট করে দাও। 


কয়েক হাজার টাকা খরচ করো। আর সেই ভিডিও গুলো প্রোমোট করে যেটা সবাই দেখবে এবং লাইক কমেন্ট শেয়ার করবে সেটাই। তো আমদের ১০ জনের একটা ভিডিও খুব পছন্দ হয়েছিলো সেই ভিডিও টা আমরা আমাদের এলাকায় প্রোমোট করলাম কারন আমদের এলাকার সবাই যেনো ভিডিও টা দেখে আর আমাদের লাইক কমেন্ট করে ভিডিও টাতে আর ফলো লাইক করে সেই জন্য । 


কিন্তু তাতেও আমাদের ভিউ তো এসেছিলো কিন্তু ফলোয়ার বাড়েনি। তারপর আবার  আমরা ভিডিও টা প্রোমোট করলাম এবার সারা বাংলাদেশ। এবার ভিডিও তে লাইক কমেন্ট শেয়ার ফলো বাড়তে লাগলো। এবার কিন্তু আমরা ১০ হাজার টাকা দিয়ে প্রমোট করেছিলাম। কিন্তু আমাদের এবার ভিউ কয়েক লক্ষ হয়ে যায় আর ফলোইয়ার প্রাই ৬০ হাজার মতো । 


আমরা আবার একটা ভিডিও বানালাম এটা ৩০ মিনিট এর প্রথম কয়েক দিন ভিডিও টা আমাদের টাইম লাইনে শেয়ার করলাম । এবং কয়েক দিন আমরা ভিডিও টা দেখবো না বলে টুরে চলে গেলাম কারন ভিডিও টা নিজেই দেখলে আবার রাঙ্ক কমে যাবে সে জন্য। 


আমরা ফিরে এলাম ৭ দিন পর কম্পিউটার অন করে ভিডিও টা দেখে আমরা সবাই চমকে গেলাম । ৩ মিলিয়ন ভিউ তাও আবার সাত দিনে। ফলোইয়ার তো হিসেব  নেই।   তারপর আমাদের পেইজ টা মনিটাইজ করবো। সেই জন্য আবার সেই বড় ভাইকে ডাক দিলাম, সে এলো করে দিলো মনিটাইজ অন সাথে আমাদের মনিটাইজ অন হয়ে গেলো।


এখন আমরা নিজেরাই মনিটাইজ অন করতে পারি। এবং আমাদের ভিডিও তে প্রচুর ভিউ আসে। এখন আমরা অন্যের ভিডিও প্রোমোট করে দেই। আমাদের মাসে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারি ফেসবুক পেইজ থেকে। 

এবার বুঝতে পারছেন আমাদের ফেসবুক  পেইজ থেকে আমরা ইনকাম করতে পারি। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো কিভাবে ফেসবুক পেইজ থেকে ইনকাম করবেন। কি কনটেণ্ট নিয়ে ভিডিও করলে বেশি ভিউজ পাবেন। এসব বিষয়ে আপনাদের সাথে আজ আমিই আলোচনা করবো। 


ফেসবুক পেইজ কি ( what is facebook page? )  ফেসবুক পেইজ সচরাচর ফ্যান পেইজ হিসাবে পরিচিত। এখানে আপনি আপনার নামে যেকোন একটা নামে ফেসবুক ফ্যান পেইজ বানাতে পারেন। এবং আপনাদের প্রচুর ফলোয়ার নিতে পারেন বা আপনার ফ্যান ফলোয়ার হবে। 


প্রথম দিকে ফেসবুক ফ্যান পেইজ একচুয়েলি সেলিব্রেটিদের জন্য ছিলো বা তারা বেশি ব্যাবহার করতো কারন তাদের ফ্যান ফলোয়ার এমনিতেই অনেক বেশি। কিন্তু বর্তমানে অনেকেই আছে যারা তাদের ভিডিও ক্লিপ বানাইয়ে সেই ভিডিও তাদের বানানো ফ্যান পেইজ যাকে আমরা ফেসবুক পেইজ নামে চিনি বা জানি সেটাই আপলোড করে ভাইরাল হয়ে গেছেন। 


উদাহরন যদি দেয় প্রথমেই যাদের নাম আসে তারা হলো সালমান মুক্তাদির , কয়েক জন আছে যাদের নাম এখন মনে পরছেনা তবে হ্যা ফেসবুকের জন্যই  কিন্তু হিরো আলম ভাইরাল হয়েছে। নেগেটিভ ভাবে হোক বা পজিটিভ ইনকাম কিন্তু হিরো আলোম সব চেয়ে বেশি করে ফেসবুক থেকে।
কোনো ওয়েবসাইট বা স্টার্টআপ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করার আগে যে বিষয় গুলো মাথায় রাখা উচিত?

কোনো ওয়েবসাইট বা স্টার্টআপ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করার আগে যে বিষয় গুলো মাথায় রাখা উচিত?


স্টার্টআপ কোম্পানিতে যে কোনো ধরনের বিনিয়োগ করা একটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ কাজ, কিন্তু বিনিয়োগ করার পরে কোম্পানি যদি সফল হয়, তাহলে এটা হতে পারে খুবই লাভজনক ব্যবসায়।


যেহেতু বেশিরভাগ নতুন কোম্পানির বাজারজাত পণ্য দেখতে পাই না বা এমন ও হতে পারে তাদের কোনো প্রোডাক্ট একদমই নেই, তাই বিনিয়োগকারীর সম্পূর্ণ বিনিয়োগ হারানোর সম্ভবনাও বাস্তব। তবে ঐসব কোম্পানি সাকসেস হিলে বিনিয়োগে খুব বেশি আয় করতে পারে বিনিয়োগকারীরা।


একটি স্টার্টআপ বেশ কয়েকটি ধাপের মধ্য দিয়ে যায় এবং তাদের প্রত্যেকটি বিনিয়োগকারীদের জন্য নিজস্য সুযোগ সুবিধা এবং ঝুঁকি,দুটিই সমান থাকে। স্টার্টআপ কোম্পানিগুলি আশানুরূপ বা থিংকিং পর্যায়ে থাকে এবং তাদের কাছে কোনো কার্যকরী পণ্য, গ্রাহক বেস বা আয়ের প্রবাহ থাকে না।


প্রায় ৯০% স্টার্টআপ কোম্পানীর অর্থায়ন করা ইনিটিয়াল পাবলিক অফারিং (আইপিও) প্রবেশ করবে না। স্টার্টআপ কোম্পানিগুলিতে বিনিয়োগ করা একটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ব্যবসা, কিন্তু বিনিয়োগগুলি সাকসেস হলে এটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ হতে পারে।


স্টার্টআপ নতুন কোম্পানিগুলি প্রতিষ্ঠাতাদের সঞ্চয় ব্যবহার করে, ব্যাঙ্ক লোন পাওয়ার মাধ্যমে বা ইক্যুইটি শেয়ার ইস্যু করে নিজেদের অর্থায়ন করতে পারে। একবার যখন একটি নতুন কোম্পানি কাজ শুরু করে এবং প্রাথমিক ডিভিডেন্ট সংগ্রহ শুরু করে, তখন এটি শুরু থেকে প্রকৃত স্টার্টআপে অগ্রসর হয়।


এই সময়ে, কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতারা তাদের ধারণা বিনিয়োগকারীদের কাছে তুলে ধরতে পারেন। একজন বিনিয়োগকারী সাধারণত কিছু সঞ্চিত সম্পদ সহ একজন ব্যক্তিগত ব্যক্তি যিনি প্রাথমিক পর্যায়ের কোম্পানিগুলিতে বিনিয়োগে বিশেষজ্ঞ হন।


অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টর সাধারণত বিনিয়োগের বা কোম্পানির অর্থের প্রথম উৎস। অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টরের বিনিয়োগগুলি সাধারণত আকারে ছোট হয়। অ্যাঞ্জেল মানি প্রাথমিক বিপণন প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে এবং প্রোটোটাইপ গুলিকে উত্পাদনে স্থানান্তর করতে ব্যবহৃত হয়।


প্রতিষ্ঠাতারা বা স্টার্ট-আপ কোম্পানিগুলি একটি কঠিন ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি করে ফেলবেন যা ব্যবসার কৌশল এবং ভবিষ্যতের অনুমানগুলি নির্দেশ করে৷ যদিও কোম্পানিটি এখনও কোনো নিট মুনাফা অর্জন করছে না, 


তবে এটি গতিশীলতা অর্জন করছে এবং বৃদ্ধির জন্য কোম্পানিতে যে কোনো বিনিয়োগ পুনরায় কোম্পানির মধ্যে বিনিয়োগ করছে। ভেঞ্চার ক্যাপিটাল বলতে একটি ব্যক্তি, ব্যক্তিগত অংশীদারিত্ব, বা পুল করা বিনিয়োগ তহবিল বোঝায়।


ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্টরা প্রায়ই উপদেষ্টার ভূমিকা গ্রহণ করে এবং কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদে একটি আসন খুঁজে পায়। বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশিত সূচকীয় প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য কোম্পানি নগদ অর্থের মাধ্যমে বার্ন করা অব্যাহত থাকায় অতিরিক্ত রাউন্ডে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল চাওয়া হতে পারে।


আপনি যদি একজন প্রতিষ্ঠাতা, পরিবারের সদস্য বা একজন প্রতিষ্ঠাতার ঘনিষ্ঠ বন্ধু না হন, তাহলে সম্ভাবনা রয়েছে যে আপনি একটি উত্তেজনাপূর্ণ নতুন স্টার্টআপের একেবারে শুরুতে প্রবেশ করতে পারবেন না এবং আপনি যদি একজন ধনী, স্বীকৃত বিনিয়োগকারী না হন, আপনি সম্ভবত একজন বিনিয়োগকারী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।


ব্যক্তিগত ব্যক্তিরা প্রাইভেট ইকুইটি ফান্ডে বিনিয়োগ করে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ডে কিছু পরিমাণে অংশ নিতে পারে যা ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ডিং-এ বিশেষজ্ঞ, স্টার্টআপে পরোক্ষ বিনিয়োগের অনুমতি দেয়।


সাধারণ ভেঞ্চার ডিলগুলি প্রস্থান না হওয়া পর্যন্ত 10 বছর ধরে গঠন করা হয়। আদর্শ প্রস্থান কৌশল হল কোম্পানির জন্য একটি ইনিটিয়াল পাবলিক অফার (আইপিও) এর মাধ্যমে সর্বজনীনভাবে যাওয়া, যা এই ধরনের ঝুঁকি নেওয়া থেকে প্রত্যাশিত আয়ের বাইরের আয় তৈরি করতে পারে। 


অন্যান্য প্রস্থান কৌশল যা কম আকাঙ্খিত হয় অন্য কোম্পানি দ্বারা অধিগ্রহণ করা বা একটি ব্যক্তিগত, লাভজনক উদ্যোগ হিসাবে অবশিষ্ট অন্তর্ভুক্ত।


একটি স্টার্টআপের জন্য যথাযথ অধ্যবসায় পরিচালনার প্রথম ধাপ হল ব্যবসায়িক পরিকল্পনা এবং ভবিষ্যতে লাভ এবং বৃদ্ধির জন্য মডেলটিকে সমালোচনামূলকভাবে মূল্যায়ন করা। ধারণার অর্থনীতিকে বাস্তব-বিশ্বের রিটার্নে অনুবাদ করতে হবে।


অনেক নতুন ধারনা এতটাই অত্যাধুনিক যে তারা বাজার গ্রহণ না করার ঝুঁকি নিয়ে থাকে। শক্তিশালী প্রতিযোগী বা প্রবেশের ক্ষেত্রে প্রধান বাধাগুলিও গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা। আইনি, নিয়ন্ত্রক, এবং সম্মতির বিষয়গুলিও একেবারে নতুন ধারণার জন্য বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ।


অনেক বিনিয়োগকারী এবং ভিসি বিনিয়োগকারী ইঙ্গিত করে যে কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতাদের ব্যক্তিত্ব এবং ড্রাইভ ব্যবসায়িক ধারণার চেয়েও বা তার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।


প্রতিষ্ঠাতাদের অবশ্যই ক্রমবর্ধমান লস এবং নিরুৎসাহের সময়কালের মধ্য দিয়ে তাদের বহন করার দক্ষতা, জ্ঞান এবং আবেগ থাকতে হবে। তাদের ফার্মের ভিতরে এবং বাইরে থেকে পরামর্শ এবং গঠনমূলক প্রতিক্রিয়ার জন্য উন্মুক্ত থাকতে হবে। অপ্রত্যাশিত অর্থনৈতিক ঘটনা বা প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে কোম্পানির দিকনির্দেশকে পিভট করার জন্য তাদের অবশ্যই এক্সপার্ট হতে হবে।


যেসব বিষয়গুলো অবশ্যই জানা উচিত

  • কোম্পানি সফল হলে, টাইমলি ঝুঁকি থাকবে কিনা ?
  • আর্থিক বাজারগুলি কি 5 বা 10 বছরের নিচে একটি IPO-এর জন্য উপযুক্ত হবে?
  • কোম্পানিটি কি সফলভাবে IPO করতে এবং বিনিয়োগের উপর একটি কঠিন রিটার্ন প্রদানের জন্য যথেষ্ট উন্নতি করতে পারবে পাবে?
আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড

বন্ধুরা আপনারা যারা ব্লগিং করে বা অনলাইনে লেখালেখি করে ইনকাম করতে চান তাদের জন্যে আজকের এই আর্টিকেলটি। তারা আজকে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তাহলে আজকে আপনাদের সকল ভুল ভ্রান্তি দূর হয়ে যাবে এবং আপনারা ভবিষ্যতে অনলাইনে লেখালেখি করে অনেক বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

আমাদের মধ্যে অনেকেই ব্লগিং বা লেখালেখি করে ইনকাম করার আশায় অনলাইনে আসে। কিন্তু কয়েক দিন কাজ করার পরে পরবর্তীতে আমরা অনেকেই হতাশ হয়ে এখান থেকে ঝরে পড়ি। সবাই কিন্তু সাফল্য অর্জন করতে পারে না। এই সাফল্য অর্জন না করার একটি মাত্র কারণ তা হচ্ছে আপনি যে আর্টিকেলটি লিখতেছেন সে আর্টিকেলটি কি সম্পূর্ণ কপিরাইট মুক্ত আছে নাকি অন্য কারো আর্টিকেলের সাথে আপনার আর্টিকেলটি একই বা কপিরাইট হয়ে যাচ্ছে। 

আপনি মনে করতেছেন আপনার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ কপিরাইট মুক্ত। যেহেতু আর্টিকেলটি আপনি নিজেই লিখেছেন সেহেতু আপনি মনে করতেছেন এটির মালিক আপনি নিজেই। কিন্তু আপনি কি জানেন? আপনি যে আর্টিকেলটি নিজে নিজে লিখেছেন ওই আর্টিকেলটিও কিন্তু কপিরাইট হতে পারে। আপনার লেখার আর্টিকেলটির সাথে অন্য কারো আর্টিকেল যদি মিলে যায়, তাহলে আপনার আর্টিকেলে কপিরাইট চলে আসবে। 

এই আর্টিকেলের কপিরাইট থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হচ্ছে, আপনি যে আর্টিকেল গুলো লিখবেন সে আর্টিকেল গুলো চেক করুন। প্রতিটি আর্টিকেল লেখার পরে একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে চেক করবেন। আপনার আর্টিকেলটি ১০০% কপিরাইট মুক্ত আছে কিনা সেটা চেক করুন। কপিরাইট মুক্ত আর্টিকেল লিখলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি অনলাইনে সাফল্য অর্জন করতে পারবেন এবং ইনকাম করতে পারবেন।

তাই আজকে আমি আপনাদের দেখাবো আপনাদের লেখা আর্টিকেল গুলো কিভাবে আপনারা চেক করবেন যে আপনাদের লেখা আর্টিকেলগুলো কপিরাইট মুক্ত আছে কিনা। সেগুলো চেক করার পরে আপনারা আপনাদের ব্লগে পোস্ট করবেন। আমি আপনাদের সম্পূর্ণ প্রসেসটি Step-by-Step দেখিয়ে দিব।

অনলাইনে কপিরাইট আর্টিকেল চেক করার জন্য হাজার হাজার ওয়েবসাইট রয়েছে কিন্তু অনেক ওয়েবসাইট ভুল তথ্য দিয়ে থাকে। আমি আপনাদের আজকে যে ওয়েবসাইট টি দেখাবো, সেই ওয়েবসাইটে আপনারা ৯৯% সঠিক তথ্য পাবেন।


১। আপনারা প্রথমে আপনাদের যেকোনো একটি ব্রাউজারে যাবেন ক্রোম ব্রাউজারে গেলে আপনাদের কাজটি অনেক সুবিধাজনক হবে। এরপর আপনারা www.duplichecker.com এই ওয়েবসাইটটিতে ঢুকবেন।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


২। তারপর আপনাদের লেখা আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ কপি করবেন, নিচে দেখানো ছবিতে মার্ক করা যে জায়গায় ওখানে আপনার আর্টিকেলটি পেস্ট করবেন। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন এখানে আপনি বিনামূল্যে মাত্র ১০০০ ওর্য়াড চেক করতে পারবেন। ১০০০ ওয়ার্ড এর বেশি চেক করতে চাইলে, এখানে আপনাকে টাকা পে করতে হবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


৩। তারপর আপনাকে "I'm not a robot" এটিতে ক্লিক করে ভেরিফাই করতে হবে। ভেরিফাই করার পরে এখানে সবুজ রং এর একটি ট্রিক মার্ক চলে আসবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


৪। তারপর আপনাকে নিচে লেখা "Check Plagiarism" এ ক্লিক করতে হবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


এটাতে ক্লিক করার পরে আপনাকে কিছুক্ষণ এখানে অপেক্ষা করতে হবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


আপনি এখানে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পরে নিচে আপনার আর্টিকেলের রেজাল্ট শো করবে। এখানে আপনার আর্টিকেলটি যদি কপিরাইট থাকে সেটি শো করবে এবং যদি কপিরাইট মুক্ত থাকে সেটিও শো করবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


আপনার লেখা আর্টিকেলটিতে কত % ইউনিক এবং কত % কপিরাইট আছে সেটা দেখাবে। এভাবে আপনি আপনার আর্টিকেলটি কপিরাইট কিনা সেটি চেক করতে পারবেন।




শেষ কথাঃ

আমাদের আর্টিকেলটি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে আমাদেরকে জানাতে ভুলবেন না। নিচে কমেন্ট বক্সে আপনাদের মতামত আমাদেরকে জানাতে পারেন। আমরা সব সময় আপনাদেরকে সাহায্য করার প্রচেষ্টায় থাকি। আপনারা ব্লগিং করার ক্ষেত্রে যেকোন সমস্যায় পড়লে আমাদেরকে নক করতে পারেন। আমাদের টিমের যেকোনো একজন আপনার সাথে যোগাযোগ করে আপনার সমস্যাটি সমাধান করার চেষ্টা করবে। ধন্যবাদ সবাইকে সবাই ভাল এবং সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কিভাবে দ্রুত গ্রো করবেন? How To Grow Your Youtube Channel? Ibrahim Blog

আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কিভাবে দ্রুত গ্রো করবেন?


আমরা এমন একটি সময় দাঁড়িয়ে রয়েছি ইউটিউবে। এই সময়ে প্রচুর পরিমাণে ক্রিয়েটর এবং প্রচুর পরিমাণে ভিডিও অলরেডি ইউটিউবের কাছে রয়েছে। এই সময়ে আপনি যেকোন বিষয়ে ভিডিও তৈরী করতে যান না কেন প্রচুর কম্পেটিশন এর মুখোমুখি হতে হবে। এটাকে মেনে নিয়েই কিন্তু আপনাকে ইউটিউবে আসতে হবে। 

আর এর সঙ্গে ইউটিউব এ্যালগরিদম কিভাবে দর্শককে নির্বাচন করে, দ্বিতীয়তঃ কিভাবে ভিডিও সিলেকশন করে। যদি আপনি ইউটিউব এর বেসিক টেকনিকেল বিষয়গুলো সম্পর্কে একটু আইডিয়া জেনারেট করতে পারেন, তাহলে ডেফিনেটলি আপনার চ্যানেলের গ্রোথরেন্জ অনেক বেশি ইনক্রিস হতে পারে। 

এক্ষেত্রে আমাদের জানা দরকার ইউটিউব কিভাবে একজন দর্শককে সিলেক্ট করে থাকে? বন্ধুরা ইউটিউব অ্যালগোরিদমে যে দর্শকদের সিলেক্ট করার পদ্ধতি রয়েছে সে ক্ষেত্রে চারটি টুলস্ রয়েছে। এই চারটি টুলস্ এর মধ্যে,,,

  • নাম্বার ওয়ান হচ্ছে, একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের বিষয়ে ইউটিউবে সার্চ করছেন? 
  • দ্বিতীয়ত তিনি কোন ধরনের ভিডিও ইউটিউবে দেখছেন? 
  • তৃতীয়তঃ গুগোল একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের অ্যাক্টিভিটি দেখাচ্ছে? 
  • এবং ফাইনালে একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের ফিডব্যাক গুগলকে অথবা ইউটিউব কে দিচ্ছে? 

