DEMO
  • Home
  • Android
  • Windows
  • Mac
  • Apps
    • Dropdown1
    • Dropdown2
    • Dropdown3
    • Dropdown4
    • Dropdown5
    • Dropdown6
  • Games
    • Dropdown1
    • Dropdown2
    • Dropdown3
    • Dropdown4
    • Dropdown5
    • Dropdown6
All post
thumbnail

হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়?

Islamik-Q-A April 21, 2022
thumbnail

নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয?

Islamik-Q-A April 21, 2022
thumbnail

স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম?

Islamik-Q-A April 21, 2022
thumbnail

'Bangladesh'-এর পূর্ণরূপ কী?

Q-A Sadharon-Geann April 20, 2022
thumbnail

ব্রেন টিউমার হওয়ার প্রধান যে ৬ টি লক্ষণ

HealthTips April 19, 2022
thumbnail

e-SIM কি - What is eSIM and how does it work?

Technology March 17, 2022
thumbnail

পুরুষ ও নারীদের দায়েমী ফরয ও সুন্নত কয়টি?

Islamik March 12, 2022
thumbnail

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আপনার শরীরে যে পরিবর্তন দেখবেন।

HealthTips March 10, 2022
thumbnail

নেলসন ম্যান্ডেলা কি বাংলাদেশ সফর করেছিলেন এবং সেটি কত সালে?

General-Knowledge March 10, 2022
thumbnail

বিল গেটস কি বাংলাদেশে এসেছিলেন এবং সেটি কত সালে?

General-Knowledge March 10, 2022
thumbnail

বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?

HealthTips March 09, 2022
thumbnail

হালকা কাশি সহ বুকের ভেতর কফ জমা হয়েছে এর প্রতিকারে করণীয় কি?

HealthTips March 08, 2022
thumbnail

সমাজে প্রচলিত ১২৮ টি কুসংস্কার | Somaje Procholito 128 Ti Kusongskor

Islamik LifeStyle February 25, 2022
‹‹ Newer Posts Older Posts ››

Popular Posts

Facebook

Templateclue

Blog Archive

Labels Cloud

  • Technology 8

Recent Posts

Advertisement

Categories

  • Adsense
  • AndroidApps
  • Background Music
  • Bangladesh-Army
  • BDNavy
  • BloggerTips
  • Business-idea-Share
  • Digital-Marketing
  • Earning-Tips
  • Email-Marketing
  • Facebook-Earning-Tips
  • FireService
  • Freelancing
  • General-Knowledge
  • GovJob
  • HealthTips
  • Islamik
  • Islamik-Q-A
  • JobNews
  • LifeStyle
  • Motivational
  • Ojana-Tottho
  • OnlineEarning
  • PDB
  • ProVPN
  • Q-A
  • Sadharon-Geann
  • Technology
  • VideoEditingApps
  • Virar-News
  • Youtube
Powered by Blogger.
  • Home
  • About
  • Contact
  • Buy Now

Popular Posts

  • আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড
  • Feeling The Old Days || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
  • Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile

Top of the week

Report Abuse

Labels

  • Adsense
  • AndroidApps
  • Background Music
  • Bangladesh-Army
  • BDNavy
  • BloggerTips
  • Business-idea-Share
  • Digital-Marketing
  • Earning-Tips
  • Email-Marketing
  • Facebook-Earning-Tips
  • FireService
  • Freelancing
  • General-Knowledge
  • GovJob
  • HealthTips
  • Islamik
  • Islamik-Q-A
  • JobNews
  • LifeStyle
  • Motivational
  • Ojana-Tottho
  • OnlineEarning
  • PDB
  • ProVPN
  • Q-A
  • Sadharon-Geann
  • Technology
  • VideoEditingApps
  • Virar-News
  • Youtube

Contact Form

Tags Clouds

Adsense AndroidApps Background Music Bangladesh-Army BDNavy BloggerTips Business-idea-Share Digital-Marketing Earning-Tips Email-Marketing Facebook-Earning-Tips FireService Freelancing General-Knowledge GovJob HealthTips Islamik Islamik-Q-A JobNews LifeStyle Motivational Ojana-Tottho OnlineEarning PDB ProVPN Q-A Sadharon-Geann Technology VideoEditingApps Virar-News Youtube


হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়?

প্রশ্নঃ হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়? 


উত্তরঃ আয় রোজগারে অক্ষম ছেলেদের বিবাহ না করে রোযা রাখাই উত্তম। (মেশকাত শরীফ) 



স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম?

নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয?

হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়?

কোন আমল করলে স্বামী-স্ত্রীর মিলনে অধিক সময় পাওয়া যায়?

কোন আমল করলে মনের আশা পূর্ণ হয়? 

কিভাবে স্ত্রীকে মারধর করা ইসলামী শরিয়তে সম্পূর্ণ নিষেধ? 

হাদীস মোতাবেক ভালবাসার সবচেয়ে বড় দুশমন কোনটি?

এমন কোন আমল যা করলে আল্লাহ তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করেন?

কোন স্ত্রী লোকের কবরে সব চেয়ে বেশি আযাব হবে?

কোন ব্যক্তি বেহেস্তে প্রবেশ করতে পারবে না?

কার সঙ্গে স্ত্রীকে তুলনা করলে স্ত্রী হারাম হয়ে যায়?

কোন ব্যক্তির কবরে আযাব হবে না?







নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয?

প্রশ্নঃ নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয? 


উত্তরঃ কোরআন মাজীদে বর্ণিত ১৪ জন নারীকে বিবাহ করা হারাম, সূরা নেছা আয়াত-২৩ উল্লেখিত নারীগণ, যাদেরকে বিবাহ করা হারাম তাদের শুধু মুখ মণ্ডল দেখাতে পারবে, ইহা ছাড়াও যৌন কামনা মুক্ত পুরুষ মহিলা নাবালেক সন্তানকেও দেখাতে পারবে।



কুরআন মাজীদের সূরা নূর আয়াত-৩০-৩১ মুমিন নারী পুরুষ উভয়ের জন্য চক্ষু নিম্নগামী করা ফরজ। মুমিন স্ত্রী এমন একটি চাদর পরিধান করবে তার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গ ও সৌন্দর্য ঢেকে যাবে। বর্তমানে যে বোরখার মাধ্যমে মাথা, মুখ মন্ডল, নিচে, সাইডে, ডানে, বামে ফাঁড়া থাকে তা পরা জায়েজ নেই।



স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম?

নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয?

হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়?

কোন আমল করলে স্বামী-স্ত্রীর মিলনে অধিক সময় পাওয়া যায়?

কোন আমল করলে মনের আশা পূর্ণ হয়? 

কিভাবে স্ত্রীকে মারধর করা ইসলামী শরিয়তে সম্পূর্ণ নিষেধ? 

হাদীস মোতাবেক ভালবাসার সবচেয়ে বড় দুশমন কোনটি?

এমন কোন আমল যা করলে আল্লাহ তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করেন?

কোন স্ত্রী লোকের কবরে সব চেয়ে বেশি আযাব হবে?

কোন ব্যক্তি বেহেস্তে প্রবেশ করতে পারবে না?

কার সঙ্গে স্ত্রীকে তুলনা করলে স্ত্রী হারাম হয়ে যায়?

কোন ব্যক্তির কবরে আযাব হবে না?





স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম?

প্রশ্নঃ স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম? 


উত্তরঃ স্বামী-স্ত্রীর সহবাসের কথা ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যের কাছে বলা হারাম।



স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম?

নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয?

হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়?

কোন আমল করলে স্বামী-স্ত্রীর মিলনে অধিক সময় পাওয়া যায়?

কোন আমল করলে মনের আশা পূর্ণ হয়? 

কিভাবে স্ত্রীকে মারধর করা ইসলামী শরিয়তে সম্পূর্ণ নিষেধ? 

হাদীস মোতাবেক ভালবাসার সবচেয়ে বড় দুশমন কোনটি?

এমন কোন আমল যা করলে আল্লাহ তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করেন?

কোন স্ত্রী লোকের কবরে সব চেয়ে বেশি আযাব হবে?

কোন ব্যক্তি বেহেস্তে প্রবেশ করতে পারবে না?

কার সঙ্গে স্ত্রীকে তুলনা করলে স্ত্রী হারাম হয়ে যায়?

কোন ব্যক্তির কবরে আযাব হবে না?




'Bangladesh'-এর পূর্ণরূপ কী?



১৯৭১ সালে এ দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে বাংলাদেশ নামে স্বীকৃতি পায় । দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করার পরে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। আমরা বাংলাদেশে বাস করি কিন্তু অনেকেই জানি না এই বাংলাদেশের আসল অর্থ কি? আজ আমরা জানবো বাংলাদেশ এর পূর্ণরূপ কি?


'Bangladesh'-এর পূর্ণরূপ কী?



BANGLADESH এর পূর্ণরূপ হলোঃ


B=Blood (রক্তে) 

A=Achieve (অর্জিত) 

N=Noteworthy (স্মরণীয়) 

G=Golden (সোনালী) 

L=Land (ভূমি) 

A=Admirable (প্রশংসিত) 

D=Democratic (গণতান্ত্রিক) 

E=Evergreen (চিরসবুজ) 

S=Sacred (পবিত্র) 

H=Habitation (বাসভূমি)



অর্থাৎ প্রতিটি শব্দ একসাথে করলে হয়ঃ 

'রক্তে অর্জিত স্মরণীয় সোনালী ভূমি, প্রশংসিত গণতান্ত্রিক চিরসবুজ পবিত্র বাসভূমি'।



আজকে আপনি নতুন কিছু জেনে থাকলে আমাদের পোস্ট টি শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।



ব্রেন টিউমার হওয়ার প্রধান যে ৬ টি লক্ষণ

ব্রেন টিউমার হওয়ার প্রধান যে ৬ টি লক্ষণ


ব্রেইন টিউমার ক্যান্সার এর মত আরেকটি ভয়াবহ রোগ। মস্তিষ্কে মাংসের অথবা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়াকে ব্রেন টিউমার বলা হয়। সাধারণত দুই ধরনের ব্রেন টিউমার দেখা যায় একটি ক্যান্সার, আরেকটি নন ক্যান্সার। দুটি ক্ষেত্রেই মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যুক্তরাজ্যে ১০ হাজার ৬০০ জন মানুষ প্রতিবছর ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।


ব্রেন টিউমারের মূল কারণ এখনও চিকিৎসকের কাছে অজানা। যেকোনো বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সাধারন কিছু শারীরিক সমস্যার মাধ্যমে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। এই সমস্যাগুলো অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলে মরণব্যাধি এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। 


আজকে আমরা আলোচনা করবো ব্রেন টিউমারের ৬টি প্রধান লক্ষণঃ


১ নম্বরে আছে মাথা ব্যথাঃ

যেকোনো ব্রেন টিউমারের প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড মাথাব্যথা। মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ বাড়ার কারণে এই ব্যথা হয়ে থাকে। ঘনঘন তীব্র মাথাব্যথা হয়ে থাকে। সাধারণত পেইনকিলার এই ব্যথা দূর করতে ব্যর্থ হয়।


২ নম্বরে আছে বমি বমি ভাবঃ

সকালে মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম ভাঙ্গা এবং এর সাথে বমি বমি ভাব হওয়ার ব্রেন টিউমারের আরেকটি লক্ষণ। তীব্র মাথা ব্যথার সাথে বমি হওয়া কে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।


৩ নম্বরে আছে চোখের সমস্যা এবং চোখে ঝাপসা দেখাঃ

চোখে সমস্যা চোখে ঝাপসা দেখা বিভিন্ন বস্তু এবং রং চিহ্নিত সমস্যা হয়ে থাকে ব্রেন টিউমার আক্রান্ত রোগীর। মূলত অপটিক্যাল লোব টিউমার আক্রান্ত হলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ।


৪ নম্বরে আছে অনুভূতি কমে যাওয়াঃ

মস্তিষ্কের প্যারাইটাল লোব টিউমার দ্বারা আক্রান্ত হলে হাত পায়ের পেশির অনুভূতি কমে যায়। এটি স্নায়ুকে আক্রমণ করে যার ফলে হাত পা নাড়ানো কঠিন হয়। অনেক সময় হাত পা ভারী ভারী অনুভূত হয়।


৫ নম্বরে রয়েছে মাথা ঘুরানোঃ

মস্তিষ্কের টিউমার বড় হতে থাকলে শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। হাটতে গেলে মাথা ঘুরানো খুব সাধারন একটি লক্ষণ।


৬ নম্বরে রয়েছে খিঁচুনিঃ

ব্রেন টিউমার বা ক্যান্সার এর আরেকটি প্রধান লক্ষণ হলো খিঁচুনি হওয়া। এই খিঁচুনি শরীর জুড়ে বা জেনারালাইজড অথবা কোন নির্দিষ্ট অঙ্গে প্রকাশ পায়।


খিঁচুনি অন্যান্য রোগ যেমন মেঘে বা অন্য যে কোন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে তবে মাথাব্যথার সাথে এটি দেখা দিলে অতি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।





e-SIM কি - What is eSIM and how does it work?

e-SIM কি - What is e-SIM and how does it work?


আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন টেকনোলজি রিলেটেড বিষয় গুলো শেয়ার করে থাকি।   নিত্য নতুন কি প্রযুক্তি বাজারে আসছে আমাদের তা অবশ্যই জানা প্রয়োজন। গ্রামীণফোনের হাত ধরে মোবাইলের সিম কার্ডে যুক্ত হলো নতুন একটি প্রযুক্তি। একমাত্র গ্রামীণফোনের হাত ধরে চালু হয়ে গেল বাংলাদেশে এই প্রথম eSIM. 


e-sim কি? এবং e-sim কিভাবে কাজ করে?


e-sim হল এমন একটি প্রযুক্তিগত সিম যেটা ব্যবহার করতে কোন প্রকার সাধারণ ফিজিক্যাল সিম কার্ড প্রয়োজন হয় না। আমাদের সচরাচর প্রচলিত যে সিম গুলো হাত দিয়ে ধরা যায় কিংবা ছোঁয়া যায় কিন্তু এই e-sim কোন প্রকার দেখা কিংবা ছোঁয়া যায় না। কারণ এটা হচ্ছে একটি ভার্চুয়াল সিম যেটা কিনা এ স্মার্টফোনের একটি প্রোফাইল মাত্র। আমরা সকলেই জানি সিম তৈরি করা হয় প্লাস্টিক দিয়ে কিন্তু এই সিমগুলো আপনার ধরাছোঁয়ার বাইরে। 


অন্যদিকে অদৃশ্য e-sim পরিবেশ বান্ধব, কারণ এটা প্লাস্টিকের তৈরি বা ফিজিক্যাল না হওয়ায় পরিবেশের কোন প্রকার ক্ষতি করে না। e-sim ব্যবহার করার জন্য স্মার্টফোনের কোন সিম কার্ড স্লট প্রয়োজন হয় না। এখন আপডেট যে নতুন স্মার্টফোন গুলো, সেগুলোতে e-sim build in অবস্থায় দেওয়া থাকে। এজন্যই এই সিস্টেমটিকে বলা হয় এমবেডেড সিম সিস্টেম। এখনকার নতুন যে স্মার্টফোনগুলো তৈরি করা হয়, সেই স্মার্টফোন গুলোতে e-sim অটোমেটিকলি ইনপুট করে দেওয়া হয়।


e-sim ইনস্টলেশন করে  সিম ডাটা ও রিচার্জ করলেই হয়ে যায়, আর কিছুই করতে হয় না। সাধারণ সিম কার্ড গুলোর মত A, O ইউনিক আইডেন্টিটি নাম্বারও থাকে। যা খুব সহজেই সংযুক্ত হয়ে যায় মোবাইল অপারেটরের নেটওয়ার্ক এর সাথে। e-sim এর মধ্যে আধুনিক সব ধরনের মোবাইল সার্ভিস পাওয়া যায়। আপনার ফোনের মধ্যে কেবলমাত্র ই-সিম সাপোর্ট থাকলেই আপনার ফোন থেকে ফোন কল সহ ইন্টারনেট ব্যবহার সবই করা যাবে অনায়াসে।


e-sim এর সুবিধা কি কি?


iPhone Xs এবং iPhone Xs Max দুটি ফোন অ্যাপেলের প্রথম দুটি Dual স্মার্টফোন তৈরি করেছে। তাদের এই দুটি ফোনের মধ্যে একই সাথে দুই কোম্পানির দুটি ভিন্ন রকমের নম্বরের সিম ব্যবহার করা যাবে। এ স্মার্টফোনটিকে স্ট্যান্ডবাই মোডে দুটি সিম থাকবে ফলস্বরূপ একই সময় দুটি ফোন কল আসলে অনায়াসে রিসিভ এবং ডায়াল করা যাবে।

iPhone Xs এবং iPhone Xs Max এ ফোন দুটিতে থাকবে দুটি সিমের সুবিধা। সিম ব্যবহার করতে হলে ফোনের মধ্যে একটি সিমকার্ড ফাঁকা রাখতে হবে এবং অন্যটিতে সিম কার্ড ব্যবহার করতে পারবে। এর কারণ হচ্ছে ফোনের মধ্যে আগে থেকেই একটি সিম কার্ড ইনস্টলেশন করা থাকবে। যার কারণে গ্রাহককে একটি সিম কার্ড স্লট ব্যবহার করতে হবে। e-sim এর বিভিন্ন সুবিধাগুলোর মধ্যে থেকে প্রথম সুবিধা হচ্ছে e-sim খুবই ছোট, আমরা জানি যে nano-sim দেখতে খুব ছোট হয় কিন্তু এই e-sim ন্যানো সিমের থেকেও প্রায় তিনগুণ ছোট হয়ে থাকে। এর ফলে এ স্মার্টফোনের মধ্যে অনেক জায়গা বেঁচে যায়। ওই জায়গায় মোবাইলের অন্য কোন ফিচার যুক্ত করা যায় অথবা মোবাইলের ব্যাটারি আরেকটু বড় করা সম্ভব হয়।


e-sim কার্ডের অসুবিধা গুলো কি কি?


e-sim কার্ডের একটি অন্যতম বড় সমস্যা হচ্ছে আপনার ফোন পরিবর্তন করার সময় অথবা আপনার ফোন যদি কারো কাছে বিক্রি করেন ওই সময়ে একটি ফিজিক্যাল সিমের মত আপনি একটি ফোন থেকে অন্য একটি ফোনে সিম পরিবর্তন করতে পারবেন না। আবার আপনার ফোনটি যদি হারিয়ে যায় কিংবা আপনার ফোনটি যদি নষ্ট হয়ে যায় সেক্ষেত্রে আপনার সিমটি আপনি খুলে অন্য কোন ফোনে লাগানোর কোন অপশন পাবেন না।


আমাদের কথাঃ

আজকে আমাদের পোস্টটি এই পর্যন্ত আমাদের এই পোস্টটি আপনার কাছে কেমন লাগলো এবং আজকে আপনি কি কি নতুন জানতে পারলেন অথবা শিখতে পারেন আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন এরকম আরো নতুন নতুন টেকনোলজি রিলেটেড পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট টি ফলো দিয়ে রাখতে পারেন। আমাদের পোস্টগুলি আপনার যদি ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। সুস্থ নেক হায়াত কামনা করছি, ভালো এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ!


'বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম' 


“আল্লাহ তা-আলার” উপর ঈমান



পুরুষ ও নারীদের দায়েমী ফরয ও সুন্নত কয়টি?


রাসূলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, ইসলাম পাঁচটি স্তম্ভের উপর স্থাপিত। 


প্রথম আল্লাহ ব্যতীত কোন মা'বুদ নেই এবং মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসূল-এ কথার স্বীকৃতি বা এর ঘোষণা দেওয়া। 


দ্বিতীয় নামাজ কায়েম করা। 


তৃতীয়-যাকত দেওয়া। 


চতুর্থ হজ্জ করা যদি সামর্থ্য থাকে। 


পঞ্চম-রমযানের রোযা রাখা। (বোখারী, মুসলিম) 


প্রথম নম্বর হচ্ছে ঈমান। একজন মুসলমানের জন্য সর্বপ্রথম দায়িত্ব হল আল্লাহর উপর বিশ্বাস স্থাপন করা। যাহা কতগুলি কালিমার মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে।



সর্বপ্রথম হচ্ছেঃ


পুরুষের দায়েমী ফরয কয়টি?


৩টি যথা: 

(১) সর্বদা ঈমান আমলে জুড়িয়া থাকা। 

(২) নাভীর উপর থেকে হাঁটুর নিচ পর্যন্ত ঢাকিয়া রাখা। 

(৩) নিজের পরিবারকে পর্দায় রাখা। 




পুরুষের দায়েমী সুন্নত কয়টি?



১০টি যথা: 

(১) মাথায় টুপি রাখা। 

(২) মাথার চুল তিন নিয়মে রাখা। 

যথাঃ (ক) মাথা মুণ্ডন করা। 

(খ) সমস্ত মাথার চুল এক নিয়মে কাটা। 

(গ) ভাবরি রাখা কানের লতি পর্যন্ত।

(৩) মোচ ঠোঁটের সাথে মিশিয়ে কাটা। 

(৪) মেসওয়াক করা। 

(৫) দাঁড়ি লম্বা রাখা। 

(৬) সুন্নত তরিকায় লম্বা জামা পরিধান করা। 

(৭) হাত পায়ের নখ কাটা। 

(৮) নাভির নীচে ও বগলের লোম চল্লিশ দিনের আগে পরিষ্কার করা। 

(৯) ঢিলা কুলুপ ব্যবহার করা।




নারীদের দায়েমী ফরয কয়টি?


৫টি যথাঃ

(১) সর্বদা ঈমানের সহিত থাকা। 

(২) পর্দায় থাকা। 

(৩) সর্বাঙ্গ ঢাকিয়া রাখা। 

(৪) স্বামীর কথা মানিয়া চলা। 

(৫) ছোট শব্দে কথা বলা। 




নারীদের দায়েমী সুন্নত কয়টি?


৭টি যথাঃ 

(১) মাথার চুল লম্বা রাখা। 

(২) চুল সুন্দর রাখা। 

(৩) মেসওয়াক করা। 

(৪) হাত পায়ের নখ কাটা। 

(৫) নাভির নিচের লোম পরিষ্কার করা। 

(৬) ডিলা ব্যবহার করা। 

(৭) হায়েজ নেফাসে পট্টি ব্যবহার করা।





প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আপনার শরীরে যে পরিবর্তন দেখবেন।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আপনার শরীরে যে পরিবর্তন দেখবেন।



প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খালি পেটে খেজুর খেলে কি ঘটবে আপনার শরীরে, আপনি কি জানেন?


গত প্রায় দেড় হাজার বছর ধরে নানা উপকারে এ লাগলেও আজও স্বাস্থ্যসচেতন দের পছন্দের লিস্টে জায়গার উপরে উঠতে পারেনি এই ছোট ফল খেজুর।


সু-সাধু এই মরু ফলটি শরীরের রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার খনিজ এবং ভিটামিন। প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খেজুর খেলে দারুন উপকার পাওয়া যায়। বিশেষ করে যারা কনস্টিপেশন বা যেকোনো ধরনের পেটের রোগে ভুগছেন তাদের জন্যতো এ ফল টি মহা ওষুধ হিসেবে কাজ করে। এখানেই শেষ নয় খেজুরের আরো রয়েছে অনেক উপকারিতা। 


প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আরও যে উপকার গুলো মিলবে আপনার!


একাধিক পেটের রোগের প্রকোপ কমাতে পারে, প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে নিয়মিত এ ফলটি খেলে বাওয়ের মুভমেন্টে মারাত্তক উন্নতি ঘটে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই কোন ধরনের পেটের রোগই মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনা। একাধিক গবেষনায় দেখা যায় যে, প্রতিদিন তিনটি করে খেজুর খেলে শরীরের অন্ধরে উপকারী ভ্যেকিয়ারের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।


ফলে বদহজম কোলাইটিস ও হেমোরয়েড এর মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়। হড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই খেজুর। খেজুরে উপস্থিত খনিজ ও ভিটামিন হাড়কে এতটাই শক্ত পোক্ত করে যে বয়স কালে অস্টিওপোরোসিসের মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে অ্যানিমিয়া রোগ দূরে যায় আপনার শরীর থেকে। 


আয়রনের ঘাটতি দেখা দিলে মূলত এ ধরনের রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। তাইতো শরীরে যাতে খনিজের ঘাটতি কোনো সময় না দেখা দেয়, সে দিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন। আর এক্ষেত্রে খেজুর দারুন ভাবে সাহায্য করবে আপনার। অ্যালার্জির প্রকোপ কমাতে পারে ২০০২ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দাবি করা হয়েছিল, খেজুর উপস্থিত সারফার, কমপাউন্ড এলার্জির মতো রোগ থেকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।


হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই খেজুর। ড্যাটের ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে এল.ডি.এল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে হঠাৎ করে হার্টঅ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা থাকে না। সে সঙ্গে এতে উপস্থিত পটাশিয়াম আরো সব হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। ওজন বৃদ্ধি করতে পারে খেজুর, প্রতিদিন তিনটি করে খেজুর খেলে নানা কারণে যাদের ওজন মাত্রাতিরিক্ত হারে কমে যায় তারা আজ থেকে খেজুর খাওয়া শুরু করতে পারেন, দেখবেন উপকার পাবেন দ্রুত। 


কারণ এই ছোট ফলটিতে উপস্থিত ক্যালরি শরীরের ভাঙ্গন রোধ করে এবং ওজন বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করে। সংক্রমনের আশংকা হ্রাস করে। যেহেতু খেজুরে প্রচুর মাত্রায় প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা একাধিক রোগ থেকে দূরে রাখার পাশাপাশি শরীর গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয় এই ফলটিতে বেশকিছু এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রোপার্টিজও রয়েছে। ফলে নিয়মিত খেলে সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই হ্রাস পাবে। তাই যাদের এই সমস্যাগুলি রয়েছে তারা নিয়মিত খেজুর খেতে পারেন প্রতিদিন সকালে তিনটি করে।



নেলসন ম্যান্ডেলা কি বাংলাদেশ সফর করেছিলেন এবং সেটি কত সালে?

নেলসন ম্যান্ডেলা কি বাংলাদেশ সফর করেছিলেন এবং সেটি কত সালে?


হ্যাঁ নেলসন ম্যান্ডেলা বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। ১৯৯৭ সালে নেলসন ম্যান্ডেলা বাংলাদেশ সফর করেন।


বিল গেটস কি বাংলাদেশে এসেছিলেন এবং সেটি কত সালে?

বিল গেটস কি বাংলাদেশে এসেছিলেন এবং সেটি কত সালে?


হ্যাঁ বিল গেটস বাংলাদেশে সফরে এসেছিলেন। ২০০৫ সালের দিকে বিল গেটস বাংলাদেশ সফরে আসেন।

বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?

বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?


আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্থ যেকোনো একটি ফার্মেসিতে যেয়ে একটি সিরাপ কিনবেন, তার হচ্ছে 'পানকিরা সিরাপ'। এটি আপনার বদহজম পেট ফাঁপা ও বমির ভাব বিনষ্ট করে দিবে। সিরাপটি কেনার সময় অবশ্যই বয়স অনুযায়ী এর ব্যবহার জেনে নিবেন।


হালকা কাশি সহ বুকের ভেতর কফ জমা হয়েছে এর প্রতিকারে করণীয় কি?

হালকা কাশি সহ বুকের ভেতর কফ জমা হয়েছে এর প্রতিকারে করণীয় কি?


আপনার কাশির মাত্রা যদি হালকা হয় বা তার চেয়ে একটু বেশি হয় এবং কাশির কারণে যদি বুকের মধ্যে কফ জমা হয়। সেক্ষেত্রে আপনি একটি সিরাপ খেতে পারেন, সিরাপের নাম হচ্ছে 'সাদুরি সিরাপ'। এই সিরাপটি আপনার হালকা কাশি সহ বুকের মধ্যে কফ জমে থাকা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। আপনি এই সিরাপটি যে কোন ফার্মেসিতে সচরাচর পেয়ে যাবেন।

আজ আমরা আমাদের সমাজে প্রচলিত ১২৮ টি কুসংস্কার জানবো। কুসংস্কার মানা, অপরকে মানতে বলা, মুরুব্বীরা করেছেন তাই মানা, শিরকের অন্তর্ভুক্ত। কেউ যদি কোন আমল করে যার আদেশ নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেননি তা হল বাতিল।



সমাজে প্রচলিত ১২৮ টি কুসংস্কার | Somaje Procholito 128 Ti Kusongskor

সমাজে প্রচলিত ১২৮ টি কুসংস্কার | Somaje Procholito 128 Ti Kusongskor




১। ঘর থেকে বের হয়ে বিধবা নারী চোখে পড়লে, যাত্রা অশুভ হবে মনে করা।



২। ঘরের চৌকাঠে বসা যাবে না মনে করা।



৩। প্রেম ভালবাসায় কোন পাপ নেই মনে করা।



৪। বিধবা নারীকে সাদা কাপড় পরিধান করতে হয় মনে করা।



৫। ভাঙ্গা আয়নায় চেহারা দেখা যাবে না মনে করা।



৬। ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে মনে করা।



৭। মানুষ মারা গেলে আকাশের তারা হয়ে যায় মনে করা।



৮। পীরেরা কবরে জীবিত তারা মুরিদদের বিপদে সাহায্য করে মনে করা।



৯। চোখে গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু ছোঁয়ালে সুস্থ হয়ে যায় মনে করা।



১০। আশ্বিন মাসের নারী বিধবা হলে আর কোনদিন বিবাহ্ হবে না মনে করা।



১১। পাগলা কুকুর মানুষকে কামড়ালে মানুষের পেটে কুকুরের বাচ্চা হয় বলে মনে করাও একটি প্রচলিত কুসংস্কার।



১২। রাতের বেলা কাউকে সুঁই সুঁতা দিতে নেই মনে করা।



১৩। ব্যবহার করা গেঞ্জি বা গামছা ছিড়ে গেলে সেলাই করতে নেই বলে মনে করাও একটি কুসংস্কার।



১৪। খালি ঘরে সন্ধ্যাবাতি দিতে হয়, না হলে ঘরে বিপদ আসে মনে করা।



১৫। কদম বুচি বা পায়ে ধরে চুমা বা সালাম করাকে ইসলামী বিধান মনে করা।



১৬। মহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটাকাটি বা জবেহ্ করা যাবে না মনে করা।



১৭। পাতিলের মধ্যে খাবার থাকা অবস্থায় তা খেলে পেট বড় হয়ে যাবে মনে করা।



১৮। বিড়াল মারলে ২ কেজি ৫০০ গ্রাম / আড়াই কেজি লবণ দিতে হয় বলে মনে করা।



১৯। বাচ্চাদের শরীরে লোহা বা তাবিজ থাকতে হবে মনে করা।



২০। ছোটরাই শুধু বড়দের সালাম দিবে, বড়রা সালাম দিবে না মনে করা।



২১। বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেললে সুন্দর দাঁত উঠে মনে করা।



২২। দিনের প্রথম উপার্জন হাতে পাওয়ার পর তাতে চুমু দিতে হয় মনে করা।



২৩। কাউকে দেখে বলা আপনার কথা হচ্ছিল আপনার হায়াত আছে, এমন কথা বলা কুসংস্কার। 



২৪। কোন বিশেষ পাখি দেখলে বা ডাকলে  আত্মীয় আসবে মনে করা।



২৫। বাড়ি থেকে বাহির হওয়ার সময় খালি কলস, কালো বিড়াল ও ঝাড়ু দেখলে যাত্রা অশুভ হবে মনে করা।



২৬। খাওয়ার পরে যদি কেউ মোচড় দেয় তবে খানা কুকুরের পেটে চলে যায় মনে করা।



২৭। ঘর থেকে বের হয়ে পেছনদিকে ফিরে তাকানো বা ডাকা অশুভ মনে করা।



২৮। খাবার খাওয়ার সময় কারো হেচকি উঠলে কেউ স্মরণ করেছে মনে করা।



২৯। বৃষ্টির সময় রোদ দেখা দিলে শিয়ালের বিয়ে হয় বা ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি হবে মনে করা।



৩০। মায়ের পেটের দুই আপন ভাই ও বোন একসাথে মিলে মুরগী জবেহ্ করা যাবে না বলে মনে করা।



৩১। ঘরের ময়লা পানি রাতে বাহিরে ফেলা যাবে না মনে করা।



৩২। বাসর ঘরে স্ত্রীর নিকট হতে দেনমোহরের টাকা মাপ চেয়ে নিলে, তা আর দিতে হয় না মনে করা।



৩৩। খালি মুখে মেহমান ফেরত গেলে অমঙ্গল হয় বা কাউকে শুধু পানি দেওয়া উচিত না মনে করা।



