সমাজে প্রচলিত ১২৮ টি কুসংস্কার | Somaje Procholito 128 Ti Kusongskor

আজ আমরা আমাদের সমাজে প্রচলিত ১২৮ টি কুসংস্কার জানবো। কুসংস্কার মানা, অপরকে মানতে বলা, মুরুব্বীরা করেছেন তাই মানা, শিরকের অন্তর্ভুক্ত। কেউ যদি কোন আমল করে যার আদেশ নবী কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেননি তা হল বাতিল।



সমাজে প্রচলিত ১২৮ টি কুসংস্কার | Somaje Procholito 128 Ti Kusongskor

সমাজে প্রচলিত ১২৮ টি কুসংস্কার | Somaje Procholito 128 Ti Kusongskor




১। ঘর থেকে বের হয়ে বিধবা নারী চোখে পড়লে, যাত্রা অশুভ হবে মনে করা।



২। ঘরের চৌকাঠে বসা যাবে না মনে করা।



৩। প্রেম ভালবাসায় কোন পাপ নেই মনে করা।



৪। বিধবা নারীকে সাদা কাপড় পরিধান করতে হয় মনে করা।



৫। ভাঙ্গা আয়নায় চেহারা দেখা যাবে না মনে করা।



৬। ডান হাতের তালু চুলকালে টাকা আসবে আর বাম হাতের তালু চুলকালে বিপদ আসবে মনে করা।



৭। মানুষ মারা গেলে আকাশের তারা হয়ে যায় মনে করা।



৮। পীরেরা কবরে জীবিত তারা মুরিদদের বিপদে সাহায্য করে মনে করা।



৯। চোখে গোটা হলে ছোট বাচ্চাদের নুনু ছোঁয়ালে সুস্থ হয়ে যায় মনে করা।



১০। আশ্বিন মাসের নারী বিধবা হলে আর কোনদিন বিবাহ্ হবে না মনে করা।



১১। পাগলা কুকুর মানুষকে কামড়ালে মানুষের পেটে কুকুরের বাচ্চা হয় বলে মনে করাও একটি প্রচলিত কুসংস্কার।



১২। রাতের বেলা কাউকে সুঁই সুঁতা দিতে নেই মনে করা।



১৩। ব্যবহার করা গেঞ্জি বা গামছা ছিড়ে গেলে সেলাই করতে নেই বলে মনে করাও একটি কুসংস্কার।



১৪। খালি ঘরে সন্ধ্যাবাতি দিতে হয়, না হলে ঘরে বিপদ আসে মনে করা।



১৫। কদম বুচি বা পায়ে ধরে চুমা বা সালাম করাকে ইসলামী বিধান মনে করা।



১৬। মহিলার পেটে বাচ্চা থাকলে কিছু কাটাকাটি বা জবেহ্ করা যাবে না মনে করা।



১৭। পাতিলের মধ্যে খাবার থাকা অবস্থায় তা খেলে পেট বড় হয়ে যাবে মনে করা।



১৮। বিড়াল মারলে ২ কেজি ৫০০ গ্রাম / আড়াই কেজি লবণ দিতে হয় বলে মনে করা।



১৯। বাচ্চাদের শরীরে লোহা বা তাবিজ থাকতে হবে মনে করা।



২০। ছোটরাই শুধু বড়দের সালাম দিবে, বড়রা সালাম দিবে না মনে করা।



২১। বাচ্চাদের দাঁত পড়লে ইঁদুরের গর্তে দাঁত ফেললে সুন্দর দাঁত উঠে মনে করা।



২২। দিনের প্রথম উপার্জন হাতে পাওয়ার পর তাতে চুমু দিতে হয় মনে করা।



২৩। কাউকে দেখে বলা আপনার কথা হচ্ছিল আপনার হায়াত আছে, এমন কথা বলা কুসংস্কার। 



২৪। কোন বিশেষ পাখি দেখলে বা ডাকলে  আত্মীয় আসবে মনে করা।



২৫। বাড়ি থেকে বাহির হওয়ার সময় খালি কলস, কালো বিড়াল ও ঝাড়ু দেখলে যাত্রা অশুভ হবে মনে করা।



২৬। খাওয়ার পরে যদি কেউ মোচড় দেয় তবে খানা কুকুরের পেটে চলে যায় মনে করা।



২৭। ঘর থেকে বের হয়ে পেছনদিকে ফিরে তাকানো বা ডাকা অশুভ মনে করা।



২৮। খাবার খাওয়ার সময় কারো হেচকি উঠলে কেউ স্মরণ করেছে মনে করা।



২৯। বৃষ্টির সময় রোদ দেখা দিলে শিয়ালের বিয়ে হয় বা ব্যাঙ ডাকলে বৃষ্টি হবে মনে করা।