এই চারটি ফ্যাক্টের উপর নির্ভর করে ইউটিউব অ্যালগরিদম ডিসাইড করে যে কোন দর্শক কোন ধরনের ভিডিও দেখতে পারেন। এবার আসা যাক ভিডিও সিলেকশন। ইউটিউব কোন ধরনের ভিডিও কোন ধরনের দর্শক দেখতে পছন্দ করেন ভিডিও সিলেকশনের যে টেকনোলজি রয়েছে সেটা জানলে আপনিও বুঝতে পারবেন আপনার ভিডিওকে ইউটিউব কোথায় রেংকিং করতে পারে এবং কোথায় সাজেস্ট করতে পারে। 

বন্ধুরা ইউটিউবে যে ভিডিও সিলেকশন টেকনিক রয়েছে এক্ষে ইউটিউব বিভিন্ন সময়ে তার স্ট্যাটিজিকে পরিবর্তন করেছে। ইউটিউবে ২০০৫ থেকে ২০১১ পর্যন্ত এই পেজের মধ্যে ইউটিউব এর কাছে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়গুলো রয়েছে সেটা হলো, দর্শকরা ইউটিউবের ভিডিওর মধ্যে কতবার ক্লিক করছেন সেই বিষয়টি। 

শুধুমাত্র আপনার ভিডিওর সামনে এলে দর্শকরা কতবার ক্লিক করছেন তার উপর নির্ভর করে ইউটিউব ভিডিও রিকমেন্ডেশনকে বেশি বা কম করত। কিন্তু এই স্ট্রাটেজির একটা সমস্যা ছিলো, এই স্ট্র্যাটেজির সবথেকে বড় সমস্যা হচ্ছে খুব খারাপ ভিডিওতে যদি একটা ভালো থামনেইল তৈরি করা যেতো তাহলে ইউটিউবে অ্যালগরিদম সেই ভিডিওর রিকমেন্ডেশনকে হাই করে দিতো। 

যার ফলে খুব ভালো ভিডিও গুলো একদম নিচে পড়ে থাকতো। আর এর কারনে ইউটিউব এর ওভারঅল যে কোয়ালিটি এডুকেশনাল ভ্যালু বলেন কিংবা ইন্টারটেইনমেন্ট ভ্যালু বলেন, এই ভ্যালু কিন্তু ঠিকঠাক মতো ইউটিউব দর্শকদের কাছে তুলে ধরতে পারছিল না যার ফলে দর্শক কিন্তু এই প্লাটফর্মে তেমন ভাবে আসতেও চাইছিলো না।

আর সেজন্যই ইউটিউব ২০১১ সালের পর থেকে তাদের স্ট্রাটেজিকে পরিবর্তন করে এবং 2012 সালে দেখতে পেয়েছি যে ইউটিউবে ওয়াচ-টাইম একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হয়ে উঠলো। অর্থাৎ শুধুমাত্র ক্লিক নয় অথবা আপনার থামনেইলও ভালো হলে হবেনা, সেই সাথে আপনার ভিডিও টাও ভালো হতে হবে। যদি আপনার ভিডিওটি ভালো না হয় তাহলে ন্যাচারেলি আপনার দর্শক আপনার ভিডিওতে ক্লিক করে পরবর্তীতে বের হয়ে চলে আসবে। 

আর এর ফলে আপনার ভিডিওর মধ্যে কোন প্রকার ওয়াচ-টাইম যোগ হবে না। ন্যাচারালি আপনার ভিডিওর মধ্যে যদি ওয়াচ টাইম না হয় তাহলে ইউটিউব আপনার চ্যানেলের রিকমেন্ডেশনটি নামিয়ে দেবে। অর্থাৎ ২০১২ সালের পরে যখন থেকে ইউটিউব রিকমেন্ডেশনে ওয়াচ টাইম প্রাধান্য পেলো তখন থেকে কিন্তু ইউটিউব এর প্লাটফর্মে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলে দাঁড়ালো ভিডিও কোয়ালিটি। 

অর্থাৎ যেখানে 2011 সালের আগে থামনেল অথবা ক্লিকের প্যারোডি ছিল সেখানে এখন সবথেকে প্যারোডি পাচ্ছে শুধুমাত্র ভিডিও কোয়ালিটি এবং রিসেন্টলি ইউটিউব এর কাছে সবথেকে ভ্যালুয়েবল যে বিষয়টি হচ্ছে সেটি হচ্ছে দর্শকদের সেটিসফেকশন। ইউটিউব কখনো আপনার ভিডিওকে দর্শকের কাছে তুলে ধরতে হবে সেই বিষয়ে রিকমেন্ড করে না। 

অ্যাকচুয়ালি আপনার ভিডিও রিকমেন্ডেশনে যায়, দর্শকদের প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে। যদি দর্শকদের ডিমান্ডের প্রয়োজন না পড়ে তাহলে আপনার ভিডিও কখনোই ইউটিউব রিকমেন্ডেশন এ যাবে না। দর্শকদের ডিমান্ড রয়েছে বলেই আপনার ভিডিওটি রিকমেন্ডেশনে যাচ্ছে। 

অর্থাৎ আলটিমেটলি একটি চ্যানেল সামনের দিকে কতটুকু এগিয়ে যাবে সেটি নির্ভর করে দর্শকদের উপরে বা দর্শকদের স্যাটিসফেকশন এর উপরে। আর এই দর্শকদের স্যাটিসফেকশন লেভেল কতটা রয়েছে সেই বিষয়টি ক্যালকুলেশন করতে গেলে একজন দর্শক বিন্দু ভিডিওটি কত সময় দেখছেন তার উপর নির্ভর করে। 

যদি দর্শক বন্ধু আমার ভিডিওটি ম্যাক্সিমাম টাইম দেখেন তাহলে ম্যাক্সিমাম ওয়াচ-টাইম জেনারেট হবে। বেশি ওয়াচ-টাইম মাণে বেশি স্যাটিসফেকশন এবং কম ওয়াচ-টাইম মানে কম স্যাটিসফেকশন। আর এই সমস্ত ক্লাইটোরিস গুলোকে মেনটেন করে দর্শকদের সামনে যদি আপনার ভিডিও পৌঁছেও যায় তাহলে তার পরবর্তী পর্যায়ে আপনাকে ফেস করতে হবে কম্পিটিশন লেভেল। 

বন্ধুরা 2021 এর শেষের দিকে আমরা দাঁড়িয়ে রয়েছি 2022 এ আগামী দিনে আরও বেশি কম্পিটিশন লেভেল হাই হবে আরো নতুন ক্রিয়েটর আসবেন। পুরনো ক্রিয়েটরদের ভিডিওর মধ্যে আরও বেশি ওয়াচ-টাইম জেনারেট হবে। সার্বিকভাবে এই পেজের মধ্যে আপনার ভিডিও আরো বেশি কম্পিটিশনের মুখোমুখিতে পড়বে। 

আর সেই জন্য 2022 সে যদি আপনি এগিয়ে যেতে চান, যদি আপনি সাকসেসফুল ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে, আপনি কোন বিষয়ের উপরে কোন নিশের উপরে চ্যানেল তৈরি করছেন এবং সেই নিশে কারা অলরেডি স্যাবলিস্ট রয়েছেন। 

অর্থাৎ কোন কোন ভিডিওগুলো এই মুহুর্তে ভালো পারফ্রর্ম করছে, সেই সমস্ত ভিডিও গুলির লেনথ্ কতটুকু রয়েছে এবং তারা কত দৈর্ঘের ভিডিও তৈরি করেছেন। আপনি যে নিশ নিয়ে কাজ করছেন সেই নিশে একটা জেনারেল ট্রেড রয়েছে লেনথ্ এর দিক থেকে। আপনাকে এভারেস্ট সেই সময়ের জন্য ভিডিওর লেনথ্ কে মেনটেন করে ভিডিও তৈরি করতে হবে। 

তাহলেই আপনার ভিডিওর মধ্যে আপনি ম্যাক্সিমাম ওয়াচ টাইম পেতে পারেন। আর শুধুমাত্র লেনথ্ মেন্টেন করলেই হবে না, তার সাথে সাথে আপনার ভিডিওটিকে এন্টারটেইনিং করতে হবে আপনার কম্পিটিটরদের সাপেক্ষে। অর্থাৎ আপনার কম্পিটিটরদের ভিডিও দেখে দর্শক যতটা 'satisfied' হয় তার থেকে যেন আপনার ভিডিওটি দেখে দর্শক বেশি 'satisfied' হয়। 

আর যদি এভাবেই ভিডিও তৈরি করা সম্ভব হয় তাহলে আপনার কম্পিটিটরদের সাপেক্ষে আপনার ভিডিও সবথেকে বেশি এগিয়ে থাকবে। আর তাহলে আপনার ভিডিওর রেকমেন্ডেশনও কিন্তু অনেক বেশি বাড়বে। আর ন্যাচারেলি আপনার একটি ভিডিওর মাধ্যমে আপনার সামগ্রিক চ্যানেলটিও কিন্তু প্রচুর সংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছে যেতে পারে। 

যার ফলে আপনার যে ভিডিওতে এতদিন ভিউজ হয়নি সেই ভিডিওর মধ্যেও কিন্তু মিলিওন মিলিওন ভিউজ জেনারেট হয়ে যেতে পারে। আর এভাবেই একটি চ্যানেল আলটিমেটলি এই পেজে সাকসেসফুল একটি চ্যানেলে পরিণত হতে পারে।

ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস | Youtube Income Tricks High CPC | Ibrahim Blog

ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস | Youtube Income Tricks High CPC


কোন টপিকে কাজ করলে ইউটিউব থেকে বেশি আয় করা যায়?


আপনি যদি ইউটিউব থেকে শুধুমাত্র টাকা ইনকাম করার জন্য ইউটিউবিং করতে চান, তাহলে বাংলা কনটেন্ট ও হিন্দি কনটেন্ট অর্থাৎ এক কথায় বলতে গেলে আমাদের এশিয়া মহাদেশে যেসব দেশগুলো রয়েছে, এই সমস্ত দেশ গুলোকে টার্গেট করে কোনো রকম কনটেন্ট তৈরি করবেন না। 

কেননা এই এশিয়া মহাদেশ গুলোর যেসব কোম্পানিগুলো রয়েছে সেইসব কোম্পানিতে এরা তাদের অ্যাডের পেছনে অল্প টাকা ব্যয় করে। যার কারণে এসব অ্যাডের সি.পি.সি. এবং আর.পি.এম. রেট খুবই কম হয়, আর এই জন্যই আমাদের ইনকামও কম হয়ে থাকে।

আপনারা যদি ইউটিউব থেকে বেশি টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে আপনাকে আপনার অডিয়েন্স সিলেক্ট করতে হবে ইউরোপ, আমেরিকার মতো দেশগুলো কে টার্গেট করে। অর্থাৎ আপনাকে কনটেন্ট বানাতে হবে ইংরেজিতে। কেননা ইংরেজি কনটেন্টের অডিয়েন্স সারা বিশ্বে রয়েছে।

  • যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo?


আবার একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনাকে আমি ইংরেজিতে কনটেন্ট তৈরী করতে বলেছি, এর মানে এই নয় যে, শুধু ইংরেজিতেই কনটেন্ট বানাবেন। আপনাকে  শুধু ইংরেজিতে কনটেন্ট তৈরি করলে হবে না, আপনাকে একটি সঠিক নিশ বা টপিকের উপর ভিত্তি করে আপনার কনটেন্ট গুলো তৈরি করতে হবে, যাতে আপনার অডিয়েন্স আপনার ভিডিও গুলো দেখতে পছন্দ করে। 

আপনি যদি কোনো টপিক খুঁজে না পান তাহলে, আপনি ইন্টারনেটে এই বিষয়ের উপর রিচার্জ করে আপনার যে টপিকটি পছন্দ হয়, আপনি সেই টপিকটি নিয়ে কাজ করতে পারেন।

  • ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ | Youtube Video Viral Na Howar Karon


আবার নিশ বা টপিক সিলেক্ট করার সময় যে বিষয়টি আপনার মাথায় রাখতে হবে সেটি হচ্ছে, আপনি এমন একটি নিশ বা টপিক সিলেক্ট করবেন, যে নিশ এর উপরে আপনি শুধু এডসেন্স থেকে নয়, এডসেন্স এর পাশাপাশি আপনি অ্যাফিলিয়েট অথবা বিভিন্ন প্রোডাক্ট এসপন্সর নিয়ে ইনকাম করতে পারেন। সেই বিষয়ের উপরে আপনাকে নিস বা টপিক সিলেক্ট করতে হবে।

নিশ নির্বাচন করার সময় আপনাকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যে, আপনি যেই নিশ নিয়ে কাজ করবেন সেই নিশ টি ভবিষ্যতে থাকবে কিনা? সেটা আপনাকে অবশ্যই যাচাই করে জানতে হবে। কেননা আপনি যে বিষয়ের উপরে কনটেন্ট তৈরি করবেন সেটির ডিমান্ড যদি এক বছর কিংবা দুই বছর পরে কমে যায় তাহলে, আপনার এই ইনকামও শুধু এক বছর বা দুই বছর পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকবে। 

এরপর থেকে আপনি এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন না। কেননা এর ফলে আপনার চ্যানেল টি আস্তে আস্তে ডাউন হয়ে যাবে এবং আপনার ইনকামও বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ আপনার চ্যানেলে যদি ভিউজ না আসে তাহলে ইনকাম হওয়ার কোন প্রশ্নই আসে না। 

  • সকল মনিটাইজেশন সমস্যা ও এর সমাধান | Shokol Monitization Somosshar Somadhan


এই জন্য আপনি এমন একটি নিশ নির্বাচন করবেন, যে নিশটি ভবিষ্যতেও এর ডিমান্ড একই রকম থাকবে। হয়তোবা তার থেকে বেশিও থাকবে। সে রকম একটি নিশ আপনি নির্বাচন করবেন। তাহলে সেটা থেকে আপনি ভালো পরিমাণে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।

আপনি ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করতে চাইলে আমার কাছে প্রফিটেবল কিছু নিশের আইডিয়া রয়েছে, আপনারা এগুলো আরো ভালো করে রিচার্জ করে দেখতে পারেন। যদি ভালো লাগে এই বিষয়ের উপরে আপনারা নিশ নির্বাচন করে তারপরে আপনাদের ইউটিউবিং শুরু করতে পারেন।


লাভজনক কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিশ আইডিয়া।


  • প্রোডাক্ট রিভিউ।
  • টেকনোলজি।
  • গেমিং ভিডিও।
  • ইংলিশ ব্লগ।
  • হেলথ এন্ড বিউটি।
  • ফ্যাশন ডিজাইন।
  • ফুড গার্ডেন।
  • ট্রাভেলিং ব্লগ।
  • অ্যাফিলিয়েট।
  • অ্যানিম্যালস ভিডিও।

  • সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া | Best Bloging Tips in Bangla 2021


এই ধরনের নিশ গুলো থেকে অনেক ভালো পরিমাণে ইনকাম করা যায়। আপনারা চাইলে এখান থেকে যে কোন একটি নিশ এর উপরে কাজ শুরু করতে পারেন। উপরের যে কোন নিশ যদি আপনার বুঝতে সমস্যা হয়,  তাহলে সেই নিশের উপরে গুগলে সার্চ করে আপনি ভালো করে রিচার্জ করে জেনে নিন এবং আপনার ইউটিউবিং লাইফ শুরু করে দিন।

  • ব্লগে লেখালেখি করে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা আয় করা কি সম্ভব?

অনলাইন থেকে আয় করার সহজ উপায় Onlone Income 2022 | ibrahimbd70

অনলাইন থেকে আয় করার সহজ উপায়।

অনলাইন থেকে বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করা যায় এর মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং ও মার্কেটিং। আপনারা যারা ভাবতেছেন অনলাইন থেকে টাকা আয় করা যায় না, সত্যি কথা বলতে কি অনলাইন থেকে আয় করা অবশ্যই সম্ভব। এজন্য আপনার মেধা এবং শ্রম দুইটাই প্রয়োজন। অনলাইন থেকে কি কি উপায়ে আয় করা যায় আজকে আমরা সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।


১। ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করুন।

২। আউটসোর্সিং করে আয় করুন।

৩। ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করুন।

৪। ব্লগিং করে আয় করুন।

৫। ইউটিউবিং করে আয় করুন।

৬। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আয় করুন।

৭। ফটো এডিট এবং ভিডিও এডিটিং করে আয় করুন।


কি কি উপায়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন এসব উপায় বলার আগে আপনাদেরকে একটি কথা জানাতে চাই যে সেটি হল আপনাদের মধ্যে অনেকেই ভাবতেছেন আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে পার্থক্য কি?


আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে পার্থক্য?


আউটসোর্সিং কাকে বলে?

আপনি যদি ইন্টারনেট বা গুগলে সার্চ করেন আউটসোর্সিং কি? তাহলে গুগল থেকে আপনি যে উত্তরটি পেতে পারেন তা হলোঃ

আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে স্বাধীন বা মুক্ত একটি পেশা। অর্থাৎ স্বাধীন বা মুক্ত ভাবে কোন প্রতিষ্ঠান বা কোন কোম্পানির কাজের চাপ ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের কাজ করে আয় করার নামই হচ্ছে আউটসোর্সিং।

গুগোল কিন্তু আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং এই দুটোকে এক করে ফেলেছে, তবে প্রকৃতপক্ষে আউটসোর্সিং এর অর্থ হল একটি কাজ নিজে না করে নির্দেশনা প্রদানের মাধ্যমে অন্যকে দিয়ে সেই কাজটি সম্পাদনের নাম বা অপ্রকাশিত নামই হলো আউটসোর্সিং। অপ্রকাশিত নাম বলার কারণ হচ্ছে, ইন্টারনেট বা গুগলে সার্চ করলে এই দুটি জিনিসের মানে এক বলবে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই দুটো জিনিসই ভিন্ন বা ব্যতিক্রম।

যেমনঃ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে বায়ার বা বিভিন্ন এজেন্সির লোকেরা আমাদের কাজ বা প্রজেক্ট দিয়ে থাকে যা হলো আউটসোর্সিং আর যারা সেই কাজগুলো নিয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ সময় নির্দিষ্ট অর্থের মাধ্যমে নিজের উন্মুক্ত বা নিজের সময়মত সময়ে কাজগুলো সম্পাদন করে থাকে তাদেরকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয়।


ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে?

ফ্রিল্যান্সিং কি একদম সহজ ভাবে বলতে গেলে ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে স্বাধীন বা মুক্ত পেশা। অন্যভাবে বলতে গেলে, নির্দিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠান বা কারো অধীনে কাজ না করে, স্বাধীন ভাবে কাজ করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে। এখন কথা হল ব্যাংকের যে কোন কাজকে ব্যাংকিং বলে,আর যারা কাজ করে তাদেরকে ব্যাংকার বলা হয়।

তাহলে আপনার মাথায় এখন একটি প্রশ্ন আসতে পারে,যারা ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করে তাদেরকে কি বলা হয়? যারা নির্দিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠান বা কারও অধীনে কাজ না করে স্বাধীনভাবে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করে,তাদেরকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয়। অর্থাৎ পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে শহর কিংবা গ্রামে বসে ফ্রিল্যান্সিং করে উপার্জন করতে পারেন। 

যেকোনো চাকরির থেকে ফ্রিল্যান্সিং করে দিগুন টাকা আয় করা সম্ভব, তবে তা যোগ্যতা ও দক্ষতার উপর নির্ভর করে। যার কাজের দক্ষতা যত বেশি সে ততো বেশি আয় করতে পারে। এই সেক্টরে ধরা বান্দা বলে কোন কাজ নেই, আপনি যত বেশি কাজ করতে পারবেন তত বেশি আয় করতে পারবেন।


ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করুনঃ

অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক টাকা আয় করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা খুব সহজ আবার কঠিনও। কঠিন বলার কারণ হচ্ছে এখানে কাজ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে, তা নাহলে আপনি এখান থেকে কোনো ভাবেই সফল হতে পারবেন না। আপনি যদি এই সেক্টরে ধৈর্য ধরে কাজ করতে পারেন। তাহলে আপনার কাজের কোন অভাব হবে না। 

ফ্রিল্যান্সিংয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয় সেটি হলো, আপনি এখানে যত বেশি মেধা ও শ্রম দিবেন আপনার ইনকামও ততো বেশি হবে। এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে অনেক কাজ রয়েছে, যে কাজ গুলো কোন অভিজ্ঞতা ছাড়াই করা সম্ভব হয়। আবার অনেক কাজ রয়েছে আপনাকে ছয় মাস কিংবা এক বছর কাজ শিখে তারপরে এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আসতে হবে এবং এসব কাজের ডিমান্ড অনেক বেশি হয়ে থাকে এবং এসব কাজ করে ইনকামও অনেক বেশি হয়।

আপনাদের মধ্যে যারা ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে চান, তারা অবশ্যই এই বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন আপনারা কোন বিষয়ের উপর দক্ষ হবেন। ফেন্সিংয়ে কাজের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট, অ্যান্ড্রয়েড ডেভলপমেন্ট, এসইও, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি আরো অনেক সেক্টর রয়েছে। আপনি এই থেকে যে কোন একটি সেক্টরে কাজ শিখে দক্ষতা অর্জন করে কাজ শুরু করতে পারেন।


আউটসোর্সিং করে ইনকাম করুন।

আউটসোর্সিং করেও অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আউটসোর্সিং কিভাবে করা হয় সেটি আমি প্রথমেই বলে দিয়েছি সেজন্য এখানে আর ব্যাখ্যা করে বলার প্রয়োজন নেই। অন্য একজনের কাজ আপনি অন্য আরেকজনকে দিয়ে করিয়ে নেওয়াকে আউটসোর্সিং বলে। 

আরও সহজভাবে বলতে গেলে আপনি এখানে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে কাজ করবেন। আপনি যার থেকে কাজ নিবেন সে আপনাকে পুরা টাকা পেমেন্ট করবে এবং আপনি যাকে দিয়ে সেই কাজটা কমপ্লিট করাবেন তাকে আপনি 75 শতাংশ বা 60 শতাংশ দিয়ে দিবেন এবং বাকিটা আপনার কাছে থেকে যাবে। এভাবে আপনি আউটসোর্সিং করে ইনকাম করতে পারবেন।


ইমেইল মার্কেটিং করে ইনকাম করুন।

ইমেইল মার্কেটিং করেও প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করা সম্ভব। অনেক ফ্রি ওয়েবসাইট আছে যেখান থেকে আপনি ফ্রিতে ইমেইল মার্কেটিং করতে পারেন সেসব সাইট থেকে আপনি ফ্রিতে ইমেল মার্কেটিং করে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। এখন অনলাইনে বর্তমানে মার্কেটিংয়ের কাজ প্রচুর পরিমাণে বেড়ে গেছে। 


এই মার্কেটিং গুলো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে করা হয়, তবে সোশ্যাল মিডিয়ার সবথেকে জনপ্রিয় হচ্ছে ইমেইল মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম। এখান থেকে আপনি মার্কেটিং করে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি চাইলে আরো বেশি ইনকামের জন্য কিছু পেইড ওয়েবসাইট রয়েছে যেখান থেকে আপনি কিছু অর্থ ব্যয় করে আরো বেশি ইনকামের ব্যবস্থা করতে পারেন।


ব্লগিং করে আয় করুন।

বর্তমানে ব্লগিং করে অনেকে অনেক ভাবে ইনকাম করছেন। কেউ করছেন এডসেন্সের মাধ্যমে, কেউ করতেছে বিভিন্ন প্রোডাক্ট প্রোমোশন করে, আবার কেউবা করতেছে অ্যাফিলিয়েট করে। আপনি যদি ব্লগিং করতে ইচ্ছুক হন, তাহলে ব্লগিং হচ্ছে খুব সহজ একটি পদ্ধতি, আপনি যদি ভাল ভাল কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন আপনার ভিজিটরদের জন্য তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি গুগলে আপনার ব্লগ সাইটটি রেংক করাতে পারবেন। 

আপনার কনটেন্ট যত ভালো হবে আপনার গুগোলে তত বেশি রেংক করবে এবং এডসেন্স থেকে ইনকামও আপনার বেশি হবে। ব্লগিং করে মাসে লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব। তাই আপনারা যারা ভাবতেছেন ব্লগিং শুরু করবেন তাহলে এখনই ব্লগিং শুরু করে দিন।


ইউটিউবিং করে আয় করুন।

বর্তমানে ইউটিউব থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব। আগামী দিনে এই ইউটিউব হতে পারে আপনার ক্যারিয়ার গড়ার একটি মাধ্যম। আপনি যদি ইউটিউবে থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে, আপনাকে ধৈর্য ধরে এখানে কাজ করতে হবে এবং অনেক ভাল ভাল কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। 

আপনারা যারা নতুন তারা হয়তো কনটেন্ট কি সেটা নাও জানতে পারেন। কন্টেন হচ্ছে ভিডিও এই ভিডিও গুলো আপনাকে ভালো ভাবে তৈরি করতে হবে। যত ভালো ভিডিও তৈরি করতে পারবেন, আপনার ভিডিও গুলো ততো বেশি ভাইরাল হওয়ার চান্স থাকবে। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে যত বেশি ভিউয়ার্স আনতে পারবেন, আপনার ইনকামও কিন্তু ততো বেশি বাড়াতে পারবেন।


অনলাইন থেকে ইনকাম করা কি সম্ভব নাকি এটা ভুল ধারণা?