৩৪। কোরআন মাজীদ হাত থেকে পড়ে গেলে আড়াই কেজি চাল বা লবণ দিতে হয় মনে করা।



৩৫। পরীক্ষার পূর্বে ডিম খাওয়া যাবে না খেলে পরীক্ষায় ডিম পাবে এমন মনে করা।



৩৬। মুরগির মাথা খেলে মা বাবার মৃত্যু দেখবে না মনে করা।



৩৭। জোড়া কলা খেলে যমজ সন্তান হবে বলে মনে করা।



৩৮। রোধে অর্ধেক শরীর রেখে বসলেই জ্বর হবে মনে করা।



৩৮। রাতে বাঁশ বা গাছ কাটা যাবে না মনে করা।



৩৯। রাতে গাছের পাতা ছিঁড়া যাবে না মনে করা।



৪০। হাত থেকে কিছু পড়ে গেলে বাড়িতে মেহমান আসবে বলে মনে করাও একটি কুসংস্কার।



৪১।  নতুন বউ কোন ভাল কাজ করলে শুভ লক্ষণ মনে করা।



৪২। নতুন স্ত্রীকে নরম স্থানে বসতে দিলে মেজাজ নরম থাকবে মনে করা।



৪৩। ফরজ গোসল ছাড়া ঘরের কোনো কাজ করা যাবে না বলে মনে করা।



৪৪। তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নেই মনে করা।



৪৫। রাতে নখ, চুল ইত্যাদি কাটতে নেই মনে করা।



৪৬। মানুষ মরে গেলে ভুত হয় মনে করা।



৪৭। শকুন ডাকলে, বিড়াল কাঁদলে মানুষ মারা যাবে মনে করা।



৪৮। পেঁচা ডাকলে বিপদ আসবে মনে করা।



৪৯। কাউকে ধর্মের ভাই-বোন, মা-বাবা ডাকলেই আপন হয়ে যায় পর্দা লাগে না মনে করা।



৫০। হাশরের দিন পীরগন মুরিদদের জন্য সাফায়াত করবে মনে করা



৫১। নতুন স্ত্রীকে দুলাভাই কোলে করে ঘরে আনতে হবে মনে করা।



৫২। একবার মাথায় টাক খেলে দ্বিতীয়বার টাক দিতে হবে নতুবা শিং উঠবে মনে করা।



৫৩। খানা একবার নেওয়া যাবে না, দুই তিনবার নিতে হবে মনে করা।



৫৪। নতুন জামাই বাজার না করা পর্যন্ত একই খানা খাওয়াতে হবে মনে করা।



৫৫। নতুন স্ত্রীকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন অবস্থান করতে হবে মনে করা।



৫৬। পাতিল এর মধ্যে খানা খেলে মেয়ে সন্তান হয় বা পেট বড় হয় মনে করা।



৫৭। পিতা-মাতা-সন্তান নেতা-নেত্রী বা পীরের ছবি ঘরে রাখলে বরকত হয় মনে করা।



৫৮। দোকান বা যেকোনো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের বরকতের জন্য প্রতিদিন সকাল বেলায় গোলাপজল ও সন্ধ্যা বেলায় আগরবাতি জ্বালাতে হয় বলে মনে করা।



৫৯। দাঁত উঠতে বিলম্ব হলে সাত ঘরের চাল উঠিয়ে রান্না করে কাককে খাওয়াতে হবে এবং নিজেও খেতে হবে মনে করা।



৬০। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ঘর ঝাড়ু দেওয়ার পূর্বে কাউকে কোন কিছু দেওয়া যাবে না মনে করা।



৬১। রাতের বেলা কোন কিছু লেনদেন করা যাবে না মনে করা।



৬২। সকালবেলা প্রথম দোকান খুলে নগদ টাকার পন্য বিক্রয় না করে কাউকে বাকি দেওয়া যাবে না বলে মনে করা।



৬৩। দাঁড়িপাল্লা পায়ে লাগলে বা হাত থেকে নিচে পড়ে গেলে সালাম করতে হয় মনে করা।



৬৪। দোকানের টাকার বাক্স প্রতিদিন সকালে চুমা করতে হয় বলে মনে করা।



৬৫। গাড়ি বা রিকশা সকালে চালানো শুরু করার পূর্বে সালাম করে চালাতে হয় মনে করা।



৬৬। শুকুরের নাম মুখে নিলে চল্লিশ দিন মুখ নাপাক থাকে মনে করা।



৬৭। রাতের বেলা কাউকে চুন ধার দিলে চুন না বলে দই বলতে হয় মনে করা।



৬৮। বাড়ি থেকে বের হলে রাস্তায় যদি হোঁচট খেয়ে পড়ে যায় তাহলে যাত্রা অশুভ হবে মনে করা।



৬৯। অষ্টধাতুর আংটি বা বালা ব্যবহার করলে বাতজ্বর, রক্তচাপ ইত্যাদি অসুখ ভালো হয় মনে করা।



৭০। বিনা অজুতে বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহির নাম নিলে আড়াই টা পশম পড়ে যায় মনে করা।



৭১। নখ, চুল কেটে মাটিতে দাফন করতে হয় মনে করা।



৭২। মাথায় বা গালে হাত দিয়ে বসে থাকলে অসুখ হয় মনে করা।



৭৩। মহিলারা হাতে চুড়ি বা বালা না পরলে স্বামীর অমঙ্গল হয় মনে করা।



৭৪। স্ত্রী নাকে নাকফুল না রাখলে স্বামী বাচেনা মনে করা।



৭৫। দা, কাঁচি বা ছুরি ডেঙিয়ে গেলে হাত পা কেটে যাবে মনে করা।



৭৬। ছোট বাচ্চা ডেঙিয়ে গেলে লম্বা হবে না মনে করা।



৭৭। গলায় কাটা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাফ চাইতে হয় বলে মনে করা।



৭৮। লেনদেনে জোড় সংখ্যা রাখা যাবেনা এক লক্ষ হলে এক লক্ষ এক টাকা ধার্য করতে হয় বলে মনে করা।



৭৯। দোকানে প্রথম কাস্টমার ফেরত দিতে নেই বা ফেরত দিলে অমঙ্গল হয় বলে মনে করা।



৮০। পুরুষদের রাগ দমন করার জন্য কান ছিদ্র করতে হয় মনে করা।



৮১। পায়ে মেহেদী ব্যবহার করা উচিত না  মনে করা।



৮২। মৃত ব্যক্তির রুহ্ ৪০ দিন বাড়িতে আসা যাওয়া করে মনে করা।



৮৩। মা-বাবা ছেলে-মেয়ের আকিকার গোশত খেতে পারবে না মনে করা।



৮৪। সমাজের বেশিরভাগ মানুষ যা করে তাই সঠিক মনে করা।



৮৫। পীর না ধরলে মুক্তি পাওয়া যাবে না, যার পীর নাই তার পীর শয়তান মনে করা। 



৮৬। নতুন ঘর, ব্যবসা শুরু করতে মিলাদ দিতে হয় মনে করা।



৮৭। রান্না করার জন্য হলুদ ধার দেওয়া যাবে না মনে করা।



৮৮। বদ নজর থেকে হেফাজতের জন্য শিশুর কপালের টিপ দিতে হয় মনে করা।



৮৯। গাছের ফল চুরি হলে গাছে আর ফল ধরবে না মনে করা।



৯০। মৃত ব্যক্তির জন্য চল্লিশা মৃত্যুবার্ষিকী না করলে মৃত আত্মা কষ্ট পায় মনে করা।



৯১। মৃত ব্যক্তির কবর জিয়ারতের সময় মোমবাতি আগরবাতি ফুল দিতে হয় মনে করা।



৯২। জামা গায়ে থাকা অবস্থায় সেলাই করলে অসুখ হয় মনে করা।



৯৩। বিয়ের পর মুরব্বিদের দাঁড়িয়ে সালাম করতে হয়, পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতে হয় মনে করা।



৯৪। ঈদের রাতে শবে বরাতের রাতে মৃত আপন জনের আত্মা ঘরে আসি মনে করা।



৯৫। স্বামীর নাম শ্বশুরের নাম উচ্চারণ করা যাবে না মনে করা।



৯৬। মন ভাঙ্গা আর মসজিদ ভাঙ্গা সমান এটা মনে করা।



৯৭। বিড়াল মারলে লবণ ও গামছা সদগা দিতে হয় মনে করা।



৯৮। দোয়া করতে হুজুর ডাকতে হয়, নিজে না করাই ভাল মনে করা।



৯৯। মেয়ে সন্তান হয় স্ত্রীর দোষে এটা মনে করা।



১০০। জন্মের পর বার বার সন্তান মারা গেলে অরুচিকর নাম রাখলে সন্তান বেঁচে যায় মনে করা।



১০১। বুড়া বয়সে হজ্জ্ব করা উচিত, যুবক বয়সে হজ্জ্ব করা যায় না মনে করা।



১০২। রাস্তার পাশে কবর মাজার দেখলে ভক্তিসহকারে দূর থেকে চুমা করতে হয় মনে করা।



১০৩। মাজারে শিন্নি দিতে হয়, মুরগি খাঁসি দান করতে হয় মনে করা।



১০৪। চন্দ্র ও সূর্য গ্রহণের সময় গর্ভবতী মহিলা কিছু কাটলে গর্ভের সন্তানের ক্ষতি হয় মনে করা।



১০৫। ১৩ সংখ্যাকে অশুভ আর ৭ সংখ্যাকে শুভ মনে করাও হল একটি কুসংস্কার।



১০৬। বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর এই কুসংস্কার বিশ্বাস করা।



১০৭। শবে বরাতে হালুয়া রুটি বানালে আরশের নিচে ছায়া হবে মনে করা।



১০৮। দোকানে ঝাড়ু দেওয়ার পূর্বে ভিক্ষা দেওয়া বা বেচাকেনা করা যাবেনা মনে করা।



১০৯। প্রজাপতিকে পানি পান করালে মৃত ব্যক্তিকে পানি পান করানো হয় মনে করা।



১১০। জবাইকৃত মুরগির পেটে ডিম বাড়িতে তৈরি প্রথম পিঠা অবিবাহিত মেয়েরা খাওয়া ঠিক নয় মনে করা।



১১১। স্ত্রী স্বামীর থেকে তালাক নিলে দেনমোহর দিতে হয় না মনে করা।



১১২। গর্ভবতী মহিলা সর্বদা লোহা, ম্যাচের কাঠি, রসুন সাথে রাখতে হয় নতুবা অমঙ্গল হয় মনে করা।



১১৩। শালি দুলাভাই আপন ভাই বোনের মতো, পর্দা লাগেনা মনে করা।



১১৪। বাচ্চা বিছানায় পেশাব করলে তাবিজ দিতে হয় মনে করা।



১১৫। কেউ হঠাৎ ভয় পেলে বুকে থুথু দিতে হয় মনে করা।



১১৬। কবরস্থান এর সামনে গিয়ে কবরের দিকে আঙ্গুল দিয়ে ইশারা করা নিষেধ বলে মনে করা।



১১৭। যে ঘরে সন্তান ভূমিষ্ঠ হয় সেইঘর চল্লিশ দিন নাপাক থাকে মনে করা।



১১৮। পীরের নাম মনে করে গাড়ি চালালে বিপদ-আপদ হয়না মনে করা।



১১৯। সকালে গাড়ি চালানোর শুরুর পূর্বে ড্রাইভারকে গাড়ি স্টিয়ারিং হুইলে চুমা করতে হয় মনে করা।



১২০। আল্লাহকে পেতে মাধ্যম লাগে আর সেই মাধ্যম হলো পীর মনে করা।



১২১। বড় বিপদ থেকে ফিরে আসলে সোনা-রুপা ভেজানো পানি দিয়ে গোসল করতে হয় বলে মনে করা।



১২২। মৃত ব্যাক্তির নখ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানের চুল পরিষ্কার করে দিতে হয় মনে করা।



১২৩। 'ধর্ম যার যার উৎসব সবার' এই কুসংস্কার মানা।



১২৪। কোন বস্তু বা ব্যক্তি কে লক্ষ্মী বা শুভ বলে মনে করা।



১২৫। মৃত স্বামীকে তার স্ত্রী বা স্ত্রীকে তার স্বামী দেখতে, ধরতে বা গোসল দিতে পারবে না বলে মনে করা।



১২৬। মাগরিবের আযান দিলে দোকানপাট বা গাড়িতে সন্ধ্যার বাতি জ্বালাতে হয় মনে করা।



১২৭। আপন বাপ জীবিত থাকলেও বিয়েতে অন্য মুরব্বিকে উকিল বাপ বানাতে হয় মনে করা।



১২৮। রত্ন পাথর ব্যবহারে ভাগ্য পরিবর্তন হয়, ভাগ্যের শনির প্রভাব পড়ে, ভাগ্য হাতে লেখা থাকে মনে করা।




মহান আল্লাহ তা'আলা আমাদের সবাইকে সকল প্রকার কুসংস্কার কথা বলা এবং শোনা থেকে হেফাজত করুন। আমীন!



আপনি যদি এরকম আরো সুন্দর সুন্দর শিক্ষণীয় পোস্ট পেতে চান তাহলে এই পোস্ট এর নিচে একটি কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। ধন্যবাদ!

Newer Posts Older Posts Home

Follow Us

  • Home
  • About
  • Contact
  • Home
  • Blogger
  • Wordpres
  • Adsense
  • Seo Tips


হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়?

প্রশ্নঃ হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়? 


উত্তরঃ আয় রোজগারে অক্ষম ছেলেদের বিবাহ না করে রোযা রাখাই উত্তম। (মেশকাত শরীফ) 



স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম?

নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয?

হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়?

কোন আমল করলে স্বামী-স্ত্রীর মিলনে অধিক সময় পাওয়া যায়?

কোন আমল করলে মনের আশা পূর্ণ হয়? 

কিভাবে স্ত্রীকে মারধর করা ইসলামী শরিয়তে সম্পূর্ণ নিষেধ? 

হাদীস মোতাবেক ভালবাসার সবচেয়ে বড় দুশমন কোনটি?

এমন কোন আমল যা করলে আল্লাহ তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করেন?

কোন স্ত্রী লোকের কবরে সব চেয়ে বেশি আযাব হবে?

কোন ব্যক্তি বেহেস্তে প্রবেশ করতে পারবে না?

কার সঙ্গে স্ত্রীকে তুলনা করলে স্ত্রী হারাম হয়ে যায়?

কোন ব্যক্তির কবরে আযাব হবে না?







নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয?

প্রশ্নঃ নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয? 


উত্তরঃ কোরআন মাজীদে বর্ণিত ১৪ জন নারীকে বিবাহ করা হারাম, সূরা নেছা আয়াত-২৩ উল্লেখিত নারীগণ, যাদেরকে বিবাহ করা হারাম তাদের শুধু মুখ মণ্ডল দেখাতে পারবে, ইহা ছাড়াও যৌন কামনা মুক্ত পুরুষ মহিলা নাবালেক সন্তানকেও দেখাতে পারবে।



কুরআন মাজীদের সূরা নূর আয়াত-৩০-৩১ মুমিন নারী পুরুষ উভয়ের জন্য চক্ষু নিম্নগামী করা ফরজ। মুমিন স্ত্রী এমন একটি চাদর পরিধান করবে তার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গ ও সৌন্দর্য ঢেকে যাবে। বর্তমানে যে বোরখার মাধ্যমে মাথা, মুখ মন্ডল, নিচে, সাইডে, ডানে, বামে ফাঁড়া থাকে তা পরা জায়েজ নেই।



স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম?

নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয?

হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়?

কোন আমল করলে স্বামী-স্ত্রীর মিলনে অধিক সময় পাওয়া যায়?

কোন আমল করলে মনের আশা পূর্ণ হয়? 

কিভাবে স্ত্রীকে মারধর করা ইসলামী শরিয়তে সম্পূর্ণ নিষেধ? 

হাদীস মোতাবেক ভালবাসার সবচেয়ে বড় দুশমন কোনটি?

এমন কোন আমল যা করলে আল্লাহ তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করেন?

কোন স্ত্রী লোকের কবরে সব চেয়ে বেশি আযাব হবে?

কোন ব্যক্তি বেহেস্তে প্রবেশ করতে পারবে না?

কার সঙ্গে স্ত্রীকে তুলনা করলে স্ত্রী হারাম হয়ে যায়?

কোন ব্যক্তির কবরে আযাব হবে না?





স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম?

প্রশ্নঃ স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম? 


উত্তরঃ স্বামী-স্ত্রীর সহবাসের কথা ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যের কাছে বলা হারাম।



স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম?

নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয?

হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়?

কোন আমল করলে স্বামী-স্ত্রীর মিলনে অধিক সময় পাওয়া যায়?

কোন আমল করলে মনের আশা পূর্ণ হয়? 

কিভাবে স্ত্রীকে মারধর করা ইসলামী শরিয়তে সম্পূর্ণ নিষেধ? 

হাদীস মোতাবেক ভালবাসার সবচেয়ে বড় দুশমন কোনটি?

এমন কোন আমল যা করলে আল্লাহ তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করেন?

কোন স্ত্রী লোকের কবরে সব চেয়ে বেশি আযাব হবে?

কোন ব্যক্তি বেহেস্তে প্রবেশ করতে পারবে না?

কার সঙ্গে স্ত্রীকে তুলনা করলে স্ত্রী হারাম হয়ে যায়?

কোন ব্যক্তির কবরে আযাব হবে না?




'Bangladesh'-এর পূর্ণরূপ কী?



১৯৭১ সালে এ দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে বাংলাদেশ নামে স্বীকৃতি পায় । দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করার পরে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। আমরা বাংলাদেশে বাস করি কিন্তু অনেকেই জানি না এই বাংলাদেশের আসল অর্থ কি? আজ আমরা জানবো বাংলাদেশ এর পূর্ণরূপ কি?


'Bangladesh'-এর পূর্ণরূপ কী?