৩০। মায়ের পেটের দুই আপন ভাই ও বোন একসাথে মিলে মুরগী জবেহ্ করা যাবে না বলে মনে করা।



৩১। ঘরের ময়লা পানি রাতে বাহিরে ফেলা যাবে না মনে করা।



৩২। বাসর ঘরে স্ত্রীর নিকট হতে দেনমোহরের টাকা মাপ চেয়ে নিলে, তা আর দিতে হয় না মনে করা।



৩৩। খালি মুখে মেহমান ফেরত গেলে অমঙ্গল হয় বা কাউকে শুধু পানি দেওয়া উচিত না মনে করা।



৩৪। কোরআন মাজীদ হাত থেকে পড়ে গেলে আড়াই কেজি চাল বা লবণ দিতে হয় মনে করা।



৩৫। পরীক্ষার পূর্বে ডিম খাওয়া যাবে না খেলে পরীক্ষায় ডিম পাবে এমন মনে করা।



৩৬। মুরগির মাথা খেলে মা বাবার মৃত্যু দেখবে না মনে করা।



৩৭। জোড়া কলা খেলে যমজ সন্তান হবে বলে মনে করা।



৩৮। রোধে অর্ধেক শরীর রেখে বসলেই জ্বর হবে মনে করা।



৩৮। রাতে বাঁশ বা গাছ কাটা যাবে না মনে করা।



৩৯। রাতে গাছের পাতা ছিঁড়া যাবে না মনে করা।



৪০। হাত থেকে কিছু পড়ে গেলে বাড়িতে মেহমান আসবে বলে মনে করাও একটি কুসংস্কার।



৪১।  নতুন বউ কোন ভাল কাজ করলে শুভ লক্ষণ মনে করা।



৪২। নতুন স্ত্রীকে নরম স্থানে বসতে দিলে মেজাজ নরম থাকবে মনে করা।



৪৩। ফরজ গোসল ছাড়া ঘরের কোনো কাজ করা যাবে না বলে মনে করা।



৪৪। তিন রাস্তার মোড়ে বসতে নেই মনে করা।



৪৫। রাতে নখ, চুল ইত্যাদি কাটতে নেই মনে করা।



৪৬। মানুষ মরে গেলে ভুত হয় মনে করা।



৪৭। শকুন ডাকলে, বিড়াল কাঁদলে মানুষ মারা যাবে মনে করা।



৪৮। পেঁচা ডাকলে বিপদ আসবে মনে করা।



৪৯। কাউকে ধর্মের ভাই-বোন, মা-বাবা ডাকলেই আপন হয়ে যায় পর্দা লাগে না মনে করা।



৫০। হাশরের দিন পীরগন মুরিদদের জন্য সাফায়াত করবে মনে করা



৫১। নতুন স্ত্রীকে দুলাভাই কোলে করে ঘরে আনতে হবে মনে করা।



৫২। একবার মাথায় টাক খেলে দ্বিতীয়বার টাক দিতে হবে নতুবা শিং উঠবে মনে করা।



৫৩। খানা একবার নেওয়া যাবে না, দুই তিনবার নিতে হবে মনে করা।



৫৪। নতুন জামাই বাজার না করা পর্যন্ত একই খানা খাওয়াতে হবে মনে করা।



৫৫। নতুন স্ত্রীকে স্বামীর বাড়িতে প্রথম পর্যায়ে আড়াই দিন অবস্থান করতে হবে মনে করা।



৫৬। পাতিল এর মধ্যে খানা খেলে মেয়ে সন্তান হয় বা পেট বড় হয় মনে করা।



৫৭। পিতা-মাতা-সন্তান নেতা-নেত্রী বা পীরের ছবি ঘরে রাখলে বরকত হয় মনে করা।



৫৮। দোকান বা যেকোনো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের বরকতের জন্য প্রতিদিন সকাল বেলায় গোলাপজল ও সন্ধ্যা বেলায় আগরবাতি জ্বালাতে হয় বলে মনে করা।



৫৯। দাঁত উঠতে বিলম্ব হলে সাত ঘরের চাল উঠিয়ে রান্না করে কাককে খাওয়াতে হবে এবং নিজেও খেতে হবে মনে করা।



৬০। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ঘর ঝাড়ু দেওয়ার পূর্বে কাউকে কোন কিছু দেওয়া যাবে না মনে করা।



৬১। রাতের বেলা কোন কিছু লেনদেন করা যাবে না মনে করা।



৬২। সকালবেলা প্রথম দোকান খুলে নগদ টাকার পন্য বিক্রয় না করে কাউকে বাকি দেওয়া যাবে না বলে মনে করা।