অনেক জনে বিভিন্ন ভিডিও দেখে গুগলে সার্চ করে যে, অনলাইন থেকে কিভাবে আয় করা যায়? অনলাইন থেকে কি আয় করা সম্ভব নাকি ভুল ধারণা এটা আশা করি আপনাদেরকে আর নতুন করে বোঝাতে হবে না। সেটা আপনারা ইতিমধ্যে বুঝে গেছেন। কেননা আমরা প্রথমেই বলে দিয়েছি কিভাবে বা কি কি উপায়ে আপনারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন।
ব্লগে লেখালেখি করে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা আয় করা কি সম্ভব?

ব্লগে লেখালেখি করে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা আয় করা কি সম্ভব?


সত্যি কথা বলতে কি ২০ হাজার টাকা তো খুবই কম, এমন এমন ব্লগার আছে, যারা মাসে ২০ লাখেরও বেশি টাকা ইনকাম করে।

আপনি কয়েক মিনিট সময় নিয়ে গুগলে রিসার্চ করে দেখতে পারেন, তাহলে আপনি অনেক উত্তর পেয়ে যাবেন।

আপনি যদি ভাল ব্লগিং করতে পারেন তাহলে, আয় করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে। আপনি লেখালেখি করে বিভিন্নভাবে উপার্জন করতে পারেন।

আপনার যদি সম্পূর্ণ নিজের কন্টেন্ট হয় তাহলে আপনি যেমন ব্লগারে এডসেন্স যোগ করে ইনকাম করতে পারবেন আবার আপনি এফিলিয়েট করেও ইনকাম করতে পারবেন বা বিভিন্ন স্পনসর নিয়েও ইনকাম করতে পারবেন।

আপনি যদি ভাল ব্লগিং করতে পারেন তাহলে আপনার আয় করার কোনো সমস্যাই হবে না, তবে শুধু ভালো ব্লগিং লিখলেই হবে না আপনাকে ভালোভাবে প্রপার SEO জানতে হবে।

আপনার ব্লগে SEO করার মাধ্যমে গুগলে তাড়াতাড়ি Rank করবে এবং আপনার ব্লগটি অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে।

তবে ব্লগিং করাটা অনেক বেশি ধৈর্যের কাজ আপনি যদি ধৈর্য ধরে ব্লগে পোস্ট করতে পারেন তাহলে, আপনি এখানে টিকে থাকতে পারবেন।

আপনি ব্লগিং শুরু করার সাথে সাথে ব্লগ থেকে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন না। ব্লগে আপনাকে ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে। আপনার ভেতর আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে আপনি এই কাজ করতে পারবেন।

আপনি যদি চান ব্লগিং শুরু করে ইনকাম করবেন, তাহলে আপনাকে খুব ধৈর্য্য ধরে কাজ শুরু করতে হবে, আপনার মাথা থেকে প্রথমে টাকার চিন্তাটা ঝেড়ে ফেলুন।

আপনি প্রথম দিকে ব্লগিং শুরু করার পরে ভাল ভাল কনটেন্ট দেওয়া শুরু করুন, আপনার ব্লগ পোষ্ট গুলোকে ভালোভাবে প্রপার SEO করুন। আপনার ব্লগ টি ও SEO করে রেংকে নিয়ে আসুন। যেন আপনার ব্লগে অনেক ভিজিটর আসে।

আপনি নিশ্চয়ই জানেন যে একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগে ভিজিটর না আসলে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের কোন মূল্যই নেই।

তাই আপনাকে প্রপার এসইও করে ভিজিটর আনতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটে যত বেশি ভিজিটর আনতে পারবেন, আপনার ইনকানও কিন্তু ততো বেশি হবে।

আমাদের ব্লগ পোস্টটি কেমন লেগেছে এটি জানাতে একদমই ভুলবেন না। নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে আমাদেরকে জানাতে পারেন।

আমাদের পোষ্ট গুলো থেকে আপনি কিছু শিখতে পারলে এটিই আমাদের সার্থকতা।

আরো পড়ুনঃ সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া | Best Bloging Tips in Bangla 2021

সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া | Best Bloging Tips in Bangla 2021

সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া

ব্লগিং নিশ বা টপিক বলতে আমরা কি বুঝি? What is Blog Niche or Topic in Bangla?


ব্লগ নিশ বলতে ব্লগারে আপনি নির্দিষ্ট যেকোনো একটি টপিক নিয়ে কাজ করাকে ব্লগিং নিশ বা টপিক বলা হয়। আপনি ব্লগিং শুরু করার আগে কোন বিষয় নিয়ে ব্লগে লেখালেখি করবেন সেই বিষয়টি সঠিক ভাবে নির্বাচন করা হচ্ছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।


আমাদের মধ্যে ৯০ শতাংশ ব্লগাররাই ব্লগে লেখালেখি করে এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে চায়। কিন্তু নতুন ব্লগাররা প্রথমে যে বিষয় গুলো সিলেক্ট করে ব্লগে লেখালেখি করে ওই বিষয়ের উপর তাদের যথেষ্ট আগ্রহ না থাকার ফলে তাদের ব্লগারে লেখার আগ্রহটাই নষ্ট হয়ে যায়। 


আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে, ব্লগিং শুরু করার আগে আমরা সঠিক নিশ বা টপিক সিলেক্ট না করে তাড়াহুড়া করে পোষ্ট লেখার কারণে আমরা যে টপিকে পোস্ট লিখি ওই টপিকের পোস্টে ভিজিটর পাইনা।


কারণ আপনি আপনার ইচ্ছামত পোস্ট লিখলে কখনোই আপনি আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনতে পারবেন না। এজন্যই আপনাকে ব্লগিং শুরু করার আগে ভালোভাবে রিচার্জ করে আপনি যে কোন একটি নির্দিষ্ট  নিশ বা টপিকের ওপরে পোস্ট লিখবেন যেন ওই টপিকের উপর আপনার ভিজিটর বেশি আসে এবং আপনার ইনকামও বেশি হয়।

আপনি যদি সঠিক নিশ বা টপিক নির্বাচন না করে পোস্ট লেখালেখি করেন তাহলে আপনার শ্রম এবং সময় দুটিই বৃথা যাবে কোন কাজেই আসবে না। এর কারণে আপনি ব্লগ থেকে ইনকাম করতে পারবেন না এবং পরবর্তীতে আপনার ব্লগিং সম্পর্কে ধারনা পাল্টে যাবে,

এর থেকে আপনার একটি খারাপ চিন্তা ভাবনা চলে আসবে যে ব্লগ থেকে আপনি আর কোনদিনও ইনকাম করতে পারবেন না বা ব্লগিং থেকে কোনো ভাবেই ইনকাম করা সম্ভব না। তাই ওয়েবসাইট তৈরি করার আগে প্রথমেই আপনাকে একটি সঠিক নিশ বা টপিক নির্বাচন করতেই হবে।

আপনি এমন এক নিশ বা টপিক নির্বাচন করবেন যে নিশের বা টপিকে আপনি ভিজিটর বেশি পাবেন এবং আপনার ইনকামও বেশি হবে। আপনি সঠিক নিশ বা টপিক নির্বাচন করলে আপনার ওয়েবসাইট দ্রুত রেংক করবে এবং আপনার ইনকামও অনেক বেশি হবে। 

ব্লগিং নিশ বা টপিক দুই ধরনেরঃ 


১. মাল্টি নিশ ব্লগ।

২. মাইক্রো নিশ ব্লগ। 


মাল্টি নিস ব্লগ কি? What is multi niche blog? 


মাল্টি নিস ব্লগ হলো, একটি ওয়েবসাইটের মধ্যে অনেকগুলো কিওয়ার্ডকে টার্গেট করে যে আর্টিকেল লেখা হয়, সেটাই হলো মাল্টি ব্লগ নিশ। অনেক ওয়েবসাইটের মধ্যে দেখবেন বিভিন্ন টপিকের উপরে লেখালেখি করে পোস্ট পাবলিশ করছে।


যেমন দেখবেন একটি ওয়েবসাইটের মধ্যে কেউ অনলাইন ইনকাম নিয়ে লেখালেখি করে আবার কেউ এডুকেশন রিলেটেড নিয়ে লেখালেখি করে এবং কেউবা বিভিন্ন গ্যাজেট রিভিউ নিয়ে লেখালেখি করে ইত্যাদি। 



মাইক্রো ব্লগ নিশ কি? What is micro niche blog? 


মাইক্রো ব্লগ নিশ হল, একটি ওয়েবসাইটের মধ্যে নির্দিষ্ট একটি টপিক বা কিওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করে পোষ্ট লিখে পাবলিশ করা হয়। আপনারা অনেক ওয়েবসাইটের মধ্যে দেখবেন যে, তারা নির্দিষ্ট একটি টপিকের উপরে পোস্ট লিখে পাবলিশ করেছে।


যেমন দেখবেন কোনো ওয়েবসাইটের মধ্যে তারা শুধু হেলথ রিলেটেড পোস্ট করে। হেলথ রিলেটেড পোস্ট ছাড়া তারা কিন্তু অন্য কোন পোস্ট করে না। তাই আমরা বলতে পারি একটি নির্দিষ্ট টপিক এর উপরে যে ওয়েবসাইটগুলো তৈরি করা হয় তাকে মাইক্রো নিশ ব্লগ বলা হয়। 



মাল্টি ব্লগ নিশ বনাম মাইক্রো ব্লগ নিশ কোনটি বেশি ভালো? 


আমরা এতক্ষণের সবাই বুঝে গেছি যে, ব্লগারে নিশ বা টপিক ২ ধরনের এবং মাল্টি ব্লগ নিস এবং মাইক্রো ব্লগিং সম্পর্কে আমরা পুরোপুরি জেনে গেছি।


এখন আপনি ভাবতে পারেন আপনি কোন নিশ নিয়ে কাজ করবেন, মাল্টি ব্লগ নিশ নিয়ে কাজ করবেন, নাকি মাইক্রো ব্লগ নিস নিয়ে কাজ করবেন? 


মাল্টি নিশ ব্লগ ওয়েবসাইটের থেকে মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইটকে গুগল বেশি প্রাধান্য দেয় এবং মাল্টি নিশ ব্লগ ওয়েবসাইটের থেকে মাইক্রো নিস ব্লগ ওয়েবসাইটে ভিজিটর অনেক বেশী হয়ে থাকে।


কারণ ভিজিটররাও মাইক্রো নিশ ওয়েবসাইট বেশি পছন্দ করে। অন্যদিকে মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট গুগলে অনেক দ্রুত রেংক করে এবং আপনার ভিজিটর অনেক বেশী হয়ে থাকে। বেশি ভিজিটর হলে আপনার ইনকামও কিন্তু বেশি হবে 



ওয়েবসাইট তৈরি করার আগে নিশ বা টপিক বাছাই করা কেন জরুরি? 


আপনি হেলথ রিলেটেড গুগলে যদি কোন কিছু লিখে সার্চ করেন, সার্চ রেজাল্টে আপনি অনেকগুলো ওয়েবসাইট দেখতে পাবেন।সেখানে আপনি একটা ওয়েবসাইটের মধ্যে দেখলেন, বিভিন্ন টপিকের উপর পোস্ট আছে এবং তার মধ্যে হেলথ রিলেটেড পোস্টও রয়েছে।


তাহলে আপনি সহজেই বুঝতে পারলেন যে, এটি একটি মাল্টি নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট। তারপর আপনি আরেকটি ওয়েবসাইটে ঢুকে দেখলেন যে, সেখানে শুধু হেলথ রিলেটেড পোস্ট রয়েছে আর অন্য কোন পোস্ট সেখানে নেই। 


আপনি প্রথমে যে মাল্টি নিশ ব্লগ ওয়েবসাইটের পোস্টটি পড়েছেন সেই পোষ্টটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে এবং পরবর্তীতে আপনি মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে যে পোস্টটি পড়েছেন সেটিও আপনার কাছে ভাল লেগেছে। 


এখন আপনিই বলুন আপনি কোন ওয়েবসাইটটিতে বেশি ভিজিট করবেন! যেটিতে এলোমেলো ভাবে বিভিন্ন টপিকের উপর পোস্ট করা আছে,


সেই মাল্টি নিশ ওয়েবসাইট কে নাকি মাইক্রো নিশ ওয়েবসাইটের মধ্যে আপনি যা খুজছেন সেই রিলেটেড আরো অনেক পোস্ট আছে, এই ওয়েবসাইটটিতে? 


আপনি নিশ্চয়ই যে টপিক নিয়ে গুগলের সার্চ করছেন, শুধু ওই টপিকের উপরে যে ওয়েবসাইট রয়েছে আপনি অবস্যই ওই ওয়েবসাইট গুলোতে বেশি সময় ব্যয় করবেন। কেননা ওই রিলেটেড পোস্টগুলো আপনার পড়তে ভালো লাগে।


সেজন্য আপনি এই মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট গুলোতে বেশি থাকতে পছন্দ করবেন। এজন্য আমি আপনাকে অবশ্যই এই একটি বিষয় সাজেস্ট করবো, আপনি মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করেন যাতে, আপনি খুব সহজে এটি থেকে ইনকাম করতে পারেন। 



একটি নিশ বা টপিক নির্বাচন করার আগে আপনাকে অবশ্যই তিনটি বিষয়ের উপরে খেয়াল রাখতে হবে। 


যেমনঃ

১। কম্পিটিশন  (Niche for Competition)

২। ভিজিটর (Niche for Audience)

৩। ইনকাম (Niche for Income) 



কম্পিটিশন  (Niche for Competition) 


আপনি একটি নিশ বা টপিক নির্বাচন করার পূর্বে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে আপনি যে টপিক টা নির্বাচন করবেন আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ওই টপিকের উপরে আপনার কম্পিটিশন কেমন সেই ব্যাপারটি আপনাকে পুরোপুরি আগে জানতে হবে।


মনে করেন আপনি যেই টপিকের উপরে ওয়েবসাইট তৈরী করলেন ওই টপিকের উপরে গুগলে অলরেডি অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। এগুলোর জন্য আপনার কিন্তু কম্পিটিশন অনেক হাই হয়ে যাবে, আপনি কিন্তু এর জন্য আপনার ওয়েবসাইট র‌্যাংক করাতে পারবেন না আর এটা সম্ভব হলেও আপনাকে অনেক হার্ডওয়োর্ক করতে হবে।


র‌্যাংক করাতে না পারলে আপনার ইনকামও কিন্তু হবে না। এই জন্য আপনি যে নিশ বা টপিকটি নির্বাচন করবেন, সেই নিশের উপরে গুগলে সার্চ করে আপনি আপনার কম্পিটিশন জেনে তার পরে নির্বাচন করবেন।


আপনি কিওয়ার্ড রিচার্জ করার পরে, যেই কিওয়ার্ডের কম্পেটিশন লো এবং সার্চ ভলিউম হাই থাকবে আপনি ওই কীওয়ার্ডের উপরে আপনার ওয়েবসাইটটি তৈরি করবেন। কিওয়ার্ড রিসার্চের জন্য আপনি সরাসরি "গুগল কিওয়ার্ড প্ল্যানার" এই ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে পারেন। এই ওয়েবসাইটটি একদম ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন। 



ভিজিটর (Niche for Audience) 


একটি ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে হলে, আপনাকে অবশ্যই ভিজিটর আনতে হবে আপনার ওয়েবসাইটে। ভিজিটর ছাড়া আপনার ওয়েবসাইট টি গুগলের কাছে কোনো মূল্যই নেই। এজন্যই ভিজিটরকে বলা হয় ওয়েবসাইটের প্রাণবিন্দু। 


আপনি আপনার ওয়েবসাইটটি যত সুন্দর করে সাজান না কেন অথবা আপনার ওয়েবসাইটে যত সুন্দর বা ভালো পোস্ট করেন না কেন, আপনার ওয়েবসাইটে যদি ভিজিটরই না থাকে তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের কোনো মূল্যই থাকবেনা।


একটা সময় দেখবেন আপনার ব্লগিং করার ইচ্ছাটাই একদম হারিয়ে যাবে। এই জন্য আপনি যে বিষয়ের উপর পোস্ট লিখবেন ওই বিষয়ের উপরে আপনি ভালো ভাবে রিচার্জ করার পরে পোস্ট লিখবেন এবং আপনাকে এ বিষয়টিও খেয়াল রেখে রিচার্জ করতে হবে যে আপনার ওই পোস্টে কি রকম ভিউজ আসার সম্ভাবনা আছে,


যদি দেখেন যে এখান থেকে ভালো ভিউজ আসার সম্ভাবনা আছে তাহলে ওই বিষয় নিয়ে আপনি পোষ্ট লিখবেন।অন্যথায় আপনার ঐ বিষয়ে কোনো পোষ্ট লেখার প্রয়োজন নেই, যদি ভিজিটরই না আসে। 


তাই আপনাকে ভিজিটরের কথা মাথায় রেখে ভিজিটর কি চাচ্ছে ওই টপিকের উপরে আপনি কিওয়ার্ড রিসার্চ করে সেই টপিকের উপরে আপনাকে পোস্ট লিখতে হবে। যাতে আপনার ভিজিটর অটোমেটিকলি আপনার ওয়েবসাইটে চলে আসে। আপনার ওয়েবসাইটে যত ভিজিটর বেশি আসবে আপনার জন্য ততই লাভ। 



ইনকাম (Niche for Income) 


আমরা যে কোনো পরিশ্রম এর পেছনে একটি মাত্র আশা করে থাকি সেটি হল ইনকাম। তেমনি যারা ব্লগারে ব্লগিং করেন তারা চান যে একটা সময় যেয়ে সে যেন ইনকাম করতে পার এবং তার পরিশ্রম গুলো যেন সার্থক হয়।


কিন্তু যারা এত কষ্ট করে ব্লগে লেখালেখি করেন তারা যদি এখান থেকে ইনকাম না করতে পারেন, আমার মনে হয় না আপনারা আর কোন কষ্ট করে এখানে আপনার সময় নষ্ট করবেন। 


বলা যায় যে আপনার ইচ্ছামত আপনি একটি টপিক সিলেট করে সেখান থেকে সেই টপিকের উপরে আপনি ভাল কোন কিছু আশা করতে পারবেন না বা ভালো ইনকামের আশা করতে পারবেন না।


তাই আপনি একটু ইন্টারনেট রিচার্জ করলে জানতে পারবেন যে কোন ওয়েবসাইটে মাত্র ১০ হাজার ভিজিটর দিয়ে 100 ডলার ইনকাম করা যায়। আবার একই ভিজিটর দিয়ে মাত্র ৪০ থেকে ৫০ ডলার ইনকাম হয়। 


এবার আপনি বুঝতে পারলেন যে একই ভিজিটর থেকে ইনকাম কম বেশি হয়ে থাকে এটা আপনার সম্পূর্ণ ওয়েবসাইটের উপর নির্ভর করে এবং আপনার ওয়েবসাইটে কোন রিলেটেড কিওয়ার্ড নিয়ে আপনি কাজ করতেছেন এটির উপর নির্ভর করে। 


এটার মূল কারণ হলো, আমাদের ওয়েবসাইটে অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভাল হওয়ার পরে আমরা যে রিলেটেড কিওয়ার্ড নিয়ে পোস্ট লিখি, এডসেন্স ওই রিলেটেড অ্যাড আমাদের ওয়েবসাইটে শো করায়। এর ফলে অ্যাডগুলোতে বেশি বেশি ক্লিক পড়ে এবং আমাদের ইনকামও বেশি বেশি হয়ে থাকে। 


যারা অ্যাড প্রোভাইড করে, ওই অ্যাড কোম্পানি গুলো কিছু কিছু টপিক রিলেটেড অ্যাড গুলোতে বেশি টাকা প্রদান করে থাকে এবং কিছু কিছু অ্যাড গুলোতে কম টাকা প্রদান করে। 


যাদের এডসেন্স একাউন্ট আছে তারা হয়ত একটা জিনিস খেয়াল করেছেন যে অ্যাডসেন্স এর মধ্যে সিপিসি বলে একটা অপশন আছে। 


সিপিসি এর পূর্ণরূপ হল কস্ট পার ক্লিক। এই সিপিসি এর অর্থ হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটে যে অ্যাডগুলো গুগল অ্যাডসেন্স থেকে শো করবে ওই অ্যাডগুলোতে প্রতি ক্লিকে কত সেন্ট বা কত ডলার করে আপনাকে প্রদান করবে এর নামই হচ্ছে সিপিসি বা কস্ট পার ক্লিক।


এজন্য আপনারা একটা জিনিস খেয়াল করবেন যে অ্যাডসেন্সে বেশি সিপিসি হলে আপনার ইনকাম বেশি হবে এবং কম সিপিসি হলে আপনার ইনকামও কম হবে। 


তাই আপনাকে টপিক নির্বাচন করার আগে অবশ্যই রিচার্জ করে নিতে হবে যে কোন টপিকের উপর সিপিসি বেশি আসে ওই টপিকের উপর আপনাকে কাজ করতে হবে।


যাতে আপনার সিপিসি বেশি আসে এবং ইনকামও বেশি হয়। কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারবেন আপনি গুগল কিওয়ার্ড প্ল্যানার এর মাধ্যমে এটা একদম ফ্রিতে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। 



কিভাবে আপনার ব্লগের জন্য নিশ বা টপিক নির্বাচন করবেন? 


