উত্তরঃ বিদ্যা, ভদ্রতা ও ইবাদত।
উত্তরঃ জানাযার পর মৃত ব্যক্তির মুখ দেখা জায়েয আছে। তবে কবরে রাখার পর মৃত ব্যক্তির মুখ না দেখাই ভালো। (ফতোয়ায়ে রশিদিয়া পৃষ্ঠা-২২৪)
উত্তরঃ মাজারে মোমবাতি, আগরবাতি ও ফুল দেয়া জায়েয নয়। শরিয়তে কঠোরভাবে এসব নিষেধ আছে। এসব পূজা-সদৃশ্য বটে।
উত্তরঃ জীবিত বা মৃত কারো ছবিই ঘরে রাখা যাবে না।
উত্তরঃ প্রত্যহ ফজরের সুন্নত নামাজের পর ফরজ পরার আগে বিসমিল্লাহ মিলাইয়া সূরা ফাতিহা ১৪ বার পাঠ করিলে।
উত্তর : ইয়া জাফিজু লিখিয়া রাখিলে।
উত্তরঃ যে ওজনে কম দিবে।
উত্তরঃ নবীর তরিকায় যে ব্যক্তি ফরজ গোসল করে না। (আল হাদীস)
উত্তরঃ দ্বীনের এলম অর্থাৎ জিন্দেগীর সকল কাজ আল্লাহপাকের হুকুম ও নবী কারিম (সাঃ) এর তরিকায় চলার জন্য এলেম।
উত্তরঃ পেশাবের কালে কুলুব ব্যবহার না কারীর।
উত্তরঃ কালেমা শাহাদত বেশি বেশি পড়িলে।
উত্তরঃ সূরা এখলাস।
উত্তরঃ হায়েজ ও নেফাজের সময়।
উত্তরঃ ২ বছরের বেশি।
উত্তরঃ যদি কোন মুমীন ব্যক্তি জুমার দিনে অথবা রাতে মারা যায়।
উত্তরঃ স্ত্রীকে মায়ের সঙ্গে তুলনা করলে- যেমন স্বামী স্ত্রীকে বলল তোমার চোখ, নাক, মুখ ইত্যাদি আমার মায়ের মতো। (মুসলিম)
উত্তরঃ স্বামী বা স্ত্রী যদি বিনা কারণে তালাক দেয়।
উত্তরঃ যে স্ত্রী পর্দা করে না, নামায আদায় করে না স্বামীর হুকুম মানেনা।
উত্তরঃ দরূদ শরীফ ১বার পাঠ করলে।
উত্তর : বেপর্দা প্রথা ও স্ত্রী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা।
উত্তর : স্ত্রীর চুল ধরে মুখে থাপ্পর মারা।
উত্তরঃ ইয়া খালেকু ইয়া মাতিনু, আল্লাহর শক্তিসূচক এই নাম দুটি একত্রে অধিক বার পাঠ করে মেলামেশা করলে।
উত্তরঃ বিদ্যা, ভদ্রতা ও ইবাদত।
উত্তরঃ জানাযার পর মৃত ব্যক্তির মুখ দেখা জায়েয আছে। তবে কবরে রাখার পর মৃত ব্যক্তির মুখ না দেখাই ভালো। (ফতোয়ায়ে রশিদিয়া পৃষ্ঠা-২২৪)
উত্তরঃ মাজারে মোমবাতি, আগরবাতি ও ফুল দেয়া জায়েয নয়। শরিয়তে কঠোরভাবে এসব নিষেধ আছে। এসব পূজা-সদৃশ্য বটে।
উত্তরঃ জীবিত বা মৃত কারো ছবিই ঘরে রাখা যাবে না।
উত্তরঃ প্রত্যহ ফজরের সুন্নত নামাজের পর ফরজ পরার আগে বিসমিল্লাহ মিলাইয়া সূরা ফাতিহা ১৪ বার পাঠ করিলে।
উত্তর : ইয়া জাফিজু লিখিয়া রাখিলে।
উত্তরঃ যে ওজনে কম দিবে।
উত্তরঃ নবীর তরিকায় যে ব্যক্তি ফরজ গোসল করে না। (আল হাদীস)
উত্তরঃ দ্বীনের এলম অর্থাৎ জিন্দেগীর সকল কাজ আল্লাহপাকের হুকুম ও নবী কারিম (সাঃ) এর তরিকায় চলার জন্য এলেম।
উত্তরঃ পেশাবের কালে কুলুব ব্যবহার না কারীর।
