ব্রেইন টিউমার ক্যান্সার এর মত আরেকটি ভয়াবহ রোগ। মস্তিষ্কে মাংসের অথবা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়াকে ব্রেন টিউমার বলা হয়। সাধারণত দুই ধরনের ব্রেন টিউমার দেখা যায় একটি ক্যান্সার, আরেকটি নন ক্যান্সার। দুটি ক্ষেত্রেই মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যুক্তরাজ্যে ১০ হাজার ৬০০ জন মানুষ প্রতিবছর ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।
ব্রেন টিউমারের মূল কারণ এখনও চিকিৎসকের কাছে অজানা। যেকোনো বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সাধারন কিছু শারীরিক সমস্যার মাধ্যমে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। এই সমস্যাগুলো অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলে মরণব্যাধি এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
যেকোনো ব্রেন টিউমারের প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড মাথাব্যথা। মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ বাড়ার কারণে এই ব্যথা হয়ে থাকে। ঘনঘন তীব্র মাথাব্যথা হয়ে থাকে। সাধারণত পেইনকিলার এই ব্যথা দূর করতে ব্যর্থ হয়।
সকালে মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম ভাঙ্গা এবং এর সাথে বমি বমি ভাব হওয়ার ব্রেন টিউমারের আরেকটি লক্ষণ। তীব্র মাথা ব্যথার সাথে বমি হওয়া কে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।
চোখে সমস্যা চোখে ঝাপসা দেখা বিভিন্ন বস্তু এবং রং চিহ্নিত সমস্যা হয়ে থাকে ব্রেন টিউমার আক্রান্ত রোগীর। মূলত অপটিক্যাল লোব টিউমার আক্রান্ত হলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ।
মস্তিষ্কের প্যারাইটাল লোব টিউমার দ্বারা আক্রান্ত হলে হাত পায়ের পেশির অনুভূতি কমে যায়। এটি স্নায়ুকে আক্রমণ করে যার ফলে হাত পা নাড়ানো কঠিন হয়। অনেক সময় হাত পা ভারী ভারী অনুভূত হয়।
মস্তিষ্কের টিউমার বড় হতে থাকলে শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। হাটতে গেলে মাথা ঘুরানো খুব সাধারন একটি লক্ষণ।
ব্রেন টিউমার বা ক্যান্সার এর আরেকটি প্রধান লক্ষণ হলো খিঁচুনি হওয়া। এই খিঁচুনি শরীর জুড়ে বা জেনারালাইজড অথবা কোন নির্দিষ্ট অঙ্গে প্রকাশ পায়।
খিঁচুনি অন্যান্য রোগ যেমন মেঘে বা অন্য যে কোন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে তবে মাথাব্যথার সাথে এটি দেখা দিলে অতি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্থ যেকোনো একটি ফার্মেসিতে যেয়ে একটি সিরাপ কিনবেন, তার হচ্ছে 'পানকিরা সিরাপ'। এটি আপনার বদহজম পেট ফাঁপা ও বমির ভাব বিনষ্ট করে দিবে। সিরাপটি কেনার সময় অবশ্যই বয়স অনুযায়ী এর ব্যবহার জেনে নিবেন।
আপনার কাশির মাত্রা যদি হালকা হয় বা তার চেয়ে একটু বেশি হয় এবং কাশির কারণে যদি বুকের মধ্যে কফ জমা হয়। সেক্ষেত্রে আপনি একটি সিরাপ খেতে পারেন, সিরাপের নাম হচ্ছে 'সাদুরি সিরাপ'। এই সিরাপটি আপনার হালকা কাশি সহ বুকের মধ্যে কফ জমে থাকা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। আপনি এই সিরাপটি যে কোন ফার্মেসিতে সচরাচর পেয়ে যাবেন।