আপনাকে ভিজিটরের কথা মাথায় রেখে আপনার ওয়েবসাইটের জন্যে নিশ বা টপিক নির্বাচন করতে হবে। এখন আপনি কিভাবে বুঝবেন যে, কোন টপিকের উপর মানুষ বেশি গুগলে সার্চ করে।


এইটা জানার জন্য আপনি গুগলে যাবেন, গুগলের মধ্যে আপনি যে টপিক নিয়ে কাজ করবেন ভাবছেন ওই টপিক রিলেটেড কীওয়ার্ড লিখে সার্চ করুন।


এরপর দেখবেন ওই টপিকের উপর ভিত্তি করে গুগোল আরো অনেকগুলো সার্চ রেজাল্ট আপনাকে দেখাচ্ছে এবং আপনাকে বুঝতে হবে এই অতিরিক্ত যে সার্চ রেজাল্টে গুগোল দেখায় এই কিওয়ার্ডগুলো নিয়ে মানুষ বেশি সার্চ করে,


এজন্য গুগল আপনাকে এগুলো সাজেস্ট করছে। এভাবে আপনার পছন্দ অনুযায়ী গুগলে সার্চ করে আপনি আপনার নিশ বা টপিক আইডিয়া পেয়ে যাবেন। 



অ্যামাজন থেকে আইডিয়া নিন 


যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান, তারা সরাসরি অ্যামাজনের ওয়েবসাইটটিতে যেয়ে যে প্রোডাক্ট গুলো বেশি বেশি সেল হচ্ছে ওই প্রোডাক্ট গুলো নিয়ে আপনি রিচার্জ করুন।


এরপরে এখান থেকে আপনার যে প্রোডাক্ট টি ভালো মনে হবে এবং যে প্রোডাক্ট এর সেল বেশি হয়, সেই প্রোডাক্ট রিলেটেড একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। 


আপনি অ্যাফিলিয়েটের জন্য ওয়েবসাইট বানিয়ে দুই ভাবে ইনকাম করতে পারেন। প্রথমত প্রোডাক্ট সেল করে ইনকাম করতে পারেন এবং দ্বিতীয়তো গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে পারেন।


তবে একটা কথা আপনাকে অবশ্যই মানতে হবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করতে অবশ্যই রিচার্জ এবং অনেক পরিশ্রম করতে হবে। এরপরেই আপনি এখান থেকে একটি ভালো ফল পাবেন। 



ইয়াহু থেকে কিওয়ার্ড রিসার্চ করুন


আপনারা অনেকেই জানেন গুগলের মত yahoo.com একটি সার্চ ইঞ্জিন।


আপনি পূর্বে যে রকম গুগলের সার্চ করে কিওয়ার্ড রিসার্চ করেছেন এখানেও আপনি একই ভাবে কিওয়ার্ড সার্চ করে রিচার্জ করতে পারবেন। 


১৭টি ব্লগ নিশ বা টপিক নিয়ে আলোচনা করা হলো


১। অনলাইন ইনকাম ব্লগ নিশ


বর্তমানে অনেক মানুষ চাকরির অভাবে অনলাইন থেকে ইনকামের আশায় অনলাইনের দিকে বেশি আসছে। আপনি অনলাইন আর্নিং রিলেটেড একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন,


যার মধ্যে অনলাইন রিলেটেড আর্নিং বিষয়ে আপনি মানুষকে কিছু শিখাবেন যেগুলো মানুষ শিখে কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারবে। তবে আপনার ইনকাম এর জন্য আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে ভুল কিছু শেয়ার করেন তাহলে, আপনি কিন্তু বেশি দিন ব্লগ সাইটে টিকে থাকতে পারবেন না।


তাই আপনি যে জিনিস গুলো পাবলিশ করবেন ওই জিনিস গুলো ভাল ভাবে রিসার্চ করে তার পরে পাবলিশ করবেন যাতে আপনার ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে লং টাইমের জন্য চলে আসে। 



২। টেকনোলজি রিলেটেড ব্লগ নিশ


বর্তমানে আমরা সবাই কিন্তু টেকনোলজির উপরে নির্ভরশীল ।  আমরা সবাই কিন্তু টেকনোলজি সম্পর্কে নতুন নতুন ধারণা পেতে চাই। নতুন নতুন টেকনোলজি সম্পর্কে জানার জন্য গুগলের আমরা অনেক কিছু সার্চ করে থাকি।


আপনি যদি টেকনোলজি রিলেটেড একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন তাহলে এই ওয়েবসাইটে কিন্তু আপনি ভিজিটর অনেক বেশি পাবেন। 



৩। নিউজ ব্লগ নিশ


আপনি চাইলে বিভিন্ন নিউজ চ্যানেলের মত আপনিও একটি নিউজ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। যার মধ্যে আপনি প্রতিদিন এর বিভিন্ন স্থানের খবরা খবর নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন।


তবে হ্যা! আপনি যে খবর মানুষকে দিবেন সেগুলো সঠিক এবং ভালোভাবে রিচার্জ করে জেনে-বুঝে দিবেন। তাহলে আপনি ব্লগিং এ অনেকদিন টিকে থাকতে পারবেন অন্যথায় আপনি কখনই এই ব্লগ সাইটের টিকে থাকতে পারবেন না। আপনি যদি ভেবে থাকেন যে আপনি নিউজ রিলেটেড ওয়েবসাইট তৈরি করবেন,


তাহলে আপনাকে বেশি ভিজিটর পাওয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি যে কাজটি করতে হবে সেটি হচ্ছে, আপনি ট্রেডিং নিউজ নিয়ে পোস্ট করবেন। তাহলে আপনার ভিজিটর অনেক বেশি হবে এবং আপনার ইনকাম অনেক বেশি আসবে। 



৪। এডুকেশন রিলেটেড ব্লগ নিশ


বর্তমানে কিন্তু আমাদের লেখাপড়া সব অনলাইনে হয়ে গেছে। আমরা আমাদের স্কুল কলেজের অ্যাসাইনমেন্টও কিন্তু অনলাইনের মাধ্যমে দিয়ে থাকি।


তাই আপনি এই সময়ে এডুকেশন রিলেটেড একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন তাহলে সেখান থেকে আপনি অনেক ভালো পরিমাণে আর্নিং জেনারেট করতে পারবেন। 



৫। ব্লগিং নিশ ধারণা


আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে ব্লগিং করে ইনকাম করতে চায়। অনেকের মধ্যে সঠিক ধারণা না থাকায় আমরা অনেকেই এই ব্লগিং থেকে ইনকাম করতে পারছিনা।


আপনারা যারা ব্লগিং সম্পর্কে অনেক ভাল কিছু জানেন তারা চাইলে এই ব্লগিং এর গাইডলাইন হিসেবে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন যেখানে একটি ব্লগ তৈরি করতে যেকোন সমস্যা হলে, সেটা সমাধান আপনার ওয়েবসাইটে পওয়া যাবে।


যারা ইনকামের আশায় আপনার ওয়েবসাইটে আসবে, তারা যেন ভালো কিছু এখান থেকে শিখতে পারে। তাহলে আপনি এখান থেকে অনেক ভাল কিছু আশা করতে পারবেন এবং অনেক ভালো ইনকাম করতে পারবেন। 



৬। হেলথ ও ফিটনেস ব্লগ নিশ


বর্তমানে স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা অনেকেই অনেক চিন্তিত থাকি। আমাদের শরীরে কোন সমস্যা হলে আমরা সেই বিষয়ের উপরে গুগলের সার্চ করে জানতে চাই যে আমাদের যে সমস্যাটি হয়েছে সেটি কি এবং এর থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে কিভাবে।


এর জন্য বলা যায় যে এই ধরনের ওয়েবসাইট থেকে অনেক বেশি ইনকাম করা সম্ভব। আপনি চাইলে এই ধরনের হেলথ ও ফিটনেস রিলেটেড ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন এবং এই ওয়েবসাইটে আপনি অনেক ভিজিটর পাবেন এবং যত বেশি ভিজিটর আসবে আপনার ইনকামও কিন্তু তত বেশি হবে। 



৭। রিভিউ ওয়েবসাইট ব্লগ নিশ


বর্তমানের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট বলতে রিভিউ ওয়েবসাইটকে বুঝায়। কারন আমরা কোন কিছু ক্রয় করার আগে ইন্টারনেটে সার্চ করে সেই পণ্যটির রিভিউ বা পন্যটির সম্পর্কে জানতে চাই।


যে ওয়েবসাইট গুলো আমাদেরকে এই পন্য সম্পর্কে জানায় সেই ওয়েবসাইটগুলোকে রিভিউ ওয়েবসাইট বলা হয়। আপনি চাইলে রিভিউ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। আপনি এইধরনের ওয়েবসাইটে অনেক বেশি ভিজিটর পাবেন। 


আপনি বিভিন্ন জিনিস নিয়ে রিভিউ করতে পারেন, যেমনঃ মোবাইল, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, ডেক্সটপ, কম্পিউটার, মুভি, বিভিন্ন গেজেট ইত্যাদি নিয়ে আপনি একটি রিভিউ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। 



৮। প্রশ্ন-উত্তর ব্লগ নিশ


আপনি হয়তো বুঝে গেছেন আমরা কি বলতে চাচ্ছি প্রশ্ন-উত্তর ওয়েবসাইট বলতে এমন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন যেখানে আপনার ভিজিটররা বিভিন্ন প্রশ্ন করবে আবার সেখানে আপনার ভিজিটররাই সেই প্রশ্নের উত্তর গুলো দেবে।


আপনি বুঝে গেছেন যে আপনি অল্প পরিশ্রমে এখান থেকে অনেক ভাল কিছু করতে পারবেন। প্রশ্ন-উত্তর ওয়েবসাইট গুলো খুবই জনপ্রিয় হয়ে থাকে। এই ধরনের ওয়েবসাইট থেকে খুব অল্প সময়ে অনেক ভালো কিছু করতে পারবেন। 



৯। লাইফ স্টাইল ব্লগ নিশ 


আপনারা হয়ত ইউটিউবে দেখবেন যেখানে বিভিন্ন স্টারদের লাইফ স্টাইল নিয়ে অনেক ধরনের ভিডিও রয়েছে আপনি এই সকল ভিডিও দেখে অনেক ধারণা নিয়ে নিতে পারবেন।


আপনি চাইলে লাইফইস্টাইল বিষয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন এতেও অনেক বেশি ভিজিটর পাবেন। 



১০। মোটিভেশনাল ব্লগ নিশ


আমাদের চলার পথে যান্ত্রিক জীবনে আমরা অনেক বেশি হতাশ হয়ে পড়ি, যার কারণে আমরা অনেক কিছু করতে ধৈর্য হারিয়ে ফেলি।


এইসব মানুষদের জন্য আপনি চাইলে মোটিভেশনাল একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন যেখানে মানুষকে আপনি বিভিন্ন ধরনের ভালো কাজে মোটিভেট করতে পারবেন।


যে যারা আপনার ব্লগ গুলো পড়বে সে যেন আপনার এখান থেকে কিছুটা হলেও নিজের আত্মবিশ্বাসকে নতুন করে জাগাতে পারে। 



১১। শিশু পরিচর্যা ভিত্তিক ব্লগ নিশ


আপনি এই ওয়েবসাইটটিতে শিশুদের কিভাবে যত্ন নেওয়া হয় শিশুদের কি কি করলে শিশুদের জন্য ভালো এবং কি কি করলে শিশুদের জন্য খারাপ তো এইসব বিষয় নিয়ে এই ওয়েবসাইটটিতে লেখালেখি করতে পারেন। এর জন্য অনেক ভালো ভিজিটর আপনি পাবেন। 



১২। সেলিব্রেটিদের গল্প নিয়ে ব্লগ নিশ


আমরা বর্তমানে বিভিন্ন সেলিব্রেটিদের নানা কর্মকান্ডে যে খবরই পাই না কেন, একবার হলেও আমরা সেই খবরটি দেখে থাকি।


এর জন্য অনেক ভিজিটরও রয়েছে, আপনি চাইলে এই ধরনের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। 



১৩। স্পোর্টস ব্লগ নিস


স্পোর্টস বলতে আমরা বুঝি খেলাধুলা। আপনি বিভিন্ন খেলাধুলা নিয়ে পোস্ট লিখতে পারেন এই ধরনের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করলে আপনি খুব সহজে গুগলের র‌্যাংক করতে পারবেন এবং আপনার ভিজিটরও অনেক বেশি হবে। 



১৪। বিউটি টিপস ব্লগ নিশ


আপনি চাইলে মেয়েদের সৌন্দর্য বিষয় নিয়ে আপনি একটি ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন যেখানে মেয়েদের সৌন্দর্য,


রূপচর্চা সংক্রান্ত নিয়ে আর্টিকেল লিখবেন। এতে আপনার ওয়েবসাইটে অনেক ভিজিটর পাবেন। 



১৫। ট্যুর ট্রাভেল ব্লগ নিশ


ঘোরাঘুরি করতে কে না পছন্দ করে, আপনি চাইলে ট্রাভেল বিষয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।


যেখানে বিভিন্ন স্থানের সৌন্দর্যকে তুলে ধরতে পারেন যাতে আপনার ওয়েবসাইটে কেউ ঢুকলে আপনার ওয়েবসাইটের সৌন্দর্য এবং তারা বিভিন্ন স্থান সম্পর্কে অনেক নতুন নতুন ধারণা পেতে পারে।


আপনি যেই স্থান নিয়ে আলোচনা করবেন ওই স্থানে যেন মানুষ যাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। এই ধরনের ওয়েবসাইটেও আপনি অনেক ভিজিটর পাবেন। 



১৬। কৃষি-খামার ব্লগ নিশ


আপনি চাইলে এমন একটি ওয়েবসাইট বানাবেন যেখানে কৃষি জাতীয় সকল সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকবেন।


যারা কৃষিকাজ করেন তারা বিভিন্ন সমস্যায় পড়েন এবং তারা খোঁজ করেন সেই সমস্যা থেকে কিভাবে মুক্তি পাবে।


আপনি যদি সে সমস্যার সমাধান টি আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে দিতে পারেন তাহলে তারা আপনার ওয়েবসাইটটিতে ভিজিট করবে। 



১৭। খাবার এবং রেসিপি ব্লগ নিশ


যারা খাবারের বিভিন্ন রেসিপি সম্পর্কে অনেক কিছু জানেন এবং মানুষকে অনেক ধারণা দিতে পারেন।


তারা চাইলে খাবার রেসিপি নিয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন, যেখানে বিভিন্ন খাবারের রেসিপি এবং খাবারের বৈশিষ্ট্যতা ব্যাখ্যা করতে পারেন।


এই ধরণের ওয়েবসাইটে মানুষ অনেক বেশি ভিজিট করে। আপনি চাইলে এরকম একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। 



এখন আপনাদের জন্য আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো, আপনার যে বিষয়ের উপর লেখালেখি করতে ভালো লাগবে আপনি শুধু ঐ বিষয়ের উপর লেখালেখি করবেন। না হলে আপনার ব্লগে লেখালেখি করার ইচ্ছাটাই মরে যাবে।


কারণ আপনি যদি মনে করেন আপনি পছন্দ করেন খেলাধুলা তো সেখানে যদি আপনাকে বলা হয় আপনি রেসিপি নিয়ে লেখালেখি করেন তো আপনি পছন্দ করেন খেলাধুলা, আপনার রেসিপি নিয়ে কিন্তু লেখালেখি করতে একটুও ভালো লাগবে না।


এভাবে আপনি কয়েকদিন লেখালেখি করার পরে আপনার লেখালেখি করার আগ্রহ টাই নষ্ট হয়ে যাবে। এই জন্য যে যেই জিনিস পছন্দ করেন সে সেই জিনিস নিয়ে লেখালেখি করবেন এবং সে জিনিস নিয়ে  একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। এতে দেখবেন আপনার ব্লগে লেখালেখি করার আগ্রহ অনেক বেড়ে গেছে। 


সবার জন্য রইলো শুভকামনা সবাই ভাল এবং সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ!

Older Posts Home
ফেসবুক পেইজ থেকে আয় করুন মাসে ৩০,০০০ - ৫০,০০০ হাজার টাকা

ফেসবুক পেইজ থেকে আয় করুন মাসে ৩০০০০ - ৫০০০০ হাজার টাকা। 


কথা টা শুনে চমকে গেলেন তো , আসলে চমকে যাবারই কথা আমিও একসময় মনে করতাম ফেসবুক থেকে কিভাবে আয় করা যায় । এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কিভাবে ফেসবুক থেকে মাসে ৩০ থেকে ৫০ হাজার টাকা আয় করা যায়। এর সহজ একটা উপায় আছে ।


টাকা ইনকামঃ টাকা ইনকাম অফিস কিভাবে ফেসবুক পেইজ থেকে ইনকাম করে তার একটা খুব সহজ উদাহরন দিয়ে নেই আগে তারপর আপনাদের যদি বলি এভাবে ইনকাম করা যায়। তাহলে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে। তো চলেন দেরি না করে শুরু করি কিভাবে আমরা ফেসবুক থেকে আয় করি। 


আমাদের একটা ফেসবুক একাউন্ট ছিলো কিন্তু আমাদের পকেটে টাকা ছিলো না। আমরা সবাই মানে আমাদের টিমে মোট ১০ জন ছিলো। আমরা সবাই বাসা থেকে ৫,০০০ হাজার করে টাকা নিয়ে ৫০হাজার টাকা ম্যানেজ করলাম। তারপর আমরা ফেসবুকে একটা পেইজ ক্রিয়েট করলাম। 


পেইজটির নাম আপাতত আমরা হাইড রাখলাম। তাতে কিছু নিজের বানানো ভিডিও আপলোড করা শুরু করলাম। কোন ভিউ হচ্ছিলো না আমাদের। টানা ৩মাস ভিডিও আপলোড করেও কোন ফল পাচ্ছিলাম না। কেননা নিজেদের ভিডিও নিজেরাই দেখতাম সেই জন্য আমাদের ভিউ রেটিং কমে গিয়েছিলো, বলতে গেলে আমরা ৭,০০০ হাজার ভিউ পেয়েছিলাম মাত্র, কি আর করা । 


আমরা কাজ ছেড়ে দিলাম তারপর এক বড় ভাই বললো তোমাদের পেইজে তো প্রচুর ভিডিও কিন্তু ভালো কন্টেট হওয়ার পরেও ভিউ কেন নাই। তারপর আমরা তাকে আমাদের পেজটি দেখালাম। তারপর বললো নিজেদের ভিডিও নিজেরাই দেখেছো সেই জন্যই এই ধরনের বড় সমস্যায় পড়েছো। কিন্তু একটা উপায় নিশ্চই আছে, যেভাবে ফেসবুকের ভিডিও গুলো র‌্যাংক করানো যাবে। আমরা বললাম কিভাবে সেই বড় ভাই বললো তোমরা এই পেইজ টাকে প্রোমোট করে দাও। 


কয়েক হাজার টাকা খরচ করো। আর সেই ভিডিও গুলো প্রোমোট করে যেটা সবাই দেখবে এবং লাইক কমেন্ট শেয়ার করবে সেটাই। তো আমদের ১০ জনের একটা ভিডিও খুব পছন্দ হয়েছিলো সেই ভিডিও টা আমরা আমাদের এলাকায় প্রোমোট করলাম কারন আমদের এলাকার সবাই যেনো ভিডিও টা দেখে আর আমাদের লাইক কমেন্ট করে ভিডিও টাতে আর ফলো লাইক করে সেই জন্য । 


কিন্তু তাতেও আমাদের ভিউ তো এসেছিলো কিন্তু ফলোয়ার বাড়েনি। তারপর আবার  আমরা ভিডিও টা প্রোমোট করলাম এবার সারা বাংলাদেশ। এবার ভিডিও তে লাইক কমেন্ট শেয়ার ফলো বাড়তে লাগলো। এবার কিন্তু আমরা ১০ হাজার টাকা দিয়ে প্রমোট করেছিলাম। কিন্তু আমাদের এবার ভিউ কয়েক লক্ষ হয়ে যায় আর ফলোইয়ার প্রাই ৬০ হাজার মতো । 


আমরা আবার একটা ভিডিও বানালাম এটা ৩০ মিনিট এর প্রথম কয়েক দিন ভিডিও টা আমাদের টাইম লাইনে শেয়ার করলাম । এবং কয়েক দিন আমরা ভিডিও টা দেখবো না বলে টুরে চলে গেলাম কারন ভিডিও টা নিজেই দেখলে আবার রাঙ্ক কমে যাবে সে জন্য। 


আমরা ফিরে এলাম ৭ দিন পর কম্পিউটার অন করে ভিডিও টা দেখে আমরা সবাই চমকে গেলাম । ৩ মিলিয়ন ভিউ তাও আবার সাত দিনে। ফলোইয়ার তো হিসেব  নেই।   তারপর আমাদের পেইজ টা মনিটাইজ করবো। সেই জন্য আবার সেই বড় ভাইকে ডাক দিলাম, সে এলো করে দিলো মনিটাইজ অন সাথে আমাদের মনিটাইজ অন হয়ে গেলো।


এখন আমরা নিজেরাই মনিটাইজ অন করতে পারি। এবং আমাদের ভিডিও তে প্রচুর ভিউ আসে। এখন আমরা অন্যের ভিডিও প্রোমোট করে দেই। আমাদের মাসে কিছু টাকা ইনকাম করতে পারি ফেসবুক পেইজ থেকে। 

এবার বুঝতে পারছেন আমাদের ফেসবুক  পেইজ থেকে আমরা ইনকাম করতে পারি। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো কিভাবে ফেসবুক পেইজ থেকে ইনকাম করবেন। কি কনটেণ্ট নিয়ে ভিডিও করলে বেশি ভিউজ পাবেন। এসব বিষয়ে আপনাদের সাথে আজ আমিই আলোচনা করবো। 


ফেসবুক পেইজ কি ( what is facebook page? )  ফেসবুক পেইজ সচরাচর ফ্যান পেইজ হিসাবে পরিচিত। এখানে আপনি আপনার নামে যেকোন একটা নামে ফেসবুক ফ্যান পেইজ বানাতে পারেন। এবং আপনাদের প্রচুর ফলোয়ার নিতে পারেন বা আপনার ফ্যান ফলোয়ার হবে। 


প্রথম দিকে ফেসবুক ফ্যান পেইজ একচুয়েলি সেলিব্রেটিদের জন্য ছিলো বা তারা বেশি ব্যাবহার করতো কারন তাদের ফ্যান ফলোয়ার এমনিতেই অনেক বেশি। কিন্তু বর্তমানে অনেকেই আছে যারা তাদের ভিডিও ক্লিপ বানাইয়ে সেই ভিডিও তাদের বানানো ফ্যান পেইজ যাকে আমরা ফেসবুক পেইজ নামে চিনি বা জানি সেটাই আপলোড করে ভাইরাল হয়ে গেছেন। 


উদাহরন যদি দেয় প্রথমেই যাদের নাম আসে তারা হলো সালমান মুক্তাদির , কয়েক জন আছে যাদের নাম এখন মনে পরছেনা তবে হ্যা ফেসবুকের জন্যই  কিন্তু হিরো আলম ভাইরাল হয়েছে। নেগেটিভ ভাবে হোক বা পজিটিভ ইনকাম কিন্তু হিরো আলোম সব চেয়ে বেশি করে ফেসবুক থেকে।
কোনো ওয়েবসাইট বা স্টার্টআপ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করার আগে যে বিষয় গুলো মাথায় রাখা উচিত?