BANGLADESH এর পূর্ণরূপ হলোঃ


B=Blood (রক্তে) 

A=Achieve (অর্জিত) 

N=Noteworthy (স্মরণীয়) 

G=Golden (সোনালী) 

L=Land (ভূমি) 

A=Admirable (প্রশংসিত) 

D=Democratic (গণতান্ত্রিক) 

E=Evergreen (চিরসবুজ) 

S=Sacred (পবিত্র) 

H=Habitation (বাসভূমি)



অর্থাৎ প্রতিটি শব্দ একসাথে করলে হয়ঃ 

'রক্তে অর্জিত স্মরণীয় সোনালী ভূমি, প্রশংসিত গণতান্ত্রিক চিরসবুজ পবিত্র বাসভূমি'।



আজকে আপনি নতুন কিছু জেনে থাকলে আমাদের পোস্ট টি শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।



ব্রেন টিউমার হওয়ার প্রধান যে ৬ টি লক্ষণ

ব্রেন টিউমার হওয়ার প্রধান যে ৬ টি লক্ষণ


ব্রেইন টিউমার ক্যান্সার এর মত আরেকটি ভয়াবহ রোগ। মস্তিষ্কে মাংসের অথবা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়াকে ব্রেন টিউমার বলা হয়। সাধারণত দুই ধরনের ব্রেন টিউমার দেখা যায় একটি ক্যান্সার, আরেকটি নন ক্যান্সার। দুটি ক্ষেত্রেই মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যুক্তরাজ্যে ১০ হাজার ৬০০ জন মানুষ প্রতিবছর ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।


ব্রেন টিউমারের মূল কারণ এখনও চিকিৎসকের কাছে অজানা। যেকোনো বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সাধারন কিছু শারীরিক সমস্যার মাধ্যমে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। এই সমস্যাগুলো অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলে মরণব্যাধি এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। 


আজকে আমরা আলোচনা করবো ব্রেন টিউমারের ৬টি প্রধান লক্ষণঃ


১ নম্বরে আছে মাথা ব্যথাঃ

যেকোনো ব্রেন টিউমারের প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড মাথাব্যথা। মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ বাড়ার কারণে এই ব্যথা হয়ে থাকে। ঘনঘন তীব্র মাথাব্যথা হয়ে থাকে। সাধারণত পেইনকিলার এই ব্যথা দূর করতে ব্যর্থ হয়।


২ নম্বরে আছে বমি বমি ভাবঃ

সকালে মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম ভাঙ্গা এবং এর সাথে বমি বমি ভাব হওয়ার ব্রেন টিউমারের আরেকটি লক্ষণ। তীব্র মাথা ব্যথার সাথে বমি হওয়া কে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।


৩ নম্বরে আছে চোখের সমস্যা এবং চোখে ঝাপসা দেখাঃ

চোখে সমস্যা চোখে ঝাপসা দেখা বিভিন্ন বস্তু এবং রং চিহ্নিত সমস্যা হয়ে থাকে ব্রেন টিউমার আক্রান্ত রোগীর। মূলত অপটিক্যাল লোব টিউমার আক্রান্ত হলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ।


৪ নম্বরে আছে অনুভূতি কমে যাওয়াঃ

মস্তিষ্কের প্যারাইটাল লোব টিউমার দ্বারা আক্রান্ত হলে হাত পায়ের পেশির অনুভূতি কমে যায়। এটি স্নায়ুকে আক্রমণ করে যার ফলে হাত পা নাড়ানো কঠিন হয়। অনেক সময় হাত পা ভারী ভারী অনুভূত হয়।


৫ নম্বরে রয়েছে মাথা ঘুরানোঃ

মস্তিষ্কের টিউমার বড় হতে থাকলে শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। হাটতে গেলে মাথা ঘুরানো খুব সাধারন একটি লক্ষণ।


৬ নম্বরে রয়েছে খিঁচুনিঃ

ব্রেন টিউমার বা ক্যান্সার এর আরেকটি প্রধান লক্ষণ হলো খিঁচুনি হওয়া। এই খিঁচুনি শরীর জুড়ে বা জেনারালাইজড অথবা কোন নির্দিষ্ট অঙ্গে প্রকাশ পায়।


খিঁচুনি অন্যান্য রোগ যেমন মেঘে বা অন্য যে কোন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে তবে মাথাব্যথার সাথে এটি দেখা দিলে অতি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।





e-SIM কি - What is eSIM and how does it work?

e-SIM কি - What is e-SIM and how does it work?


আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন টেকনোলজি রিলেটেড বিষয় গুলো শেয়ার করে থাকি।   নিত্য নতুন কি প্রযুক্তি বাজারে আসছে আমাদের তা অবশ্যই জানা প্রয়োজন। গ্রামীণফোনের হাত ধরে মোবাইলের সিম কার্ডে যুক্ত হলো নতুন একটি প্রযুক্তি। একমাত্র গ্রামীণফোনের হাত ধরে চালু হয়ে গেল বাংলাদেশে এই প্রথম eSIM. 


e-sim কি? এবং e-sim কিভাবে কাজ করে?


e-sim হল এমন একটি প্রযুক্তিগত সিম যেটা ব্যবহার করতে কোন প্রকার সাধারণ ফিজিক্যাল সিম কার্ড প্রয়োজন হয় না। আমাদের সচরাচর প্রচলিত যে সিম গুলো হাত দিয়ে ধরা যায় কিংবা ছোঁয়া যায় কিন্তু এই e-sim কোন প্রকার দেখা কিংবা ছোঁয়া যায় না। কারণ এটা হচ্ছে একটি ভার্চুয়াল সিম যেটা কিনা এ স্মার্টফোনের একটি প্রোফাইল মাত্র। আমরা সকলেই জানি সিম তৈরি করা হয় প্লাস্টিক দিয়ে কিন্তু এই সিমগুলো আপনার ধরাছোঁয়ার বাইরে। 


অন্যদিকে অদৃশ্য e-sim পরিবেশ বান্ধব, কারণ এটা প্লাস্টিকের তৈরি বা ফিজিক্যাল না হওয়ায় পরিবেশের কোন প্রকার ক্ষতি করে না। e-sim ব্যবহার করার জন্য স্মার্টফোনের কোন সিম কার্ড স্লট প্রয়োজন হয় না। এখন আপডেট যে নতুন স্মার্টফোন গুলো, সেগুলোতে e-sim build in অবস্থায় দেওয়া থাকে। এজন্যই এই সিস্টেমটিকে বলা হয় এমবেডেড সিম সিস্টেম। এখনকার নতুন যে স্মার্টফোনগুলো তৈরি করা হয়, সেই স্মার্টফোন গুলোতে e-sim অটোমেটিকলি ইনপুট করে দেওয়া হয়।


e-sim ইনস্টলেশন করে  সিম ডাটা ও রিচার্জ করলেই হয়ে যায়, আর কিছুই করতে হয় না। সাধারণ সিম কার্ড গুলোর মত A, O ইউনিক আইডেন্টিটি নাম্বারও থাকে। যা খুব সহজেই সংযুক্ত হয়ে যায় মোবাইল অপারেটরের নেটওয়ার্ক এর সাথে। e-sim এর মধ্যে আধুনিক সব ধরনের মোবাইল সার্ভিস পাওয়া যায়। আপনার ফোনের মধ্যে কেবলমাত্র ই-সিম সাপোর্ট থাকলেই আপনার ফোন থেকে ফোন কল সহ ইন্টারনেট ব্যবহার সবই করা যাবে অনায়াসে।


e-sim এর সুবিধা কি কি?


iPhone Xs এবং iPhone Xs Max দুটি ফোন অ্যাপেলের প্রথম দুটি Dual স্মার্টফোন তৈরি করেছে। তাদের এই দুটি ফোনের মধ্যে একই সাথে দুই কোম্পানির দুটি ভিন্ন রকমের নম্বরের সিম ব্যবহার করা যাবে। এ স্মার্টফোনটিকে স্ট্যান্ডবাই মোডে দুটি সিম থাকবে ফলস্বরূপ একই সময় দুটি ফোন কল আসলে অনায়াসে রিসিভ এবং ডায়াল করা যাবে।

iPhone Xs এবং iPhone Xs Max এ ফোন দুটিতে থাকবে দুটি সিমের সুবিধা। সিম ব্যবহার করতে হলে ফোনের মধ্যে একটি সিমকার্ড ফাঁকা রাখতে হবে এবং অন্যটিতে সিম কার্ড ব্যবহার করতে পারবে। এর কারণ হচ্ছে ফোনের মধ্যে আগে থেকেই একটি সিম কার্ড ইনস্টলেশন করা থাকবে। যার কারণে গ্রাহককে একটি সিম কার্ড স্লট ব্যবহার করতে হবে। e-sim এর বিভিন্ন সুবিধাগুলোর মধ্যে থেকে প্রথম সুবিধা হচ্ছে e-sim খুবই ছোট, আমরা জানি যে nano-sim দেখতে খুব ছোট হয় কিন্তু এই e-sim ন্যানো সিমের থেকেও প্রায় তিনগুণ ছোট হয়ে থাকে। এর ফলে এ স্মার্টফোনের মধ্যে অনেক জায়গা বেঁচে যায়। ওই জায়গায় মোবাইলের অন্য কোন ফিচার যুক্ত করা যায় অথবা মোবাইলের ব্যাটারি আরেকটু বড় করা সম্ভব হয়।


e-sim কার্ডের অসুবিধা গুলো কি কি?


e-sim কার্ডের একটি অন্যতম বড় সমস্যা হচ্ছে আপনার ফোন পরিবর্তন করার সময় অথবা আপনার ফোন যদি কারো কাছে বিক্রি করেন ওই সময়ে একটি ফিজিক্যাল সিমের মত আপনি একটি ফোন থেকে অন্য একটি ফোনে সিম পরিবর্তন করতে পারবেন না। আবার আপনার ফোনটি যদি হারিয়ে যায় কিংবা আপনার ফোনটি যদি নষ্ট হয়ে যায় সেক্ষেত্রে আপনার সিমটি আপনি খুলে অন্য কোন ফোনে লাগানোর কোন অপশন পাবেন না।


আমাদের কথাঃ

আজকে আমাদের পোস্টটি এই পর্যন্ত আমাদের এই পোস্টটি আপনার কাছে কেমন লাগলো এবং আজকে আপনি কি কি নতুন জানতে পারলেন অথবা শিখতে পারেন আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন এরকম আরো নতুন নতুন টেকনোলজি রিলেটেড পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট টি ফলো দিয়ে রাখতে পারেন। আমাদের পোস্টগুলি আপনার যদি ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। সুস্থ নেক হায়াত কামনা করছি, ভালো এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ!


'বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম' 


“আল্লাহ তা-আলার” উপর ঈমান



পুরুষ ও নারীদের দায়েমী ফরয ও সুন্নত কয়টি?


রাসূলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, ইসলাম পাঁচটি স্তম্ভের উপর স্থাপিত। 


প্রথম আল্লাহ ব্যতীত কোন মা'বুদ নেই এবং মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসূল-এ কথার স্বীকৃতি বা এর ঘোষণা দেওয়া। 


দ্বিতীয় নামাজ কায়েম করা। 


তৃতীয়-যাকত দেওয়া। 


চতুর্থ হজ্জ করা যদি সামর্থ্য থাকে। 


পঞ্চম-রমযানের রোযা রাখা। (বোখারী, মুসলিম) 


প্রথম নম্বর হচ্ছে ঈমান। একজন মুসলমানের জন্য সর্বপ্রথম দায়িত্ব হল আল্লাহর উপর বিশ্বাস স্থাপন করা। যাহা কতগুলি কালিমার মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে।



সর্বপ্রথম হচ্ছেঃ


পুরুষের দায়েমী ফরয কয়টি?


৩টি যথা: 

(১) সর্বদা ঈমান আমলে জুড়িয়া থাকা। 

(২) নাভীর উপর থেকে হাঁটুর নিচ পর্যন্ত ঢাকিয়া রাখা। 

(৩) নিজের পরিবারকে পর্দায় রাখা। 




পুরুষের দায়েমী সুন্নত কয়টি?



১০টি যথা: 

(১) মাথায় টুপি রাখা। 

(২) মাথার চুল তিন নিয়মে রাখা। 

যথাঃ (ক) মাথা মুণ্ডন করা। 

(খ) সমস্ত মাথার চুল এক নিয়মে কাটা। 

(গ) ভাবরি রাখা কানের লতি পর্যন্ত।

(৩) মোচ ঠোঁটের সাথে মিশিয়ে কাটা। 

(৪) মেসওয়াক করা। 

(৫) দাঁড়ি লম্বা রাখা। 

(৬) সুন্নত তরিকায় লম্বা জামা পরিধান করা। 

(৭) হাত পায়ের নখ কাটা। 

(৮) নাভির নীচে ও বগলের লোম চল্লিশ দিনের আগে পরিষ্কার করা। 

(৯) ঢিলা কুলুপ ব্যবহার করা।




নারীদের দায়েমী ফরয কয়টি?


৫টি যথাঃ

(১) সর্বদা ঈমানের সহিত থাকা। 

(২) পর্দায় থাকা। 

(৩) সর্বাঙ্গ ঢাকিয়া রাখা। 

(৪) স্বামীর কথা মানিয়া চলা। 

(৫) ছোট শব্দে কথা বলা। 




নারীদের দায়েমী সুন্নত কয়টি?


৭টি যথাঃ 

(১) মাথার চুল লম্বা রাখা। 

(২) চুল সুন্দর রাখা। 

(৩) মেসওয়াক করা। 

(৪) হাত পায়ের নখ কাটা। 

(৫) নাভির নিচের লোম পরিষ্কার করা। 

(৬) ডিলা ব্যবহার করা। 

(৭) হায়েজ নেফাসে পট্টি ব্যবহার করা।





প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আপনার শরীরে যে পরিবর্তন দেখবেন।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আপনার শরীরে যে পরিবর্তন দেখবেন।



প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খালি পেটে খেজুর খেলে কি ঘটবে আপনার শরীরে, আপনি কি জানেন?


গত প্রায় দেড় হাজার বছর ধরে নানা উপকারে এ লাগলেও আজও স্বাস্থ্যসচেতন দের পছন্দের লিস্টে জায়গার উপরে উঠতে পারেনি এই ছোট ফল খেজুর।


সু-সাধু এই মরু ফলটি শরীরের রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার খনিজ এবং ভিটামিন। প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খেজুর খেলে দারুন উপকার পাওয়া যায়। বিশেষ করে যারা কনস্টিপেশন বা যেকোনো ধরনের পেটের রোগে ভুগছেন তাদের জন্যতো এ ফল টি মহা ওষুধ হিসেবে কাজ করে। এখানেই শেষ নয় খেজুরের আরো রয়েছে অনেক উপকারিতা। 


প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আরও যে উপকার গুলো মিলবে আপনার!


একাধিক পেটের রোগের প্রকোপ কমাতে পারে, প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে নিয়মিত এ ফলটি খেলে বাওয়ের মুভমেন্টে মারাত্তক উন্নতি ঘটে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই কোন ধরনের পেটের রোগই মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনা। একাধিক গবেষনায় দেখা যায় যে, প্রতিদিন তিনটি করে খেজুর খেলে শরীরের অন্ধরে উপকারী ভ্যেকিয়ারের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।


ফলে বদহজম কোলাইটিস ও হেমোরয়েড এর মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়। হড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই খেজুর। খেজুরে উপস্থিত খনিজ ও ভিটামিন হাড়কে এতটাই শক্ত পোক্ত করে যে বয়স কালে অস্টিওপোরোসিসের মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে অ্যানিমিয়া রোগ দূরে যায় আপনার শরীর থেকে। 


আয়রনের ঘাটতি দেখা দিলে মূলত এ ধরনের রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। তাইতো শরীরে যাতে খনিজের ঘাটতি কোনো সময় না দেখা দেয়, সে দিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন। আর এক্ষেত্রে খেজুর দারুন ভাবে সাহায্য করবে আপনার। অ্যালার্জির প্রকোপ কমাতে পারে ২০০২ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দাবি করা হয়েছিল, খেজুর উপস্থিত সারফার, কমপাউন্ড এলার্জির মতো রোগ থেকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।


হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই খেজুর। ড্যাটের ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে এল.ডি.এল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে হঠাৎ করে হার্টঅ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা থাকে না। সে সঙ্গে এতে উপস্থিত পটাশিয়াম আরো সব হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। ওজন বৃদ্ধি করতে পারে খেজুর, প্রতিদিন তিনটি করে খেজুর খেলে নানা কারণে যাদের ওজন মাত্রাতিরিক্ত হারে কমে যায় তারা আজ থেকে খেজুর খাওয়া শুরু করতে পারেন, দেখবেন উপকার পাবেন দ্রুত। 


কারণ এই ছোট ফলটিতে উপস্থিত ক্যালরি শরীরের ভাঙ্গন রোধ করে এবং ওজন বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করে। সংক্রমনের আশংকা হ্রাস করে। যেহেতু খেজুরে প্রচুর মাত্রায় প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা একাধিক রোগ থেকে দূরে রাখার পাশাপাশি শরীর গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয় এই ফলটিতে বেশকিছু এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রোপার্টিজও রয়েছে। ফলে নিয়মিত খেলে সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই হ্রাস পাবে। তাই যাদের এই সমস্যাগুলি রয়েছে তারা নিয়মিত খেজুর খেতে পারেন প্রতিদিন সকালে তিনটি করে।



নেলসন ম্যান্ডেলা কি বাংলাদেশ সফর করেছিলেন এবং সেটি কত সালে?