৬৩। দাঁড়িপাল্লা পায়ে লাগলে বা হাত থেকে নিচে পড়ে গেলে সালাম করতে হয় মনে করা।



৬৪। দোকানের টাকার বাক্স প্রতিদিন সকালে চুমা করতে হয় বলে মনে করা।



৬৫। গাড়ি বা রিকশা সকালে চালানো শুরু করার পূর্বে সালাম করে চালাতে হয় মনে করা।



৬৬। শুকুরের নাম মুখে নিলে চল্লিশ দিন মুখ নাপাক থাকে মনে করা।



৬৭। রাতের বেলা কাউকে চুন ধার দিলে চুন না বলে দই বলতে হয় মনে করা।



৬৮। বাড়ি থেকে বের হলে রাস্তায় যদি হোঁচট খেয়ে পড়ে যায় তাহলে যাত্রা অশুভ হবে মনে করা।



৬৯। অষ্টধাতুর আংটি বা বালা ব্যবহার করলে বাতজ্বর, রক্তচাপ ইত্যাদি অসুখ ভালো হয় মনে করা।



৭০। বিনা অজুতে বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানী রহমতুল্লাহি আলাইহির নাম নিলে আড়াই টা পশম পড়ে যায় মনে করা।



৭১। নখ, চুল কেটে মাটিতে দাফন করতে হয় মনে করা।



৭২। মাথায় বা গালে হাত দিয়ে বসে থাকলে অসুখ হয় মনে করা।



৭৩। মহিলারা হাতে চুড়ি বা বালা না পরলে স্বামীর অমঙ্গল হয় মনে করা।



৭৪। স্ত্রী নাকে নাকফুল না রাখলে স্বামী বাচেনা মনে করা।



৭৫। দা, কাঁচি বা ছুরি ডেঙিয়ে গেলে হাত পা কেটে যাবে মনে করা।



৭৬। ছোট বাচ্চা ডেঙিয়ে গেলে লম্বা হবে না মনে করা।



৭৭। গলায় কাটা বিঁধলে বিড়ালের পা ধরে মাফ চাইতে হয় বলে মনে করা।



৭৮। লেনদেনে জোড় সংখ্যা রাখা যাবেনা এক লক্ষ হলে এক লক্ষ এক টাকা ধার্য করতে হয় বলে মনে করা।



৭৯। দোকানে প্রথম কাস্টমার ফেরত দিতে নেই বা ফেরত দিলে অমঙ্গল হয় বলে মনে করা।



৮০। পুরুষদের রাগ দমন করার জন্য কান ছিদ্র করতে হয় মনে করা।



৮১। পায়ে মেহেদী ব্যবহার করা উচিত না  মনে করা।



৮২। মৃত ব্যক্তির রুহ্ ৪০ দিন বাড়িতে আসা যাওয়া করে মনে করা।



৮৩। মা-বাবা ছেলে-মেয়ের আকিকার গোশত খেতে পারবে না মনে করা।



৮৪। সমাজের বেশিরভাগ মানুষ যা করে তাই সঠিক মনে করা।



৮৫। পীর না ধরলে মুক্তি পাওয়া যাবে না, যার পীর নাই তার পীর শয়তান মনে করা। 



৮৬। নতুন ঘর, ব্যবসা শুরু করতে মিলাদ দিতে হয় মনে করা।



৮৭। রান্না করার জন্য হলুদ ধার দেওয়া যাবে না মনে করা।



৮৮। বদ নজর থেকে হেফাজতের জন্য শিশুর কপালের টিপ দিতে হয় মনে করা।



৮৯। গাছের ফল চুরি হলে গাছে আর ফল ধরবে না মনে করা।



৯০। মৃত ব্যক্তির জন্য চল্লিশা মৃত্যুবার্ষিকী না করলে মৃত আত্মা কষ্ট পায় মনে করা।



৯১। মৃত ব্যক্তির কবর জিয়ারতের সময় মোমবাতি আগরবাতি ফুল দিতে হয় মনে করা।



৯২। জামা গায়ে থাকা অবস্থায় সেলাই করলে অসুখ হয় মনে করা।



৯৩। বিয়ের পর মুরব্বিদের দাঁড়িয়ে সালাম করতে হয়, পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতে হয় মনে করা।



৯৪। ঈদের রাতে শবে বরাতের রাতে মৃত আপন জনের আত্মা ঘরে আসি মনে করা।



৯৫। স্বামীর নাম শ্বশুরের নাম উচ্চারণ করা যাবে না মনে করা।



৯৬। মন ভাঙ্গা আর মসজিদ ভাঙ্গা সমান এটা মনে করা।



৯৭। বিড়াল মারলে লবণ ও গামছা সদগা দিতে হয় মনে করা।



৯৮। দোয়া করতে হুজুর ডাকতে হয়, নিজে না করাই ভাল মনে করা।



৯৯। মেয়ে সন্তান হয় স্ত্রীর দোষে এটা মনে করা।



১০০। জন্মের পর বার বার সন্তান মারা গেলে অরুচিকর নাম রাখলে সন্তান বেঁচে যায় মনে করা।