কোনো ওয়েবসাইট বা স্টার্টআপ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করার আগে যে বিষয় গুলো মাথায় রাখা উচিত?


স্টার্টআপ কোম্পানিতে যে কোনো ধরনের বিনিয়োগ করা একটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ কাজ, কিন্তু বিনিয়োগ করার পরে কোম্পানি যদি সফল হয়, তাহলে এটা হতে পারে খুবই লাভজনক ব্যবসায়।


যেহেতু বেশিরভাগ নতুন কোম্পানির বাজারজাত পণ্য দেখতে পাই না বা এমন ও হতে পারে তাদের কোনো প্রোডাক্ট একদমই নেই, তাই বিনিয়োগকারীর সম্পূর্ণ বিনিয়োগ হারানোর সম্ভবনাও বাস্তব। তবে ঐসব কোম্পানি সাকসেস হিলে বিনিয়োগে খুব বেশি আয় করতে পারে বিনিয়োগকারীরা।


একটি স্টার্টআপ বেশ কয়েকটি ধাপের মধ্য দিয়ে যায় এবং তাদের প্রত্যেকটি বিনিয়োগকারীদের জন্য নিজস্য সুযোগ সুবিধা এবং ঝুঁকি,দুটিই সমান থাকে। স্টার্টআপ কোম্পানিগুলি আশানুরূপ বা থিংকিং পর্যায়ে থাকে এবং তাদের কাছে কোনো কার্যকরী পণ্য, গ্রাহক বেস বা আয়ের প্রবাহ থাকে না।


প্রায় ৯০% স্টার্টআপ কোম্পানীর অর্থায়ন করা ইনিটিয়াল পাবলিক অফারিং (আইপিও) প্রবেশ করবে না। স্টার্টআপ কোম্পানিগুলিতে বিনিয়োগ করা একটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ব্যবসা, কিন্তু বিনিয়োগগুলি সাকসেস হলে এটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ হতে পারে।


স্টার্টআপ নতুন কোম্পানিগুলি প্রতিষ্ঠাতাদের সঞ্চয় ব্যবহার করে, ব্যাঙ্ক লোন পাওয়ার মাধ্যমে বা ইক্যুইটি শেয়ার ইস্যু করে নিজেদের অর্থায়ন করতে পারে। একবার যখন একটি নতুন কোম্পানি কাজ শুরু করে এবং প্রাথমিক ডিভিডেন্ট সংগ্রহ শুরু করে, তখন এটি শুরু থেকে প্রকৃত স্টার্টআপে অগ্রসর হয়।


এই সময়ে, কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতারা তাদের ধারণা বিনিয়োগকারীদের কাছে তুলে ধরতে পারেন। একজন বিনিয়োগকারী সাধারণত কিছু সঞ্চিত সম্পদ সহ একজন ব্যক্তিগত ব্যক্তি যিনি প্রাথমিক পর্যায়ের কোম্পানিগুলিতে বিনিয়োগে বিশেষজ্ঞ হন।


অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টর সাধারণত বিনিয়োগের বা কোম্পানির অর্থের প্রথম উৎস। অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টরের বিনিয়োগগুলি সাধারণত আকারে ছোট হয়। অ্যাঞ্জেল মানি প্রাথমিক বিপণন প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে এবং প্রোটোটাইপ গুলিকে উত্পাদনে স্থানান্তর করতে ব্যবহৃত হয়।


প্রতিষ্ঠাতারা বা স্টার্ট-আপ কোম্পানিগুলি একটি কঠিন ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তৈরি করে ফেলবেন যা ব্যবসার কৌশল এবং ভবিষ্যতের অনুমানগুলি নির্দেশ করে৷ যদিও কোম্পানিটি এখনও কোনো নিট মুনাফা অর্জন করছে না, 


তবে এটি গতিশীলতা অর্জন করছে এবং বৃদ্ধির জন্য কোম্পানিতে যে কোনো বিনিয়োগ পুনরায় কোম্পানির মধ্যে বিনিয়োগ করছে। ভেঞ্চার ক্যাপিটাল বলতে একটি ব্যক্তি, ব্যক্তিগত অংশীদারিত্ব, বা পুল করা বিনিয়োগ তহবিল বোঝায়।


ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্টরা প্রায়ই উপদেষ্টার ভূমিকা গ্রহণ করে এবং কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদে একটি আসন খুঁজে পায়। বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশিত সূচকীয় প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য কোম্পানি নগদ অর্থের মাধ্যমে বার্ন করা অব্যাহত থাকায় অতিরিক্ত রাউন্ডে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল চাওয়া হতে পারে।


আপনি যদি একজন প্রতিষ্ঠাতা, পরিবারের সদস্য বা একজন প্রতিষ্ঠাতার ঘনিষ্ঠ বন্ধু না হন, তাহলে সম্ভাবনা রয়েছে যে আপনি একটি উত্তেজনাপূর্ণ নতুন স্টার্টআপের একেবারে শুরুতে প্রবেশ করতে পারবেন না এবং আপনি যদি একজন ধনী, স্বীকৃত বিনিয়োগকারী না হন, আপনি সম্ভবত একজন বিনিয়োগকারী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।


ব্যক্তিগত ব্যক্তিরা প্রাইভেট ইকুইটি ফান্ডে বিনিয়োগ করে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ডে কিছু পরিমাণে অংশ নিতে পারে যা ভেঞ্চার ক্যাপিটাল ফান্ডিং-এ বিশেষজ্ঞ, স্টার্টআপে পরোক্ষ বিনিয়োগের অনুমতি দেয়।


সাধারণ ভেঞ্চার ডিলগুলি প্রস্থান না হওয়া পর্যন্ত 10 বছর ধরে গঠন করা হয়। আদর্শ প্রস্থান কৌশল হল কোম্পানির জন্য একটি ইনিটিয়াল পাবলিক অফার (আইপিও) এর মাধ্যমে সর্বজনীনভাবে যাওয়া, যা এই ধরনের ঝুঁকি নেওয়া থেকে প্রত্যাশিত আয়ের বাইরের আয় তৈরি করতে পারে। 


অন্যান্য প্রস্থান কৌশল যা কম আকাঙ্খিত হয় অন্য কোম্পানি দ্বারা অধিগ্রহণ করা বা একটি ব্যক্তিগত, লাভজনক উদ্যোগ হিসাবে অবশিষ্ট অন্তর্ভুক্ত।


একটি স্টার্টআপের জন্য যথাযথ অধ্যবসায় পরিচালনার প্রথম ধাপ হল ব্যবসায়িক পরিকল্পনা এবং ভবিষ্যতে লাভ এবং বৃদ্ধির জন্য মডেলটিকে সমালোচনামূলকভাবে মূল্যায়ন করা। ধারণার অর্থনীতিকে বাস্তব-বিশ্বের রিটার্নে অনুবাদ করতে হবে।


অনেক নতুন ধারনা এতটাই অত্যাধুনিক যে তারা বাজার গ্রহণ না করার ঝুঁকি নিয়ে থাকে। শক্তিশালী প্রতিযোগী বা প্রবেশের ক্ষেত্রে প্রধান বাধাগুলিও গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা। আইনি, নিয়ন্ত্রক, এবং সম্মতির বিষয়গুলিও একেবারে নতুন ধারণার জন্য বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ।


অনেক বিনিয়োগকারী এবং ভিসি বিনিয়োগকারী ইঙ্গিত করে যে কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতাদের ব্যক্তিত্ব এবং ড্রাইভ ব্যবসায়িক ধারণার চেয়েও বা তার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।


প্রতিষ্ঠাতাদের অবশ্যই ক্রমবর্ধমান লস এবং নিরুৎসাহের সময়কালের মধ্য দিয়ে তাদের বহন করার দক্ষতা, জ্ঞান এবং আবেগ থাকতে হবে। তাদের ফার্মের ভিতরে এবং বাইরে থেকে পরামর্শ এবং গঠনমূলক প্রতিক্রিয়ার জন্য উন্মুক্ত থাকতে হবে। অপ্রত্যাশিত অর্থনৈতিক ঘটনা বা প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে কোম্পানির দিকনির্দেশকে পিভট করার জন্য তাদের অবশ্যই এক্সপার্ট হতে হবে।


যেসব বিষয়গুলো অবশ্যই জানা উচিত

  • কোম্পানি সফল হলে, টাইমলি ঝুঁকি থাকবে কিনা ?
  • আর্থিক বাজারগুলি কি 5 বা 10 বছরের নিচে একটি IPO-এর জন্য উপযুক্ত হবে?
  • কোম্পানিটি কি সফলভাবে IPO করতে এবং বিনিয়োগের উপর একটি কঠিন রিটার্ন প্রদানের জন্য যথেষ্ট উন্নতি করতে পারবে পাবে?
আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড

বন্ধুরা আপনারা যারা ব্লগিং করে বা অনলাইনে লেখালেখি করে ইনকাম করতে চান তাদের জন্যে আজকের এই আর্টিকেলটি। তারা আজকে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তাহলে আজকে আপনাদের সকল ভুল ভ্রান্তি দূর হয়ে যাবে এবং আপনারা ভবিষ্যতে অনলাইনে লেখালেখি করে অনেক বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

আমাদের মধ্যে অনেকেই ব্লগিং বা লেখালেখি করে ইনকাম করার আশায় অনলাইনে আসে। কিন্তু কয়েক দিন কাজ করার পরে পরবর্তীতে আমরা অনেকেই হতাশ হয়ে এখান থেকে ঝরে পড়ি। সবাই কিন্তু সাফল্য অর্জন করতে পারে না। এই সাফল্য অর্জন না করার একটি মাত্র কারণ তা হচ্ছে আপনি যে আর্টিকেলটি লিখতেছেন সে আর্টিকেলটি কি সম্পূর্ণ কপিরাইট মুক্ত আছে নাকি অন্য কারো আর্টিকেলের সাথে আপনার আর্টিকেলটি একই বা কপিরাইট হয়ে যাচ্ছে। 

আপনি মনে করতেছেন আপনার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ কপিরাইট মুক্ত। যেহেতু আর্টিকেলটি আপনি নিজেই লিখেছেন সেহেতু আপনি মনে করতেছেন এটির মালিক আপনি নিজেই। কিন্তু আপনি কি জানেন? আপনি যে আর্টিকেলটি নিজে নিজে লিখেছেন ওই আর্টিকেলটিও কিন্তু কপিরাইট হতে পারে। আপনার লেখার আর্টিকেলটির সাথে অন্য কারো আর্টিকেল যদি মিলে যায়, তাহলে আপনার আর্টিকেলে কপিরাইট চলে আসবে। 

এই আর্টিকেলের কপিরাইট থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হচ্ছে, আপনি যে আর্টিকেল গুলো লিখবেন সে আর্টিকেল গুলো চেক করুন। প্রতিটি আর্টিকেল লেখার পরে একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে চেক করবেন। আপনার আর্টিকেলটি ১০০% কপিরাইট মুক্ত আছে কিনা সেটা চেক করুন। কপিরাইট মুক্ত আর্টিকেল লিখলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি অনলাইনে সাফল্য অর্জন করতে পারবেন এবং ইনকাম করতে পারবেন।

তাই আজকে আমি আপনাদের দেখাবো আপনাদের লেখা আর্টিকেল গুলো কিভাবে আপনারা চেক করবেন যে আপনাদের লেখা আর্টিকেলগুলো কপিরাইট মুক্ত আছে কিনা। সেগুলো চেক করার পরে আপনারা আপনাদের ব্লগে পোস্ট করবেন। আমি আপনাদের সম্পূর্ণ প্রসেসটি Step-by-Step দেখিয়ে দিব।

অনলাইনে কপিরাইট আর্টিকেল চেক করার জন্য হাজার হাজার ওয়েবসাইট রয়েছে কিন্তু অনেক ওয়েবসাইট ভুল তথ্য দিয়ে থাকে। আমি আপনাদের আজকে যে ওয়েবসাইট টি দেখাবো, সেই ওয়েবসাইটে আপনারা ৯৯% সঠিক তথ্য পাবেন।


১। আপনারা প্রথমে আপনাদের যেকোনো একটি ব্রাউজারে যাবেন ক্রোম ব্রাউজারে গেলে আপনাদের কাজটি অনেক সুবিধাজনক হবে। এরপর আপনারা www.duplichecker.com এই ওয়েবসাইটটিতে ঢুকবেন।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


২। তারপর আপনাদের লেখা আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ কপি করবেন, নিচে দেখানো ছবিতে মার্ক করা যে জায়গায় ওখানে আপনার আর্টিকেলটি পেস্ট করবেন। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন এখানে আপনি বিনামূল্যে মাত্র ১০০০ ওর্য়াড চেক করতে পারবেন। ১০০০ ওয়ার্ড এর বেশি চেক করতে চাইলে, এখানে আপনাকে টাকা পে করতে হবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


৩। তারপর আপনাকে "I'm not a robot" এটিতে ক্লিক করে ভেরিফাই করতে হবে। ভেরিফাই করার পরে এখানে সবুজ রং এর একটি ট্রিক মার্ক চলে আসবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


৪। তারপর আপনাকে নিচে লেখা "Check Plagiarism" এ ক্লিক করতে হবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


এটাতে ক্লিক করার পরে আপনাকে কিছুক্ষণ এখানে অপেক্ষা করতে হবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


আপনি এখানে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার পরে নিচে আপনার আর্টিকেলের রেজাল্ট শো করবে। এখানে আপনার আর্টিকেলটি যদি কপিরাইট থাকে সেটি শো করবে এবং যদি কপিরাইট মুক্ত থাকে সেটিও শো করবে।

আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড। Ibrahim blog


আপনার লেখা আর্টিকেলটিতে কত % ইউনিক এবং কত % কপিরাইট আছে সেটা দেখাবে। এভাবে আপনি আপনার আর্টিকেলটি কপিরাইট কিনা সেটি চেক করতে পারবেন।




শেষ কথাঃ

আমাদের আর্টিকেলটি আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে আমাদেরকে জানাতে ভুলবেন না। নিচে কমেন্ট বক্সে আপনাদের মতামত আমাদেরকে জানাতে পারেন। আমরা সব সময় আপনাদেরকে সাহায্য করার প্রচেষ্টায় থাকি। আপনারা ব্লগিং করার ক্ষেত্রে যেকোন সমস্যায় পড়লে আমাদেরকে নক করতে পারেন। আমাদের টিমের যেকোনো একজন আপনার সাথে যোগাযোগ করে আপনার সমস্যাটি সমাধান করার চেষ্টা করবে। ধন্যবাদ সবাইকে সবাই ভাল এবং সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কিভাবে দ্রুত গ্রো করবেন? How To Grow Your Youtube Channel? Ibrahim Blog

আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি কিভাবে দ্রুত গ্রো করবেন?


আমরা এমন একটি সময় দাঁড়িয়ে রয়েছি ইউটিউবে। এই সময়ে প্রচুর পরিমাণে ক্রিয়েটর এবং প্রচুর পরিমাণে ভিডিও অলরেডি ইউটিউবের কাছে রয়েছে। এই সময়ে আপনি যেকোন বিষয়ে ভিডিও তৈরী করতে যান না কেন প্রচুর কম্পেটিশন এর মুখোমুখি হতে হবে। এটাকে মেনে নিয়েই কিন্তু আপনাকে ইউটিউবে আসতে হবে। 

আর এর সঙ্গে ইউটিউব এ্যালগরিদম কিভাবে দর্শককে নির্বাচন করে, দ্বিতীয়তঃ কিভাবে ভিডিও সিলেকশন করে। যদি আপনি ইউটিউব এর বেসিক টেকনিকেল বিষয়গুলো সম্পর্কে একটু আইডিয়া জেনারেট করতে পারেন, তাহলে ডেফিনেটলি আপনার চ্যানেলের গ্রোথরেন্জ অনেক বেশি ইনক্রিস হতে পারে। 

এক্ষেত্রে আমাদের জানা দরকার ইউটিউব কিভাবে একজন দর্শককে সিলেক্ট করে থাকে? বন্ধুরা ইউটিউব অ্যালগোরিদমে যে দর্শকদের সিলেক্ট করার পদ্ধতি রয়েছে সে ক্ষেত্রে চারটি টুলস্ রয়েছে। এই চারটি টুলস্ এর মধ্যে,,,

  • নাম্বার ওয়ান হচ্ছে, একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের বিষয়ে ইউটিউবে সার্চ করছেন? 
  • দ্বিতীয়ত তিনি কোন ধরনের ভিডিও ইউটিউবে দেখছেন? 
  • তৃতীয়তঃ গুগোল একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের অ্যাক্টিভিটি দেখাচ্ছে? 
  • এবং ফাইনালে একজন দর্শক বন্ধু কোন ধরনের ফিডব্যাক গুগলকে অথবা ইউটিউব কে দিচ্ছে? 