নেলসন ম্যান্ডেলা কি বাংলাদেশ সফর করেছিলেন এবং সেটি কত সালে?


হ্যাঁ নেলসন ম্যান্ডেলা বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। ১৯৯৭ সালে নেলসন ম্যান্ডেলা বাংলাদেশ সফর করেন।


বিল গেটস কি বাংলাদেশে এসেছিলেন এবং সেটি কত সালে?

বিল গেটস কি বাংলাদেশে এসেছিলেন এবং সেটি কত সালে?


হ্যাঁ বিল গেটস বাংলাদেশে সফরে এসেছিলেন। ২০০৫ সালের দিকে বিল গেটস বাংলাদেশ সফরে আসেন।

বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?

বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?


আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্থ যেকোনো একটি ফার্মেসিতে যেয়ে একটি সিরাপ কিনবেন, তার হচ্ছে 'পানকিরা সিরাপ'। এটি আপনার বদহজম পেট ফাঁপা ও বমির ভাব বিনষ্ট করে দিবে। সিরাপটি কেনার সময় অবশ্যই বয়স অনুযায়ী এর ব্যবহার জেনে নিবেন।


হালকা কাশি সহ বুকের ভেতর কফ জমা হয়েছে এর প্রতিকারে করণীয় কি?

হালকা কাশি সহ বুকের ভেতর কফ জমা হয়েছে এর প্রতিকারে করণীয় কি?


আপনার কাশির মাত্রা যদি হালকা হয় বা তার চেয়ে একটু বেশি হয় এবং কাশির কারণে যদি বুকের মধ্যে কফ জমা হয়। সেক্ষেত্রে আপনি একটি সিরাপ খেতে পারেন, সিরাপের নাম হচ্ছে 'সাদুরি সিরাপ'। এই সিরাপটি আপনার হালকা কাশি সহ বুকের মধ্যে কফ জমে থাকা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। আপনি এই সিরাপটি যে কোন ফার্মেসিতে সচরাচর পেয়ে যাবেন।

আজ আমরা আমাদের সমাজে প্রচলিত ১২৮ টি কুসংস্কার জানবো। কুসংস্কার মানা, অপরকে মানতে বলা, মুরুব্বীরা করেছেন তাই মানা, শিরকের অন্তর্ভুক্ত। কেউ যদি কোন আমল করে যার আদেশ নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেননি তা হল বাতিল।



সমাজে প্রচলিত ১২৮ টি কুসংস্কার | Somaje Procholito 128 Ti Kusongskor

সমাজে প্রচলিত ১২৮ টি কুসংস্কার | Somaje Procholito 128 Ti Kusongskor




১। ঘর থেকে বের হয়ে বিধবা নারী চোখে পড়লে, যাত্রা অশুভ হবে মনে করা।



২। ঘরের চৌকাঠে বসা যাবে না মনে করা।



৩। প্রেম ভালবাসায় কোন পাপ নেই মনে করা।



৪। বিধবা নারীকে সাদা কাপড় পরিধান করতে হয় মনে করা।



৫। ভাঙ্গা আয়নায় চেহারা দেখা যাবে না মনে করা।



৬। ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে মনে করা।



৭। মানুষ মারা গেলে আকাশের তারা হয়ে যায় মনে করা।



৮। পীরেরা কবরে জীবিত তারা মুরিদদের বিপদে সাহায্য করে মনে করা।



৯। চোখে গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু ছোঁয়ালে সুস্থ হয়ে যায় মনে করা।



১০। আশ্বিন মাসের নারী বিধবা হলে আর কোনদিন বিবাহ্ হবে না মনে করা।



১১। পাগলা কুকুর মানুষকে কামড়ালে মানুষের পেটে কুকুরের বাচ্চা হয় বলে মনে করাও একটি প্রচলিত কুসংস্কার।



১২। রাতের বেলা কাউকে সুঁই সুঁতা দিতে নেই মনে করা।



১৩। ব্যবহার করা গেঞ্জি বা গামছা ছিড়ে গেলে সেলাই করতে নেই বলে মনে করাও একটি কুসংস্কার।



১৪। খালি ঘরে সন্ধ্যাবাতি দিতে হয়, না হলে ঘরে বিপদ আসে মনে করা।



১৫। কদম বুচি বা পায়ে ধরে চুমা বা সালাম করাকে ইসলামী বিধান মনে করা।



১৬। মহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটাকাটি বা জবেহ্ করা যাবে না মনে করা।



১৭। পাতিলের মধ্যে খাবার থাকা অবস্থায় তা খেলে পেট বড় হয়ে যাবে মনে করা।



১৮। বিড়াল মারলে ২ কেজি ৫০০ গ্রাম / আড়াই কেজি লবণ দিতে হয় বলে মনে করা।



১৯। বাচ্চাদের শরীরে লোহা বা তাবিজ থাকতে হবে মনে করা।



২০। ছোটরাই শুধু বড়দের সালাম দিবে, বড়রা সালাম দিবে না মনে করা।



২১। বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেললে সুন্দর দাঁত উঠে মনে করা।



২২। দিনের প্রথম উপার্জন হাতে পাওয়ার পর তাতে চুমু দিতে হয় মনে করা।



২৩। কাউকে দেখে বলা আপনার কথা হচ্ছিল আপনার হায়াত আছে, এমন কথা বলা কুসংস্কার। 



২৪। কোন বিশেষ পাখি দেখলে বা ডাকলে  আত্মীয় আসবে মনে করা।



২৫। বাড়ি থেকে বাহির হওয়ার সময় খালি কলস, কালো বিড়াল ও ঝাড়ু দেখলে যাত্রা অশুভ হবে মনে করা।



২৬। খাওয়ার পরে যদি কেউ মোচড় দেয় তবে খানা কুকুরের পেটে চলে যায় মনে করা।



২৭। ঘর থেকে বের হয়ে পেছনদিকে ফিরে তাকানো বা ডাকা অশুভ মনে করা।



২৮। খাবার খাওয়ার সময় কারো হেচকি উঠলে কেউ স্মরণ করেছে মনে করা।



২৯। বৃষ্টির সময় রোদ দেখা দিলে শিয়ালের বিয়ে হয় বা ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি হবে মনে করা।



৩০। মায়ের পেটের দুই আপন ভাই ও বোন একসাথে মিলে মুরগী জবেহ্ করা যাবে না বলে মনে করা।



৩১। ঘরের ময়লা পানি রাতে বাহিরে ফেলা যাবে না মনে করা।



৩২। বাসর ঘরে স্ত্রীর নিকট হতে দেনমোহরের টাকা মাপ চেয়ে নিলে, তা আর দিতে হয় না মনে করা।



৩৩। খালি মুখে মেহমান ফেরত গেলে অমঙ্গল হয় বা কাউকে শুধু পানি দেওয়া উচিত না মনে করা।



৩৪। কোরআন মাজীদ হাত থেকে পড়ে গেলে আড়াই কেজি চাল বা লবণ দিতে হয় মনে করা।



৩৫। পরীক্ষার পূর্বে ডিম খাওয়া যাবে না খেলে পরীক্ষায় ডিম পাবে এমন মনে করা।



৩৬। মুরগির মাথা খেলে মা বাবার মৃত্যু দেখবে না মনে করা।



৩৭। জোড়া কলা খেলে যমজ সন্তান হবে বলে মনে করা।



৩৮। রোধে অর্ধেক শরীর রেখে বসলেই জ্বর হবে মনে করা।



৩৮। রাতে বাঁশ বা গাছ কাটা যাবে না মনে করা।



৩৯। রাতে গাছের পাতা ছিঁড়া যাবে না মনে করা।



৪০। হাত থেকে কিছু পড়ে গেলে বাড়িতে মেহমান আসবে বলে মনে করাও একটি কুসংস্কার।



৪১।  নতুন বউ কোন ভাল কাজ করলে শুভ লক্ষণ মনে করা।



৪২। নতুন স্ত্রীকে নরম স্থানে বসতে দিলে মেজাজ নরম থাকবে মনে করা।



৪৩। ফরজ গোসল ছাড়া ঘরের কোনো কাজ করা যাবে না বলে মনে করা।



৪৪। তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নেই মনে করা।



৪৫। রাতে নখ, চুল ইত্যাদি কাটতে নেই মনে করা।



৪৬। মানুষ মরে গেলে ভুত হয় মনে করা।



৪৭। শকুন ডাকলে, বিড়াল কাঁদলে মানুষ মারা যাবে মনে করা।



৪৮। পেঁচা ডাকলে বিপদ আসবে মনে করা।



৪৯। কাউকে ধর্মের ভাই-বোন, মা-বাবা ডাকলেই আপন হয়ে যায় পর্দা লাগে না মনে করা।



৫০। হাশরের দিন পীরগন মুরিদদের জন্য সাফায়াত করবে মনে করা



৫১। নতুন স্ত্রীকে দুলাভাই কোলে করে ঘরে আনতে হবে মনে করা।



৫২। একবার মাথায় টাক খেলে দ্বিতীয়বার টাক দিতে হবে নতুবা শিং উঠবে মনে করা।



৫৩। খানা একবার নেওয়া যাবে না, দুই তিনবার নিতে হবে মনে করা।



৫৪। নতুন জামাই বাজার না করা পর্যন্ত একই খানা খাওয়াতে হবে মনে করা।



৫৫। নতুন স্ত্রীকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন অবস্থান করতে হবে মনে করা।



৫৬। পাতিল এর মধ্যে খানা খেলে মেয়ে সন্তান হয় বা পেট বড় হয় মনে করা।



৫৭। পিতা-মাতা-সন্তান নেতা-নেত্রী বা পীরের ছবি ঘরে রাখলে বরকত হয় মনে করা।



৫৮। দোকান বা যেকোনো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের বরকতের জন্য প্রতিদিন সকাল বেলায় গোলাপজল ও সন্ধ্যা বেলায় আগরবাতি জ্বালাতে হয় বলে মনে করা।



৫৯। দাঁত উঠতে বিলম্ব হলে সাত ঘরের চাল উঠিয়ে রান্না করে কাককে খাওয়াতে হবে এবং নিজেও খেতে হবে মনে করা।



৬০। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ঘর ঝাড়ু দেওয়ার পূর্বে কাউকে কোন কিছু দেওয়া যাবে না মনে করা।



৬১। রাতের বেলা কোন কিছু লেনদেন করা যাবে না মনে করা।



৬২। সকালবেলা প্রথম দোকান খুলে নগদ টাকার পন্য বিক্রয় না করে কাউকে বাকি দেওয়া যাবে না বলে মনে করা।



৬৩। দাঁড়িপাল্লা পায়ে লাগলে বা হাত থেকে নিচে পড়ে গেলে সালাম করতে হয় মনে করা।



৬৪। দোকানের টাকার বাক্স প্রতিদিন সকালে চুমা করতে হয় বলে মনে করা।



৬৫। গাড়ি বা রিকশা সকালে চালানো শুরু করার পূর্বে সালাম করে চালাতে হয় মনে করা।



৬৬। শুকুরের নাম মুখে নিলে চল্লিশ দিন মুখ নাপাক থাকে মনে করা।



৬৭। রাতের বেলা কাউকে চুন ধার দিলে চুন না বলে দই বলতে হয় মনে করা।



৬৮। বাড়ি থেকে বের হলে রাস্তায় যদি হোঁচট খেয়ে পড়ে যায় তাহলে যাত্রা অশুভ হবে মনে করা।



৬৯। অষ্টধাতুর আংটি বা বালা ব্যবহার করলে বাতজ্বর, রক্তচাপ ইত্যাদি অসুখ ভালো হয় মনে করা।



৭০। বিনা অজুতে বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহির নাম নিলে আড়াই টা পশম পড়ে যায় মনে করা।



৭১। নখ, চুল কেটে মাটিতে দাফন করতে হয় মনে করা।



৭২। মাথায় বা গালে হাত দিয়ে বসে থাকলে অসুখ হয় মনে করা।



৭৩। মহিলারা হাতে চুড়ি বা বালা না পরলে স্বামীর অমঙ্গল হয় মনে করা।



৭৪। স্ত্রী নাকে নাকফুল না রাখলে স্বামী বাচেনা মনে করা।



৭৫। দা, কাঁচি বা ছুরি ডেঙিয়ে গেলে হাত পা কেটে যাবে মনে করা।



৭৬। ছোট বাচ্চা ডেঙিয়ে গেলে লম্বা হবে না মনে করা।



৭৭। গলায় কাটা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাফ চাইতে হয় বলে মনে করা।



৭৮। লেনদেনে জোড় সংখ্যা রাখা যাবেনা এক লক্ষ হলে এক লক্ষ এক টাকা ধার্য করতে হয় বলে মনে করা।



৭৯। দোকানে প্রথম কাস্টমার ফেরত দিতে নেই বা ফেরত দিলে অমঙ্গল হয় বলে মনে করা।



৮০। পুরুষদের রাগ দমন করার জন্য কান ছিদ্র করতে হয় মনে করা।



৮১। পায়ে মেহেদী ব্যবহার করা উচিত না  মনে করা।



৮২। মৃত ব্যক্তির রুহ্ ৪০ দিন বাড়িতে আসা যাওয়া করে মনে করা।



৮৩। মা-বাবা ছেলে-মেয়ের আকিকার গোশত খেতে পারবে না মনে করা।



৮৪। সমাজের বেশিরভাগ মানুষ যা করে তাই সঠিক মনে করা।



৮৫। পীর না ধরলে মুক্তি পাওয়া যাবে না, যার পীর নাই তার পীর শয়তান মনে করা। 



৮৬। নতুন ঘর, ব্যবসা শুরু করতে মিলাদ দিতে হয় মনে করা।



৮৭। রান্না করার জন্য হলুদ ধার দেওয়া যাবে না মনে করা।



৮৮। বদ নজর থেকে হেফাজতের জন্য শিশুর কপালের টিপ দিতে হয় মনে করা।



৮৯। গাছের ফল চুরি হলে গাছে আর ফল ধরবে না মনে করা।



৯০। মৃত ব্যক্তির জন্য চল্লিশা মৃত্যুবার্ষিকী না করলে মৃত আত্মা কষ্ট পায় মনে করা।



৯১। মৃত ব্যক্তির কবর জিয়ারতের সময় মোমবাতি আগরবাতি ফুল দিতে হয় মনে করা।



৯২। জামা গায়ে থাকা অবস্থায় সেলাই করলে অসুখ হয় মনে করা।



৯৩। বিয়ের পর মুরব্বিদের দাঁড়িয়ে সালাম করতে হয়, পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতে হয় মনে করা।



৯৪। ঈদের রাতে শবে বরাতের রাতে মৃত আপন জনের আত্মা ঘরে আসি মনে করা।



৯৫। স্বামীর নাম শ্বশুরের নাম উচ্চারণ করা যাবে না মনে করা।



৯৬। মন ভাঙ্গা আর মসজিদ ভাঙ্গা সমান এটা মনে করা।



৯৭। বিড়াল মারলে লবণ ও গামছা সদগা দিতে হয় মনে করা।



৯৮। দোয়া করতে হুজুর ডাকতে হয়, নিজে না করাই ভাল মনে করা।



৯৯। মেয়ে সন্তান হয় স্ত্রীর দোষে এটা মনে করা।



১০০। জন্মের পর বার বার সন্তান মারা গেলে অরুচিকর নাম রাখলে সন্তান বেঁচে যায় মনে করা।



১০১। বুড়া বয়সে হজ্জ্ব করা উচিত, যুবক বয়সে হজ্জ্ব করা যায় না মনে করা।



১০২। রাস্তার পাশে কবর মাজার দেখলে ভক্তিসহকারে দূর থেকে চুমা করতে হয় মনে করা।



১০৩। মাজারে শিন্নি দিতে হয়, মুরগি খাঁসি দান করতে হয় মনে করা।



১০৪। চন্দ্র ও সূর্য গ্রহণের সময় গর্ভবতী মহিলা কিছু কাটলে গর্ভের সন্তানের ক্ষতি হয় মনে করা।



১০৫। ১৩ সংখ্যাকে অশুভ আর ৭ সংখ্যাকে শুভ মনে করাও হল একটি কুসংস্কার।



১০৬। বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর এই কুসংস্কার বিশ্বাস করা।