ব্রেইন টিউমার ক্যান্সার এর মত আরেকটি ভয়াবহ রোগ। মস্তিষ্কে মাংসের অথবা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়াকে ব্রেন টিউমার বলা হয়। সাধারণত দুই ধরনের ব্রেন টিউমার দেখা যায় একটি ক্যান্সার, আরেকটি নন ক্যান্সার। দুটি ক্ষেত্রেই মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যুক্তরাজ্যে ১০ হাজার ৬০০ জন মানুষ প্রতিবছর ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।
ব্রেন টিউমারের মূল কারণ এখনও চিকিৎসকের কাছে অজানা। যেকোনো বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সাধারন কিছু শারীরিক সমস্যার মাধ্যমে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। এই সমস্যাগুলো অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলে মরণব্যাধি এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
যেকোনো ব্রেন টিউমারের প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড মাথাব্যথা। মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ বাড়ার কারণে এই ব্যথা হয়ে থাকে। ঘনঘন তীব্র মাথাব্যথা হয়ে থাকে। সাধারণত পেইনকিলার এই ব্যথা দূর করতে ব্যর্থ হয়।
সকালে মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম ভাঙ্গা এবং এর সাথে বমি বমি ভাব হওয়ার ব্রেন টিউমারের আরেকটি লক্ষণ। তীব্র মাথা ব্যথার সাথে বমি হওয়া কে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।
চোখে সমস্যা চোখে ঝাপসা দেখা বিভিন্ন বস্তু এবং রং চিহ্নিত সমস্যা হয়ে থাকে ব্রেন টিউমার আক্রান্ত রোগীর। মূলত অপটিক্যাল লোব টিউমার আক্রান্ত হলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ।
মস্তিষ্কের প্যারাইটাল লোব টিউমার দ্বারা আক্রান্ত হলে হাত পায়ের পেশির অনুভূতি কমে যায়। এটি স্নায়ুকে আক্রমণ করে যার ফলে হাত পা নাড়ানো কঠিন হয়। অনেক সময় হাত পা ভারী ভারী অনুভূত হয়।
মস্তিষ্কের টিউমার বড় হতে থাকলে শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। হাটতে গেলে মাথা ঘুরানো খুব সাধারন একটি লক্ষণ।
ব্রেন টিউমার বা ক্যান্সার এর আরেকটি প্রধান লক্ষণ হলো খিঁচুনি হওয়া। এই খিঁচুনি শরীর জুড়ে বা জেনারালাইজড অথবা কোন নির্দিষ্ট অঙ্গে প্রকাশ পায়।
খিঁচুনি অন্যান্য রোগ যেমন মেঘে বা অন্য যে কোন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে তবে মাথাব্যথার সাথে এটি দেখা দিলে অতি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্থ যেকোনো একটি ফার্মেসিতে যেয়ে একটি সিরাপ কিনবেন, তার হচ্ছে 'পানকিরা সিরাপ'। এটি আপনার বদহজম পেট ফাঁপা ও বমির ভাব বিনষ্ট করে দিবে। সিরাপটি কেনার সময় অবশ্যই বয়স অনুযায়ী এর ব্যবহার জেনে নিবেন।
আপনার কাশির মাত্রা যদি হালকা হয় বা তার চেয়ে একটু বেশি হয় এবং কাশির কারণে যদি বুকের মধ্যে কফ জমা হয়। সেক্ষেত্রে আপনি একটি সিরাপ খেতে পারেন, সিরাপের নাম হচ্ছে 'সাদুরি সিরাপ'। এই সিরাপটি আপনার হালকা কাশি সহ বুকের মধ্যে কফ জমে থাকা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। আপনি এই সিরাপটি যে কোন ফার্মেসিতে সচরাচর পেয়ে যাবেন।