এই চারটি ফ্যাক্টের উপর নির্ভর করে ইউটিউব অ্যালগরিদম ডিসাইড করে যে কোন দর্শক কোন ধরনের ভিডিও দেখতে পারেন। এবার আসা যাক ভিডিও সিলেকশন। ইউটিউব কোন ধরনের ভিডিও কোন ধরনের দর্শক দেখতে পছন্দ করেন ভিডিও সিলেকশনের যে টেকনোলজি রয়েছে সেটা জানলে আপনিও বুঝতে পারবেন আপনার ভিডিওকে ইউটিউব কোথায় রেংকিং করতে পারে এবং কোথায় সাজেস্ট করতে পারে। 

বন্ধুরা ইউটিউবে যে ভিডিও সিলেকশন টেকনিক রয়েছে এক্ষে ইউটিউব বিভিন্ন সময়ে তার স্ট্যাটিজিকে পরিবর্তন করেছে। ইউটিউবে ২০০৫ থেকে ২০১১ পর্যন্ত এই পেজের মধ্যে ইউটিউব এর কাছে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়গুলো রয়েছে সেটা হলো, দর্শকরা ইউটিউবের ভিডিওর মধ্যে কতবার ক্লিক করছেন সেই বিষয়টি। 

শুধুমাত্র আপনার ভিডিওর সামনে এলে দর্শকরা কতবার ক্লিক করছেন তার উপর নির্ভর করে ইউটিউব ভিডিও রিকমেন্ডেশনকে বেশি বা কম করত। কিন্তু এই স্ট্রাটেজির একটা সমস্যা ছিলো, এই স্ট্র্যাটেজির সবথেকে বড় সমস্যা হচ্ছে খুব খারাপ ভিডিওতে যদি একটা ভালো থামনেইল তৈরি করা যেতো তাহলে ইউটিউবে অ্যালগরিদম সেই ভিডিওর রিকমেন্ডেশনকে হাই করে দিতো। 

যার ফলে খুব ভালো ভিডিও গুলো একদম নিচে পড়ে থাকতো। আর এর কারনে ইউটিউব এর ওভারঅল যে কোয়ালিটি এডুকেশনাল ভ্যালু বলেন কিংবা ইন্টারটেইনমেন্ট ভ্যালু বলেন, এই ভ্যালু কিন্তু ঠিকঠাক মতো ইউটিউব দর্শকদের কাছে তুলে ধরতে পারছিল না যার ফলে দর্শক কিন্তু এই প্লাটফর্মে তেমন ভাবে আসতেও চাইছিলো না।

আর সেজন্যই ইউটিউব ২০১১ সালের পর থেকে তাদের স্ট্রাটেজিকে পরিবর্তন করে এবং 2012 সালে দেখতে পেয়েছি যে ইউটিউবে ওয়াচ-টাইম একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হয়ে উঠলো। অর্থাৎ শুধুমাত্র ক্লিক নয় অথবা আপনার থামনেইলও ভালো হলে হবেনা, সেই সাথে আপনার ভিডিও টাও ভালো হতে হবে। যদি আপনার ভিডিওটি ভালো না হয় তাহলে ন্যাচারেলি আপনার দর্শক আপনার ভিডিওতে ক্লিক করে পরবর্তীতে বের হয়ে চলে আসবে। 

আর এর ফলে আপনার ভিডিওর মধ্যে কোন প্রকার ওয়াচ-টাইম যোগ হবে না। ন্যাচারালি আপনার ভিডিওর মধ্যে যদি ওয়াচ টাইম না হয় তাহলে ইউটিউব আপনার চ্যানেলের রিকমেন্ডেশনটি নামিয়ে দেবে। অর্থাৎ ২০১২ সালের পরে যখন থেকে ইউটিউব রিকমেন্ডেশনে ওয়াচ টাইম প্রাধান্য পেলো তখন থেকে কিন্তু ইউটিউব এর প্লাটফর্মে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলে দাঁড়ালো ভিডিও কোয়ালিটি। 

অর্থাৎ যেখানে 2011 সালের আগে থামনেল অথবা ক্লিকের প্যারোডি ছিল সেখানে এখন সবথেকে প্যারোডি পাচ্ছে শুধুমাত্র ভিডিও কোয়ালিটি এবং রিসেন্টলি ইউটিউব এর কাছে সবথেকে ভ্যালুয়েবল যে বিষয়টি হচ্ছে সেটি হচ্ছে দর্শকদের সেটিসফেকশন। ইউটিউব কখনো আপনার ভিডিওকে দর্শকের কাছে তুলে ধরতে হবে সেই বিষয়ে রিকমেন্ড করে না। 

অ্যাকচুয়ালি আপনার ভিডিও রিকমেন্ডেশনে যায়, দর্শকদের প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে। যদি দর্শকদের ডিমান্ডের প্রয়োজন না পড়ে তাহলে আপনার ভিডিও কখনোই ইউটিউব রিকমেন্ডেশন এ যাবে না। দর্শকদের ডিমান্ড রয়েছে বলেই আপনার ভিডিওটি রিকমেন্ডেশনে যাচ্ছে। 

অর্থাৎ আলটিমেটলি একটি চ্যানেল সামনের দিকে কতটুকু এগিয়ে যাবে সেটি নির্ভর করে দর্শকদের উপরে বা দর্শকদের স্যাটিসফেকশন এর উপরে। আর এই দর্শকদের স্যাটিসফেকশন লেভেল কতটা রয়েছে সেই বিষয়টি ক্যালকুলেশন করতে গেলে একজন দর্শক বিন্দু ভিডিওটি কত সময় দেখছেন তার উপর নির্ভর করে। 

যদি দর্শক বন্ধু আমার ভিডিওটি ম্যাক্সিমাম টাইম দেখেন তাহলে ম্যাক্সিমাম ওয়াচ-টাইম জেনারেট হবে। বেশি ওয়াচ-টাইম মাণে বেশি স্যাটিসফেকশন এবং কম ওয়াচ-টাইম মানে কম স্যাটিসফেকশন। আর এই সমস্ত ক্লাইটোরিস গুলোকে মেনটেন করে দর্শকদের সামনে যদি আপনার ভিডিও পৌঁছেও যায় তাহলে তার পরবর্তী পর্যায়ে আপনাকে ফেস করতে হবে কম্পিটিশন লেভেল। 

বন্ধুরা 2021 এর শেষের দিকে আমরা দাঁড়িয়ে রয়েছি 2022 এ আগামী দিনে আরও বেশি কম্পিটিশন লেভেল হাই হবে আরো নতুন ক্রিয়েটর আসবেন। পুরনো ক্রিয়েটরদের ভিডিওর মধ্যে আরও বেশি ওয়াচ-টাইম জেনারেট হবে। সার্বিকভাবে এই পেজের মধ্যে আপনার ভিডিও আরো বেশি কম্পিটিশনের মুখোমুখিতে পড়বে। 

আর সেই জন্য 2022 সে যদি আপনি এগিয়ে যেতে চান, যদি আপনি সাকসেসফুল ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে, আপনি কোন বিষয়ের উপরে কোন নিশের উপরে চ্যানেল তৈরি করছেন এবং সেই নিশে কারা অলরেডি স্যাবলিস্ট রয়েছেন। 

অর্থাৎ কোন কোন ভিডিওগুলো এই মুহুর্তে ভালো পারফ্রর্ম করছে, সেই সমস্ত ভিডিও গুলির লেনথ্ কতটুকু রয়েছে এবং তারা কত দৈর্ঘের ভিডিও তৈরি করেছেন। আপনি যে নিশ নিয়ে কাজ করছেন সেই নিশে একটা জেনারেল ট্রেড রয়েছে লেনথ্ এর দিক থেকে। আপনাকে এভারেস্ট সেই সময়ের জন্য ভিডিওর লেনথ্ কে মেনটেন করে ভিডিও তৈরি করতে হবে। 

তাহলেই আপনার ভিডিওর মধ্যে আপনি ম্যাক্সিমাম ওয়াচ টাইম পেতে পারেন। আর শুধুমাত্র লেনথ্ মেন্টেন করলেই হবে না, তার সাথে সাথে আপনার ভিডিওটিকে এন্টারটেইনিং করতে হবে আপনার কম্পিটিটরদের সাপেক্ষে। অর্থাৎ আপনার কম্পিটিটরদের ভিডিও দেখে দর্শক যতটা 'satisfied' হয় তার থেকে যেন আপনার ভিডিওটি দেখে দর্শক বেশি 'satisfied' হয়। 

আর যদি এভাবেই ভিডিও তৈরি করা সম্ভব হয় তাহলে আপনার কম্পিটিটরদের সাপেক্ষে আপনার ভিডিও সবথেকে বেশি এগিয়ে থাকবে। আর তাহলে আপনার ভিডিওর রেকমেন্ডেশনও কিন্তু অনেক বেশি বাড়বে। আর ন্যাচারেলি আপনার একটি ভিডিওর মাধ্যমে আপনার সামগ্রিক চ্যানেলটিও কিন্তু প্রচুর সংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছে যেতে পারে। 

যার ফলে আপনার যে ভিডিওতে এতদিন ভিউজ হয়নি সেই ভিডিওর মধ্যেও কিন্তু মিলিওন মিলিওন ভিউজ জেনারেট হয়ে যেতে পারে। আর এভাবেই একটি চ্যানেল আলটিমেটলি এই পেজে সাকসেসফুল একটি চ্যানেলে পরিণত হতে পারে।

ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস | Youtube Income Tricks High CPC | Ibrahim Blog

ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস | Youtube Income Tricks High CPC


কোন টপিকে কাজ করলে ইউটিউব থেকে বেশি আয় করা যায়?


আপনি যদি ইউটিউব থেকে শুধুমাত্র টাকা ইনকাম করার জন্য ইউটিউবিং করতে চান, তাহলে বাংলা কনটেন্ট ও হিন্দি কনটেন্ট অর্থাৎ এক কথায় বলতে গেলে আমাদের এশিয়া মহাদেশে যেসব দেশগুলো রয়েছে, এই সমস্ত দেশ গুলোকে টার্গেট করে কোনো রকম কনটেন্ট তৈরি করবেন না। 

কেননা এই এশিয়া মহাদেশ গুলোর যেসব কোম্পানিগুলো রয়েছে সেইসব কোম্পানিতে এরা তাদের অ্যাডের পেছনে অল্প টাকা ব্যয় করে। যার কারণে এসব অ্যাডের সি.পি.সি. এবং আর.পি.এম. রেট খুবই কম হয়, আর এই জন্যই আমাদের ইনকামও কম হয়ে থাকে।

আপনারা যদি ইউটিউব থেকে বেশি টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে আপনাকে আপনার অডিয়েন্স সিলেক্ট করতে হবে ইউরোপ, আমেরিকার মতো দেশগুলো কে টার্গেট করে। অর্থাৎ আপনাকে কনটেন্ট বানাতে হবে ইংরেজিতে। কেননা ইংরেজি কনটেন্টের অডিয়েন্স সারা বিশ্বে রয়েছে।

  • যে কোন ইউটিউব চ্যানেলের মাসিক ইনকাম কিভাবে দেখবো? | Je Kono Youtube Channel,er Monthly Income Kivabe Dekhbo?


আবার একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনাকে আমি ইংরেজিতে কনটেন্ট তৈরী করতে বলেছি, এর মানে এই নয় যে, শুধু ইংরেজিতেই কনটেন্ট বানাবেন। আপনাকে  শুধু ইংরেজিতে কনটেন্ট তৈরি করলে হবে না, আপনাকে একটি সঠিক নিশ বা টপিকের উপর ভিত্তি করে আপনার কনটেন্ট গুলো তৈরি করতে হবে, যাতে আপনার অডিয়েন্স আপনার ভিডিও গুলো দেখতে পছন্দ করে। 

আপনি যদি কোনো টপিক খুঁজে না পান তাহলে, আপনি ইন্টারনেটে এই বিষয়ের উপর রিচার্জ করে আপনার যে টপিকটি পছন্দ হয়, আপনি সেই টপিকটি নিয়ে কাজ করতে পারেন।

  • ইউটিউবে ভিডিও ভাইরাল না হওয়ার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ | Youtube Video Viral Na Howar Karon


আবার নিশ বা টপিক সিলেক্ট করার সময় যে বিষয়টি আপনার মাথায় রাখতে হবে সেটি হচ্ছে, আপনি এমন একটি নিশ বা টপিক সিলেক্ট করবেন, যে নিশ এর উপরে আপনি শুধু এডসেন্স থেকে নয়, এডসেন্স এর পাশাপাশি আপনি অ্যাফিলিয়েট অথবা বিভিন্ন প্রোডাক্ট এসপন্সর নিয়ে ইনকাম করতে পারেন। সেই বিষয়ের উপরে আপনাকে নিস বা টপিক সিলেক্ট করতে হবে।

নিশ নির্বাচন করার সময় আপনাকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যে, আপনি যেই নিশ নিয়ে কাজ করবেন সেই নিশ টি ভবিষ্যতে থাকবে কিনা? সেটা আপনাকে অবশ্যই যাচাই করে জানতে হবে। কেননা আপনি যে বিষয়ের উপরে কনটেন্ট তৈরি করবেন সেটির ডিমান্ড যদি এক বছর কিংবা দুই বছর পরে কমে যায় তাহলে, আপনার এই ইনকামও শুধু এক বছর বা দুই বছর পর্যন্ত সীমাবদ্ধ থাকবে। 

এরপর থেকে আপনি এখান থেকে ইনকাম করতে পারবেন না। কেননা এর ফলে আপনার চ্যানেল টি আস্তে আস্তে ডাউন হয়ে যাবে এবং আপনার ইনকামও বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ আপনার চ্যানেলে যদি ভিউজ না আসে তাহলে ইনকাম হওয়ার কোন প্রশ্নই আসে না। 

  • সকল মনিটাইজেশন সমস্যা ও এর সমাধান | Shokol Monitization Somosshar Somadhan


এই জন্য আপনি এমন একটি নিশ নির্বাচন করবেন, যে নিশটি ভবিষ্যতেও এর ডিমান্ড একই রকম থাকবে। হয়তোবা তার থেকে বেশিও থাকবে। সে রকম একটি নিশ আপনি নির্বাচন করবেন। তাহলে সেটা থেকে আপনি ভালো পরিমাণে ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।

আপনি ইউটিউব থেকে বেশি ইনকাম করতে চাইলে আমার কাছে প্রফিটেবল কিছু নিশের আইডিয়া রয়েছে, আপনারা এগুলো আরো ভালো করে রিচার্জ করে দেখতে পারেন। যদি ভালো লাগে এই বিষয়ের উপরে আপনারা নিশ নির্বাচন করে তারপরে আপনাদের ইউটিউবিং শুরু করতে পারেন।


লাভজনক কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিশ আইডিয়া।


  • প্রোডাক্ট রিভিউ।
  • টেকনোলজি।
  • গেমিং ভিডিও।
  • ইংলিশ ব্লগ।
  • হেলথ এন্ড বিউটি।
  • ফ্যাশন ডিজাইন।
  • ফুড গার্ডেন।
  • ট্রাভেলিং ব্লগ।
  • অ্যাফিলিয়েট।
  • অ্যানিম্যালস ভিডিও।

  • সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া | Best Bloging Tips in Bangla 2021


এই ধরনের নিশ গুলো থেকে অনেক ভালো পরিমাণে ইনকাম করা যায়। আপনারা চাইলে এখান থেকে যে কোন একটি নিশ এর উপরে কাজ শুরু করতে পারেন। উপরের যে কোন নিশ যদি আপনার বুঝতে সমস্যা হয়,  তাহলে সেই নিশের উপরে গুগলে সার্চ করে আপনি ভালো করে রিচার্জ করে জেনে নিন এবং আপনার ইউটিউবিং লাইফ শুরু করে দিন।

  • ব্লগে লেখালেখি করে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা আয় করা কি সম্ভব?

অনলাইন থেকে আয় করার সহজ উপায় Onlone Income 2022 | ibrahimbd70

অনলাইন থেকে আয় করার সহজ উপায়।

অনলাইন থেকে বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করা যায় এর মধ্যে জনপ্রিয় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং ও মার্কেটিং। আপনারা যারা ভাবতেছেন অনলাইন থেকে টাকা আয় করা যায় না, সত্যি কথা বলতে কি অনলাইন থেকে আয় করা অবশ্যই সম্ভব। এজন্য আপনার মেধা এবং শ্রম দুইটাই প্রয়োজন। অনলাইন থেকে কি কি উপায়ে আয় করা যায় আজকে আমরা সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।


১। ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করুন।

২। আউটসোর্সিং করে আয় করুন।

৩। ইমেইল মার্কেটিং করে আয় করুন।

৪। ব্লগিং করে আয় করুন।

৫। ইউটিউবিং করে আয় করুন।

৬। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আয় করুন।

৭। ফটো এডিট এবং ভিডিও এডিটিং করে আয় করুন।


কি কি উপায়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন এসব উপায় বলার আগে আপনাদেরকে একটি কথা জানাতে চাই যে সেটি হল আপনাদের মধ্যে অনেকেই ভাবতেছেন আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে পার্থক্য কি?


আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং এর মধ্যে পার্থক্য?


আউটসোর্সিং কাকে বলে?

আপনি যদি ইন্টারনেট বা গুগলে সার্চ করেন আউটসোর্সিং কি? তাহলে গুগল থেকে আপনি যে উত্তরটি পেতে পারেন তা হলোঃ

আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে স্বাধীন বা মুক্ত একটি পেশা। অর্থাৎ স্বাধীন বা মুক্ত ভাবে কোন প্রতিষ্ঠান বা কোন কোম্পানির কাজের চাপ ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের কাজ করে আয় করার নামই হচ্ছে আউটসোর্সিং।

গুগোল কিন্তু আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং এই দুটোকে এক করে ফেলেছে, তবে প্রকৃতপক্ষে আউটসোর্সিং এর অর্থ হল একটি কাজ নিজে না করে নির্দেশনা প্রদানের মাধ্যমে অন্যকে দিয়ে সেই কাজটি সম্পাদনের নাম বা অপ্রকাশিত নামই হলো আউটসোর্সিং। অপ্রকাশিত নাম বলার কারণ হচ্ছে, ইন্টারনেট বা গুগলে সার্চ করলে এই দুটি জিনিসের মানে এক বলবে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এই দুটো জিনিসই ভিন্ন বা ব্যতিক্রম।

যেমনঃ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে বায়ার বা বিভিন্ন এজেন্সির লোকেরা আমাদের কাজ বা প্রজেক্ট দিয়ে থাকে যা হলো আউটসোর্সিং আর যারা সেই কাজগুলো নিয়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ সময় নির্দিষ্ট অর্থের মাধ্যমে নিজের উন্মুক্ত বা নিজের সময়মত সময়ে কাজগুলো সম্পাদন করে থাকে তাদেরকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয়।


ফ্রিল্যান্সিং কাকে বলে?

ফ্রিল্যান্সিং কি একদম সহজ ভাবে বলতে গেলে ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে স্বাধীন বা মুক্ত পেশা। অন্যভাবে বলতে গেলে, নির্দিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠান বা কারো অধীনে কাজ না করে, স্বাধীন ভাবে কাজ করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে। এখন কথা হল ব্যাংকের যে কোন কাজকে ব্যাংকিং বলে,আর যারা কাজ করে তাদেরকে ব্যাংকার বলা হয়।

তাহলে আপনার মাথায় এখন একটি প্রশ্ন আসতে পারে,যারা ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করে তাদেরকে কি বলা হয়? যারা নির্দিষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠান বা কারও অধীনে কাজ না করে স্বাধীনভাবে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করে,তাদেরকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয়। অর্থাৎ পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে শহর কিংবা গ্রামে বসে ফ্রিল্যান্সিং করে উপার্জন করতে পারেন। 

যেকোনো চাকরির থেকে ফ্রিল্যান্সিং করে দিগুন টাকা আয় করা সম্ভব, তবে তা যোগ্যতা ও দক্ষতার উপর নির্ভর করে। যার কাজের দক্ষতা যত বেশি সে ততো বেশি আয় করতে পারে। এই সেক্টরে ধরা বান্দা বলে কোন কাজ নেই, আপনি যত বেশি কাজ করতে পারবেন তত বেশি আয় করতে পারবেন।


ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করুনঃ

অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে অনেক টাকা আয় করা যায়। ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা খুব সহজ আবার কঠিনও। কঠিন বলার কারণ হচ্ছে এখানে কাজ করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে, তা নাহলে আপনি এখান থেকে কোনো ভাবেই সফল হতে পারবেন না। আপনি যদি এই সেক্টরে ধৈর্য ধরে কাজ করতে পারেন। তাহলে আপনার কাজের কোন অভাব হবে না। 

ফ্রিল্যান্সিংয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয় সেটি হলো, আপনি এখানে যত বেশি মেধা ও শ্রম দিবেন আপনার ইনকামও ততো বেশি হবে। এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে অনেক কাজ রয়েছে, যে কাজ গুলো কোন অভিজ্ঞতা ছাড়াই করা সম্ভব হয়। আবার অনেক কাজ রয়েছে আপনাকে ছয় মাস কিংবা এক বছর কাজ শিখে তারপরে এই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আসতে হবে এবং এসব কাজের ডিমান্ড অনেক বেশি হয়ে থাকে এবং এসব কাজ করে ইনকামও অনেক বেশি হয়।

আপনাদের মধ্যে যারা ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে চান, তারা অবশ্যই এই বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন আপনারা কোন বিষয়ের উপর দক্ষ হবেন। ফেন্সিংয়ে কাজের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট, অ্যান্ড্রয়েড ডেভলপমেন্ট, এসইও, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি আরো অনেক সেক্টর রয়েছে। আপনি এই থেকে যে কোন একটি সেক্টরে কাজ শিখে দক্ষতা অর্জন করে কাজ শুরু করতে পারেন।


আউটসোর্সিং করে ইনকাম করুন।

আউটসোর্সিং করেও অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আউটসোর্সিং কিভাবে করা হয় সেটি আমি প্রথমেই বলে দিয়েছি সেজন্য এখানে আর ব্যাখ্যা করে বলার প্রয়োজন নেই। অন্য একজনের কাজ আপনি অন্য আরেকজনকে দিয়ে করিয়ে নেওয়াকে আউটসোর্সিং বলে। 

আরও সহজভাবে বলতে গেলে আপনি এখানে তৃতীয় পক্ষ হিসেবে কাজ করবেন। আপনি যার থেকে কাজ নিবেন সে আপনাকে পুরা টাকা পেমেন্ট করবে এবং আপনি যাকে দিয়ে সেই কাজটা কমপ্লিট করাবেন তাকে আপনি 75 শতাংশ বা 60 শতাংশ দিয়ে দিবেন এবং বাকিটা আপনার কাছে থেকে যাবে। এভাবে আপনি আউটসোর্সিং করে ইনকাম করতে পারবেন।


ইমেইল মার্কেটিং করে ইনকাম করুন।

ইমেইল মার্কেটিং করেও প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করা সম্ভব। অনেক ফ্রি ওয়েবসাইট আছে যেখান থেকে আপনি ফ্রিতে ইমেইল মার্কেটিং করতে পারেন সেসব সাইট থেকে আপনি ফ্রিতে ইমেল মার্কেটিং করে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। এখন অনলাইনে বর্তমানে মার্কেটিংয়ের কাজ প্রচুর পরিমাণে বেড়ে গেছে। 


এই মার্কেটিং গুলো বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে করা হয়, তবে সোশ্যাল মিডিয়ার সবথেকে জনপ্রিয় হচ্ছে ইমেইল মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম। এখান থেকে আপনি মার্কেটিং করে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন। আপনি চাইলে আরো বেশি ইনকামের জন্য কিছু পেইড ওয়েবসাইট রয়েছে যেখান থেকে আপনি কিছু অর্থ ব্যয় করে আরো বেশি ইনকামের ব্যবস্থা করতে পারেন।


ব্লগিং করে আয় করুন।

বর্তমানে ব্লগিং করে অনেকে অনেক ভাবে ইনকাম করছেন। কেউ করছেন এডসেন্সের মাধ্যমে, কেউ করতেছে বিভিন্ন প্রোডাক্ট প্রোমোশন করে, আবার কেউবা করতেছে অ্যাফিলিয়েট করে। আপনি যদি ব্লগিং করতে ইচ্ছুক হন, তাহলে ব্লগিং হচ্ছে খুব সহজ একটি পদ্ধতি, আপনি যদি ভাল ভাল কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন আপনার ভিজিটরদের জন্য তাহলে আপনি খুব তাড়াতাড়ি গুগলে আপনার ব্লগ সাইটটি রেংক করাতে পারবেন। 

আপনার কনটেন্ট যত ভালো হবে আপনার গুগোলে তত বেশি রেংক করবে এবং এডসেন্স থেকে ইনকামও আপনার বেশি হবে। ব্লগিং করে মাসে লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব। তাই আপনারা যারা ভাবতেছেন ব্লগিং শুরু করবেন তাহলে এখনই ব্লগিং শুরু করে দিন।


ইউটিউবিং করে আয় করুন।

বর্তমানে ইউটিউব থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব। আগামী দিনে এই ইউটিউব হতে পারে আপনার ক্যারিয়ার গড়ার একটি মাধ্যম। আপনি যদি ইউটিউবে থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে, আপনাকে ধৈর্য ধরে এখানে কাজ করতে হবে এবং অনেক ভাল ভাল কনটেন্ট তৈরি করতে হবে। 

আপনারা যারা নতুন তারা হয়তো কনটেন্ট কি সেটা নাও জানতে পারেন। কন্টেন হচ্ছে ভিডিও এই ভিডিও গুলো আপনাকে ভালো ভাবে তৈরি করতে হবে। যত ভালো ভিডিও তৈরি করতে পারবেন, আপনার ভিডিও গুলো ততো বেশি ভাইরাল হওয়ার চান্স থাকবে। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে যত বেশি ভিউয়ার্স আনতে পারবেন, আপনার ইনকামও কিন্তু ততো বেশি বাড়াতে পারবেন।


অনলাইন থেকে ইনকাম করা কি সম্ভব নাকি এটা ভুল ধারণা?