১০৭। শবে বরাতে হালুয়া রুটি বানালে আরশের নিচে ছায়া হবে মনে করা।



১০৮। দোকানে ঝাড়ু দেওয়ার পূর্বে ভিক্ষা দেওয়া বা বেচাকেনা করা যাবেনা মনে করা।



১০৯। প্রজাপতিকে পানি পান করালে মৃত ব্যক্তিকে পানি পান করানো হয় মনে করা।



১১০। জবাইকৃত মুরগির পেটে ডিম বাড়িতে তৈরি প্রথম পিঠা অবিবাহিত মেয়েরা খাওয়া ঠিক নয় মনে করা।



১১১। স্ত্রী স্বামীর থেকে তালাক নিলে দেনমোহর দিতে হয় না মনে করা।



১১২। গর্ভবতী মহিলা সর্বদা লোহা, ম্যাচের কাঠি, রসুন সাথে রাখতে হয় নতুবা অমঙ্গল হয় মনে করা।



১১৩। শালি দুলাভাই আপন ভাই বোনের মতো, পর্দা লাগেনা মনে করা।



১১৪। বাচ্চা বিছানায় পেশাব করলে তাবিজ দিতে হয় মনে করা।



১১৫। কেউ হঠাৎ ভয় পেলে বুকে থুথু দিতে হয় মনে করা।



১১৬। কবরস্থান এর সামনে গিয়ে কবরের দিকে আঙ্গুল দিয়ে ইশারা করা নিষেধ বলে মনে করা।



১১৭। যে ঘরে সন্তান ভূমিষ্ঠ হয় সেইঘর চল্লিশ দিন নাপাক থাকে মনে করা।



১১৮। পীরের নাম মনে করে গাড়ি চালালে বিপদ-আপদ হয়না মনে করা।



১১৯। সকালে গাড়ি চালানোর শুরুর পূর্বে ড্রাইভারকে গাড়ি স্টিয়ারিং হুইলে চুমা করতে হয় মনে করা।



১২০। আল্লাহকে পেতে মাধ্যম লাগে আর সেই মাধ্যম হলো পীর মনে করা।



১২১। বড় বিপদ থেকে ফিরে আসলে সোনা-রুপা ভেজানো পানি দিয়ে গোসল করতে হয় বলে মনে করা।



১২২। মৃত ব্যাক্তির নখ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানের চুল পরিষ্কার করে দিতে হয় মনে করা।



১২৩। 'ধর্ম যার যার উৎসব সবার' এই কুসংস্কার মানা।



১২৪। কোন বস্তু বা ব্যক্তি কে লক্ষ্মী বা শুভ বলে মনে করা।



১২৫। মৃত স্বামীকে তার স্ত্রী বা স্ত্রীকে তার স্বামী দেখতে, ধরতে বা গোসল দিতে পারবে না বলে মনে করা।



১২৬। মাগরিবের আযান দিলে দোকানপাট বা গাড়িতে সন্ধ্যার বাতি জ্বালাতে হয় মনে করা।



১২৭। আপন বাপ জীবিত থাকলেও বিয়েতে অন্য মুরব্বিকে উকিল বাপ বানাতে হয় মনে করা।



১২৮। রত্ন পাথর ব্যবহারে ভাগ্য পরিবর্তন হয়, ভাগ্যের শনির প্রভাব পড়ে, ভাগ্য হাতে লেখা থাকে মনে করা।




মহান আল্লাহ তা'আলা আমাদের সবাইকে সকল প্রকার কুসংস্কার কথা বলা এবং শোনা থেকে হেফাজত করুন। আমীন!



আপনি যদি এরকম আরো সুন্দর সুন্দর শিক্ষণীয় পোস্ট পেতে চান তাহলে এই পোস্ট এর নিচে একটি কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। ধন্যবাদ!

Newer Posts Older Posts Home


হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়?

প্রশ্নঃ হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়? 


উত্তরঃ আয় রোজগারে অক্ষম ছেলেদের বিবাহ না করে রোযা রাখাই উত্তম। (মেশকাত শরীফ) 



স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম?

নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয?

হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়?

কোন আমল করলে স্বামী-স্ত্রীর মিলনে অধিক সময় পাওয়া যায়?

কোন আমল করলে মনের আশা পূর্ণ হয়? 

কিভাবে স্ত্রীকে মারধর করা ইসলামী শরিয়তে সম্পূর্ণ নিষেধ? 

হাদীস মোতাবেক ভালবাসার সবচেয়ে বড় দুশমন কোনটি?

এমন কোন আমল যা করলে আল্লাহ তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করেন?

কোন স্ত্রী লোকের কবরে সব চেয়ে বেশি আযাব হবে?

কোন ব্যক্তি বেহেস্তে প্রবেশ করতে পারবে না?

কার সঙ্গে স্ত্রীকে তুলনা করলে স্ত্রী হারাম হয়ে যায়?

কোন ব্যক্তির কবরে আযাব হবে না?







নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয?

প্রশ্নঃ নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয? 


উত্তরঃ কোরআন মাজীদে বর্ণিত ১৪ জন নারীকে বিবাহ করা হারাম, সূরা নেছা আয়াত-২৩ উল্লেখিত নারীগণ, যাদেরকে বিবাহ করা হারাম তাদের শুধু মুখ মণ্ডল দেখাতে পারবে, ইহা ছাড়াও যৌন কামনা মুক্ত পুরুষ মহিলা নাবালেক সন্তানকেও দেখাতে পারবে।



কুরআন মাজীদের সূরা নূর আয়াত-৩০-৩১ মুমিন নারী পুরুষ উভয়ের জন্য চক্ষু নিম্নগামী করা ফরজ। মুমিন স্ত্রী এমন একটি চাদর পরিধান করবে তার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গ ও সৌন্দর্য ঢেকে যাবে। বর্তমানে যে বোরখার মাধ্যমে মাথা, মুখ মন্ডল, নিচে, সাইডে, ডানে, বামে ফাঁড়া থাকে তা পরা জায়েজ নেই।



স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম?

নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয?

হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়?

কোন আমল করলে স্বামী-স্ত্রীর মিলনে অধিক সময় পাওয়া যায়?

কোন আমল করলে মনের আশা পূর্ণ হয়? 

কিভাবে স্ত্রীকে মারধর করা ইসলামী শরিয়তে সম্পূর্ণ নিষেধ? 

হাদীস মোতাবেক ভালবাসার সবচেয়ে বড় দুশমন কোনটি?

এমন কোন আমল যা করলে আল্লাহ তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করেন?

কোন স্ত্রী লোকের কবরে সব চেয়ে বেশি আযাব হবে?

কোন ব্যক্তি বেহেস্তে প্রবেশ করতে পারবে না?

কার সঙ্গে স্ত্রীকে তুলনা করলে স্ত্রী হারাম হয়ে যায়?

কোন ব্যক্তির কবরে আযাব হবে না?





স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম?

প্রশ্নঃ স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম? 


উত্তরঃ স্বামী-স্ত্রীর সহবাসের কথা ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যের কাছে বলা হারাম।



স্বামী-স্ত্রীর এমন কি কথা যা অন্যের কাছে বলা হারাম?

নারীদের কি পরিমাণ পর্দা করা ফরয?

হাদিস মোতাবেক মুসলমানদের মধ্যে কোন ছেলেদের বিবাহ করা উচিৎ নয়?

কোন আমল করলে স্বামী-স্ত্রীর মিলনে অধিক সময় পাওয়া যায়?

কোন আমল করলে মনের আশা পূর্ণ হয়? 

কিভাবে স্ত্রীকে মারধর করা ইসলামী শরিয়তে সম্পূর্ণ নিষেধ? 

হাদীস মোতাবেক ভালবাসার সবচেয়ে বড় দুশমন কোনটি?

এমন কোন আমল যা করলে আল্লাহ তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করেন?

কোন স্ত্রী লোকের কবরে সব চেয়ে বেশি আযাব হবে?

কোন ব্যক্তি বেহেস্তে প্রবেশ করতে পারবে না?

কার সঙ্গে স্ত্রীকে তুলনা করলে স্ত্রী হারাম হয়ে যায়?

কোন ব্যক্তির কবরে আযাব হবে না?




'Bangladesh'-এর পূর্ণরূপ কী?



১৯৭১ সালে এ দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে বাংলাদেশ নামে স্বীকৃতি পায় । দীর্ঘ নয় মাস যুদ্ধ করার পরে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। আমরা বাংলাদেশে বাস করি কিন্তু অনেকেই জানি না এই বাংলাদেশের আসল অর্থ কি? আজ আমরা জানবো বাংলাদেশ এর পূর্ণরূপ কি?


'Bangladesh'-এর পূর্ণরূপ কী?



BANGLADESH এর পূর্ণরূপ হলোঃ


B=Blood (রক্তে) 

A=Achieve (অর্জিত) 

N=Noteworthy (স্মরণীয়) 

G=Golden (সোনালী) 

L=Land (ভূমি) 

A=Admirable (প্রশংসিত) 

D=Democratic (গণতান্ত্রিক) 

E=Evergreen (চিরসবুজ) 

S=Sacred (পবিত্র) 

H=Habitation (বাসভূমি)



অর্থাৎ প্রতিটি শব্দ একসাথে করলে হয়ঃ 

'রক্তে অর্জিত স্মরণীয় সোনালী ভূমি, প্রশংসিত গণতান্ত্রিক চিরসবুজ পবিত্র বাসভূমি'।



আজকে আপনি নতুন কিছু জেনে থাকলে আমাদের পোস্ট টি শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।



ব্রেন টিউমার হওয়ার প্রধান যে ৬ টি লক্ষণ

ব্রেন টিউমার হওয়ার প্রধান যে ৬ টি লক্ষণ


ব্রেইন টিউমার ক্যান্সার এর মত আরেকটি ভয়াবহ রোগ। মস্তিষ্কে মাংসের অথবা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়াকে ব্রেন টিউমার বলা হয়। সাধারণত দুই ধরনের ব্রেন টিউমার দেখা যায় একটি ক্যান্সার, আরেকটি নন ক্যান্সার। দুটি ক্ষেত্রেই মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যুক্তরাজ্যে ১০ হাজার ৬০০ জন মানুষ প্রতিবছর ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।


ব্রেন টিউমারের মূল কারণ এখনও চিকিৎসকের কাছে অজানা। যেকোনো বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সাধারন কিছু শারীরিক সমস্যার মাধ্যমে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। এই সমস্যাগুলো অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলে মরণব্যাধি এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। 


আজকে আমরা আলোচনা করবো ব্রেন টিউমারের ৬টি প্রধান লক্ষণঃ


১ নম্বরে আছে মাথা ব্যথাঃ

যেকোনো ব্রেন টিউমারের প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড মাথাব্যথা। মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ বাড়ার কারণে এই ব্যথা হয়ে থাকে। ঘনঘন তীব্র মাথাব্যথা হয়ে থাকে। সাধারণত পেইনকিলার এই ব্যথা দূর করতে ব্যর্থ হয়।


২ নম্বরে আছে বমি বমি ভাবঃ

সকালে মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম ভাঙ্গা এবং এর সাথে বমি বমি ভাব হওয়ার ব্রেন টিউমারের আরেকটি লক্ষণ। তীব্র মাথা ব্যথার সাথে বমি হওয়া কে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।


৩ নম্বরে আছে চোখের সমস্যা এবং চোখে ঝাপসা দেখাঃ

চোখে সমস্যা চোখে ঝাপসা দেখা বিভিন্ন বস্তু এবং রং চিহ্নিত সমস্যা হয়ে থাকে ব্রেন টিউমার আক্রান্ত রোগীর। মূলত অপটিক্যাল লোব টিউমার আক্রান্ত হলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ।


৪ নম্বরে আছে অনুভূতি কমে যাওয়াঃ

মস্তিষ্কের প্যারাইটাল লোব টিউমার দ্বারা আক্রান্ত হলে হাত পায়ের পেশির অনুভূতি কমে যায়। এটি স্নায়ুকে আক্রমণ করে যার ফলে হাত পা নাড়ানো কঠিন হয়। অনেক সময় হাত পা ভারী ভারী অনুভূত হয়।


৫ নম্বরে রয়েছে মাথা ঘুরানোঃ

মস্তিষ্কের টিউমার বড় হতে থাকলে শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। হাটতে গেলে মাথা ঘুরানো খুব সাধারন একটি লক্ষণ।


৬ নম্বরে রয়েছে খিঁচুনিঃ

ব্রেন টিউমার বা ক্যান্সার এর আরেকটি প্রধান লক্ষণ হলো খিঁচুনি হওয়া। এই খিঁচুনি শরীর জুড়ে বা জেনারালাইজড অথবা কোন নির্দিষ্ট অঙ্গে প্রকাশ পায়।


খিঁচুনি অন্যান্য রোগ যেমন মেঘে বা অন্য যে কোন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে তবে মাথাব্যথার সাথে এটি দেখা দিলে অতি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।





e-SIM কি - What is eSIM and how does it work?

e-SIM কি - What is e-SIM and how does it work?


আমরা আমাদের এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন টেকনোলজি রিলেটেড বিষয় গুলো শেয়ার করে থাকি।   নিত্য নতুন কি প্রযুক্তি বাজারে আসছে আমাদের তা অবশ্যই জানা প্রয়োজন। গ্রামীণফোনের হাত ধরে মোবাইলের সিম কার্ডে যুক্ত হলো নতুন একটি প্রযুক্তি। একমাত্র গ্রামীণফোনের হাত ধরে চালু হয়ে গেল বাংলাদেশে এই প্রথম eSIM. 


e-sim কি? এবং e-sim কিভাবে কাজ করে?


e-sim হল এমন একটি প্রযুক্তিগত সিম যেটা ব্যবহার করতে কোন প্রকার সাধারণ ফিজিক্যাল সিম কার্ড প্রয়োজন হয় না। আমাদের সচরাচর প্রচলিত যে সিম গুলো হাত দিয়ে ধরা যায় কিংবা ছোঁয়া যায় কিন্তু এই e-sim কোন প্রকার দেখা কিংবা ছোঁয়া যায় না। কারণ এটা হচ্ছে একটি ভার্চুয়াল সিম যেটা কিনা এ স্মার্টফোনের একটি প্রোফাইল মাত্র। আমরা সকলেই জানি সিম তৈরি করা হয় প্লাস্টিক দিয়ে কিন্তু এই সিমগুলো আপনার ধরাছোঁয়ার বাইরে। 


অন্যদিকে অদৃশ্য e-sim পরিবেশ বান্ধব, কারণ এটা প্লাস্টিকের তৈরি বা ফিজিক্যাল না হওয়ায় পরিবেশের কোন প্রকার ক্ষতি করে না। e-sim ব্যবহার করার জন্য স্মার্টফোনের কোন সিম কার্ড স্লট প্রয়োজন হয় না। এখন আপডেট যে নতুন স্মার্টফোন গুলো, সেগুলোতে e-sim build in অবস্থায় দেওয়া থাকে। এজন্যই এই সিস্টেমটিকে বলা হয় এমবেডেড সিম সিস্টেম। এখনকার নতুন যে স্মার্টফোনগুলো তৈরি করা হয়, সেই স্মার্টফোন গুলোতে e-sim অটোমেটিকলি ইনপুট করে দেওয়া হয়।


e-sim ইনস্টলেশন করে  সিম ডাটা ও রিচার্জ করলেই হয়ে যায়, আর কিছুই করতে হয় না। সাধারণ সিম কার্ড গুলোর মত A, O ইউনিক আইডেন্টিটি নাম্বারও থাকে। যা খুব সহজেই সংযুক্ত হয়ে যায় মোবাইল অপারেটরের নেটওয়ার্ক এর সাথে। e-sim এর মধ্যে আধুনিক সব ধরনের মোবাইল সার্ভিস পাওয়া যায়। আপনার ফোনের মধ্যে কেবলমাত্র ই-সিম সাপোর্ট থাকলেই আপনার ফোন থেকে ফোন কল সহ ইন্টারনেট ব্যবহার সবই করা যাবে অনায়াসে।


e-sim এর সুবিধা কি কি?


iPhone Xs এবং iPhone Xs Max দুটি ফোন অ্যাপেলের প্রথম দুটি Dual স্মার্টফোন তৈরি করেছে। তাদের এই দুটি ফোনের মধ্যে একই সাথে দুই কোম্পানির দুটি ভিন্ন রকমের নম্বরের সিম ব্যবহার করা যাবে। এ স্মার্টফোনটিকে স্ট্যান্ডবাই মোডে দুটি সিম থাকবে ফলস্বরূপ একই সময় দুটি ফোন কল আসলে অনায়াসে রিসিভ এবং ডায়াল করা যাবে।

iPhone Xs এবং iPhone Xs Max এ ফোন দুটিতে থাকবে দুটি সিমের সুবিধা। সিম ব্যবহার করতে হলে ফোনের মধ্যে একটি সিমকার্ড ফাঁকা রাখতে হবে এবং অন্যটিতে সিম কার্ড ব্যবহার করতে পারবে। এর কারণ হচ্ছে ফোনের মধ্যে আগে থেকেই একটি সিম কার্ড ইনস্টলেশন করা থাকবে। যার কারণে গ্রাহককে একটি সিম কার্ড স্লট ব্যবহার করতে হবে। e-sim এর বিভিন্ন সুবিধাগুলোর মধ্যে থেকে প্রথম সুবিধা হচ্ছে e-sim খুবই ছোট, আমরা জানি যে nano-sim দেখতে খুব ছোট হয় কিন্তু এই e-sim ন্যানো সিমের থেকেও প্রায় তিনগুণ ছোট হয়ে থাকে। এর ফলে এ স্মার্টফোনের মধ্যে অনেক জায়গা বেঁচে যায়। ওই জায়গায় মোবাইলের অন্য কোন ফিচার যুক্ত করা যায় অথবা মোবাইলের ব্যাটারি আরেকটু বড় করা সম্ভব হয়।


e-sim কার্ডের অসুবিধা গুলো কি কি?


e-sim কার্ডের একটি অন্যতম বড় সমস্যা হচ্ছে আপনার ফোন পরিবর্তন করার সময় অথবা আপনার ফোন যদি কারো কাছে বিক্রি করেন ওই সময়ে একটি ফিজিক্যাল সিমের মত আপনি একটি ফোন থেকে অন্য একটি ফোনে সিম পরিবর্তন করতে পারবেন না। আবার আপনার ফোনটি যদি হারিয়ে যায় কিংবা আপনার ফোনটি যদি নষ্ট হয়ে যায় সেক্ষেত্রে আপনার সিমটি আপনি খুলে অন্য কোন ফোনে লাগানোর কোন অপশন পাবেন না।


আমাদের কথাঃ

আজকে আমাদের পোস্টটি এই পর্যন্ত আমাদের এই পোস্টটি আপনার কাছে কেমন লাগলো এবং আজকে আপনি কি কি নতুন জানতে পারলেন অথবা শিখতে পারেন আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন এরকম আরো নতুন নতুন টেকনোলজি রিলেটেড পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট টি ফলো দিয়ে রাখতে পারেন। আমাদের পোস্টগুলি আপনার যদি ভালো লাগে তাহলে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন। সুস্থ নেক হায়াত কামনা করছি, ভালো এবং সুস্থ থাকবেন, আল্লাহ হাফেজ!


'বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম' 


“আল্লাহ তা-আলার” উপর ঈমান



পুরুষ ও নারীদের দায়েমী ফরয ও সুন্নত কয়টি?


রাসূলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, ইসলাম পাঁচটি স্তম্ভের উপর স্থাপিত। 


প্রথম আল্লাহ ব্যতীত কোন মা'বুদ নেই এবং মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসূল-এ কথার স্বীকৃতি বা এর ঘোষণা দেওয়া। 


দ্বিতীয় নামাজ কায়েম করা। 


তৃতীয়-যাকত দেওয়া। 


চতুর্থ হজ্জ করা যদি সামর্থ্য থাকে। 


পঞ্চম-রমযানের রোযা রাখা। (বোখারী, মুসলিম) 


প্রথম নম্বর হচ্ছে ঈমান। একজন মুসলমানের জন্য সর্বপ্রথম দায়িত্ব হল আল্লাহর উপর বিশ্বাস স্থাপন করা। যাহা কতগুলি কালিমার মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে।



সর্বপ্রথম হচ্ছেঃ


পুরুষের দায়েমী ফরয কয়টি?


৩টি যথা: 

(১) সর্বদা ঈমান আমলে জুড়িয়া থাকা। 

(২) নাভীর উপর থেকে হাঁটুর নিচ পর্যন্ত ঢাকিয়া রাখা। 

(৩) নিজের পরিবারকে পর্দায় রাখা। 




পুরুষের দায়েমী সুন্নত কয়টি?



১০টি যথা: 

(১) মাথায় টুপি রাখা। 

(২) মাথার চুল তিন নিয়মে রাখা। 

যথাঃ (ক) মাথা মুণ্ডন করা। 

(খ) সমস্ত মাথার চুল এক নিয়মে কাটা। 

(গ) ভাবরি রাখা কানের লতি পর্যন্ত।

(৩) মোচ ঠোঁটের সাথে মিশিয়ে কাটা। 

(৪) মেসওয়াক করা। 

(৫) দাঁড়ি লম্বা রাখা। 

(৬) সুন্নত তরিকায় লম্বা জামা পরিধান করা। 

(৭) হাত পায়ের নখ কাটা। 

(৮) নাভির নীচে ও বগলের লোম চল্লিশ দিনের আগে পরিষ্কার করা। 

(৯) ঢিলা কুলুপ ব্যবহার করা।




নারীদের দায়েমী ফরয কয়টি?


৫টি যথাঃ

(১) সর্বদা ঈমানের সহিত থাকা। 

(২) পর্দায় থাকা। 

(৩) সর্বাঙ্গ ঢাকিয়া রাখা। 

(৪) স্বামীর কথা মানিয়া চলা। 

(৫) ছোট শব্দে কথা বলা। 




নারীদের দায়েমী সুন্নত কয়টি?


৭টি যথাঃ 

(১) মাথার চুল লম্বা রাখা। 

(২) চুল সুন্দর রাখা। 

(৩) মেসওয়াক করা। 

(৪) হাত পায়ের নখ কাটা। 

(৫) নাভির নিচের লোম পরিষ্কার করা। 

(৬) ডিলা ব্যবহার করা। 

(৭) হায়েজ নেফাসে পট্টি ব্যবহার করা।





প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আপনার শরীরে যে পরিবর্তন দেখবেন।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আপনার শরীরে যে পরিবর্তন দেখবেন।



প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খালি পেটে খেজুর খেলে কি ঘটবে আপনার শরীরে, আপনি কি জানেন?


গত প্রায় দেড় হাজার বছর ধরে নানা উপকারে এ লাগলেও আজও স্বাস্থ্যসচেতন দের পছন্দের লিস্টে জায়গার উপরে উঠতে পারেনি এই ছোট ফল খেজুর।


সু-সাধু এই মরু ফলটি শরীরের রয়েছে প্রচুর মাত্রায় ফাইবার খনিজ এবং ভিটামিন। প্রতিদিন সকালে তিনটি করে খেজুর খেলে দারুন উপকার পাওয়া যায়। বিশেষ করে যারা কনস্টিপেশন বা যেকোনো ধরনের পেটের রোগে ভুগছেন তাদের জন্যতো এ ফল টি মহা ওষুধ হিসেবে কাজ করে। এখানেই শেষ নয় খেজুরের আরো রয়েছে অনেক উপকারিতা। 


প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে আরও যে উপকার গুলো মিলবে আপনার!


একাধিক পেটের রোগের প্রকোপ কমাতে পারে, প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার কারণে নিয়মিত এ ফলটি খেলে বাওয়ের মুভমেন্টে মারাত্তক উন্নতি ঘটে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই কোন ধরনের পেটের রোগই মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনা। একাধিক গবেষনায় দেখা যায় যে, প্রতিদিন তিনটি করে খেজুর খেলে শরীরের অন্ধরে উপকারী ভ্যেকিয়ারের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।


ফলে বদহজম কোলাইটিস ও হেমোরয়েড এর মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়। হড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই খেজুর। খেজুরে উপস্থিত খনিজ ও ভিটামিন হাড়কে এতটাই শক্ত পোক্ত করে যে বয়স কালে অস্টিওপোরোসিসের মত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে তিনটি করে খেজুর খেলে অ্যানিমিয়া রোগ দূরে যায় আপনার শরীর থেকে। 


আয়রনের ঘাটতি দেখা দিলে মূলত এ ধরনের রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। তাইতো শরীরে যাতে খনিজের ঘাটতি কোনো সময় না দেখা দেয়, সে দিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন। আর এক্ষেত্রে খেজুর দারুন ভাবে সাহায্য করবে আপনার। অ্যালার্জির প্রকোপ কমাতে পারে ২০০২ সালে প্রকাশিত এক গবেষণায় দাবি করা হয়েছিল, খেজুর উপস্থিত সারফার, কমপাউন্ড এলার্জির মতো রোগ থেকে দূরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।


হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় এই খেজুর। ড্যাটের ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে নিয়মিত খেজুর খেলে শরীরে এল.ডি.এল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমতে শুরু করে। ফলে হঠাৎ করে হার্টঅ্যাটাক এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা থাকে না। সে সঙ্গে এতে উপস্থিত পটাশিয়াম আরো সব হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। ওজন বৃদ্ধি করতে পারে খেজুর, প্রতিদিন তিনটি করে খেজুর খেলে নানা কারণে যাদের ওজন মাত্রাতিরিক্ত হারে কমে যায় তারা আজ থেকে খেজুর খাওয়া শুরু করতে পারেন, দেখবেন উপকার পাবেন দ্রুত। 


কারণ এই ছোট ফলটিতে উপস্থিত ক্যালরি শরীরের ভাঙ্গন রোধ করে এবং ওজন বৃদ্ধিতে ভূমিকা পালন করে। সংক্রমনের আশংকা হ্রাস করে। যেহেতু খেজুরে প্রচুর মাত্রায় প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা একাধিক রোগ থেকে দূরে রাখার পাশাপাশি শরীর গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয় এই ফলটিতে বেশকিছু এন্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রোপার্টিজও রয়েছে। ফলে নিয়মিত খেলে সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই হ্রাস পাবে। তাই যাদের এই সমস্যাগুলি রয়েছে তারা নিয়মিত খেজুর খেতে পারেন প্রতিদিন সকালে তিনটি করে।



নেলসন ম্যান্ডেলা কি বাংলাদেশ সফর করেছিলেন এবং সেটি কত সালে?

নেলসন ম্যান্ডেলা কি বাংলাদেশ সফর করেছিলেন এবং সেটি কত সালে?


হ্যাঁ নেলসন ম্যান্ডেলা বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। ১৯৯৭ সালে নেলসন ম্যান্ডেলা বাংলাদেশ সফর করেন।


বিল গেটস কি বাংলাদেশে এসেছিলেন এবং সেটি কত সালে?

বিল গেটস কি বাংলাদেশে এসেছিলেন এবং সেটি কত সালে?


হ্যাঁ বিল গেটস বাংলাদেশে সফরে এসেছিলেন। ২০০৫ সালের দিকে বিল গেটস বাংলাদেশ সফরে আসেন।

বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?

বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?


আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্থ যেকোনো একটি ফার্মেসিতে যেয়ে একটি সিরাপ কিনবেন, তার হচ্ছে 'পানকিরা সিরাপ'। এটি আপনার বদহজম পেট ফাঁপা ও বমির ভাব বিনষ্ট করে দিবে। সিরাপটি কেনার সময় অবশ্যই বয়স অনুযায়ী এর ব্যবহার জেনে নিবেন।


হালকা কাশি সহ বুকের ভেতর কফ জমা হয়েছে এর প্রতিকারে করণীয় কি?

হালকা কাশি সহ বুকের ভেতর কফ জমা হয়েছে এর প্রতিকারে করণীয় কি?


আপনার কাশির মাত্রা যদি হালকা হয় বা তার চেয়ে একটু বেশি হয় এবং কাশির কারণে যদি বুকের মধ্যে কফ জমা হয়। সেক্ষেত্রে আপনি একটি সিরাপ খেতে পারেন, সিরাপের নাম হচ্ছে 'সাদুরি সিরাপ'। এই সিরাপটি আপনার হালকা কাশি সহ বুকের মধ্যে কফ জমে থাকা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। আপনি এই সিরাপটি যে কোন ফার্মেসিতে সচরাচর পেয়ে যাবেন।

আজ আমরা আমাদের সমাজে প্রচলিত ১২৮ টি কুসংস্কার জানবো। কুসংস্কার মানা, অপরকে মানতে বলা, মুরুব্বীরা করেছেন তাই মানা, শিরকের অন্তর্ভুক্ত। কেউ যদি কোন আমল করে যার আদেশ নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেননি তা হল বাতিল।



সমাজে প্রচলিত ১২৮ টি কুসংস্কার | Somaje Procholito 128 Ti Kusongskor

সমাজে প্রচলিত ১২৮ টি কুসংস্কার | Somaje Procholito 128 Ti Kusongskor




১। ঘর থেকে বের হয়ে বিধবা নারী চোখে পড়লে, যাত্রা অশুভ হবে মনে করা।



২। ঘরের চৌকাঠে বসা যাবে না মনে করা।



৩। প্রেম ভালবাসায় কোন পাপ নেই মনে করা।



৪। বিধবা নারীকে সাদা কাপড় পরিধান করতে হয় মনে করা।



৫। ভাঙ্গা আয়নায় চেহারা দেখা যাবে না মনে করা।



৬। ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে মনে করা।



৭। মানুষ মারা গেলে আকাশের তারা হয়ে যায় মনে করা।



৮। পীরেরা কবরে জীবিত তারা মুরিদদের বিপদে সাহায্য করে মনে করা।



৯। চোখে গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু ছোঁয়ালে সুস্থ হয়ে যায় মনে করা।



১০। আশ্বিন মাসের নারী বিধবা হলে আর কোনদিন বিবাহ্ হবে না মনে করা।



১১। পাগলা কুকুর মানুষকে কামড়ালে মানুষের পেটে কুকুরের বাচ্চা হয় বলে মনে করাও একটি প্রচলিত কুসংস্কার।



১২। রাতের বেলা কাউকে সুঁই সুঁতা দিতে নেই মনে করা।



১৩। ব্যবহার করা গেঞ্জি বা গামছা ছিড়ে গেলে সেলাই করতে নেই বলে মনে করাও একটি কুসংস্কার।



১৪। খালি ঘরে সন্ধ্যাবাতি দিতে হয়, না হলে ঘরে বিপদ আসে মনে করা।



১৫। কদম বুচি বা পায়ে ধরে চুমা বা সালাম করাকে ইসলামী বিধান মনে করা।



১৬। মহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটাকাটি বা জবেহ্ করা যাবে না মনে করা।



১৭। পাতিলের মধ্যে খাবার থাকা অবস্থায় তা খেলে পেট বড় হয়ে যাবে মনে করা।



১৮। বিড়াল মারলে ২ কেজি ৫০০ গ্রাম / আড়াই কেজি লবণ দিতে হয় বলে মনে করা।



১৯। বাচ্চাদের শরীরে লোহা বা তাবিজ থাকতে হবে মনে করা।



২০। ছোটরাই শুধু বড়দের সালাম দিবে, বড়রা সালাম দিবে না মনে করা।



২১। বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেললে সুন্দর দাঁত উঠে মনে করা।



২২। দিনের প্রথম উপার্জন হাতে পাওয়ার পর তাতে চুমু দিতে হয় মনে করা।



২৩। কাউকে দেখে বলা আপনার কথা হচ্ছিল আপনার হায়াত আছে, এমন কথা বলা কুসংস্কার। 



২৪। কোন বিশেষ পাখি দেখলে বা ডাকলে  আত্মীয় আসবে মনে করা।



২৫। বাড়ি থেকে বাহির হওয়ার সময় খালি কলস, কালো বিড়াল ও ঝাড়ু দেখলে যাত্রা অশুভ হবে মনে করা।



২৬। খাওয়ার পরে যদি কেউ মোচড় দেয় তবে খানা কুকুরের পেটে চলে যায় মনে করা।



২৭। ঘর থেকে বের হয়ে পেছনদিকে ফিরে তাকানো বা ডাকা অশুভ মনে করা।



২৮। খাবার খাওয়ার সময় কারো হেচকি উঠলে কেউ স্মরণ করেছে মনে করা।



২৯। বৃষ্টির সময় রোদ দেখা দিলে শিয়ালের বিয়ে হয় বা ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি হবে মনে করা।



৩০। মায়ের পেটের দুই আপন ভাই ও বোন একসাথে মিলে মুরগী জবেহ্ করা যাবে না বলে মনে করা।



৩১। ঘরের ময়লা পানি রাতে বাহিরে ফেলা যাবে না মনে করা।



৩২। বাসর ঘরে স্ত্রীর নিকট হতে দেনমোহরের টাকা মাপ চেয়ে নিলে, তা আর দিতে হয় না মনে করা।



৩৩। খালি মুখে মেহমান ফেরত গেলে অমঙ্গল হয় বা কাউকে শুধু পানি দেওয়া উচিত না মনে করা।