১০১। বুড়া বয়সে হজ্জ্ব করা উচিত, যুবক বয়সে হজ্জ্ব করা যায় না মনে করা।



১০২। রাস্তার পাশে কবর মাজার দেখলে ভক্তিসহকারে দূর থেকে চুমা করতে হয় মনে করা।



১০৩। মাজারে শিন্নি দিতে হয়, মুরগি খাঁসি দান করতে হয় মনে করা।



১০৪। চন্দ্র ও সূর্য গ্রহণের সময় গর্ভবতী মহিলা কিছু কাটলে গর্ভের সন্তানের ক্ষতি হয় মনে করা।



১০৫। ১৩ সংখ্যাকে অশুভ আর ৭ সংখ্যাকে শুভ মনে করাও হল একটি কুসংস্কার।



১০৬। বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর এই কুসংস্কার বিশ্বাস করা।



১০৭। শবে বরাতে হালুয়া রুটি বানালে আরশের নিচে ছায়া হবে মনে করা।



১০৮। দোকানে ঝাড়ু দেওয়ার পূর্বে ভিক্ষা দেওয়া বা বেচাকেনা করা যাবেনা মনে করা।



১০৯। প্রজাপতিকে পানি পান করালে মৃত ব্যক্তিকে পানি পান করানো হয় মনে করা।



১১০। জবাইকৃত মুরগির পেটে ডিম বাড়িতে তৈরি প্রথম পিঠা অবিবাহিত মেয়েরা খাওয়া ঠিক নয় মনে করা।



১১১। স্ত্রী স্বামীর থেকে তালাক নিলে দেনমোহর দিতে হয় না মনে করা।



১১২। গর্ভবতী মহিলা সর্বদা লোহা, ম্যাচের কাঠি, রসুন সাথে রাখতে হয় নতুবা অমঙ্গল হয় মনে করা।



১১৩। শালি দুলাভাই আপন ভাই বোনের মতো, পর্দা লাগেনা মনে করা।



১১৪। বাচ্চা বিছানায় পেশাব করলে তাবিজ দিতে হয় মনে করা।



১১৫। কেউ হঠাৎ ভয় পেলে বুকে থুথু দিতে হয় মনে করা।



১১৬। কবরস্থান এর সামনে গিয়ে কবরের দিকে আঙ্গুল দিয়ে ইশারা করা নিষেধ বলে মনে করা।



১১৭। যে ঘরে সন্তান ভূমিষ্ঠ হয় সেইঘর চল্লিশ দিন নাপাক থাকে মনে করা।



১১৮। পীরের নাম মনে করে গাড়ি চালালে বিপদ-আপদ হয়না মনে করা।



১১৯। সকালে গাড়ি চালানোর শুরুর পূর্বে ড্রাইভারকে গাড়ি স্টিয়ারিং হুইলে চুমা করতে হয় মনে করা।



১২০। আল্লাহকে পেতে মাধ্যম লাগে আর সেই মাধ্যম হলো পীর মনে করা।



১২১। বড় বিপদ থেকে ফিরে আসলে সোনা-রুপা ভেজানো পানি দিয়ে গোসল করতে হয় বলে মনে করা।



১২২। মৃত ব্যাক্তির নখ ও শরীরের বিভিন্ন স্থানের চুল পরিষ্কার করে দিতে হয় মনে করা।



১২৩। 'ধর্ম যার যার উৎসব সবার' এই কুসংস্কার মানা।



১২৪। কোন বস্তু বা ব্যক্তি কে লক্ষ্মী বা শুভ বলে মনে করা।



১২৫। মৃত স্বামীকে তার স্ত্রী বা স্ত্রীকে তার স্বামী দেখতে, ধরতে বা গোসল দিতে পারবে না বলে মনে করা।



১২৬। মাগরিবের আযান দিলে দোকানপাট বা গাড়িতে সন্ধ্যার বাতি জ্বালাতে হয় মনে করা।



১২৭। আপন বাপ জীবিত থাকলেও বিয়েতে অন্য মুরব্বিকে উকিল বাপ বানাতে হয় মনে করা।



১২৮। রত্ন পাথর ব্যবহারে ভাগ্য পরিবর্তন হয়, ভাগ্যের শনির প্রভাব পড়ে, ভাগ্য হাতে লেখা থাকে মনে করা।




মহান আল্লাহ তা'আলা আমাদের সবাইকে সকল প্রকার কুসংস্কার কথা বলা এবং শোনা থেকে হেফাজত করুন। আমীন!



আপনি যদি এরকম আরো সুন্দর সুন্দর শিক্ষণীয় পোস্ট পেতে চান তাহলে এই পোস্ট এর নিচে একটি কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। ধন্যবাদ!

Previous Post
Next Post