অনেক জনে বিভিন্ন ভিডিও দেখে গুগলে সার্চ করে যে, অনলাইন থেকে কিভাবে আয় করা যায়? অনলাইন থেকে কি আয় করা সম্ভব নাকি ভুল ধারণা এটা আশা করি আপনাদেরকে আর নতুন করে বোঝাতে হবে না। সেটা আপনারা ইতিমধ্যে বুঝে গেছেন। কেননা আমরা প্রথমেই বলে দিয়েছি কিভাবে বা কি কি উপায়ে আপনারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন।
ব্লগে লেখালেখি করে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা আয় করা কি সম্ভব?

ব্লগে লেখালেখি করে প্রতি মাসে ২০,০০০ টাকা আয় করা কি সম্ভব?


সত্যি কথা বলতে কি ২০ হাজার টাকা তো খুবই কম, এমন এমন ব্লগার আছে, যারা মাসে ২০ লাখেরও বেশি টাকা ইনকাম করে।

আপনি কয়েক মিনিট সময় নিয়ে গুগলে রিসার্চ করে দেখতে পারেন, তাহলে আপনি অনেক উত্তর পেয়ে যাবেন।

আপনি যদি ভাল ব্লগিং করতে পারেন তাহলে, আয় করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে। আপনি লেখালেখি করে বিভিন্নভাবে উপার্জন করতে পারেন।

আপনার যদি সম্পূর্ণ নিজের কন্টেন্ট হয় তাহলে আপনি যেমন ব্লগারে এডসেন্স যোগ করে ইনকাম করতে পারবেন আবার আপনি এফিলিয়েট করেও ইনকাম করতে পারবেন বা বিভিন্ন স্পনসর নিয়েও ইনকাম করতে পারবেন।

আপনি যদি ভাল ব্লগিং করতে পারেন তাহলে আপনার আয় করার কোনো সমস্যাই হবে না, তবে শুধু ভালো ব্লগিং লিখলেই হবে না আপনাকে ভালোভাবে প্রপার SEO জানতে হবে।

আপনার ব্লগে SEO করার মাধ্যমে গুগলে তাড়াতাড়ি Rank করবে এবং আপনার ব্লগটি অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে।

তবে ব্লগিং করাটা অনেক বেশি ধৈর্যের কাজ আপনি যদি ধৈর্য ধরে ব্লগে পোস্ট করতে পারেন তাহলে, আপনি এখানে টিকে থাকতে পারবেন।

আপনি ব্লগিং শুরু করার সাথে সাথে ব্লগ থেকে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন না। ব্লগে আপনাকে ধৈর্য ধরে কাজ করতে হবে। আপনার ভেতর আত্মবিশ্বাস বাড়াতে হবে আপনি এই কাজ করতে পারবেন।

আপনি যদি চান ব্লগিং শুরু করে ইনকাম করবেন, তাহলে আপনাকে খুব ধৈর্য্য ধরে কাজ শুরু করতে হবে, আপনার মাথা থেকে প্রথমে টাকার চিন্তাটা ঝেড়ে ফেলুন।

আপনি প্রথম দিকে ব্লগিং শুরু করার পরে ভাল ভাল কনটেন্ট দেওয়া শুরু করুন, আপনার ব্লগ পোষ্ট গুলোকে ভালোভাবে প্রপার SEO করুন। আপনার ব্লগ টি ও SEO করে রেংকে নিয়ে আসুন। যেন আপনার ব্লগে অনেক ভিজিটর আসে।

আপনি নিশ্চয়ই জানেন যে একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগে ভিজিটর না আসলে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগের কোন মূল্যই নেই।

তাই আপনাকে প্রপার এসইও করে ভিজিটর আনতে হবে। আপনার ওয়েবসাইটে যত বেশি ভিজিটর আনতে পারবেন, আপনার ইনকানও কিন্তু ততো বেশি হবে।

আমাদের ব্লগ পোস্টটি কেমন লেগেছে এটি জানাতে একদমই ভুলবেন না। নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে আমাদেরকে জানাতে পারেন।

আমাদের পোষ্ট গুলো থেকে আপনি কিছু শিখতে পারলে এটিই আমাদের সার্থকতা।

আরো পড়ুনঃ সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া | Best Bloging Tips in Bangla 2021

সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া | Best Bloging Tips in Bangla 2021

সেরা 17 টি ব্লগিং নিস বা টপিক আইডিয়া

ব্লগিং নিশ বা টপিক বলতে আমরা কি বুঝি? What is Blog Niche or Topic in Bangla?


ব্লগ নিশ বলতে ব্লগারে আপনি নির্দিষ্ট যেকোনো একটি টপিক নিয়ে কাজ করাকে ব্লগিং নিশ বা টপিক বলা হয়। আপনি ব্লগিং শুরু করার আগে কোন বিষয় নিয়ে ব্লগে লেখালেখি করবেন সেই বিষয়টি সঠিক ভাবে নির্বাচন করা হচ্ছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।


আমাদের মধ্যে ৯০ শতাংশ ব্লগাররাই ব্লগে লেখালেখি করে এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে চায়। কিন্তু নতুন ব্লগাররা প্রথমে যে বিষয় গুলো সিলেক্ট করে ব্লগে লেখালেখি করে ওই বিষয়ের উপর তাদের যথেষ্ট আগ্রহ না থাকার ফলে তাদের ব্লগারে লেখার আগ্রহটাই নষ্ট হয়ে যায়। 


আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে, ব্লগিং শুরু করার আগে আমরা সঠিক নিশ বা টপিক সিলেক্ট না করে তাড়াহুড়া করে পোষ্ট লেখার কারণে আমরা যে টপিকে পোস্ট লিখি ওই টপিকের পোস্টে ভিজিটর পাইনা।


কারণ আপনি আপনার ইচ্ছামত পোস্ট লিখলে কখনোই আপনি আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনতে পারবেন না। এজন্যই আপনাকে ব্লগিং শুরু করার আগে ভালোভাবে রিচার্জ করে আপনি যে কোন একটি নির্দিষ্ট  নিশ বা টপিকের ওপরে পোস্ট লিখবেন যেন ওই টপিকের উপর আপনার ভিজিটর বেশি আসে এবং আপনার ইনকামও বেশি হয়।

আপনি যদি সঠিক নিশ বা টপিক নির্বাচন না করে পোস্ট লেখালেখি করেন তাহলে আপনার শ্রম এবং সময় দুটিই বৃথা যাবে কোন কাজেই আসবে না। এর কারণে আপনি ব্লগ থেকে ইনকাম করতে পারবেন না এবং পরবর্তীতে আপনার ব্লগিং সম্পর্কে ধারনা পাল্টে যাবে,

এর থেকে আপনার একটি খারাপ চিন্তা ভাবনা চলে আসবে যে ব্লগ থেকে আপনি আর কোনদিনও ইনকাম করতে পারবেন না বা ব্লগিং থেকে কোনো ভাবেই ইনকাম করা সম্ভব না। তাই ওয়েবসাইট তৈরি করার আগে প্রথমেই আপনাকে একটি সঠিক নিশ বা টপিক নির্বাচন করতেই হবে।

আপনি এমন এক নিশ বা টপিক নির্বাচন করবেন যে নিশের বা টপিকে আপনি ভিজিটর বেশি পাবেন এবং আপনার ইনকামও বেশি হবে। আপনি সঠিক নিশ বা টপিক নির্বাচন করলে আপনার ওয়েবসাইট দ্রুত রেংক করবে এবং আপনার ইনকামও অনেক বেশি হবে। 

ব্লগিং নিশ বা টপিক দুই ধরনেরঃ 


১. মাল্টি নিশ ব্লগ।

২. মাইক্রো নিশ ব্লগ। 


মাল্টি নিস ব্লগ কি? What is multi niche blog? 


মাল্টি নিস ব্লগ হলো, একটি ওয়েবসাইটের মধ্যে অনেকগুলো কিওয়ার্ডকে টার্গেট করে যে আর্টিকেল লেখা হয়, সেটাই হলো মাল্টি ব্লগ নিশ। অনেক ওয়েবসাইটের মধ্যে দেখবেন বিভিন্ন টপিকের উপরে লেখালেখি করে পোস্ট পাবলিশ করছে।


যেমন দেখবেন একটি ওয়েবসাইটের মধ্যে কেউ অনলাইন ইনকাম নিয়ে লেখালেখি করে আবার কেউ এডুকেশন রিলেটেড নিয়ে লেখালেখি করে এবং কেউবা বিভিন্ন গ্যাজেট রিভিউ নিয়ে লেখালেখি করে ইত্যাদি। 



মাইক্রো ব্লগ নিশ কি? What is micro niche blog? 


মাইক্রো ব্লগ নিশ হল, একটি ওয়েবসাইটের মধ্যে নির্দিষ্ট একটি টপিক বা কিওয়ার্ডের উপর ভিত্তি করে পোষ্ট লিখে পাবলিশ করা হয়। আপনারা অনেক ওয়েবসাইটের মধ্যে দেখবেন যে, তারা নির্দিষ্ট একটি টপিকের উপরে পোস্ট লিখে পাবলিশ করেছে।


যেমন দেখবেন কোনো ওয়েবসাইটের মধ্যে তারা শুধু হেলথ রিলেটেড পোস্ট করে। হেলথ রিলেটেড পোস্ট ছাড়া তারা কিন্তু অন্য কোন পোস্ট করে না। তাই আমরা বলতে পারি একটি নির্দিষ্ট টপিক এর উপরে যে ওয়েবসাইটগুলো তৈরি করা হয় তাকে মাইক্রো নিশ ব্লগ বলা হয়। 



মাল্টি ব্লগ নিশ বনাম মাইক্রো ব্লগ নিশ কোনটি বেশি ভালো? 


আমরা এতক্ষণের সবাই বুঝে গেছি যে, ব্লগারে নিশ বা টপিক ২ ধরনের এবং মাল্টি ব্লগ নিস এবং মাইক্রো ব্লগিং সম্পর্কে আমরা পুরোপুরি জেনে গেছি।


এখন আপনি ভাবতে পারেন আপনি কোন নিশ নিয়ে কাজ করবেন, মাল্টি ব্লগ নিশ নিয়ে কাজ করবেন, নাকি মাইক্রো ব্লগ নিস নিয়ে কাজ করবেন? 


মাল্টি নিশ ব্লগ ওয়েবসাইটের থেকে মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইটকে গুগল বেশি প্রাধান্য দেয় এবং মাল্টি নিশ ব্লগ ওয়েবসাইটের থেকে মাইক্রো নিস ব্লগ ওয়েবসাইটে ভিজিটর অনেক বেশী হয়ে থাকে।


কারণ ভিজিটররাও মাইক্রো নিশ ওয়েবসাইট বেশি পছন্দ করে। অন্যদিকে মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট গুগলে অনেক দ্রুত রেংক করে এবং আপনার ভিজিটর অনেক বেশী হয়ে থাকে। বেশি ভিজিটর হলে আপনার ইনকামও কিন্তু বেশি হবে 



ওয়েবসাইট তৈরি করার আগে নিশ বা টপিক বাছাই করা কেন জরুরি? 


আপনি হেলথ রিলেটেড গুগলে যদি কোন কিছু লিখে সার্চ করেন, সার্চ রেজাল্টে আপনি অনেকগুলো ওয়েবসাইট দেখতে পাবেন।সেখানে আপনি একটা ওয়েবসাইটের মধ্যে দেখলেন, বিভিন্ন টপিকের উপর পোস্ট আছে এবং তার মধ্যে হেলথ রিলেটেড পোস্টও রয়েছে।


তাহলে আপনি সহজেই বুঝতে পারলেন যে, এটি একটি মাল্টি নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট। তারপর আপনি আরেকটি ওয়েবসাইটে ঢুকে দেখলেন যে, সেখানে শুধু হেলথ রিলেটেড পোস্ট রয়েছে আর অন্য কোন পোস্ট সেখানে নেই। 


আপনি প্রথমে যে মাল্টি নিশ ব্লগ ওয়েবসাইটের পোস্টটি পড়েছেন সেই পোষ্টটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে এবং পরবর্তীতে আপনি মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট থেকে যে পোস্টটি পড়েছেন সেটিও আপনার কাছে ভাল লেগেছে। 


এখন আপনিই বলুন আপনি কোন ওয়েবসাইটটিতে বেশি ভিজিট করবেন! যেটিতে এলোমেলো ভাবে বিভিন্ন টপিকের উপর পোস্ট করা আছে,


সেই মাল্টি নিশ ওয়েবসাইট কে নাকি মাইক্রো নিশ ওয়েবসাইটের মধ্যে আপনি যা খুজছেন সেই রিলেটেড আরো অনেক পোস্ট আছে, এই ওয়েবসাইটটিতে? 


আপনি নিশ্চয়ই যে টপিক নিয়ে গুগলের সার্চ করছেন, শুধু ওই টপিকের উপরে যে ওয়েবসাইট রয়েছে আপনি অবস্যই ওই ওয়েবসাইট গুলোতে বেশি সময় ব্যয় করবেন। কেননা ওই রিলেটেড পোস্টগুলো আপনার পড়তে ভালো লাগে।


সেজন্য আপনি এই মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট গুলোতে বেশি থাকতে পছন্দ করবেন। এজন্য আমি আপনাকে অবশ্যই এই একটি বিষয় সাজেস্ট করবো, আপনি মাইক্রো নিশ ব্লগ ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করেন যাতে, আপনি খুব সহজে এটি থেকে ইনকাম করতে পারেন। 



একটি নিশ বা টপিক নির্বাচন করার আগে আপনাকে অবশ্যই তিনটি বিষয়ের উপরে খেয়াল রাখতে হবে। 


যেমনঃ

১। কম্পিটিশন  (Niche for Competition)

২। ভিজিটর (Niche for Audience)

৩। ইনকাম (Niche for Income) 



কম্পিটিশন  (Niche for Competition) 


আপনি একটি নিশ বা টপিক নির্বাচন করার পূর্বে আপনাকে অবশ্যই জানতে হবে আপনি যে টপিক টা নির্বাচন করবেন আপনার ওয়েবসাইটের জন্য ওই টপিকের উপরে আপনার কম্পিটিশন কেমন সেই ব্যাপারটি আপনাকে পুরোপুরি আগে জানতে হবে।


মনে করেন আপনি যেই টপিকের উপরে ওয়েবসাইট তৈরী করলেন ওই টপিকের উপরে গুগলে অলরেডি অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। এগুলোর জন্য আপনার কিন্তু কম্পিটিশন অনেক হাই হয়ে যাবে, আপনি কিন্তু এর জন্য আপনার ওয়েবসাইট র‌্যাংক করাতে পারবেন না আর এটা সম্ভব হলেও আপনাকে অনেক হার্ডওয়োর্ক করতে হবে।


র‌্যাংক করাতে না পারলে আপনার ইনকামও কিন্তু হবে না। এই জন্য আপনি যে নিশ বা টপিকটি নির্বাচন করবেন, সেই নিশের উপরে গুগলে সার্চ করে আপনি আপনার কম্পিটিশন জেনে তার পরে নির্বাচন করবেন।


আপনি কিওয়ার্ড রিচার্জ করার পরে, যেই কিওয়ার্ডের কম্পেটিশন লো এবং সার্চ ভলিউম হাই থাকবে আপনি ওই কীওয়ার্ডের উপরে আপনার ওয়েবসাইটটি তৈরি করবেন। কিওয়ার্ড রিসার্চের জন্য আপনি সরাসরি "গুগল কিওয়ার্ড প্ল্যানার" এই ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে পারেন। এই ওয়েবসাইটটি একদম ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারবেন। 



ভিজিটর (Niche for Audience) 


একটি ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করতে হলে, আপনাকে অবশ্যই ভিজিটর আনতে হবে আপনার ওয়েবসাইটে। ভিজিটর ছাড়া আপনার ওয়েবসাইট টি গুগলের কাছে কোনো মূল্যই নেই। এজন্যই ভিজিটরকে বলা হয় ওয়েবসাইটের প্রাণবিন্দু। 


আপনি আপনার ওয়েবসাইটটি যত সুন্দর করে সাজান না কেন অথবা আপনার ওয়েবসাইটে যত সুন্দর বা ভালো পোস্ট করেন না কেন, আপনার ওয়েবসাইটে যদি ভিজিটরই না থাকে তাহলে আপনার ওয়েবসাইটের কোনো মূল্যই থাকবেনা।


একটা সময় দেখবেন আপনার ব্লগিং করার ইচ্ছাটাই একদম হারিয়ে যাবে। এই জন্য আপনি যে বিষয়ের উপর পোস্ট লিখবেন ওই বিষয়ের উপরে আপনি ভালো ভাবে রিচার্জ করার পরে পোস্ট লিখবেন এবং আপনাকে এ বিষয়টিও খেয়াল রেখে রিচার্জ করতে হবে যে আপনার ওই পোস্টে কি রকম ভিউজ আসার সম্ভাবনা আছে,


যদি দেখেন যে এখান থেকে ভালো ভিউজ আসার সম্ভাবনা আছে তাহলে ওই বিষয় নিয়ে আপনি পোষ্ট লিখবেন।অন্যথায় আপনার ঐ বিষয়ে কোনো পোষ্ট লেখার প্রয়োজন নেই, যদি ভিজিটরই না আসে। 


তাই আপনাকে ভিজিটরের কথা মাথায় রেখে ভিজিটর কি চাচ্ছে ওই টপিকের উপরে আপনি কিওয়ার্ড রিসার্চ করে সেই টপিকের উপরে আপনাকে পোস্ট লিখতে হবে। যাতে আপনার ভিজিটর অটোমেটিকলি আপনার ওয়েবসাইটে চলে আসে। আপনার ওয়েবসাইটে যত ভিজিটর বেশি আসবে আপনার জন্য ততই লাভ। 



ইনকাম (Niche for Income) 


আমরা যে কোনো পরিশ্রম এর পেছনে একটি মাত্র আশা করে থাকি সেটি হল ইনকাম। তেমনি যারা ব্লগারে ব্লগিং করেন তারা চান যে একটা সময় যেয়ে সে যেন ইনকাম করতে পার এবং তার পরিশ্রম গুলো যেন সার্থক হয়।


কিন্তু যারা এত কষ্ট করে ব্লগে লেখালেখি করেন তারা যদি এখান থেকে ইনকাম না করতে পারেন, আমার মনে হয় না আপনারা আর কোন কষ্ট করে এখানে আপনার সময় নষ্ট করবেন। 


বলা যায় যে আপনার ইচ্ছামত আপনি একটি টপিক সিলেট করে সেখান থেকে সেই টপিকের উপরে আপনি ভাল কোন কিছু আশা করতে পারবেন না বা ভালো ইনকামের আশা করতে পারবেন না।


তাই আপনি একটু ইন্টারনেট রিচার্জ করলে জানতে পারবেন যে কোন ওয়েবসাইটে মাত্র ১০ হাজার ভিজিটর দিয়ে 100 ডলার ইনকাম করা যায়। আবার একই ভিজিটর দিয়ে মাত্র ৪০ থেকে ৫০ ডলার ইনকাম হয়। 


এবার আপনি বুঝতে পারলেন যে একই ভিজিটর থেকে ইনকাম কম বেশি হয়ে থাকে এটা আপনার সম্পূর্ণ ওয়েবসাইটের উপর নির্ভর করে এবং আপনার ওয়েবসাইটে কোন রিলেটেড কিওয়ার্ড নিয়ে আপনি কাজ করতেছেন এটির উপর নির্ভর করে। 


এটার মূল কারণ হলো, আমাদের ওয়েবসাইটে অ্যাডসেন্স অ্যাপ্রুভাল হওয়ার পরে আমরা যে রিলেটেড কিওয়ার্ড নিয়ে পোস্ট লিখি, এডসেন্স ওই রিলেটেড অ্যাড আমাদের ওয়েবসাইটে শো করায়। এর ফলে অ্যাডগুলোতে বেশি বেশি ক্লিক পড়ে এবং আমাদের ইনকামও বেশি বেশি হয়ে থাকে। 


যারা অ্যাড প্রোভাইড করে, ওই অ্যাড কোম্পানি গুলো কিছু কিছু টপিক রিলেটেড অ্যাড গুলোতে বেশি টাকা প্রদান করে থাকে এবং কিছু কিছু অ্যাড গুলোতে কম টাকা প্রদান করে। 


যাদের এডসেন্স একাউন্ট আছে তারা হয়ত একটা জিনিস খেয়াল করেছেন যে অ্যাডসেন্স এর মধ্যে সিপিসি বলে একটা অপশন আছে। 


সিপিসি এর পূর্ণরূপ হল কস্ট পার ক্লিক। এই সিপিসি এর অর্থ হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটে যে অ্যাডগুলো গুগল অ্যাডসেন্স থেকে শো করবে ওই অ্যাডগুলোতে প্রতি ক্লিকে কত সেন্ট বা কত ডলার করে আপনাকে প্রদান করবে এর নামই হচ্ছে সিপিসি বা কস্ট পার ক্লিক।


এজন্য আপনারা একটা জিনিস খেয়াল করবেন যে অ্যাডসেন্সে বেশি সিপিসি হলে আপনার ইনকাম বেশি হবে এবং কম সিপিসি হলে আপনার ইনকামও কম হবে। 


তাই আপনাকে টপিক নির্বাচন করার আগে অবশ্যই রিচার্জ করে নিতে হবে যে কোন টপিকের উপর সিপিসি বেশি আসে ওই টপিকের উপর আপনাকে কাজ করতে হবে।


যাতে আপনার সিপিসি বেশি আসে এবং ইনকামও বেশি হয়। কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারবেন আপনি গুগল কিওয়ার্ড প্ল্যানার এর মাধ্যমে এটা একদম ফ্রিতে আপনি ব্যবহার করতে পারবেন। 



কিভাবে আপনার ব্লগের জন্য নিশ বা টপিক নির্বাচন করবেন? 