৩৪। কোরআন মাজীদ হাত থেকে পড়ে গেলে আড়াই কেজি চাল বা লবণ দিতে হয় মনে করা।



৩৫। পরীক্ষার পূর্বে ডিম খাওয়া যাবে না খেলে পরীক্ষায় ডিম পাবে এমন মনে করা।



৩৬। মুরগির মাথা খেলে মা বাবার মৃত্যু দেখবে না মনে করা।



৩৭। জোড়া কলা খেলে যমজ সন্তান হবে বলে মনে করা।



৩৮। রোধে অর্ধেক শরীর রেখে বসলেই জ্বর হবে মনে করা।



৩৮। রাতে বাঁশ বা গাছ কাটা যাবে না মনে করা।



৩৯। রাতে গাছের পাতা ছিঁড়া যাবে না মনে করা।



৪০। হাত থেকে কিছু পড়ে গেলে বাড়িতে মেহমান আসবে বলে মনে করাও একটি কুসংস্কার।



৪১।  নতুন বউ কোন ভাল কাজ করলে শুভ লক্ষণ মনে করা।



৪২। নতুন স্ত্রীকে নরম স্থানে বসতে দিলে মেজাজ নরম থাকবে মনে করা।



৪৩। ফরজ গোসল ছাড়া ঘরের কোনো কাজ করা যাবে না বলে মনে করা।



৪৪। তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নেই মনে করা।



৪৫। রাতে নখ, চুল ইত্যাদি কাটতে নেই মনে করা।



৪৬। মানুষ মরে গেলে ভুত হয় মনে করা।



৪৭। শকুন ডাকলে, বিড়াল কাঁদলে মানুষ মারা যাবে মনে করা।



৪৮। পেঁচা ডাকলে বিপদ আসবে মনে করা।



৪৯। কাউকে ধর্মের ভাই-বোন, মা-বাবা ডাকলেই আপন হয়ে যায় পর্দা লাগে না মনে করা।



৫০। হাশরের দিন পীরগন মুরিদদের জন্য সাফায়াত করবে মনে করা



৫১। নতুন স্ত্রীকে দুলাভাই কোলে করে ঘরে আনতে হবে মনে করা।



৫২। একবার মাথায় টাক খেলে দ্বিতীয়বার টাক দিতে হবে নতুবা শিং উঠবে মনে করা।



৫৩। খানা একবার নেওয়া যাবে না, দুই তিনবার নিতে হবে মনে করা।



৫৪। নতুন জামাই বাজার না করা পর্যন্ত একই খানা খাওয়াতে হবে মনে করা।



৫৫। নতুন স্ত্রীকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন অবস্থান করতে হবে মনে করা।



৫৬। পাতিল এর মধ্যে খানা খেলে মেয়ে সন্তান হয় বা পেট বড় হয় মনে করা।



৫৭। পিতা-মাতা-সন্তান নেতা-নেত্রী বা পীরের ছবি ঘরে রাখলে বরকত হয় মনে করা।



৫৮। দোকান বা যেকোনো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের বরকতের জন্য প্রতিদিন সকাল বেলায় গোলাপজল ও সন্ধ্যা বেলায় আগরবাতি জ্বালাতে হয় বলে মনে করা।



৫৯। দাঁত উঠতে বিলম্ব হলে সাত ঘরের চাল উঠিয়ে রান্না করে কাককে খাওয়াতে হবে এবং নিজেও খেতে হবে মনে করা।



৬০। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ঘর ঝাড়ু দেওয়ার পূর্বে কাউকে কোন কিছু দেওয়া যাবে না মনে করা।



৬১। রাতের বেলা কোন কিছু লেনদেন করা যাবে না মনে করা।



৬২। সকালবেলা প্রথম দোকান খুলে নগদ টাকার পন্য বিক্রয় না করে কাউকে বাকি দেওয়া যাবে না বলে মনে করা।



৬৩। দাঁড়িপাল্লা পায়ে লাগলে বা হাত থেকে নিচে পড়ে গেলে সালাম করতে হয় মনে করা।



৬৪। দোকানের টাকার বাক্স প্রতিদিন সকালে চুমা করতে হয় বলে মনে করা।



৬৫। গাড়ি বা রিকশা সকালে চালানো শুরু করার পূর্বে সালাম করে চালাতে হয় মনে করা।



৬৬। শুকুরের নাম মুখে নিলে চল্লিশ দিন মুখ নাপাক থাকে মনে করা।



৬৭। রাতের বেলা কাউকে চুন ধার দিলে চুন না বলে দই বলতে হয় মনে করা।



৬৮। বাড়ি থেকে বের হলে রাস্তায় যদি হোঁচট খেয়ে পড়ে যায় তাহলে যাত্রা অশুভ হবে মনে করা।



৬৯। অষ্টধাতুর আংটি বা বালা ব্যবহার করলে বাতজ্বর, রক্তচাপ ইত্যাদি অসুখ ভালো হয় মনে করা।



৭০। বিনা অজুতে বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহির নাম নিলে আড়াই টা পশম পড়ে যায় মনে করা।



৭১। নখ, চুল কেটে মাটিতে দাফন করতে হয় মনে করা।



৭২। মাথায় বা গালে হাত দিয়ে বসে থাকলে অসুখ হয় মনে করা।



৭৩। মহিলারা হাতে চুড়ি বা বালা না পরলে স্বামীর অমঙ্গল হয় মনে করা।



৭৪। স্ত্রী নাকে নাকফুল না রাখলে স্বামী বাচেনা মনে করা।



৭৫। দা, কাঁচি বা ছুরি ডেঙিয়ে গেলে হাত পা কেটে যাবে মনে করা।



৭৬। ছোট বাচ্চা ডেঙিয়ে গেলে লম্বা হবে না মনে করা।



৭৭। গলায় কাটা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাফ চাইতে হয় বলে মনে করা।



৭৮। লেনদেনে জোড় সংখ্যা রাখা যাবেনা এক লক্ষ হলে এক লক্ষ এক টাকা ধার্য করতে হয় বলে মনে করা।



৭৯। দোকানে প্রথম কাস্টমার ফেরত দিতে নেই বা ফেরত দিলে অমঙ্গল হয় বলে মনে করা।



৮০। পুরুষদের রাগ দমন করার জন্য কান ছিদ্র করতে হয় মনে করা।



৮১। পায়ে মেহেদী ব্যবহার করা উচিত না  মনে করা।



৮২। মৃত ব্যক্তির রুহ্ ৪০ দিন বাড়িতে আসা যাওয়া করে মনে করা।



৮৩। মা-বাবা ছেলে-মেয়ের আকিকার গোশত খেতে পারবে না মনে করা।



৮৪। সমাজের বেশিরভাগ মানুষ যা করে তাই সঠিক মনে করা।



৮৫। পীর না ধরলে মুক্তি পাওয়া যাবে না, যার পীর নাই তার পীর শয়তান মনে করা। 



৮৬। নতুন ঘর, ব্যবসা শুরু করতে মিলাদ দিতে হয় মনে করা।



৮৭। রান্না করার জন্য হলুদ ধার দেওয়া যাবে না মনে করা।



৮৮। বদ নজর থেকে হেফাজতের জন্য শিশুর কপালের টিপ দিতে হয় মনে করা।



৮৯। গাছের ফল চুরি হলে গাছে আর ফল ধরবে না মনে করা।



৯০। মৃত ব্যক্তির জন্য চল্লিশা মৃত্যুবার্ষিকী না করলে মৃত আত্মা কষ্ট পায় মনে করা।



৯১। মৃত ব্যক্তির কবর জিয়ারতের সময় মোমবাতি আগরবাতি ফুল দিতে হয় মনে করা।



৯২। জামা গায়ে থাকা অবস্থায় সেলাই করলে অসুখ হয় মনে করা।



৯৩। বিয়ের পর মুরব্বিদের দাঁড়িয়ে সালাম করতে হয়, পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতে হয় মনে করা।



৯৪। ঈদের রাতে শবে বরাতের রাতে মৃত আপন জনের আত্মা ঘরে আসি মনে করা।



৯৫। স্বামীর নাম শ্বশুরের নাম উচ্চারণ করা যাবে না মনে করা।



৯৬। মন ভাঙ্গা আর মসজিদ ভাঙ্গা সমান এটা মনে করা।



৯৭। বিড়াল মারলে লবণ ও গামছা সদগা দিতে হয় মনে করা।



৯৮। দোয়া করতে হুজুর ডাকতে হয়, নিজে না করাই ভাল মনে করা।



৯৯। মেয়ে সন্তান হয় স্ত্রীর দোষে এটা মনে করা।



১০০। জন্মের পর বার বার সন্তান মারা গেলে অরুচিকর নাম রাখলে সন্তান বেঁচে যায় মনে করা।



১০১। বুড়া বয়সে হজ্জ্ব করা উচিত, যুবক বয়সে হজ্জ্ব করা যায় না মনে করা।



১০২। রাস্তার পাশে কবর মাজার দেখলে ভক্তিসহকারে দূর থেকে চুমা করতে হয় মনে করা।



১০৩। মাজারে শিন্নি দিতে হয়, মুরগি খাঁসি দান করতে হয় মনে করা।



১০৪। চন্দ্র ও সূর্য গ্রহণের সময় গর্ভবতী মহিলা কিছু কাটলে গর্ভের সন্তানের ক্ষতি হয় মনে করা।



১০৫। ১৩ সংখ্যাকে অশুভ আর ৭ সংখ্যাকে শুভ মনে করাও হল একটি কুসংস্কার।



১০৬। বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর এই কুসংস্কার বিশ্বাস করা।



১০৭। শবে বরাতে হালুয়া রুটি বানালে আরশের নিচে ছায়া হবে মনে করা।



১০৮। দোকানে ঝাড়ু দেওয়ার পূর্বে ভিক্ষা দেওয়া বা বেচাকেনা করা যাবেনা মনে করা।



১০৯। প্রজাপতিকে পানি পান করালে মৃত ব্যক্তিকে পানি পান করানো হয় মনে করা।



১১০। জবাইকৃত মুরগির পেটে ডিম বাড়িতে তৈরি প্রথম পিঠা অবিবাহিত মেয়েরা খাওয়া ঠিক নয় মনে করা।



১১১। স্ত্রী স্বামীর থেকে তালাক নিলে দেনমোহর দিতে হয় না মনে করা।



১১২। গর্ভবতী মহিলা সর্বদা লোহা, ম্যাচের কাঠি, রসুন সাথে রাখতে হয় নতুবা অমঙ্গল হয় মনে করা।



১১৩। শালি দুলাভাই আপন ভাই বোনের মতো, পর্দা লাগেনা মনে করা।



১১৪। বাচ্চা বিছানায় পেশাব করলে তাবিজ দিতে হয় মনে করা।



১১৫। কেউ হঠাৎ ভয় পেলে বুকে থুথু দিতে হয় মনে করা।



১১৬। কবরস্থান এর সামনে গিয়ে কবরের দিকে আঙ্গুল দিয়ে ইশারা করা নিষেধ বলে মনে করা।



১১৭। যে ঘরে সন্তান ভূমিষ্ঠ হয় সেইঘর চল্লিশ দিন নাপাক থাকে মনে করা।



১১৮। পীরের নাম মনে করে গাড়ি চালালে বিপদ-আপদ হয়না মনে করা।



১১৯। সকালে গাড়ি চালানোর শুরুর পূর্বে ড্রাইভারকে গাড়ি স্টিয়ারিং হুইলে চুমা করতে হয় মনে করা।



১২০। আল্লাহকে পেতে মাধ্যম লাগে আর সেই মাধ্যম হলো পীর মনে করা।



১২১। বড় বিপদ থেকে ফিরে আসলে সোনা-রুপা ভেজানো পানি দিয়ে গোসল করতে হয় বলে মনে করা।



১২২। মৃত ব্যাক্তির নখ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানের চুল পরিষ্কার করে দিতে হয় মনে করা।



১২৩। 'ধর্ম যার যার উৎসব সবার' এই কুসংস্কার মানা।



১২৪। কোন বস্তু বা ব্যক্তি কে লক্ষ্মী বা শুভ বলে মনে করা।



১২৫। মৃত স্বামীকে তার স্ত্রী বা স্ত্রীকে তার স্বামী দেখতে, ধরতে বা গোসল দিতে পারবে না বলে মনে করা।



১২৬। মাগরিবের আযান দিলে দোকানপাট বা গাড়িতে সন্ধ্যার বাতি জ্বালাতে হয় মনে করা।



১২৭। আপন বাপ জীবিত থাকলেও বিয়েতে অন্য মুরব্বিকে উকিল বাপ বানাতে হয় মনে করা।



১২৮। রত্ন পাথর ব্যবহারে ভাগ্য পরিবর্তন হয়, ভাগ্যের শনির প্রভাব পড়ে, ভাগ্য হাতে লেখা থাকে মনে করা।




মহান আল্লাহ তা'আলা আমাদের সবাইকে সকল প্রকার কুসংস্কার কথা বলা এবং শোনা থেকে হেফাজত করুন। আমীন!



আপনি যদি এরকম আরো সুন্দর সুন্দর শিক্ষণীয় পোস্ট পেতে চান তাহলে এই পোস্ট এর নিচে একটি কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। ধন্যবাদ!

Newer Posts Older Posts Home
Newer Posts Older Posts Home

Search This Blog

Newer Posts Older Posts Home

Search This Blog

Labels

  • Adsense (1)
  • AndroidApps (10)
  • Background Music (26)
  • Bangladesh-Army (1)
  • BDNavy (1)
  • BloggerTips (4)
  • Business-idea-Share (1)
  • Digital-Marketing (1)
  • Earning-Tips (5)
  • Email-Marketing (1)
  • Facebook-Earning-Tips (1)
  • FireService (1)
  • Freelancing (2)
  • General-Knowledge (2)
  • GovJob (5)
  • HealthTips (13)
  • Islamik (4)
  • Islamik-Q-A (27)
  • JobNews (5)
  • LifeStyle (10)
  • Motivational (2)
  • Ojana-Tottho (1)
  • OnlineEarning (10)
  • PDB (1)
  • ProVPN (2)
  • Q-A (15)
  • Sadharon-Geann (2)
  • Technology (8)
  • VideoEditingApps (4)
  • Virar-News (1)
  • Youtube (5)

Main Tags

  • Technology

Action Movies

View All
  • About
  • Disclaimer
  • Contact
  • RTL Version
DEMO

About Us

There are many variations of passages of Lorem Ipsum available, but the majority...

Comedy Movies

View All

Recent Comments

Pages

  • About
  • Write for Us

Facebook Page


Templateclue

Animation Movies

View All

Popular Posts

  • আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড
    আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড বন্ধুরা আপনারা যারা ব্লগিং করে বা অনলাইনে লেখালেখি করে ইনকাম কর...
  • Feeling The Old Days || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile
    Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile How To Download Youtube Video? Download any video...
  • যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত?
    যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত? বন্ধুরা আপনারা যারা নতুন ব্লগিং করে ইনকাম করবেন ভাবতেছেন। তারা চিন্তিত থাকেন যে ব্লগিং ক...
  • একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? ধাঁধাঃ
    ধাঁধাঃ  একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? উত্তরঃ ছেলে। ব্যাখ্যাঃ  কেননা ছেল...
  • মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি?
    মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি? বর্তমান সময়ে বলতে গেলে, ডার্ক মোড বেশ ট্রেন্ডে আছে। সময়ের সাথে সাথে ডার্ক মোড এর জনপ্রিয়তা ক্রম...
  • Abyssal || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Achievement Is Everywhere || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo
    একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo একদিন একজন কৃষক মাঠে কাজ করতেছিল, ওই সময়ে এক অপূর্ব সুন্দরী নারী কৃষককে ডেকে...
  • বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?
    বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি? আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্...

Most Popular

  • আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড
    আপনার লেখা আর্টিকেলটি কপিরাইটমুক্ত কিনা সেটি কিভাবে চেক করবেন? A to Z গাইড বন্ধুরা আপনারা যারা ব্লগিং করে বা অনলাইনে লেখালেখি করে ইনকাম কর...
  • Feeling The Old Days || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile
    Youtube And Facebook Video Downloader Apk Snaptube Premium Apps Free Download For Mobile How To Download Youtube Video? Download any video...
  • যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত?
    যারা রেগুলার ব্লগে লেখালেখি করে তাদের দৈনিক আয় কত? বন্ধুরা আপনারা যারা নতুন ব্লগিং করে ইনকাম করবেন ভাবতেছেন। তারা চিন্তিত থাকেন যে ব্লগিং ক...
  • একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? ধাঁধাঃ
    ধাঁধাঃ  একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে উভয়ই পরীক্ষায় A+ পেয়েছে, এখন বলতে হবে এদের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান? উত্তরঃ ছেলে। ব্যাখ্যাঃ  কেননা ছেল...
  • মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি?
    মোবাইলের ডার্ক মোড অন করে রাখার সুবিধা কি? বর্তমান সময়ে বলতে গেলে, ডার্ক মোড বেশ ট্রেন্ডে আছে। সময়ের সাথে সাথে ডার্ক মোড এর জনপ্রিয়তা ক্রম...
  • Abyssal || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • Achievement Is Everywhere || HD Background Music || No ©Copyright || ©Copyright Free Music
    Click Here To Download Original Music   License : Creative Commons Attribution license ( reuse allowed   )
  • একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo
    একটি ইসলামিক শিক্ষনীয় গল্প | Ekti Islamic Shikkhonio Golpo একদিন একজন কৃষক মাঠে কাজ করতেছিল, ওই সময়ে এক অপূর্ব সুন্দরী নারী কৃষককে ডেকে...
  • বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি?
    বদহজম পেট ফাঁপা ও বমি হলে করণীয় কি? আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্...
About | Sitemap | Advertise | Privacy Policy | Contact
Copyright © DEMO All Right Reserved |
. Distributed by Protemplateslab