উত্তরঃ কালেমা শাহাদত বেশি বেশি পড়িলে।
উত্তরঃ সূরা এখলাস।
উত্তরঃ হায়েজ ও নেফাজের সময়।
উত্তরঃ ২ বছরের বেশি।
উত্তরঃ যদি কোন মুমীন ব্যক্তি জুমার দিনে অথবা রাতে মারা যায়।
উত্তরঃ স্ত্রীকে মায়ের সঙ্গে তুলনা করলে- যেমন স্বামী স্ত্রীকে বলল তোমার চোখ, নাক, মুখ ইত্যাদি আমার মায়ের মতো। (মুসলিম)
উত্তরঃ স্বামী বা স্ত্রী যদি বিনা কারণে তালাক দেয়।
উত্তরঃ যে স্ত্রী পর্দা করে না, নামায আদায় করে না স্বামীর হুকুম মানেনা।
উত্তরঃ দরূদ শরীফ ১বার পাঠ করলে।
উত্তর : বেপর্দা প্রথা ও স্ত্রী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা।
উত্তর : স্ত্রীর চুল ধরে মুখে থাপ্পর মারা।
উত্তরঃ ইয়া খালেকু ইয়া মাতিনু, আল্লাহর শক্তিসূচক এই নাম দুটি একত্রে অধিক বার পাঠ করে মেলামেশা করলে।
উত্তরঃ বিদ্যা, ভদ্রতা ও ইবাদত।
উত্তরঃ জানাযার পর মৃত ব্যক্তির মুখ দেখা জায়েয আছে। তবে কবরে রাখার পর মৃত ব্যক্তির মুখ না দেখাই ভালো। (ফতোয়ায়ে রশিদিয়া পৃষ্ঠা-২২৪)
উত্তরঃ মাজারে মোমবাতি, আগরবাতি ও ফুল দেয়া জায়েয নয়। শরিয়তে কঠোরভাবে এসব নিষেধ আছে। এসব পূজা-সদৃশ্য বটে।
উত্তরঃ জীবিত বা মৃত কারো ছবিই ঘরে রাখা যাবে না।
উত্তরঃ প্রত্যহ ফজরের সুন্নত নামাজের পর ফরজ পরার আগে বিসমিল্লাহ মিলাইয়া সূরা ফাতিহা ১৪ বার পাঠ করিলে।
উত্তর : ইয়া জাফিজু লিখিয়া রাখিলে।
উত্তরঃ যে ওজনে কম দিবে।
উত্তরঃ নবীর তরিকায় যে ব্যক্তি ফরজ গোসল করে না। (আল হাদীস)
উত্তরঃ দ্বীনের এলম অর্থাৎ জিন্দেগীর সকল কাজ আল্লাহপাকের হুকুম ও নবী কারিম (সাঃ) এর তরিকায় চলার জন্য এলেম।
উত্তরঃ পেশাবের কালে কুলুব ব্যবহার না কারীর।
উত্তরঃ কালেমা শাহাদত বেশি বেশি পড়িলে।
উত্তরঃ সূরা এখলাস।
উত্তরঃ হায়েজ ও নেফাজের সময়।
উত্তরঃ ২ বছরের বেশি।
উত্তরঃ যদি কোন মুমীন ব্যক্তি জুমার দিনে অথবা রাতে মারা যায়।
উত্তরঃ স্ত্রীকে মায়ের সঙ্গে তুলনা করলে- যেমন স্বামী স্ত্রীকে বলল তোমার চোখ, নাক, মুখ ইত্যাদি আমার মায়ের মতো। (মুসলিম)
উত্তরঃ স্বামী বা স্ত্রী যদি বিনা কারণে তালাক দেয়।
উত্তরঃ যে স্ত্রী পর্দা করে না, নামায আদায় করে না স্বামীর হুকুম মানেনা।
উত্তরঃ দরূদ শরীফ ১বার পাঠ করলে।
উত্তর : বেপর্দা প্রথা ও স্ত্রী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা।
উত্তর : স্ত্রীর চুল ধরে মুখে থাপ্পর মারা।
উত্তরঃ ইয়া খালেকু ইয়া মাতিনু, আল্লাহর শক্তিসূচক এই নাম দুটি একত্রে অধিক বার পাঠ করে মেলামেশা করলে।