ব্রেইন টিউমার ক্যান্সার এর মত আরেকটি ভয়াবহ রোগ। মস্তিষ্কে মাংসের অথবা কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়াকে ব্রেন টিউমার বলা হয়। সাধারণত দুই ধরনের ব্রেন টিউমার দেখা যায় একটি ক্যান্সার, আরেকটি নন ক্যান্সার। দুটি ক্ষেত্রেই মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যুক্তরাজ্যে ১০ হাজার ৬০০ জন মানুষ প্রতিবছর ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন।
ব্রেন টিউমারের মূল কারণ এখনও চিকিৎসকের কাছে অজানা। যেকোনো বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সাধারন কিছু শারীরিক সমস্যার মাধ্যমে ব্রেন টিউমারের লক্ষণ প্রকাশ পেয়ে থাকে। এই সমস্যাগুলো অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করলে মরণব্যাধি এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
যেকোনো ব্রেন টিউমারের প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড মাথাব্যথা। মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ বাড়ার কারণে এই ব্যথা হয়ে থাকে। ঘনঘন তীব্র মাথাব্যথা হয়ে থাকে। সাধারণত পেইনকিলার এই ব্যথা দূর করতে ব্যর্থ হয়।
সকালে মাথা ব্যাথা নিয়ে ঘুম ভাঙ্গা এবং এর সাথে বমি বমি ভাব হওয়ার ব্রেন টিউমারের আরেকটি লক্ষণ। তীব্র মাথা ব্যথার সাথে বমি হওয়া কে কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।
চোখে সমস্যা চোখে ঝাপসা দেখা বিভিন্ন বস্তু এবং রং চিহ্নিত সমস্যা হয়ে থাকে ব্রেন টিউমার আক্রান্ত রোগীর। মূলত অপটিক্যাল লোব টিউমার আক্রান্ত হলে এই ধরনের সমস্যা দেখা দেয় ।
মস্তিষ্কের প্যারাইটাল লোব টিউমার দ্বারা আক্রান্ত হলে হাত পায়ের পেশির অনুভূতি কমে যায়। এটি স্নায়ুকে আক্রমণ করে যার ফলে হাত পা নাড়ানো কঠিন হয়। অনেক সময় হাত পা ভারী ভারী অনুভূত হয়।
মস্তিষ্কের টিউমার বড় হতে থাকলে শরীরের ভারসাম্য ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। হাটতে গেলে মাথা ঘুরানো খুব সাধারন একটি লক্ষণ।
ব্রেন টিউমার বা ক্যান্সার এর আরেকটি প্রধান লক্ষণ হলো খিঁচুনি হওয়া। এই খিঁচুনি শরীর জুড়ে বা জেনারালাইজড অথবা কোন নির্দিষ্ট অঙ্গে প্রকাশ পায়।
খিঁচুনি অন্যান্য রোগ যেমন মেঘে বা অন্য যে কোন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করে তবে মাথাব্যথার সাথে এটি দেখা দিলে অতি দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।
আপনার যদি বদহজম বা পেট ফাঁপা বা বমি হয় সেক্ষেত্রে আপনি কি করবেন? এজন্য আপনার করণীয় হচ্ছে আপনার নিকটস্থ যেকোনো একটি ফার্মেসিতে যেয়ে একটি সিরাপ কিনবেন, তার হচ্ছে 'পানকিরা সিরাপ'। এটি আপনার বদহজম পেট ফাঁপা ও বমির ভাব বিনষ্ট করে দিবে। সিরাপটি কেনার সময় অবশ্যই বয়স অনুযায়ী এর ব্যবহার জেনে নিবেন।
আপনার কাশির মাত্রা যদি হালকা হয় বা তার চেয়ে একটু বেশি হয় এবং কাশির কারণে যদি বুকের মধ্যে কফ জমা হয়। সেক্ষেত্রে আপনি একটি সিরাপ খেতে পারেন, সিরাপের নাম হচ্ছে 'সাদুরি সিরাপ'। এই সিরাপটি আপনার হালকা কাশি সহ বুকের মধ্যে কফ জমে থাকা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। আপনি এই সিরাপটি যে কোন ফার্মেসিতে সচরাচর পেয়ে যাবেন।