আপনাকে ভিজিটরের কথা মাথায় রেখে আপনার ওয়েবসাইটের জন্যে নিশ বা টপিক নির্বাচন করতে হবে। এখন আপনি কিভাবে বুঝবেন যে, কোন টপিকের উপর মানুষ বেশি গুগলে সার্চ করে।


এইটা জানার জন্য আপনি গুগলে যাবেন, গুগলের মধ্যে আপনি যে টপিক নিয়ে কাজ করবেন ভাবছেন ওই টপিক রিলেটেড কীওয়ার্ড লিখে সার্চ করুন।


এরপর দেখবেন ওই টপিকের উপর ভিত্তি করে গুগোল আরো অনেকগুলো সার্চ রেজাল্ট আপনাকে দেখাচ্ছে এবং আপনাকে বুঝতে হবে এই অতিরিক্ত যে সার্চ রেজাল্টে গুগোল দেখায় এই কিওয়ার্ডগুলো নিয়ে মানুষ বেশি সার্চ করে,


এজন্য গুগল আপনাকে এগুলো সাজেস্ট করছে। এভাবে আপনার পছন্দ অনুযায়ী গুগলে সার্চ করে আপনি আপনার নিশ বা টপিক আইডিয়া পেয়ে যাবেন। 



অ্যামাজন থেকে আইডিয়া নিন 


যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য ওয়েবসাইট তৈরী করতে চান, তারা সরাসরি অ্যামাজনের ওয়েবসাইটটিতে যেয়ে যে প্রোডাক্ট গুলো বেশি বেশি সেল হচ্ছে ওই প্রোডাক্ট গুলো নিয়ে আপনি রিচার্জ করুন।


এরপরে এখান থেকে আপনার যে প্রোডাক্ট টি ভালো মনে হবে এবং যে প্রোডাক্ট এর সেল বেশি হয়, সেই প্রোডাক্ট রিলেটেড একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। 


আপনি অ্যাফিলিয়েটের জন্য ওয়েবসাইট বানিয়ে দুই ভাবে ইনকাম করতে পারেন। প্রথমত প্রোডাক্ট সেল করে ইনকাম করতে পারেন এবং দ্বিতীয়তো গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে পারেন।


তবে একটা কথা আপনাকে অবশ্যই মানতে হবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করতে অবশ্যই রিচার্জ এবং অনেক পরিশ্রম করতে হবে। এরপরেই আপনি এখান থেকে একটি ভালো ফল পাবেন। 



ইয়াহু থেকে কিওয়ার্ড রিসার্চ করুন


আপনারা অনেকেই জানেন গুগলের মত yahoo.com একটি সার্চ ইঞ্জিন।


আপনি পূর্বে যে রকম গুগলের সার্চ করে কিওয়ার্ড রিসার্চ করেছেন এখানেও আপনি একই ভাবে কিওয়ার্ড সার্চ করে রিচার্জ করতে পারবেন। 


১৭টি ব্লগ নিশ বা টপিক নিয়ে আলোচনা করা হলো


১। অনলাইন ইনকাম ব্লগ নিশ


বর্তমানে অনেক মানুষ চাকরির অভাবে অনলাইন থেকে ইনকামের আশায় অনলাইনের দিকে বেশি আসছে। আপনি অনলাইন আর্নিং রিলেটেড একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন,


যার মধ্যে অনলাইন রিলেটেড আর্নিং বিষয়ে আপনি মানুষকে কিছু শিখাবেন যেগুলো মানুষ শিখে কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারবে। তবে আপনার ইনকাম এর জন্য আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে ভুল কিছু শেয়ার করেন তাহলে, আপনি কিন্তু বেশি দিন ব্লগ সাইটে টিকে থাকতে পারবেন না।


তাই আপনি যে জিনিস গুলো পাবলিশ করবেন ওই জিনিস গুলো ভাল ভাবে রিসার্চ করে তার পরে পাবলিশ করবেন যাতে আপনার ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে লং টাইমের জন্য চলে আসে। 



২। টেকনোলজি রিলেটেড ব্লগ নিশ


বর্তমানে আমরা সবাই কিন্তু টেকনোলজির উপরে নির্ভরশীল ।  আমরা সবাই কিন্তু টেকনোলজি সম্পর্কে নতুন নতুন ধারণা পেতে চাই। নতুন নতুন টেকনোলজি সম্পর্কে জানার জন্য গুগলের আমরা অনেক কিছু সার্চ করে থাকি।


আপনি যদি টেকনোলজি রিলেটেড একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন তাহলে এই ওয়েবসাইটে কিন্তু আপনি ভিজিটর অনেক বেশি পাবেন। 



৩। নিউজ ব্লগ নিশ


আপনি চাইলে বিভিন্ন নিউজ চ্যানেলের মত আপনিও একটি নিউজ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। যার মধ্যে আপনি প্রতিদিন এর বিভিন্ন স্থানের খবরা খবর নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন।


তবে হ্যা! আপনি যে খবর মানুষকে দিবেন সেগুলো সঠিক এবং ভালোভাবে রিচার্জ করে জেনে-বুঝে দিবেন। তাহলে আপনি ব্লগিং এ অনেকদিন টিকে থাকতে পারবেন অন্যথায় আপনি কখনই এই ব্লগ সাইটের টিকে থাকতে পারবেন না। আপনি যদি ভেবে থাকেন যে আপনি নিউজ রিলেটেড ওয়েবসাইট তৈরি করবেন,


তাহলে আপনাকে বেশি ভিজিটর পাওয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি যে কাজটি করতে হবে সেটি হচ্ছে, আপনি ট্রেডিং নিউজ নিয়ে পোস্ট করবেন। তাহলে আপনার ভিজিটর অনেক বেশি হবে এবং আপনার ইনকাম অনেক বেশি আসবে। 



৪। এডুকেশন রিলেটেড ব্লগ নিশ


বর্তমানে কিন্তু আমাদের লেখাপড়া সব অনলাইনে হয়ে গেছে। আমরা আমাদের স্কুল কলেজের অ্যাসাইনমেন্টও কিন্তু অনলাইনের মাধ্যমে দিয়ে থাকি।


তাই আপনি এই সময়ে এডুকেশন রিলেটেড একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন তাহলে সেখান থেকে আপনি অনেক ভালো পরিমাণে আর্নিং জেনারেট করতে পারবেন। 



৫। ব্লগিং নিশ ধারণা


আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে ব্লগিং করে ইনকাম করতে চায়। অনেকের মধ্যে সঠিক ধারণা না থাকায় আমরা অনেকেই এই ব্লগিং থেকে ইনকাম করতে পারছিনা।


আপনারা যারা ব্লগিং সম্পর্কে অনেক ভাল কিছু জানেন তারা চাইলে এই ব্লগিং এর গাইডলাইন হিসেবে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন যেখানে একটি ব্লগ তৈরি করতে যেকোন সমস্যা হলে, সেটা সমাধান আপনার ওয়েবসাইটে পওয়া যাবে।


যারা ইনকামের আশায় আপনার ওয়েবসাইটে আসবে, তারা যেন ভালো কিছু এখান থেকে শিখতে পারে। তাহলে আপনি এখান থেকে অনেক ভাল কিছু আশা করতে পারবেন এবং অনেক ভালো ইনকাম করতে পারবেন। 



৬। হেলথ ও ফিটনেস ব্লগ নিশ


বর্তমানে স্বাস্থ্য নিয়ে আমরা অনেকেই অনেক চিন্তিত থাকি। আমাদের শরীরে কোন সমস্যা হলে আমরা সেই বিষয়ের উপরে গুগলের সার্চ করে জানতে চাই যে আমাদের যে সমস্যাটি হয়েছে সেটি কি এবং এর থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে কিভাবে।


এর জন্য বলা যায় যে এই ধরনের ওয়েবসাইট থেকে অনেক বেশি ইনকাম করা সম্ভব। আপনি চাইলে এই ধরনের হেলথ ও ফিটনেস রিলেটেড ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন এবং এই ওয়েবসাইটে আপনি অনেক ভিজিটর পাবেন এবং যত বেশি ভিজিটর আসবে আপনার ইনকামও কিন্তু তত বেশি হবে। 



৭। রিভিউ ওয়েবসাইট ব্লগ নিশ


বর্তমানের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট বলতে রিভিউ ওয়েবসাইটকে বুঝায়। কারন আমরা কোন কিছু ক্রয় করার আগে ইন্টারনেটে সার্চ করে সেই পণ্যটির রিভিউ বা পন্যটির সম্পর্কে জানতে চাই।


যে ওয়েবসাইট গুলো আমাদেরকে এই পন্য সম্পর্কে জানায় সেই ওয়েবসাইটগুলোকে রিভিউ ওয়েবসাইট বলা হয়। আপনি চাইলে রিভিউ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। আপনি এইধরনের ওয়েবসাইটে অনেক বেশি ভিজিটর পাবেন। 


আপনি বিভিন্ন জিনিস নিয়ে রিভিউ করতে পারেন, যেমনঃ মোবাইল, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, ডেক্সটপ, কম্পিউটার, মুভি, বিভিন্ন গেজেট ইত্যাদি নিয়ে আপনি একটি রিভিউ ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। 



৮। প্রশ্ন-উত্তর ব্লগ নিশ


আপনি হয়তো বুঝে গেছেন আমরা কি বলতে চাচ্ছি প্রশ্ন-উত্তর ওয়েবসাইট বলতে এমন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন যেখানে আপনার ভিজিটররা বিভিন্ন প্রশ্ন করবে আবার সেখানে আপনার ভিজিটররাই সেই প্রশ্নের উত্তর গুলো দেবে।


আপনি বুঝে গেছেন যে আপনি অল্প পরিশ্রমে এখান থেকে অনেক ভাল কিছু করতে পারবেন। প্রশ্ন-উত্তর ওয়েবসাইট গুলো খুবই জনপ্রিয় হয়ে থাকে। এই ধরনের ওয়েবসাইট থেকে খুব অল্প সময়ে অনেক ভালো কিছু করতে পারবেন। 



৯। লাইফ স্টাইল ব্লগ নিশ 


আপনারা হয়ত ইউটিউবে দেখবেন যেখানে বিভিন্ন স্টারদের লাইফ স্টাইল নিয়ে অনেক ধরনের ভিডিও রয়েছে আপনি এই সকল ভিডিও দেখে অনেক ধারণা নিয়ে নিতে পারবেন।


আপনি চাইলে লাইফইস্টাইল বিষয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন এতেও অনেক বেশি ভিজিটর পাবেন। 



১০। মোটিভেশনাল ব্লগ নিশ


আমাদের চলার পথে যান্ত্রিক জীবনে আমরা অনেক বেশি হতাশ হয়ে পড়ি, যার কারণে আমরা অনেক কিছু করতে ধৈর্য হারিয়ে ফেলি।


এইসব মানুষদের জন্য আপনি চাইলে মোটিভেশনাল একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন যেখানে মানুষকে আপনি বিভিন্ন ধরনের ভালো কাজে মোটিভেট করতে পারবেন।


যে যারা আপনার ব্লগ গুলো পড়বে সে যেন আপনার এখান থেকে কিছুটা হলেও নিজের আত্মবিশ্বাসকে নতুন করে জাগাতে পারে। 



১১। শিশু পরিচর্যা ভিত্তিক ব্লগ নিশ


আপনি এই ওয়েবসাইটটিতে শিশুদের কিভাবে যত্ন নেওয়া হয় শিশুদের কি কি করলে শিশুদের জন্য ভালো এবং কি কি করলে শিশুদের জন্য খারাপ তো এইসব বিষয় নিয়ে এই ওয়েবসাইটটিতে লেখালেখি করতে পারেন। এর জন্য অনেক ভালো ভিজিটর আপনি পাবেন। 



১২। সেলিব্রেটিদের গল্প নিয়ে ব্লগ নিশ


আমরা বর্তমানে বিভিন্ন সেলিব্রেটিদের নানা কর্মকান্ডে যে খবরই পাই না কেন, একবার হলেও আমরা সেই খবরটি দেখে থাকি।


এর জন্য অনেক ভিজিটরও রয়েছে, আপনি চাইলে এই ধরনের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। 



১৩। স্পোর্টস ব্লগ নিস


স্পোর্টস বলতে আমরা বুঝি খেলাধুলা। আপনি বিভিন্ন খেলাধুলা নিয়ে পোস্ট লিখতে পারেন এই ধরনের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করলে আপনি খুব সহজে গুগলের র‌্যাংক করতে পারবেন এবং আপনার ভিজিটরও অনেক বেশি হবে। 



১৪। বিউটি টিপস ব্লগ নিশ


আপনি চাইলে মেয়েদের সৌন্দর্য বিষয় নিয়ে আপনি একটি ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন যেখানে মেয়েদের সৌন্দর্য,


রূপচর্চা সংক্রান্ত নিয়ে আর্টিকেল লিখবেন। এতে আপনার ওয়েবসাইটে অনেক ভিজিটর পাবেন। 



১৫। ট্যুর ট্রাভেল ব্লগ নিশ


ঘোরাঘুরি করতে কে না পছন্দ করে, আপনি চাইলে ট্রাভেল বিষয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন।


যেখানে বিভিন্ন স্থানের সৌন্দর্যকে তুলে ধরতে পারেন যাতে আপনার ওয়েবসাইটে কেউ ঢুকলে আপনার ওয়েবসাইটের সৌন্দর্য এবং তারা বিভিন্ন স্থান সম্পর্কে অনেক নতুন নতুন ধারণা পেতে পারে।


আপনি যেই স্থান নিয়ে আলোচনা করবেন ওই স্থানে যেন মানুষ যাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। এই ধরনের ওয়েবসাইটেও আপনি অনেক ভিজিটর পাবেন। 



১৬। কৃষি-খামার ব্লগ নিশ


আপনি চাইলে এমন একটি ওয়েবসাইট বানাবেন যেখানে কৃষি জাতীয় সকল সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকবেন।


যারা কৃষিকাজ করেন তারা বিভিন্ন সমস্যায় পড়েন এবং তারা খোঁজ করেন সেই সমস্যা থেকে কিভাবে মুক্তি পাবে।


আপনি যদি সে সমস্যার সমাধান টি আপনার ওয়েবসাইটের মধ্যে দিতে পারেন তাহলে তারা আপনার ওয়েবসাইটটিতে ভিজিট করবে। 



১৭। খাবার এবং রেসিপি ব্লগ নিশ


যারা খাবারের বিভিন্ন রেসিপি সম্পর্কে অনেক কিছু জানেন এবং মানুষকে অনেক ধারণা দিতে পারেন।


তারা চাইলে খাবার রেসিপি নিয়ে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন, যেখানে বিভিন্ন খাবারের রেসিপি এবং খাবারের বৈশিষ্ট্যতা ব্যাখ্যা করতে পারেন।


এই ধরণের ওয়েবসাইটে মানুষ অনেক বেশি ভিজিট করে। আপনি চাইলে এরকম একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। 



এখন আপনাদের জন্য আমাদের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো, আপনার যে বিষয়ের উপর লেখালেখি করতে ভালো লাগবে আপনি শুধু ঐ বিষয়ের উপর লেখালেখি করবেন। না হলে আপনার ব্লগে লেখালেখি করার ইচ্ছাটাই মরে যাবে।


কারণ আপনি যদি মনে করেন আপনি পছন্দ করেন খেলাধুলা তো সেখানে যদি আপনাকে বলা হয় আপনি রেসিপি নিয়ে লেখালেখি করেন তো আপনি পছন্দ করেন খেলাধুলা, আপনার রেসিপি নিয়ে কিন্তু লেখালেখি করতে একটুও ভালো লাগবে না।


এভাবে আপনি কয়েকদিন লেখালেখি করার পরে আপনার লেখালেখি করার আগ্রহ টাই নষ্ট হয়ে যাবে। এই জন্য যে যেই জিনিস পছন্দ করেন সে সেই জিনিস নিয়ে লেখালেখি করবেন এবং সে জিনিস নিয়ে  একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। এতে দেখবেন আপনার ব্লগে লেখালেখি করার আগ্রহ অনেক বেড়ে গেছে। 


সবার জন্য রইলো শুভকামনা সবাই ভাল এবং সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ!

Older Posts Home
Showing posts with label OnlineEarning. Show all posts
Showing posts with label OnlineEarning. Show all posts
Older Posts Home

Search This Blog

Showing posts with label OnlineEarning. Show all posts
Showing posts with label OnlineEarning. Show all posts
Older Posts Home

Search This Blog

Labels

  • Adsense (1)
  • AndroidApps (10)
  • Background Music (26)
  • Bangladesh-Army (1)
  • BDNavy (1)
  • BloggerTips (4)
  • Business-idea-Share (1)
  • Digital-Marketing (1)
  • Earning-Tips (5)
  • Email-Marketing (1)
  • Facebook-Earning-Tips (1)
  • FireService (1)
  • Freelancing (2)
  • General-Knowledge (2)
  • GovJob (5)
  • HealthTips (13)
  • Islamik (4)
  • Islamik-Q-A (27)
  • JobNews (5)
  • LifeStyle (10)
  • Motivational (2)
  • Ojana-Tottho (1)
  • OnlineEarning (10)
  • PDB (1)
  • ProVPN (2)
  • Q-A (15)
  • Sadharon-Geann (2)
  • Technology (8)
  • VideoEditingApps (4)
  • Virar-News (1)
  • Youtube (5)

Main Tags

  • Technology

Action Movies

View All
  • About
  • Disclaimer
  • Contact
  • RTL Version
DEMO

About Us

There are many variations of passages of Lorem Ipsum available, but the majority...

Comedy Movies

View All

Recent Comments

Pages

  • About
  • Write for Us

Facebook Page


Templateclue

Animation Movies

View All

Popular Posts

  • আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড
    আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড বন্ধুরা আপনারা যারা ব্লগিং করে বা অনলাইনে লেখালেখি করে ইনকাম কর...
  • Feeling The Old Days || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile
    Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile How To Download Youtube Video? Download any video...
  • যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত?
    যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত? বন্ধুরা আপনারা যারা নতুন ব্লগিং করে ইনকাম করবেন ভাবতেছেন। তারা চিন্তিত থাকেন যে ব্লগিং ক...
  • একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? ধাঁধাঃ
    ধাঁধাঃ  একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? উত্তরঃ ছেলে। ব্যাখ্যাঃ  কেননা ছেল...
  • মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি?
    মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি? বর্তমান সময়ে বলতে গেলে, ডার্ক মোড বেশ ট্রেন্ডে আছে। সময়ের সাথে সাথে ডার্ক মোড এর জনপ্রিয়তা ক্রম...
  • Abyssal || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Achievement Is Everywhere || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo
    একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo একদিন একজন কৃষক মাঠে কাজ করতেছিল, ওই সময়ে এক অপূর্ব সুন্দরী নারী কৃষককে ডেকে...
  • বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?
    বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি? আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্...

Most Popular

  • আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড
    আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড বন্ধুরা আপনারা যারা ব্লগিং করে বা অনলাইনে লেখালেখি করে ইনকাম কর...
  • Feeling The Old Days || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile
    Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile How To Download Youtube Video? Download any video...
  • যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত?
    যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত? বন্ধুরা আপনারা যারা নতুন ব্লগিং করে ইনকাম করবেন ভাবতেছেন। তারা চিন্তিত থাকেন যে ব্লগিং ক...
  • একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? ধাঁধাঃ
    ধাঁধাঃ  একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? উত্তরঃ ছেলে। ব্যাখ্যাঃ  কেননা ছেল...
  • মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি?
    মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি? বর্তমান সময়ে বলতে গেলে, ডার্ক মোড বেশ ট্রেন্ডে আছে। সময়ের সাথে সাথে ডার্ক মোড এর জনপ্রিয়তা ক্রম...
  • Abyssal || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Achievement Is Everywhere || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo
    একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo একদিন একজন কৃষক মাঠে কাজ করতেছিল, ওই সময়ে এক অপূর্ব সুন্দরী নারী কৃষককে ডেকে...
  • বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?
    বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি? আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্...
About | Sitemap | Advertise | Privacy Policy | Contact
Copyright © DEMO All Right Reserved |
. Distributed by Protemplateslab